২ বারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না। স্নাতক ডিগ্রি ছাড়া কাউকে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া যাবে না। হোক সেটা জাতীয় নির্বাচন, হোক সেটা ওয়ার্ডের নির্বাচন। যদি এটা আইন করা যায় যে, দেশের বাইরে দূরে থাক নিজ উপজেলার বাইরে গিয়ে কোনো নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও তার পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসা নিতে পারবেন না তাহলে স্বাস্থ্যখাত অনেক উন্নত হবে, আইন করে প্রত্যেক এমপির সকল সন্তানদের বাধ্যতামূলক দেশের স্কুলে পড়তে হবে, স্কুল শেষে বিদেশে পড়তে যেতে পারে সমস্যা নেই। একাধিক সন্তান থাকলে কমপক্ষে ১ জন সন্তানকে তার নিজ উপজেলার সরকারি/এমপিও ভুক্ত স্কুলে পড়াতেই হবে, বাকিরা এমপির নিজ উপজেলার সরকারি/আধা-সরকারী/প্রাইভেট যেকোনো স্কুলেই পড়তে পারবে। আমাদের সন্তানকে ভুল শেখালে তার নিজের সন্তানও ভুলই শিখবে এই ভয়ে তারা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকে ভুল শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারবে না, দেশের শিক্ষার মানও উন্নত হবে। ক্ষমতায় ৫ বছর থাকলেও প্রতিবছর জনপ্রতিনিধি, তার পরিবারের সকল সদস্য, নিকটতম বন্ধু ও আত্নীয়দের আয়-ব্যয়, লাভ-ক্ষতির হিসাব জনসম্মুখে বিস্তারিতভাবে প্রকাশ করতে হবে। সরকার প্রধানকে বছরে কমপক্ষে ১ বার লাইভ অনুষ্ঠানে নিরপেক্ষ এক/একাধিক উপস্থাপকের উপস্থিতিতে বিরোধীদল ও দেশবাসীর লাইভে করা প্রশ্ন এবং বিগত ১ বছরের বিভিন্ন বিষয়ে জবাবদিহি করতে হবে।
সবার জন্য শুভকামনা রইল। আশা রাখি দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ আপনাদের হাত ধরেই আমরা পাব। আমাদের হতাশ করবেন না। ভালো কিছু করবেন, মানুষের দোয়ার বরকতে ভালো থাকবেন। এটাই আমাদের একান্ত কাম্য।
আবেগি সিদ্ধান্ত, খুবই বিরক্ত হলাম আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া আর দেশ পরিচালনায় এক বিষয় না,অভিজ্ঞতার একটা প্রয়োজন আছে আন্দোলনে তাদের অবদান ভুলার মত নয় তাই বলে উপদেষ্টা,এদের থেকে অনেক যোগ্যলোক এদেশে আছে, ৯০% ইসলামিক দেশে ইসলামের প্রতিনিধি কোথায় কৃষিবিদ কোথায়, ডক্টর সলিমুল্লাহ স্যার কে মিস করছি, সদ্য ২০ পেরানো একজন ছাত্র কিভাবে সামলাবের দেশের মন্ত্রণালয় দায়িত্ব,দেশের উন্নয়ন করতে কোন পদ পজিশন লাগেনা সেটা কিন্তু ছাত্র সমাজে দেখেয়েছে,আল্লাহর কাছে দোয়া করছি তারা যেন ক্ষমতার লোভে না পড়ে তারা যেন ক্ষমতার লোভে না পরে,সময় বলে দিবে দেশ কি ভুল বার্তা পেল নাকি
আমার মতে তবে সমন্বয়কদের এখানে উপদেষ্টা পদে রাখা উচিত হয়নি ওরা ছাত্র সমন্বয়ক হিসেবে সমন্বয়কের জায়গায় থাকাটা উচিত ছিল কারণ এখন এটা নিয়ে একটা বিপরীত রাজনীতি ইস্যু হতে পারে
অন্ধের দেশে আয়না আনতে হয় না একটু ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন তারা কেমন করে দেশটা চালায় তাদেরকে উৎসাহিত করুন তা না করে পড়ে আছেন সমালোচনা নিয়ে আপনাদের যদি এত যোগ্যতা থাকে তাহলে যান ওখানে যেয়ে উপদেষ্টা হন। 21 টা বছর লুটপাট তো আর কম দেখিনি ইনশাআল্লাহ এখন অপেক্ষায় আছি ভালো কিছু হবে।
অনেক অনেক খুশি হলাম এবং অভিনন্দন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস স্যার, অভিনন্দন নুরজাহান ম্যাডাম।দীর্ঘ সাতটি বছর গ্রামীন শক্তিতে কর্মরত ছিলাম তখন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস স্যার ছিলেন চেয়ারম্যান এবং নুরজাহান ম্যাডাম ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আশা রাখি আপনাদের হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাবে বহুদূর।
কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করে, আন্দোলন কোটায় উপদেষ্টা। সেটাও কথা নয়, আপনারা কি সারা দেশের সমন্বয়কদের সাথে আলোচনা করেছেন? তাদের অবদান ও কম নয়। না হলে তো বৈষম্য থেকেই গেল।
ছাত্রদের এই আন্দোলনে তাদের অবদান অস্বীকার্য। তবে উপদেষ্টা হওয়া নিয়ে তাদের প্রতি যে মানুষের আস্থা হারালো তা বলার বাহুল্য থাকেনা। রাজনীতি আর ছাত্র রাজনীতি এক না। যাইহোক ভালো করে চালাক আমরা সবাই চাই।
অভিনন্দন তত্ত্বাবধায়ক সরকার! সময় নিন এবং বাংলাদেশকে ঠিক করুন। আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই, পরিপূর্ণ বাংলাদেশের সংস্কার চাই। Congratulations Caretaker Government! Take time and fix Bangladesh. We are looking for corruption free Bangladesh, and complete reformation of Bangladesh.
