ছাগল যদি কথা বলতে পারতো তাহলে সে বলতো যে তাদেরও একজন রাছুল ছিল যার নাম "ছাগলুল্লাহ", তবে আফছোছ "ছাগলুল্লাহ" মারা যাওয়ার পরে আল্লাহ আর কোনো ছাগলের উপরে আয়াত নাযিল করেন না ভবিষ্যতের ছাগলদের হেদায়েত দান করার জন্য, একটি বিশেষ ধর্মের সাথে মিল আছে !!! 🇧🇩🇧🇩
আল্লাহ অতীতে মাঝে মাঝে নবী রসুল পাঠিয়ে বান্দাদের হেদায়েত দান করাতেন, তবে আফছোছ চৌদ্দশো বছর আগে আল্লাহ "খাতামুন্নবী" পাঠিয়ে বান্দাদের হেদায়েত দান করার ধারাবাহিক রাস্তাটাকে একেবারে খতম করে দিলেন, কারণ তিনি মনে করেছিলেন যে কেয়ামত সন্নিকটে এবং বিচার দিবস আসন্ন, সুতরাং আর নবী রাসূল পাঠানোর কোনো দরকার নাই !! 🇧🇩🇧🇩
নবুওত প্রাপ্তির আগে নবীজী স্ত্রী রেখেছিলেন মাত্র ১টা, তবে সেই স্ত্রী খাদীজার(রাঃ) মৃত্যুর পরে নবীজী স্ত্রী রাখলেন ১টার পরিবর্তে ১১টা, যার মধ্যে ছিল বন্ধুর ৬ বছরের কন্যা এবং পালিতপুত্রের স্ত্রীও l নবীজীর চরিত্র আগে ছিল উত্তম, তবে আফছোছ "রাসুলুল্লাহ" হওয়ার পরে নবীজীর চরিত্র হয়ে গেলো "উত্তম" হইতে "অধম" !! 🇧🇩🇧🇩
🇧🇩 ছাগল যদি কথা বলতে পারতো তাহলে সে বলতো যে তাদেরও একজন রাছুল ছিল যার নাম "ছাগলুল্লাহ", তবে আফছোছ "ছাগলুল্লাহ" মারা যাওয়ার পরে আল্লাহ আর কোনো ছাগলের উপরে আয়াত নাযিল করেন না ভবিষ্যতের ছাগলদের হেদায়েত দান করার জন্য, একটি বিশেষ ধর্মের সাথে মিল আছে !!! 🇧🇩
আপনার জন্মের উপরে আপনার কোনো হাত নাই, আপনি ছাগলের গর্ভে জন্মালে ছাগল হতেন, গর্ধভের গর্ভে জন্মালে গর্ধভ হতেন, তবে মানুষের বেলায় ব্যাতিক্রম হয়, কারণ মানুষের গর্ভে শুধু মানুষই জন্মায় না, "মুমীন" নামক এক ধরণের গর্ধভও জন্মায় l আপনি যদি আপনার ৬বছরের কন্যার সাথে ৫১বছর বয়সী বন্ধুর বিবাহ দেন তাহলে আপনি হলেন মানুষরূপী এক ধরণের "গর্ধভ" !! 🇧🇩🇧🇩
ইসলামের পথ হলো জাহান্নামে যাওয়ার পথ, তাই ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ(সাঃ)" নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩
কোরান সৃষ্টিকর্তার বাণী নয়, কারণ সৃষ্টিকর্তা আর যাই করুক তিনি কখনোই আপনাকে আপনার পালিতপুত্রের স্ত্রীকে বিবাহ করার নির্দেশ দিবেন না, অথচ সেই নির্দেশটাই আল্লাহ আপনাকে দিয়েছেন কোরানের ৩৩:৩৭ নং আয়াতে, এবং কিভাবে করতে হবে সেই কায়দাটা করিয়ে দেখিয়েছেন আমাদের "রোলমডেল রাসূলুল্লাহ", আলহামদুলিল্লাহ !! 🇧🇩🇧🇩
কোরান নাযিল করার আল্লার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো আপনাকে জাহান্নামে পাঠানো, তাই ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ(সাঃ)" নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩
