এত সুন্দর পড়েন অথচ কেন সাউন্ড একটু বাড়িয়ে ভিডিও গুলো দেন না?বেশিরভাগই তো অন্যান্য কাজ করার সময় গল্পগুলো শোনে,এয়ারফোন কি সবসময় ব্যবহার করা যায়?সবার ফোনের সাউন্ড কোয়ালিটি তো এক না ভাই।সামান্য ফ্যানের শব্দে যেন ঠিকঠাক শোনা যায় না
অনেক দিন আগে নকশাল নেতা বিপ্লবী চারু মজুমদার মহাশয়ের উপর একটা জীবনী গ্রন্থ পড়েছিলাম । গল্পটা শুনে সেই স্মৃতি মনের মধ্যে উঁকি দিল । ধন্যবাদ, ভাই । ভাল থাকবেন ।
সবই ঠিক আছে, কিন্তু একটা কথা না বলে পারছি না, আপনি সমস্ত গল্পগুলোকে ভীষণ স্পীডে হরহর করে পাঠ করছেন। প্রথম দিকে এমনটা কিন্তু ছিল না। গল্পগুলোর আবেদনই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, সব লাইনগুলো একইরকম লাগছে,,,,,নীরস, কাটকাট, আবেগ অনুভুতির কোনো জায়গাই থাকছে না, বিরামচিহ্ন দাড়ি, কমা, গুলোকে যেন গুরুত্ব ই দিচ্ছেন না, গল্পগুলোর মধ্যে যে জীবনদর্শন আছে, পাঠককে সেগুলো উপলব্ধি করার সুযোগ দিন, সময় দিন, তা নয়, নীরসভাবে শুধু পড়তে হয় পড়ে যাচ্ছেন। যেন অল্প সময়ের মধ্যে কত বেশি ভিডিও করা যায় সেটাই আপনার লক্ষ্য। সব লেখকের সব গল্পকে আপনি এক ঢালা হরহর করে পড়ে যাচ্ছেন! শুনে যেন শরীর অস্থির অস্থির করছে! একটু আবেগ দরদ দিয়ে পড়ুন!সাহিত্যর রস কোথায় পাঠের মধ্যে? আপনি কি মেশিন? আর গল্পগুলোর শেষে " টাটা " কথাটা এমন স্পীডে বলেন যে কেমন যেন ছেলেমানুষি মত শোনায়, এই বয়সে এটা শুনতে একদমই ভালো লাগে না, একটু থামুন, গল্পটিকে হৃদয়ঙ্গম করতে দিন। তারপর আস্তে করে ছেড়ে দিন। দরকার হলে "নমস্কার" বলুন। আমি জানি হয়তো আপনি আমার উপর রাগ করবেন, কিন্তু তাও না বলে পারলাম না, আমি তো সাহিত্যর মানুষ, আমাকে বলতেই হবে। পাঠকের হৃদয়ের দরবারে গল্পের philosophy গুলোকে পৌছে দেওয়াই আপনাদের কর্তব্য।
