ভাই আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ কারণ আপনি অনেক কষ্ট করে আমাদের জন্য ভিডিও তৈরি করেন আমি কিছুদিন আগেও বাহ্যিকভাবে নিজেকে আহলে হাদিসের অনুসারী পরিচয় দিতাম । আমি আমার বন্ধু মহলে সবাইকে বলে দিয়েছি আমি হাদিসে ইমান রাখি না শুধু কোর-আনে ইমান রাখি। আমি কোর-আনের ভুল অনুবাদের কারনে ভেতরে ভেতর সংশয়বাদি হয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু আপনি ও সজল ভাইয়ের জন্য সঠিক বিষয়টি বুঝতে পারছি। তাই সজল ভাই ও আপনারা কাছে কৃতজ্ঞ। জাজাকাল্লাহ খাইরান।
মাশাআল্লাহ,, মাশাআল্লাহ আপনার যুক্তি ও অ্যানালাইজ প্রশংসনীয়। তবে কারো বুঝে আসুক বা না আসুক,,,, তৃপ্তি সহকারে শুনেছি,, অতঃপর উপলব্ধি ও করেছি স্পষ্ট ক্লিয়ার আলহামদুলিল্লাহ,,,,,,অতঃপর এই আয়াতের ভিতর আমার আরো দুটি প্রশ্ন আছে সেটা হচ্ছে জায়েদ আর জয়নাব এই নাম আছে কিনা,, ওখানে তো লিখা আছে ঝাইদুম মিনহা,, এই শব্দের উপর যদি আপনি একটু চিন্তা দিতেন তাহলে আমার দ্বিধাদ্বন্দ্ব টা ভেঙ্গে যেত,, শুকরিয়া।
সূরা আযহাবের ৪০ নং আয়াতের উপর ভিত্তি করে ড: মাহবুব উল্ল্যা যশোরী বিগত দুই বছর যাবত বলে আসছেন যে, কোরানের মুহাম্মদ ও ইতিহাস এর মুহাম্মদ একই ব্যক্তি নহেন। বিষয়টি সম্পর্কে স্পষ্টকিকরণ করার জন্য আপনাকে অনুরোধ করা হলো। ❤🎉❤ 23:06
সালা মুন আলাইকুম রিজুয়ান ভাই।। আপনার ভিডিও আমাকে সমৃদ্ধ করেছে।।মন প্রাণ দিয়ে আপনার ভিডিও শুনি।। নিশ্চয় আল্লাহ এই গুন কর্ম এর মুল্য দেবেন।। আপনি মহম্মদ সা:আ:এর কয়েক জন সন্তানের নাম বললেন।।ওই নাম গুলো কোরআন এর কোন আয়াতে আছে দয়া করে উত্তর দিয়ে জানাবেন। আপনার উত্তরের অপেক্ষায়। ধন্যবাদ। ইন্ডিয়া।।
ধর্মের অনেক বিশেষজ্ঞ পন্ডিত বক্তা হুজুর ছিলেন আছেন চলে গেছেন সুস্পষ্ট একটি আয়াত নিয়ে বিতর্কের কোন সমাধান দিতে পারেন নাই আশা করি 1400 বছর পর আপনার হাতেই সাতটি দলিল প্রমাণসহ বিতর্কের অবসান ঘটিয়েছেন তাই আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ) নবী-রসূল আসা অব্যাহত থাকবে তেমন কথা কোরআনের কিছু আয়াতে উল্লেখ করা আছে যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো। "অতঃপর তোমাদের নিকট কোন রসূল আসেন তোমাদের কিতাবকে সত্য বলে দেয়ার জন্য, তখন সে রসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তার সাহায্য করবে’।" (কোরআন - ০৩ঃ৮১) "আমি তাকে দান করলাম ইসহাক ও ইয়াকূব, তাঁর বংশধরদের মধ্যে নবুওয়ত ও কিতাব রাখলাম এবং দুনিয়াতে তাঁকে পুরস্কৃত করলাম। নিশ্চয় পরকালেও সে সৎলোকদের অন্তর্ভূক্ত হবে।" (কোরআন - ২৯ঃ২৭) "আমি নূহ ও ইবরাহীমকে রসূলরূপে প্রেরণ করেছি এবং তাদের বংশধরের মধ্যে নবুওয়ত ও কিতাব অব্যাহত রেখেছি।" (কোরআন - ৫৭ঃ২৬) কোরআনের ৪০ঃ৫১ আয়াতে বলা হয়েছে "আমি সাহায্য করব রসূলগণকে ও মুমিনগণকে পার্থিব জীবনে ও সাক্ষীদের দন্ডায়মান হওয়ার দিবসে।" এই আয়াতে "সাহায্য করব রসূলগণকে" বলার মাধ্যমেই প্রমাণিত আল্লাহর নবী-রসূল প্রেরণ অব্যাহত থাকবে। নীচের আয়াত গুলোতে প্রমাণিত যাদের কাছে কোনো নবী-রসূল প্রেরিত হয়নি তারা তাদের কাজের দায় মুক্ত। অন্য জাতি ও ভাষার নবী-রসূল ও কিতাব গ্রহণ না করে আল্লাহ চাইলে তাদের জন্য নবী-রসূল ও কিতাব পাঠাকে সেই অপেক্ষায় থাকতে হবে। ০৬. সূরা আল্-আন্-আম ১৩১ এটা এ জন্যে যে, আপনার প্রতিপালক কোন জনপদের অধিবাসীদেরকে জুলুমের কারণে ধ্বংস করেন না এমতাবস্থায় যে, তথাকার অধিবাসীরা অজ্ঞ থাকে। ০৭.