এদের কে ১৫/২০হাজার টাকা জরিমানা করে কোন লাভ নেই।এদের প্রতি দিন আয় ১২/১৫ হাজার টাকা। এদের বিরুদ্ধে আর্থিক ও আইনের ব্যবস্থা নিতে হবে এসব ব্যবসায়ীদের ৫০০০০ টাকা আর ৩ মাসের জেল দেওয়া হক।।।।👌👌
এদের জরিমানা ২ লাখ হওয়া দরকার . তাহলে হয় পরবর্তিতে জরিমানার ভয়ে দাম কমে বিক্রি করবে নাহয় ব্যবসা বাদ দিবে .২০ হাজার করলেন এটা তো সে ৪/৫ দিনে তুলে নিবে গ্রাহকের কাছে বেশি মুল্যে বিক্রি করে.
ফেনীতে পেঁয়াজের কেজি ১২৫/১১০ করে বিক্রি করতেছে। কাঁচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি, বেগুন ১২০টাকা কেজি, টমেটো ২০০টাকা কেজি,করলা ১০০টাকা,গাজর ২০০ টাকা। এখানে কোন বাজার মনিটরিং নাই, জেলা প্রশাসক তার চেয়ারে বসে আছে কোন দায়িত্ব পালন করে না।
ভাই এত কিছু দরকার কি ওর লাইসেন্স বাতিল করেন এমন জরিমানা করবেন ও সারা জীবন যেন এই জরিমানা না দিতে পারে বাকি জীবনটা জেলে কাটাতে হয় ভোক্তা অধিকার কে অনুরোধ করবো আপনারা স্টিমরোলার চালান বাংলাদেশের ব্যবসায়িক দের রক্ত দূষিত হয়ে গেছে রক্ত পরিবর্তন করা সম্ভব না তবে এভাবে করলে পরিবর্তন হতে পারে
প্রত্যেকটি দোকানে বাজার মনিটরিং করার জন্য ডিজিটাল একটি ভোট এই ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হবে সঠিক রেটগুলা অ্যাপসে ডিজিটাল মডেল কে কে আছে এখন গা গা গ্রাহকরা দেখে বাজার কিনতে পারবে দাম ডেলি উঠে যাবে অটোমেটিক প্রত্যেকটা জিনিসের রেড ফোটানো হবে তাতে এমন একটি উদ্যোগ নিলে সবচেয়ে ভালো হয়
হড্ডি মাংশ আলাদা করে দিন এদের হাড্ডি দিয়ে সার বানাব, সেই সার দিয়ে সবজি আবাদ করে উৎপাদন বাড়াব। দাম কমাবো বলেছি ইনশাআল্লহ্ কমাবো। কি ভাবে না কমে, আপনারা তা দেখবে। 🇧🇩❤
আপনারা বলছেন পিয়াজের বাজার কমতির দিকে, আর গত দুইদিন ধরে গোপালগঞ্জ এলাকার পেঁয়াজের মূল্য কেজিতে 20 টাকা 30 টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে, আজকে আবার বলতেছে পেঁয়াজের মূল্য হয়তো 175 টাকা 180 টাকা হয়ে যেতে পারে।
l/c মূল্য অবশ্যই স্থির থাকতে হবে, বাড়ানো বা কমানোর সুযোগ নেই। সকল আমদানিকারককে ধর এবং তাদের লাইসেন্স বাতিল কর। এল/সি দাম কত? আমদানিকারকদের জন্য বহন খরচ এবং 15% লাভের সাথে কাস্টম শুল্ক যোগ করুন। আসল দাম বেরিয়ে আসবে।
মালামাল পরিবহনের সময় চালানপত্রে অবশ্যই পরিমান ও দর উল্লেখ রাখা এবং উক্ত চালানপত্র সাথে বহন করা প্রয়োজন, তা না হলে রাস্তায় মালামাল আটকে দেওয়া উচিত। চালানপত্র না থাকলে চুরির মাল হিসাবে গন্য হইবে মর্মে আইন করা হোক।