Musa Al Hafiz (5 October 1984) is a Bangladeshi theologian, researcher, historian, political thinker, philosopher, Islamic scholar, poet-literary and author of many books. He is also the Chairman of "Islamic History and Culture Olympiad Bangladesh". In 2019, he founded Islamic da'wah and research center "Ma'hadul Fikri Waddirasatil Islamia" (Centre For Islamic Thought & Studies) in Dhaka.
So far he has written more than sixty books on various subjects. Received many domestic and foreign awards.
Theology is at the center of his knowledge journey. He wanders in intellectualism, philosophy, history, society and politics. He attempts to revive the continuity of scholars from the period of world leadership of Islamic civilization, including the multidimensionality of religion in the integrated scholar.
He is a demeanour beyond of the special forms and limits of the scholar's knowledge and actions in the eyes of the traditional Islamic scholar society.
বহুল আলোচিত "কেয়ার টেকার" ইলেকশন সিস্টেম-এর পর এবার জামায়াতের আরেক নতুন প্রস্তাবঃ ইলেকশন সিস্টেম বদলে ফেলতে পারে বাংলাদেশ। বর্তমান পদ্ধতিতে কেউ ১ ভোট বেশী পেলে সে হয় বিজয়ী। এই পদ্ধতিতে ছোট বড় সকল রাজনৈতিক দলের দেশ গঠনে ভূমিকা রাখার সুযোগ কম। মাত্র ১ টি ভোট বেশী পেয়ে একজন যায় সংসদে আর ১ ভোট কম পেয়ে সে কোন ভূমিকাই পালন করতে পারে না। কালো টাকা আর পেশী শক্তির প্রভাবে অনেক অযোগ্য লোকও বিজয়ী হয়ে যায় বর্তমান সিস্টেমে। এর বিকল্প হতে পারে, সংখ্যানুপাতির ভোটদান ব্যবস্থা (Proportional Representations)। বিবরণ: ১।সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন ব্যবস্থা কি? এ পদ্ধতিতে জনগন ক্যান্ডিডেটকে ভোট দিবে না। ভোট দিবে দলকে। দলগুলোর মোট প্রাপ্ত ভোটের অনুপাত অনুযায়ী সংসদে আসন বরাদ্দ করা হবে। এর মাধ্যমে ছোট দলগুলোও তাদের প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে সংসদে আসন পেতে পারে। ফলে সংসদে বৈচিত্র্যময় মতামতের প্রতিফলন ঘটে। ২। কিভাবে বিজয়ী নির্ধারন করা হয়? একটি দল যে পরিমাণ ভোট পায়, তার অনুপাত অনুযায়ী সংসদে আসন বরাদ্দ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি দল মোট ভোটের ৩০% পায়, তাহলে তারা সংসদের মোট আসনের ৩০% পাবে। ৩। প্রার্থী নির্বাচন কিভাবে হয়? দলগুলো নির্বাচনের আগে তাদের একটি প্রার্থী তালিকা তৈরি করে। এই ব্যবস্থায় ভোটাররা শুধু দলের জন্য ভোট দেয় এবং দল নির্বাচনের আগে তাদের প্রার্থীদের একটি নির্দিষ্ট ক্রম অনুযায়ী সাজায়। দলের প্রাপ্ত আসনের অনুপাতে শীর্ষ প্রার্থীরা সংসদে নির্বাচিত হন। উদাহরণ: ধরা যাক, একটি সংসদে ১০০টি আসন রয়েছে এবং ৪টি দল নির্বাচনে অংশ নিয়েছে: দল A: ৪০% ভোট পেয়েছে → ৪০টি আসন পাবে দল B: ৩০% ভোট পেয়েছে → ৩০টি আসন পাবে দল C: ২০% ভোট পেয়েছে → ২০টি আসন পাবে দল D: ১০% ভোট পেয়েছে → ১০টি আসন পাবে। ৪। এই পদ্ধতির ভোট কোন দেশে কখন থেকে চালু হয়? বেলজিয়ামে ১৮৯৯ সালে, ফিনল্যান্ডে ১৯০৬ সাল থেকে, জার্মানিতে ১৯৪৯ সাল থেকে, নিউজিল্যান্ড ১৯৯৬ সাল থেকে চালু হয়। এছাড়া, ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে, দক্ষিণ আমেরিকার বিভিন্ন দেশে ও ইসরায়েল, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রাজিল এই পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। এই পদ্ধতি কি ভাল না খারাপ? এক কথায় বলবো দেশের সাধারন মানুষের জন্য পদ্ধতিটি কল্যাণকর। কারণ এই পদ্ধতিতে কালো টাকা ও পেশী শক্তির ব্যবহারের সুযোগ থাকবে না। দলের অতিত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ দেখে জনগন পার্টিকে ভোট দিবে। পার্টি ভোটের আগেই তাদের ক্যান্ডিডেটের তালিকা নির্বাচন কমিশনে জমা দিবেন। সারাদেশের প্রাপ্ত ভোটের আনুপাতিক হারে নির্বাচন কমিশন তালিকার ক্রমানুসারে সংসদ সদস্য হিসাবে বিজয়ী ঘোষনা করবেন। দলগুলোর কি লাভ? দেশে এমন কোন দল থাকবে না যার সংসদে প্রতিনিধি থাকবে না। একটি দল যদি সারাদেশে মোট ভোটারের ১% ভোট পায় তবে সে দল ৩০০ আসনের মধ্যে ৩ জন সাংসদ সংসদে যাবেন। - এভাবে সব মেধাবী ও ত্যাগী রাজনীতিবিদের নিয়ে গঠিত সংসদ হবে প্রানবন্ত।
পুরাণ, মসজিদ প্রতিষ্ঠা, সংস্কৃতির ২ সাইড - পার্থিব ও ঐশী - মিলন জীবন ও জগতের সমস্ত প্রয়োজন - ভাষাবিদ, সমরবিদ, কূটনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, কবি, সাহিত্যিক শ্রম ও শিক্ষা একই সাথে - অবকাঠামোগত চাকচিক্য ছিল না। ঈমানের ভিত্তিতে আনসার ও মুহাজিরদের ভ্রাতৃত্ব স্থাপন হযরত সাদ ও আব্দুর রহমানের ভ্রাতৃত্ব - ১) সুখে দুঃখে পাশে ২) উত্তরাধিকার ইহকালীন প্রয়োজন পূরণের জন্য অন্যের উপর নির্ভরশীলতাকে মূলোৎপাটন করে দিয়েছিলেন।
আসসালামুয়ালাইকুম,,, *** মুক্তির মূলমন্ত্র ইসলামী শাসনতন্ত্র ** *** সবার জন্য সুশাসন সবাইকে নিয়ে উন্নয়ন ** হযরত কে শিক্ষা ব্যবস্থায় নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের রাখতে পারলে ভালো হতো ।
বাংলাদেশের যেখানে অধিকাংশ মুসলমান সালাত কায়েম করে না ও যাকাত আদায় করে না, সে দেশে কিভাবে রাষ্ট্রপর্যায়ে ইসলাম কায়েম হবে? এটা বুঝার জন্য আইনস্টাইন হওয়ার দরকার পড়ে না।
৯ : ১১ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّكٰوۃَ فَاِخۡوَانُكُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۱﴾ অতএব যদি তারা তাওবা করে, সালাত কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে, তবে দীনের মধ্যে তারা তোমাদের ভাই। আর আমি আয়াতসমূহ যথাযথভাবে বর্ণনা করি এমন কওমের জন্য যারা জানে।
