আমি হিজবুত তৌহীদের মহিলাদের কথায় বিভ্রান্ত হয়েছিলাম,,তারা সূরা নূর এর ৩১ নং আয়াত পেশ করেছিল এবং মহিলারা মুখ্যমন্ডল খুলে রাখতে পারবে তাই বলেছিল।। এখন শায়েখের কথা শুনে বিভ্রান্ত দূর হলো আলহামদুলিল্লাহ,,,, সত্যিই একজন সত্য আলেম কতই প্রয়োজন নইলে যখন তখন পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে।। শায়েখকে যাজাকাল্লাহ খাইরান ❤❤
এখন আপনি নিনজা ঘাতক হয়ে গেছেন। আল্লাহ কি বলেন নিনজা হয়ে যান, কেন আপনি আল্লাহর বাণী মানছেন না।সূরা নূর এর ৩১ নং আয়াত বলছে তুমি নিনজা হয়ে যাও। আমাদের মোল্লাদের ভুল ব্যাখ্যা মাঝে মাঝে আমাদের কষ্ট দেয়। আপনি যদি নিনজা হতে পছন্দ করেন, কোন সমস্যা নেই। এটা আপনার উপর নির্ভর করে।
তর্ক করেন আর না ই করেন যার আমল তার সাথেই রয়ে যাচ্ছে। এবং সেটা জান্নাত বা জাহান্নামের ফায়সালা হয়েই যাবে। কেউ বিশ্বাস করুন আর না করুন। আল্লাহ ই ভালো জানেন।
What was the practice of the sahabis? How did the women dress during the time of the prophet and the of the Khalifs? This is so sad that Muslims are still quarrelling about this basic issue!
Sura 24 ayat 31 if we don't follow and practice we are not Muslim. Who follows Allah's ayat they are the Muslim. No human has any Right to change the meaning of the Alla's ayat. Thanks
সূরা আহযাব( আয়াত:৫৯) পড়ে দেখেন সন্দেহ আরো দ্রুত কাটবে। এই আয়াতে বলা আছে, হে নবী আপনি আপনার স্ত্রীদেরকে ও কন্যাদেরকে এবং মুমিন নারীদেরকে বলুন তারা যেন তাদের চাদরের কিছু অংশ মুখের ওপর টেনে নেয়, এতে করে তাদেরকে চেনা সহজ হবে, আর কেউ উত্যক্ত করবে না, আর আল্লাহ তো পরম ক্ষমশীল ও দয়ালু। (এই আয়াতের মাঝকানের একটা বিষয়ের ছোট তাফসীর বলি সেটা হচ্ছে,এখানে বলা হয়েছে তাদের চেনা সহজতর হবে এর মানে হলো যখন কোন মুমিন নারী তাদের পুরো শরীর, মুখ ইত্যাদি ঢাকবে তখন তাদের মাঝে আর অমুসলিম নারীদের সাথে পার্থক্য হবে তখন চেনা সহজ হবে কে মুসলিম আর অমুসলিম এটা বুঝানো হইছে।) এই আয়াত থেকে কি শিখলেন। আরো ভালো হয় এই আায়াতের তাফসীর পাঠ করলে।এই কমেন্ট এ সব বলা সম্ভব না।
@@ehsanouefg না নারীদের চোখ পর্দার অন্তরভুক্ত নয়। তাছাড়া চেহারা ও চোখ ব্লার করে দেওয়া হইছে। আর ব্লার করে দেওয়ার পরও এত ভালো ভাবে চোখ লাগিয়ে দেখার কিছু নেই। পুরুষদেরও পর্দা রয়েছে।
@@SunnahSolution আমি তো চোখ দেখে বেশি প্রেমে পড়ে যায়। এসব ফালতু কথা বাদ দেন, ভদ্র পোশাক পড়েন। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পোশাক পড়ুন। চেহারা পর্দা করা ফরজ নয়। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক। আমিন
নিজের মতের বিরুদ্ধে গেলে হাদিস বানোয়াট? আচ্ছা একটা প্রশ্নের উত্তর দিন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন বিয়ের সময় পাত্রীকে দেখে নিতে এবং পাত্র ও মহিলারা শুধু পাত্রীকে দেখতে পাবে। পিতাসহ নন-মাহরাম পাত্রীকে দেখতে পাবে না, দেখা হারাম। পাত্র পাত্রীর কি দেখবে? যদি চেহারা ঢাকা জরুরি না হয় তাহলে কি রাস্তায় দেখে নেওয়া যাবে না? বাড়িতে গিয়ে পাত্রীর আলাদা করে দেখার কি থাকতে পারে?
@@bdbestxyzIIIবাসার ভিতরে যাদের সাথে বিবাহ জায়েজ নয় তাদের সামনে চেহারা খোলা রাখা যায়।তবে বাহিরে গেলে চেহারা ঢাকতে হবে।চেহারা ঢাকা নিয়ে আপনার মন্তব্য তো নাস্তিকদের মতো হয় গেল।
সাহাবী আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রাযি.) মুখমণ্ডলের ওপর ‘জিলবাব’ ফেলার যে পদ্ধতি বর্ণনা করেছেন তা হলো, ‘মুসলিম মহিলারা নিজেদের চাদর দ্বারা নিজ নিজ মাথা ও মুখমণ্ডল ঢেকে বের হবে। তারা কেবল একটি চোখ খোলা রাখতে পারে’। (শাওকানী, ফাতহুল কাদীর : ৭/৩০৭)
চেহারা খুলে রাখতে পারবে সেই দেশে যে দেশে কোরআনের আইন চলে কারণ তার মুখের দিকে সে দেখবে না আর যদি দেখে তাকে উত্ত্যক্ত করার সাহস পাবে না কারণ কোরআনের আইনের দিকে তার বারবার চিন্তা ভাবনা করবে
@@তাকওয়ারগুরুত্বওসহিআকিদা বাংলাদেশের কাফের মুনাফিকদের জন্য আল্লাহ জালেমদেরকে ক্ষমতায় বসিয়েছে কারণ তারা কোরআনের আয়াতের বিরুদ্ধে মানুষের তৈরি করা হাদিস নিয়ে ঝগড়া করে । কোথায় আয়াত পাইছো এইটা বলে না বলে কোথায় হাদিস পেয়েছো সেইটা বলে
আল্লাহ বলেছেন, তারা যেন তাদের সোন্দর্য প্রকাশ না করে, তবে যা সাধারণত প্রকাশ পেয়ে যায় তা ছাড়া। এখানে উল্লেখ্য বিষয় হলো মহান আল্লাহ এমনটি বলেন নাই যে, তবে যা সাধারণত প্রকাশ করে থাকো তা ছাড়া। এখানে একটা মজার বিষয় হলো, তবে যা সাধারণত প্রকাশ পেয়ে যায় একজিনিস আর তবে যা সাধারণত প্রকাশ করে থাকো আরেকজিনিস, এই দুইটা বিষয় এক নয়। অতএব, নারীদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয় নি তাহলে কেনো নারীরা নিজের চেহারা পরপুরুষের সামনে প্রদর্শন করবে? আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক বুঝার তাওফিক দান করুন আমীন।
কোরআনের আইন সে দেশেই চলবে যে দেশের মুসলিমরা শির্ককে দূরে ঠেলে তাওহীদ বাদী হবে এবং বেদাত কি ছুঁড়ে ফেলে সুন্নাহ্পন্থী হবে। আর যেদেশের বেশিরভাগ মুসলিম পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের হেফাজত করেনা সেদেশে কোরআনের আইন দিয়ে চলার কথা স্বপ্নেই দেখে যেতে হবে
