সুদ_মানে_কি? সুদ মানে আল্লাহ ও তার রাসুল মুহাম্মাদ (স)'র বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ করা। সুদ মানে নিজের জন্মদাতা মায়ের সাথে "জিনা করা" আই রিপিট! নিজের মাকে বিয়ে করা। এগেইন রিপিট! মায়ের সাথে সেক্স করা! সুদ মানে পরকালে রক্তের নদীর সাঁতার কাটা। সুদ হল পরকালে সাপ ভর্তি বিশাল পেটের আযাব । সুদ মানে মাথা চুর্ণ বিচুর্ণ করার ইলাহি শাস্তি। সুদ মানে পশ্চিমা পুঁজিবাদ। গরিবের রক্ত চুষে চুষে ধনিকশ্রেণীর অট্টালিকা। সুদ হল এক দিনারে ৩৬ বার জিনার অপরাধ। আর এক জিনা মানে ১০০ বেত্রাঘাত। এক বিবাহিত ব্যক্তির জিনা মানে মাটিতে পুঁতে পাথর নিক্ষেপে রজম! সুদ মানে মহানবী (স) এর নিজের জবানে দেওয়া লা'নাত! প্রত্যেক সেই ব্যক্তি যে খাবে, যে দিবে, যে লিখবে আর যে স্বাক্ষী থাকবে! এই প্যারার প্রতিটি কথাই প্রতিটি শব্দই পবিত্র কুরআন ও নবী (স) এর হাদিসের মর্মার্থ। পুরো দুনিয়া ও দুনিয়ার পুজারীদের কাছে এগুলো শুধু "কিছু মৌলবাদী কন্সেপ্ট"! মাত্র। আর বলা বাহুল্য পুরো পশ্চিমা বিশ্বে এগুলো সাম্প্রদায়িক কন্সেপ্ট! এগুলো হল মাত্র একজন ব্যক্তির সুদের ভয়াবহতা! আর যদি কেউ পুরো একটা জাতীর কোটি কোটি মানুষকে সুদখোর বানানোর কোন মেশিন আবিষ্কার করে? এক একটা মানুষকে? তখন! হায় আফসোস কি দ্বীনের বুঝ আমাদের! কি আবেগি অজ্ঞতা! কিসের জন্য সংগ্রাম? শত শহীদের রক্তে দাঁড়িয়ে কি বিশাল ব্যর্থতা! Abu Taw Haa Muhammad Adnan
সব মেনে নিলাম। তার পরেও বলছি,মানুষের মাঝে এই মুহূর্তে এই ধরনের বক্তব্য না দেওয়া উচিত।! এতদিন এদের কোন সারা শব্দ নাই😡 আর এখন এসে আরেকজনের পিছনে লাগছে 😡✊✊😔
বিশ্ব ব্যাংক যতদিন থাকবে, ব্যাংকিং সিস্টেম যতদিন থাকবে, কাগজের মুদ্রা যতদিন থাকবে ততদিন আলেম, জালেম, সাধারণ মানুষ কেউ সুদ থেকে মুক্ত নই। প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে সবাই সুূদখোর। আলেমসমাজ কি টাকা ব্যবহার করে না? টাকা কোথা থেকে আসে? ব্যাংকে টাকা জমা রাখা আবার ব্যাংক থেকে টাকা কি আলেমরা তুলে না? তাহলে আলেম কিভাবে সুদ থেকে মুক্ত? ব্যাংক মানেই হচ্ছে সুদ। আর ব্যাংকে টাকা জমা রাখা বা তুলে সুদের প্রতিষ্ঠানকে সাহায্য করা হয়। সুতরাং জ্ঞানী আলেম ইউনুসের বিরুদ্ধে যাবে না। যেসব আলেমের জ্ঞান কম তারাই এরকম আলোচনা করবে। সুদের সিস্টেম বাতিল করতে হলে আরেক টা বিশ্বযুদ্ধ লাগবে।
ওনি কি এখন আমাদের মাঝে সুদের কারবার নিয়ে আসছেন।। আর ইসলামি দলগুলো আগে একত্রিত হোক, তখন মানুষ তাদের মেনে নিবে,আর এসময় দেশের এই অবস্থায় একত্রে থাকাটাই আসল।
ড: ইউনুস শবে বাংলাদেশের দায়িত্ব নিয়েছেন এখন এই সময়ে এমন বক্তব্য দেশের জন্য উচিত বলে মনে করছিনা কারণ সে আগে এসব করেছিল আর মানুষ পরিবর্তনশীল তাই আমাদের উচিত আগের পুরোনো সবকিছুর এতি টেনে নতুন করে আমাদের দেশটা কে এগিয়ে নিতে আমাদের সবার তাকে সাহায্য করা তবেই দেশে শান্তি ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ
আসসালামুয়ালাইকুম আমার মনে হয় এখন এগুলো না বলে তাকে সহযোগিতা করা তাকে ইসলামিক দিক নির্দেশনা দেওয়া কারণ আমাদের বাংলাদেশে 90% মুসলমানের দেশ, আর আমরা যদি এখন তাকে সুদখোর বলি তাহলে তো আমরা দূরে সরে গেলাম আমাদের কাজ তো এটা না ইসলাম বলছে তাদের নিকটবর্তী হওয়া যারা ইসলামের থেকে দূরে,
