আতসির জন্য চোখ দিয়ে পানি চলে আসছে। পুরো গল্পটা যারা শুনলেন-- জীবনে কখনো হার মানতে নেই, বর্তমান অবস্থা যতোই খারাপ হোক ভবিষ্যৎ নির্ধারণ কিন্তু আপনারই হাতে। তাই নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ক্রমাগত উন্নতির চেষ্টা করাই জীবন। ধন্যবাদ জানাই লেখক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে ও পাঠক- কল্লোল দাদাকে৷
বিভূতি ভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় -এর গল্প যাঁরা পড়েন, শোনেন ও বোঝেন তাঁরাই বাঙালির সেই চিরন্তন সরলতা ও দয়াশীলতার ঐতিহ্যবহনকারী। সেই সমস্ত মানুষের প্রতি আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা।🙏
আপনাদের উপস্থাপনা অনবদ্য। কোনো বাহ্যিক আড়ম্বর নেই, একজনই পাঠক, স্বর বদল নেই কিন্তু ঘটনা অনুযায়ী গলার ওঠানামা এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ছাড়া স্পষ্ট উচ্চারণে গল্পপাঠ এত সুন্দর হতে পারে ধারণা ছিল না। যা ভীষণই মন কেড়েছে।
গল্পঃ শুনতে শুনতে কখন যে চোখের কোনে জল জমে গেল বুঝিতেই পারলাম না । হাজারী ঠাকুরের মত এমন সহজ সরল মানুষ কি এখনও আছে ? যার মনে রাগ ,হিংসা,ঘৃণা ,প্রতিশোধ কিছুই নেই । শুধু আছে অকৃত্তিম সরল ভালোবাসা। ইচ্ছে করছে হাজারী ঠাকুরের চরন- ধূলি মাথায় ঠেকাতে। পাঠকের জন্য শুভকামনা রইলো। ভাল থাকবেন সবাইকে নিয়ে।
কল্লোল ভাই, আমি কোরিয়া থাকি,,,মাঝে, মাঝে মন যখন বিষাদের মেঘে, কালো হয়ে গ্রাস করে ফেলে আমার পুরো আকাশ, ঠিক তখনই আপনার এই "গল্প কথন,,,বিখ্যাত সব লেখকের উপন্যাস সূর্যের আলো হয়ে আলোকিত করে দেয় আমার পুরো আকাশ, আপনার কাছে বড় ঋণ
অতিশী, কুসুম, সুভাসিনী, হাজারী এর মতো উদার হৃদয়ের মানুষগুলো বর্তমান সমাজে খুবই প্রয়োজন। এই উপন্যাসটি তার জ্বলন্ত উদাহরণ। অনেক অনেক ধন্যবাদ....টা...টা....(。♡‿♡。)
গতকাল বিজয়াদশমীর রাত ১টা থেকে শুনতে শুরু করি। সারারাত শুনে সকাল ৬:৩০ এ ঘুমালাম। আজ এই ১২ টায় শেষ করলাম। ভীষণ ভালো লাগলো। শুধু তাই নয় নতুন একটা নেশা ধরালেন বুঝলাম। আমি একজন বাংলা বিষয়ের শিক্ষক। সহজেই কিছু ভালো লাগেনা। আপনাকে শুভ বিজয়ার অনেক অনেক শুভেচ্ছা। খুব ভালো থাকুন, আর আমাদের মতো মানুষদের ভালো রাখুন।
অসাধারণ, এতদিন মানতাম গল্প যতক্ষণ বই থেকে না পড়ছি তার পুরো স্বাদ পাওয়া যায় না। তবে আস্তে আস্তে আপনার পাঠ শুনে সে ধারনা আমার প্রায় পুরোপুরি ঘুচে গেছে।
কালজয়ী উপন্যাস এসব।যেই শুনুক,যখনই শুনুক একাত্ম হয়েই যায়।যখন পড়েছিলাম তখন যেমন হাজারি ঠাকুরের সাথে পথ চলেছি এবারও তাই।মুগ্ধ হয়ে শুনেছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।দেবযান আর বুধির বাড়ী ফেরা শোনানোর আবদার রইল।🙏