ছাগল যদি কথা বলতে পারতো তাহলে সে বলতো যে তাদেরও একজন রাছুল ছিল যার নাম "ছাগলুল্লাহ", তবে আফছোছ "ছাগলুল্লাহ" মারা যাওয়ার পরে আল্লাহ আর কোনো ছাগলের উপরে আয়াত নাযিল করেন না ভবিষ্যতের ছাগলদের হেদায়েত দান করার জন্য, একটি বিশেষ ধর্মের সাথে মিল আছে !!! 🇧🇩🇧🇩
আপনি নিয়মিত নামাজ রোজা করছেন এবং আশা করছেন যে জান্নাতে যেয়ে খুবই মজা করবেন তাহলে আপনি খুবই আশাহত হবেন, কারণ জান্নাতে আপনি ততটা মজা পাবেন না, কারণ জান্নাতে আপনি কখনোই বীর্যপাত করতে পারবেন না !! 🇧🇩🇧🇩
নবুওত প্রাপ্তির আগে নবীজীর স্ত্রী ছিল মাত্র ১টা, তবে সেই স্ত্রী অর্থাৎ আম্মাজান খাদীজার(রাঃ) মৃত্যুর পরে নবীজীর স্ত্রী হয়ে গেলো ১টার পরিবর্তে কমপক্ষে ১১টা, যার মধ্যে ছিল বন্ধুর ৬ বছরের কন্যা এবং পালিতপুত্রের স্ত্রীও l নবীজীর চরিত্র আগে ছিল উত্তম, তবে আফছোছ "রাসুলুল্লাহ" হওয়ার পরে নবীজীর চরিত্র হয়ে গেলো "উত্তম" হইতে "অধম" !! 🇧🇩🇧🇩
ইসলামের ৪ খলিফার ৩ জনই ছিলেন ভন্ড, কারণ মুসলমান হওয়ার পরেও হজরত উমর ৭টা, হজরত উসমান ৮টা এবং হজরত আলী ৭টা স্ত্রী রেখেছিলেন, যেখানে ৪টার অধিক স্ত্রী রাখা ইসলামে হারাম, তবে নবীজীর ক্ষেত্রে বিষয়টা ছিল আল্লার স্পেশাল কন্সিডারেশন !! 🇧🇩🇧🇩
ইসলামের ৪ খলিফার ৩ জনই ছিলেন ভন্ড, কারণ মুসলমান হওয়ার পরেও হজরত উমর ৭টা, হজরত উসমান ৮টা এবং হজরত আলী ৭টা স্ত্রী রেখেছিলেন, যেখানে ৪টার অধিক স্ত্রী রাখা ইসলামে হারাম, তবে নবীজীর ক্ষেত্রে বিষয়টা ছিল আল্লার স্পেশাল কন্সিডারেশন !! 🇧🇩🇧🇩
কোরান নাযিল করার আল্লার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো আপনাকে জাহান্নামে পাঠানো, তাই ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ(সাঃ)" নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩🇧🇩
পরকাল মানুষের জ্ঞানের অতীত, যারা পরকালের বিস্তারিত বর্ণনা করেন, জান্নাত জাহান্নামের বিস্তারিত বর্ণনা করেন তারা ভন্ডামী করেন, সুতরাং কোরান হলো ভন্ডনবীর ভন্ডামী !! 🇧🇩🇧🇩
আল্লাহ অতীতে মাঝে মাঝে নবী রসুল পাঠিয়ে বান্দাদের হেদায়েত দান করতেন, তবে আফছোছ চৌদ্দশো বছর আগে আল্লাহ "খাতামুন্নবী" পাঠিয়ে বান্দাদের হেদায়েত দান করার ধারাবাহিক রাস্তাটাকে একেবারে খতম করে দিলেন, কারণ তিনি মনে করেছিলেন যে কেয়ামত সন্নিকটে এবং বিচার দিবস আসন্ন, সুতরাং আর নবী রাসূল পাঠানোর কোনো দরকার নাই !! 🇧🇩🇧🇩
ইসলামের রাস্তা হলো নিশ্চিত জাহান্নামে যাওয়ার রাস্তা কারণ ১৭:১৫নং আয়াতে আল্লাহ বলেন "কোন রাসুল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না" অর্থাৎ জাহান্নামে পাঠান না, সুতরাং আল্লাহ "মুহাম্মদ(সাঃ)" নামক একজন রাসুলকে মক্কায় পাঠিয়ে তার উপরে কোরান নাযিল করেছেন আপনাকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য !!! 🇧🇩