আবেগী সিদ্ধান্ত! খুবই বিরক্ত হলাম! একটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়া আর দেশ পরিচালনা এক না। ছোট করার জন্য বলছি না, আন্দোলনে তাদের অবদান ভুলার নয়- তাই বলে উপদেষ্টা!!!! এদের চেয়ে হাজার গুন যোগ্য লোক দেশে ছিল! সরকারের বাইরে থেকেও ছাত্রসমাজের প্রতিনিধিত্ব করতে পারতো তারা! সেটা না করে ক্ষমতার লোভে পড়ে গেল! একটা ভুল বার্তা পেল দেশ।
সমন্বয়কদের মধ্যে যারা আছেন আমি তাদেরকে অন্যদের থেকে বেশি বিশ্বাস করতে পারতেছি।কারণ তাদের মধ্যে সততার প্রমাণ আমরা অলরেডি দেখছি।কিন্তু বাকিদের ব্যপারে তেমন কিছুই জানি না।আর কমেন্টে অনেকেই বলতেছেন তাদের কি দেশ চালানোর অভিজ্ঞতা আছে কি না? ভাই যাদের এত অভিজ্ঞতা তারা যে দেশ কিভাবে চালায় সেটা তো খুব ভালো করেই দেখলাম।ক্ষমতার অপব্যবহার আর দুর্নীতি কিভাবে করতে হয়ে সেই অভিজ্ঞতাই আছে।যত বেশি অভিজ্ঞতা তত বেশি চোর।তাদের মধ্যে কেউ যে চুরি করবে না সেটা আমার বিশ্বাস হয়
Bangladesh এ এমপি বেতন ১, ৭ লাখ টাকা সেই হিসেবে মন্ত্রী হবে ৫ লাখ মনে হয়, তো এতো টাকা বেতন পাওয়ার পরো কেন দুর্নীতি করা লাগে, চাইলেই এরা দুর্নীতি ছাড়তে পারে।
রাজনীতিমুক্ত সমাজ দেখতে চাই হানাহানি বিদ্রোহের আর দেখতে ভালো লাগে না। সুন্দর বাংলাদেশ চাই । নিরাপদ বসবাসের যোগ্য দেশ ও জাতি হিসেবে আমরা বেড়ে উঠতে চাই। এটাই আমাদের দোয়া ও প্রার্থনা। আমিন
ছাত্রদের উপদেষ্টা করাটা একটা আবেগী বিষয় হয়ে গেলো না?সিদ্ধান্ত টা কতটা সময় উপযোগী হলো জানি না,তবে আমরা আশা করবো,তারা এমন কিছু করবে না,যা জনসাধারণ কে হতাশ করে।
আমি একজন ছাত্র আমার ইচ্ছা ছিল উপদেষ্টা মন্ত্রী মামুনুল হক ড.মিজানুর রহমান আজাহারি শাইখ আহমাদুল্লাহ আবু তোহা আদনান চারজনের একজন থাকলে ভালো হতো 😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔😔
ভাই আমি সহ কোটি কোটি লোক এইটাই আশা করছিলাম মিজানুর রহমান আজহারী মামুনুল হক সাহেব. আবু তোহা. অথবা আমির হামজা থাকা উচিত ছিল অন্তত দুই-তিনজন ইসলামী হুজুরকে নেওয়া উচিত ছিল আমি খুবই দুঃখ প্রকাশ করছি
এটা কিভাবে সম্ভব আওয়ামী লীগ ছাড়া যদি দেশের রাজনীতি চলে তাহলে তো দেশ একনায়কতন্ত্র হয়ে যাবে।।। জামায়াত বিএনপি একই দল তাহলে কি একই দল নিয়ে আমাদেরকে চলতে হবে এর জন্য কি আমরা মাঠে নেমে ছিলাম।।।
মিজানুর রহমান আজহারী তো নেই. আবার এখানে তিনজন / চারজন মহিলা সদস্য এটা কিভাবে মানা সম্ভব. মুসলিম দেশ হয়ে চাকমা সহ হিন্দু সদস্য তিনজন খুবই দুঃখ প্রকাশ করতেছি