ভাই, ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে ছোট করব না। এই উপন্যাস পড়া ছিল না। আপনার অপূর্ব পাঠে মন প্রাণ জুড়িয়ে গেল। কেবল মনে হচ্ছে, হাজারী ঠাকুর যেন আপনি, আমি, আমরা সবাই। বাঙালির প্রাণ বিভূতিভূষণ। তাঁর উপন্যাসের এমন সুন্দর পাঠ শুনে আমি বিস্ময়ে হতবাক। আমার বিশ্বাস লেখক জীবিত থাকলে, স্বয়ং আপনাকে আশীর্বাদ করতেন। ভালো থাকবেন সবাই।
গ্যাংটকে বসে শুনছি গল্প টা বাড়ি ফেরার জন্য মন আনচান করছে, চোখে জল এলো। বিভুতিভূষণ বাবুর জন্য বাংলা সাহিত্য ধন্য আর আপনার বাচনভঙ্গি পুরো উপন্যাসটিকে প্রাণবন্ত করে তুলেছে প্রণাম নেবেন 🙏
আপনার সুস্পষ্ট বাচনভঙ্গি যে কোন কাহিনী তে এক অন্য মাত্রা যোগ করে। চরিত্র গুলো জীবন্ত হয়ে ওঠে। সত্যি ই অসাধারণ আপনার গল্পকথন। 'পথের পাঁচালী' র অনুরোধ রাখলাম। শুভেচ্ছা জানবেন। 🙏
হাজারীর সহিত নিজের জীবনের অনেক মিল খুঁজিয়া পাইলাম। হাজারী রাধুনী, আর আমি কানাডায় স্টুডেন্ট পাঠাই। একই জীবন, প্রেক্ষাপট ভিন্ন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। একটা বিষয় জানেন কি, ভালো জিনিস সহজে পাইয়া গেলে মানুষ তাহার মূল্য দে য় না। আপনার এই সৎকর্মের মূল্য মানুষ দিক এই কামনা করি।
আজকাল স্কুল বন্ধ থাকায় বাড়িতেই থাকি। এরই মাঝে আপনার এই গল্পপাঠ শুনলাম। মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রণাম আপনাকে। আজ রানাঘাট শহরের অনেক বদল এসেছে। তবু চুর্নির পারে বসে যেনো সেই পুরোনো দিনে ফিরে গেলাম।
My father was a good chef...some day he owned a small hotel..once upon a time he was rich..only because of his talent...but in time some political reason the hotel was closed...He has left this year..i got some touch of his magic...now I am in America..working as a chef..people like my food...hope every thing will alright with everyone.
উপন্যাস পড়ার চেয়ে এমন কন্ঠে, এমন বাচনভঙ্গিতে শুনা অনেক গুন বেশি উপভোগ্য। বিভূতিভূষণের কথা লিখাই বাহুল্য। জীবন যে মানুষকে কতবার কতরূপে দাঁড় করায় তার এতোটা মসৃণ উপস্থাপন বিভূতি ছাড়া আর কোথায় পাবো? "আদর্শ হিন্দু হোটেল" আহা!❤️
একটি অসাধারণ উপন্যাস এবং তেমনি আকর্ষণীয় পাঠ। শুনতে-শুনতে মনে হচ্ছিল আহা দুনিয়াটা যদি সত্যি এমনি হতো। জীবনে সাদা সরল মানুষ যখন জয় যুক্তহয় তার থেকে মন ভালো করা ঘটনা খুব কমই আছে। বড় আনন্দ পেলাম।
বাংলা সাহিত্য অতুলনীয় তা তোমার কণ্ঠে মধুরময় ❤️মানুষগুলো এত ভালো ছিল, তা বর্তমানে আরো বেশি থাকলে খুব ভালো হতো। মন ছুঁয়ে গেল সাথে তোমার কণ্ঠে,আমি দুদিনে শেষ করলাম