সূরা আল্-আ'রাফ ০৬. অতএব, আমি অবশ্যই তাদেরকে জিজ্ঞেস করব যাদের কাছে রসূল প্রেরিত হয়েছিল এবং আমি অবশ্যই তাদেরকে জিজ্ঞেস করব রসূলগণকে। ০৭. সূরা আল আ’রাফ ৯৪. আর আমি কোন জনপদে কোন নবী পাঠাইনি, তবে (এমতাবস্থায়) যে পাকড়াও করেছি সে জনপদের অধিবাসীদিগকে কষ্ট ও কঠোরতার মধ্যে, যাতে তারা শিথিল হয়ে পড়ে। নিম্নে উল্লেখিত ০৫ঃ১৯ আয়াতেই প্রমাণিত কোনো জাতির প্রতি নবী-রসূল পাঠানো হয়নি বলে তাদেরকে অন্য জাতির নবী-রসূল ও কিতাব গ্রহণ করার দরকার নাই, আল্লাহ তাদের জন্য নবী-রসূল ও কিতাব পাঠাবে সেই অপেক্ষায়ই থাকতে হবে। ০৫. সূরাতুল মায়েদাহ ১৯. হে আহলে-কিতাবগণ! তোমাদের কাছে আমার রসূল আগমন করেছেন, যিনি পয়গম্বরদের বিরতির পর তোমাদের কাছে পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা করেন- যাতে তোমরা একথা বলতে না পার যে, আমাদের কাছে কোন সুসংবাদদাতা ও ভীতিপ্রদর্শক আগমন করেননি। অতএব, তোমাদের কাছে সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শক এসে গেছেন। আল্লাহ্ সবকিছুর উপর শক্তিমান। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন আসলে ব্যাপার টা মোটেও পরিষ্কার নয় আপনার প্রায় ভিডিও গুলো তে দেখা যায় আপনি নবী রাসূল দের নিয়ে যেভাবে কথা বলেন মনে হয় আপনি নবী বিদ্ধেষী কোনো হাদীস মানেন না । নাকি আপনি একটু বেশি বোজেন ???
প্রিয় ভাই দাঁড়িয়ে ও না বসেও না আমি শুয়ে প্রসাব করবেন।আর প্রসাব শেষে জল ও নিবেন না মাটিও নিবেন না। বরং পাথর নিবেন আর যদি পারেন পাথর ওখানে বেঁধে রাখবেন। আরও ভালো হয় যদি ফ্রেন্ডস আপ দিয়ে ধূয়ে নেন। কমনসেন্স এর কমন বাদ দিয়ে যদি কারো সেন্স টা থাকে তিনিও একটা জিজ্ঞাসা করবেন না।
সালামুন আলাইকুম আপনার ও সজল রোশন এর ভিডিও নিয়োমিত দেখে অনেক ভূল ধারণা ভেংেছে। আরো কিছু বিষয়ে জ্ঞান দিয়ে হেল্প করবেন প্লিজ। কয়েকটা প্রশ্ন ১।নবীর মাধ্যমে কোরআন পেয়েছি। এখন অন্য কোন লোক যদি বলে যে আমি নবী। আমার কাছে রাতে আল্লাহর বাণী এসেছে এই এই(ভুল হাদিসের মতো, প্রথমে ভালো কিছু বলবে, পরে তার সার্থে কথা বলবে) আমরা তাকে ভালো কথা বলার জন্য তো নবী মেনে নিবো। তাদের থেকে বাচার উপায় কি? ২। নবী আসবে, ওহী কি আরো আসবে? ৩। আমরা বর্তমান কোরআন কিভাবে পেলাম? মোল্লারা বলে আমি আমার ওস্তাদের থেকে শিখেছি, সে তার ওস্তাদ থেকে, এভাবে সে তাবে তাবেয়ি, তাবে তাবেয়ি সাহাবী থেকে সাহাবী নবী থেকে।।হুজুর না মেনে শুধু কোরান মানো কিভাবে? কেউ একজন একটা প্রকাশনির একটা কিতাব এনে দিলো কে দিলো তা যাচাই না করে তার উপর ঈমান আনলা, সাহাবীরা ভুল হবে বললে , মানুষ ছাড়া একটা কিতাব এটা তো ভুল হওয়ার সম্ভাবনা আরো বেশী।
নবী আর রাসুলের পার্থক্য আগে জানতে হবে ভাই। আতিউউল্লাহ আতিউর রাসুল বলা আছে আতিউন্নবী কোথাও বলা নেই। ২. কুরআনের শিক্ষক আল্লাহ নবী নয়। He is dead... ৩. রাসুল পাঠানো ছাড়া কোন জাতির বিচার করা হবে না। তবে রাসুল এসে এই কুরআনের আয়াত পড়েই শোনাবে। সুতরাং কুরআনের আয়াত বোঝার চেষ্টাই গুরুত্বপূর্ণ। ৩. রাসুলের কাজ কুরআনের আয়াত পড়ে শুনানো তাফসির করা নয়।কারন কুরআন নিজেই নিজের আহসানাল তাফসিরা।
সূরা আহজাবের ৪০ নম্বর আয়াতের তরজমা ও ব্যাখ্যা বিভিন্ন আলেমের বিভিন্ন রকম। আপনার আলোচনায় কি এটা বলা যায় যে নবীগণের সীল মোহর? পরোক্ষভাবে কি শেষ নবী বোঝায় না?
আপনার সাথে আমি কিছুটা দ্বিমত পোষণ করছি। নবী মোহাম্মদ সাঃ এর পূর্বে যত নবী এসেছে সবাই একেক সম্প্রদায়ের জন্য। আর আমদের নবী মোহাম্মদ সাঃ কে প্রেরন করেছেন সমগ্র মানবজাতির জন্য।।