কারণ ওরা কৃষিজ ফসলের উৎপাদনের ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকলেও বাচ্চার আবাদের মাপকাঠিতে বাংলাদেশ থেকে অনেক পিছিয়ে আছে । বাংলাদেশ থেকে বেশি করে লোকজন গেলে অস্ট্রেলিয়াও আমাগো ঢাকা শহরের মত হয়ে যাবে । 😊
এটা ছিল আমার সর্ব প্রথম দেখা আপনার ভিডিও। অসাধারণ ছিল মনে হচ্ছিল যে এমন একটি সুন্দর পরিবেশে জীবনটা পার করতে পারতাম কারণ আমি বাংলাদেশি ঢাকা শহরে থাকি অনেক লোকের বসবাস দম বন্ধ হয়ে আসে মাঝে মাঝে।
এখানে আমাদের ছোট্ট গ্রামে রাস্তা পার করতে হলে, চারবার সামনে পেছনে তাকাতে হয়। কারণ লাইন দিয়ে মোটর সাইকেল স্কুটি চলছে। এখন শ্রমিক শ্রেণী যাদের বলা হয়ে থাকে, তাদেরই বাহনের সংখা বেশী। প্রায়ই মিটিং মিছিল, হাতে লাল ঝাণ্ডা; রাস্তা জাম; এমারজেন্সী যাত্রী, রোগী সব অসহায় ভাবে তাকিয়ে থাকে। ইদানিং ডিজের কালচার এসেছে। বিকট আওয়াজ; কমসে কম পঁচাশটি মাইক নিয়ে শম্বুক গতিতে প্রোসেশন এগিয়ে চলে। রাস্তার ধারের বাড়ির বয়স্কদের হার্ট ফেল করার পক্ষে যথেষ্ট। কেউ আপনার অসুবিধার কথা খেয়াল করে না। দু ফসলি চাষের জমিতেও দেদার বাড়ি হচ্ছে। আর উঠছে সমানে ভূগর্ভস্থ জল। মধ্যবিত্ত দের কারুর বাড়িতে আর কোন গবাদি পশু নেই। এখনও বাংলাদেশিদের আগমন সমানে হয়ে চলেছে। আমরা এখন নিজ ভূমে পরদেশী। অথচ বাল্যকালে ( এখন পঁষট্টি অতিক্রম করছি) এরকম ছিল না। অস্ট্রেলিয়ার মত অতটা না হলেও, অনেকটাই গ্রাম বাংলা মনোরম ছিল। ফাঁকা জায়গা ছিল পর্যাপ্ত। ঘরে ঘরে গরু ছাগল হাঁস মুরগি গাছ গাছারি, রঙ বেরঙের পাখি পুকুরের পরিস্কার জল ফাঁকা রাস্তাঘাট। কোথা থেকে কি হয়ে গেল!
আমি খুব গরিব অসহায় একটা মানুষ, পরিবারে মা ছাড়া কেও নেই, আমারও স্বপ্ন ছিলো বাহিরের উন্নত কুন দেশে যাবো আর মাকে অনেক খুশি করবো কিন্তু যানিনা আল্লাহ তায়ালা কি ফায়সালা করেছেন