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো জালিমের শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তার সঙ্গে চলে,তাকে সাপোর্ট করে অথচ সে জানে যে ওই ব্যক্তি জালিম, তখন সে ইসলাম থেকে বের হয়ে গেলো। (মেশকাত : ৪৯০৮)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো জালিমের শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তার সঙ্গে চলে,তাকে সাপোর্ট করে অথচ সে জানে যে ওই ব্যক্তি জালিম, তখন সে ইসলাম থেকে বের হয়ে গেলো। (মেশকাত : ৪৯০৮)
হুজুর, সমস্ত মুসলিম উম্মাহর পক্ষ থেকে আপনাকে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি, জি হুজুর আপনিই পারবেন, ইসলামি দল গুলোর ঐক্যের জন্য আপনি, শায়েখ আহমাদুল্লাহ, রেজাউল করিম আবরার, আলি হাসান উসামা, রেজাউল করিম সাহেব, আরিফ বিন হাবিব, আমির হামজা, আবু ত্বহা আদনান, রেজওয়ান রফিকি, মিজানুর রহমান আজহারি, আল্লামা মামুনুল হক্ব সাহেব সহ অন্যান্য আরও যারা আছেন, আপনাদের সবাইকেই অগ্রণি ভুমিকা রাখতে হবে। বিশেষ করে আপনারা যারা যুবক আছেন আপনাদেরকেই চেষ্টা মেহনত বেশি করতে হবে। আমরা সকলেই দোয়া করি বাংলাদেশ যেন পরিপূর্ণ ইসলামিক রাষ্ট্র গঠিত হয়।
নাই মামার চেয়ে কানা মামা অনেক ভালো এটা ভূলে যাইয়েন নাহ হুজুর☺️,হাসিনার সময় তো কোথাও বলতে পারতেননা আর এখন একটা মানুষ ছাত্রদের মাধ্যমে বিজয় হয়ে আসছে,আপানার আর আমাদের দেশের সবাই এখন কথা বলতে পারতেসি সবাই এখন্ মুক্ত শুকরিয়া আদায় করেন,আর মুসলিম হিসেবে আপনি যা যা বলেছেন সেটাও ঠিক আমিও সহমত কিন্তু একবারে সব কিছু পাওয়ার আশা না করে ধীরে ধীরে আশা করেন ইনশাআল্লাহ আজকে দেশ স্বাধীন হয়েছে,ইনশাআল্লাহ সামনে আরও হবে সব ঠিক হয়ে যাবে🥰
আল্লাহতালা যে পরিস্থিতিতে আমাদেরকে রেখেছেন এই পরিস্থিতিতে অন্ততপক্ষে হক কথা বলার সুজুক তো অন্তত পক্ষে হবে আগে তো সুদের ব্যাপারে কিংবা ব্যাংকিং লেনদেনের ব্যাপারে কিংবা অন্যান্য যে অনৈতিক কাজকর্মের ব্যাপারে যে আমাদের মুখ খোলার সাহস বা সাহসিকতা আমরা পেতাম না এখন তো অন্তত পক্ষে এটা হল পারতেছি অতএব সমস্ত খতিব এবং ওলামা একরাম এবং অন্যান্য যে সমস্ত পাবলিক প্লেসে যারা কথাবার্তা বলেন সকলকে আমার বিনীত আবেদন এই যে আপনার এখন হক কথা বলতে থাকেন সুদের ভয়াবহতা সম্পর্কে বলতে থাকেন ঘুষের ভয়াবহতা সম্পর্কে বলতে থাকেন এবং এ সমস্ত খারাবি আর আল্লাহর গজব সম্পর্কে কথা কথাবার্তা বলতে থাকেন আল্লাহতালা চাহে তো সেই ধরনের ব্যবস্থাপনার কারণে আল্লাহ তাআলা আমাদের এই গজব থেকে হেফাজত করবেন
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো জালিমের শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তার সঙ্গে চলে,তাকে সাপোর্ট করে অথচ সে জানে যে ওই ব্যক্তি জালিম, তখন সে ইসলাম থেকে বের হয়ে গেলো। (মেশকাত : ৪৯০৮)
আপনি সরাসরি সত্য কথা বলেছেন হুজুর।আমি আপনার ভিতরে আল্লাহর দেওয়া আইন এবং রাসুলুল্লাহ(সাঃ)দেখানো পথ দেখতে পেলাম।সত্যি হুজুর আমি মনে মনে এমন একজন কে খুজে ছিলাম।আরে কিসের ড.ইউনুস কিসের শেখ হাসিনা কিসের খালেদা?এই দেশে আল্লাহর আইন কায়েম হউক আমিন।