আচ্ছালামু আলাইকুম প্রিয় কওমী ভাইয়েরা | আম সিলেট ফুলতলি মছলকের একজন সাধারণ সুন্নি মসলমান ৷ ভাই আমাদের পীর ফুলতলি সাহেব জীবিত থাকিতে কওমি অজ্ঞনের পীরদের সাথে বসে এক সাথে খাবার খেতেন নিখঁত ভাবে তারা একে অপরকে ভালবাসতেন সম্মান করতেন কওমি অজ্ঞনের মুরুব্বিরা জান্তেন ফুলতলি সাহেব rমলাদ কিয়াম করতেন কিন্তু তাহারা মিলাদ কিয়াম পড়া নিয়া একদিন ওতো বলেন্নাই মিলাদ পড়া না যায়েজ ভাই যতবেশি নবীর উপর দুরুদ পড়বেন থত বেশি আপনার আমার পায়দা নবীকে সালাম দিলে আল্লাহ থালা রাজী হয়ে ফিবিস্তার মাধ্যমে নবীজির🌹 রক্তজা🌹 মুবাবকে🌹 পৌছানু হয়।🌹 এগুলা মুস্তাহাব কাজ ৷ কওমি অজ্ঞনের পূর্বের মুরব্বিরা আল্লাহর জিকির করে🕋 এবং নবীর দুরুদ পডে আল্লাহর ওলি হয়েছেন ৷ আর ভাই আপনারা কেন বলেন সুন্নিরা বন্ড ভাই আমরা সুন্নিরা 🌹বন্ডনা 🌹সুন্নি নাম ধারি কিছু🌹 কুলাংঙার আছে মাজারে ( সেহদা দেয় আমাদের .সকলের উচ্চিত এদের থেকে সবেধান থাকা🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এত আল্লাহ বুখারী রহমাতুল্লাহ আলাইহি কিভাবে সালাম দিলো রাসূল সাঃ তো অনেক আগে ইন্তেকাল করছে আর বুখারী রহমাতুল্লাহি তো ইন্তেকাল করছে 100 থেকে ১২০ বছর হবে সম্ভবত দয়া করে জানাবেন
নবীজী (স:) কে অনেক লোক স্বপ্নে ও দেখেছে ঠিক এই রকম নবীজী স্বপ্নে দিদার দেন আর যে ব্যক্তি নবীজী কে দেখবে তার জন্য জাহান্নাম এর আগুন হারাম হয়ে যায় কারণ শয়তান কখনো নবীজীর রুপ ধরতে পারে না তাই নবীজী কে স্বপ্নে দেখা টা খুব বড় ভাগ্য এই জন্য আমাদের বেশি বেশি দরুদ শরীফ পড়া উচিত এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করা উচিত নবীজীর দিদারের জন্য