গত ১৬ বছর দেশে বাকস্বাধীনতা না থাকলে কার্টুনিস্ট মেহেদি হক নিউ এইজ পত্রিকায় বিনা বাধায় নিয়মিত শেখ হাসিনাবিরোধি কার্টুন আঁকতো, রুমিন ফারহানা, আসিফ নজরুল ষাঁড়, জুনায়েদ চাকি, মান্না, জাহেদ, মুর্তজা, সায়ন্তরা এত গলাবাজি করতো কিভাবে?
ইয়া আল্লাহ আপনার কাছে শুকরিয়া আপনি আমার দেশ কে উচ্চ সম্মান দান করেছে,সম্মান দেওয়ার মালিক আল্লাহ,আমার বাংলাদেশে যোগ্য অভিজ্ঞতা বুদ্ধিমান দেশ প্রেমিক পেয়েছে দেশ কে সম্মান দেওয়া জন্য ইনশাআল্লাহ দেশকে উচ্চ জায়গায় নিয়ে যাবে, যোগ্য লোক কখনো নিজের স্বার্থ সেবার স্বজনপ্রীতি দেখে না নিজের পরিবার কথা বলে না তারা দেশ ও জনগণের কথা বলে,দেশ ছোট জনগণ বেশি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত আধুনিক সিস্টেম করে গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ গড়বে, তখনই স্বৈরাচার নেতা কর্মকতা দোসরা আছে তারা ছাত্র সমাজ জনতা ও কোন দল এবং সকল অফিস সেক্টর মিশে লিয়াজু করে অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে গোপনে দেশ ও দেশের মানুষের মধ্যে নানা রকম ষড়যন্ত্র নীল নকশা করে দেশকে বিশৃঙ্খলা অরাজকতা সৃষ্টি ও সততা বুদ্ধিমান উপদেষ্টাদের বদনাম করার চেষ্টা করছে করবে সবাই সাবধান, ১৯৭১ স্বাধীন হওয়ার পর ও ১৯৯০ পরেও সবাই ক্ষমতা লুটপাট নিয়ে পেরেশানি চিন্তায় ছিলো কিন্তু কেউ দেশটা আধুনিক সিস্টেম করে কঠোর আইন সংবিধান বিচার প্রশাসন সাময়িক শক্তি সকল অফিস সেক্টর জায়গায় কমিটি জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ তদন্ত ও সেবা ১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা,কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশি না যায় দেশে চিকিৎসার সেবা খাত উন্নত আধুনিক করা ও চুরি অপচয় মুক্ত ব্যবস্থা করা কৃষি শিল্প খাত পরিবেশে নদ নদী রক্ষা,,চারপাশ অলিগলি দেখে শুনে মানুষের কষ্ট না হয় উপকার হয় সেই ভাবে আন্ডারপাস রাস্তা সড়ক সেতু মেট্রো পাতাল রেল ট্রেন বাস যানজট সৃষ্টি না হয়,গ্যাস বিদ্যুৎ ওয়াসা পানি জ্বালানি টোল বিল পন্যসামগ্রিই দাম কমানো,,অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজির মাদক ধর্ষন চোরাচালান বিমানবন্দরে ও সকল স্টেশন টিকেট কাউন্টার হয়রানি মুক্ত,ছোট বড় অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করে নাই,ভূমি রাজউক সিটি করপোরেশন খেলাধুলা সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত অফিস সেক্টর সহ নানা রকম অপরাধ অপকর্ম অনিয়ম-দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি চুরি করে স্বৈরাচার মুক্ত করা দেশকে আধুনিক সিস্টেম করে নাই,, সবাই ক্ষমতা টাকা লোভে পেরেশানি ছিলো আছে থাকবে যদি দেশটা এখন ভালো নতুনভাবে সংষ্কার না হয়,দেশটা ভবিষ্যতে ভয়ংকর পরিস্থিতি হবে,,,,,,, মানুষ সংবিধান লিখে সংবিধান মানুষ লিখে না তাই সংবিধান আইন বিচার প্রশাসন সহ সকল সিস্টেম পরিবর্তন করে নতুন ভাবে গঠনমূলক রাষ্ট্র করতে হবে যেন