স্বামীর তালাক বিহীন ডিভোর্সী মেয়ে বিবাহ করা হারাম । স্বামীর অনুমতি না থাকলে স্ত্রী কখনও তালাক দিতে পারবেন না । বর্তমানে মেয়েরাই আদালত কর্তৃক স্বামীকে ডিভোর্স দিচ্ছে এটি কোরআন ও হাদিসের আলোকে বৈধ নয় । বিবাহ যেমন কোরআন ও হাদিস অনুসারে হয় তেমনি ডিভোর্স ও কোরআন ও হাদিস অনুসারে হতে হবে । যে সব পুরুষ স্বামীর তালাক বিহীন ডিভোর্সী মেয়ে বিবাহ করবে সেই বিবাহ ইসলামিক ভাবে বৈধ নয় , এই রকম ডিভোর্সী মেয়ে যারা বিবাহ করে বসবাস করবে সারা জীবন জেনা ব্যবিচার করবে এবং তাদের মিলনের ফলে যত সন্তান হবে সব হবে জারজ সন্তান এবং হাশরের ময়দানে জেনার কাতারে দাঁড়াতে হবে । আদালত কর্তৃক ডিভোর্স হচ্ছে গণতন্ত্রের আইন । মহান আল্লাহ বলেছেন - “তোমরা কাফেরদেরকে অনুস্বরন করোনা যদি করো তাহলে তোমরা তাদের অন্তর্ভূক্ত হবে “ মোহাম্মদ (স) বলেছেন যে সব মেয়ে স্বামীর কাছে তালাক চায় অথবা স্বামীকে তালাক দেয় সেই সব মেয়ে জান্নাতের সুগন্ধিও পাবেনা “ সহিহ মুসলিম । মা , বাবা, ভাই বোনের কু পরামর্শ , অহংকার , জিদ, অধিক দেন মোহরের লোভ , মেয়ের পরকিয়া প্রেম , স্বামীর সম্পত্তির লোভ , দুনিয়াবী নারীবাদী আইনের কারনে মেয়েরা স্বামীকে ডিভোর্স দিচ্ছে । এদের প্রতি মহান আল্লাহর নালত । এদের বিবাহ করা হারাম হারাম । যে মেয়ে একটি পরিবার ধ্বংস করে আসে সে মেয়ে আরেকটি পরিবারের জন্য কখনও ভাল হয়না । স্বামীর অবাধ্য স্ত্রী জাহান্নামী । ডিভোর্সি মেয়ে বিয়ে করার আগে জানতে হবে কে ডিভোর্স দিয়েছে??? এবং কি কারনে দিয়েছে??,মনে রাখবেন ডিভোর্সিরা আল্লাহর লানৎ পাপ্ত নারী এরা সমাজের ভাইরাস এদের লজ্জা সরম নাই এদের মা বাবার ও লজ্জা সরম ছিল না তাই এরা সবাই দাইউস আর আল্লাহ বলেছেন দাইউস সয়তানের অনুসারি আর সয়তানের অনুসরণ করবে জারা তারা সয়তানের সঙ্গে জাহান্নামে থাকবে কেয়ামতের দিন,ডিভোর্সি পতিতা বিয়ে করলে সয়তান খুসি হয় আল্লাহ নারাজ হয়,,,,আর বিদবা নারী বিয়ে করলে আল্লাহ খুসি হয়, আর সয়তান নারাজ হয়, এখন আপনারা নিজেরাই ঠিক করুন আপনি কাকে খুসি করতে চান,,,,সয়তান নাকি মহান আল্লাহ কে,,এটা আপনার মত,,,মনে রাখবেন মোসলমান সমাজের বেশ্যা মেয়েরাই সামি কে ডিভোর্স দেয় তালাক চায়, কোনো ভালো মেয়ে সামির কাছে কখনো তালাক বা ডিভোর্স দেয় না,,ডিভোর্সি সমাজের ভাইরাস,, সম্মানিত মোসলিম আপনার সন্তান কে এইসব ডিভোর্সি ভাইরাস হতে সাবধানে রাখুন নয়তো কাল কেয়ামতের দিন লজ্জা পাবেন,আর এদের ফাঁদে পারলে আপনার সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে জাবে, জেইসব মেয়েরা সামির কাছে তালাক চায়, ও নিজে ডিভোর্স দেয় তাদের জন্য আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বদদোয়া করে গেছেন, বুজতেই পাড়ছেন জার জন্য নবী করিম হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বদদোয়া করছেন তারা আপনার জন্য কেমন হতে পাড়ে, সৃষ্টির সুরু থেকে ই মেয়েদের নির লজ্জা র কাহিনি প্রকাশ পেয়েছে আর যুগে যুগে এরা ভয়ংকর হয়েছে, হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জখন মেরাজে গিয়েছে তখন আল্লাহর হুকুমে জাহান্নাম দেখানো হয়েছে তখন নবীজি( সঃ) বেসি এইসব বে পড়ুয়া মেয়েদের ই দেখেছেন, এটাই সেই জায়মানা মেয়েদের সংখ্যা বেসি হবে ছেলেরা বেশি মারা জাবে,এক ছেলের উপর ৫০ জন মেয়ের দায় নেবে, কারণ মেয়েরা হয়ে উটবে পতিতা ডিভোর্সি ছোট ছোট জামা কাপড় পুরুষের মতো করে পড়বে, তাদের দেখে সয়তান ও লজ্জা পাবে এখন বাংলাদেশ কিছু মা নামের পতিতা আছে জাদের চরিত্র খারাপ এইসব মা নামের পতিতাদের জন্য বহু মেয়ের সাজানো সংসার ভেংঙে তচনচ হয়ে জায়, এইসব মা নামের পতিতা দের কথা না শুনা উত্তম এরা মা জাতির কলংক