দেশে এইরকম খারাপ পরিস্থিতি না হয়,যেই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশ চলবে নিরপেক্ষ সংবিধান আইন মাধ্যমে, সকল ছাত্র ছাএীদের নেতা এমপি মন্ত্রী সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসন কর্মকতা কর্মচারী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক,আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশ সেবা, নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি গোয়েন্দা বাড়ানো এবং সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা দায়িত্ব দিয়ে সকল কাজ সেবা করাতে হবে তাহলে অপচয় লুটপাট হবে না কাজ হবে টেকসই আধুনিক। সকল জায়গায় অফিস সেক্টরে কঠোর আইন বাস্তবায়ন করা জবাবদিহিতা করা যেই হোক, আওয়ামী লীগ বিএনপি তো দেখলাম তারা কতভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করে দেশ কে তছনছ করে ফেলেছে,এইবার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত করে অন্য কাউকে সুযোগ দিয়ে দেখি বাংলাদেশ টা কেমন হয়,পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ স্বৈরাচার মুক্ত আধুনিক সিস্টেম সুন্দর প্রতিহিংসার রাজনীতি মুক্ত হয়,,, শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং ছাত্র ছাএীদের উপর জুলুম হত্যা করে,তা বন্ধ করা, শিক্ষকরা পদ টাকা জন্য শিক্ষা দেয়,শিক্ষার্থীরা চেয়ার চাকরি আদায় জন্য শিক্ষা গ্রহণ করে,কয়েকদিন পর পর পরিবর্তন করা প্রতিযোগিতা করা কে পাশ করেছে কে কার থেকে বেশি নাম্বার পেয়েছে, আজ আমাদের দেশ প্রেমিক ভালো সততা সভ্য শিক্ষা ও জ্ঞানী শিক্ষক শিক্ষা নেই বলে দেশের শিক্ষা উপর হাত উঠেছ। আর যদি কোনদিন পুলিশ র্যাব প্রশাসন লীগ বা দল না হয়, কত মজলুমদের কথা শুনে কান্না চলে আসে। এইদেশের মানুষ এত টাকা ক্ষমতার জন্য ভয়ংকর হয়। এক পরিবার আসে হাওয়া ভবন ক্রসফায়ারে হত্যা করে আরেক পরিবার গনভবন গনহত্যা আয়না ঘর গুম করে ক্ষমতা থাকতে। দেশের সকল রাজনীতি দলগুলো সংস্কার করা, আলেম সুশীল সমাজ সাংবাদিক বুদ্ধিমানরা গুনীজনরা দেশ নিয়ে গবেষণা গনতন্ত্র চর্চা করবে, ভালো বাংলাদেশ চাইলে আল্লাহ পবিত্র কুরআন ও নবীর হাদিস সুন্নাহ সাহাবী জীবনীগ্রন্থ শিক্ষা দীক্ষা করা দুনিয়ায় পড়াশোনা গবেষণা করা সত্য ভালো সভ্য শান্ত সততা মৃত্যু কবর হাশর আখেরাত ভয় পাওয়া নেতা দরকার তাহলে মুসলমানরা দুনিয়া ও আখেরাতে সফল হবে ইনশাআল্লাহ,, বিবেক দিয়ে চিন্তা করুন যদি দেশকে সোনার দেশ করতে চান তাহলে নতুনদের সুযোগ দেওয়া নতুন কেউ আসুক
নাহলে সাধারণ জনগণ এই বিষয় ভালো ভাবে নেবে না শুধু তাই নয় একন যে কোনো বিষয় হস্তক্ষেপ করলে জনগনের থেকে দূরে সরে যাবে। এখন দেখছেন সমন্বয়কদের কথায় কোনো মানুষ আসছে না। কারণ তারা বুঝে গেছে। তাই আমি বলবো বিতর্কিত কিছু করবেন না। দেশ সংস্কারে নামে এসব কি করছেন বাজার করে খেয়েছেন কখনও। আপনারা প্রতিশোধ নিতে থাকুন আর সাধারণ মানুষ শেষ হতে থাকুক। এর জন্য আপনাদের ফল ভাবে হবে না