সত্যিই অসাধারন একটা গল্পো। এক সময় প্রচুর বই পড়তাম। বই পড়ার সময় এখন পাইনা। তাই কাজ করতে করতে অডিও বুক শুনি। আর আপনার পরিবেশনা এতো চমৎকার যে মনে হয়েছে চোখের সামনে সব কিছু হচ্ছে। সত্যিই অসাধারন আপনার পরিবেশনা। শুভ কামনা রইলো।
আমি এই আদর্শ হিন্দু হোটেল গল্প টি তিন বার শুনলাম। তবে এখানে একান্ত আমার একটা মতামত দিচ্ছি - খুব রিসেন্টলি ইন্ডিয়ান একটি চ্যানেলে এই অডিও বুক আবার শুনলাম প্রথম পর্ব টি। যদিও তারা অনেক প্রফেশনাল তারপরও আপনার একার গল্প পাঠ অসাধারণ। একই মানুষ কিন্তু কি অসাধারণ ভাবে সব মানুষের আকুতি আলাদা আলাদা ভাবে আপনি দারুন ভাবে ফুটিয়ে তোলেন আপনার কন্ঠে। যদি কখনও আপনার কোন আড্ডায় যোগদানের সুযোগ পাই নিজেকে ভাগ্যবান মনে করবো।
ইউটিউবে অনেক কথক আছেন। কিন্তু আপনি আসলেই অসাধারণ। আপনার স্বতস্ফূর্ততা, সাবলীলতা এবং প্রতিটি চরিত্রের অনুভূতিগুলোর প্রকৃত প্রতিচ্ছবি সৃষ্টিতে আপনি অদ্বিতীয়। মনে হয় বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমের পিন থেকে অনুভূতিগুলো জীবন্ত হয়ে ফিরছে আপনার কণ্ঠে। আগামীর জন্য শুভকামনা।
উপন্যাসটি পড়া হলেও কল্লোল ভাই তোমার অসাধারণ উপস্থাপনায় সব চরিত্র বাস্তব হয়ে উঠেছে l প্রণাম জানাই সেই মহান সৃষ্টিকর্তা বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় মহাশয়কে l আর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই কল্লোল ভাইটিকে ভাইটিকে ❤
আমি ক্লাস নাইন এ প্রথম আদর্শ হিন্দুহোটেল উপন্যাটি পড়ি। আজকে এত বছর পর সম্পূর্ণ গল্প শেষ করে ভীষণ ভালো লাগলো । অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর মুহূর্ত দেবার জন্য ❤️❤️❤️
গল্পের একাল আর সেকাল টা উপলব্ধি করতে পুরো উপন্যাস একনাগাড়ে গিলে ফেললাম- কি এক অসাধারণ রচনা, শুনতে শুনতে গল্পের কাহিনী গুলো যেন সিনেমার দৃশ্যের মতো একে একে দেখে যাচ্ছিলাম। অপূর্ব.... কোলকাতা ভিত্তিক সে'কালের সাহিত্যিক লিখা গুলো বাংলাদেশের এখনকার পাঠক শ্রেণীর বোধগম্য নয়_ বিধায় আমার যেমন পড়া হয়ে উঠেনি! তেমনি অনেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন, গল্পে ব্যবহৃত শব্দ গুলো এতোই কঠিন যে এখনকার প্রযন্ম সহজে বুঝার সাধ্য নেই, তাও যদি হয় আবার আমার মতো মুসলিম ঘরানার কোন পাঠক!! পাঠক দাদার উপস্থাপনা এতোই সুন্দর ও সাবলীল হয়েছে যে মাজপথে শ্রোতারা পুরো গল্প শেষ না করে ইতি টানার জোঁ নেই! অশেষ ভালবাসা ও শুভকামনা রইল কল্লোল দা, আরো গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম। ভালো থাকবেন।
আপনার প্রশংসা অন্য সবাই-ই করেছে, প্রশংসা করার মতই আপনার পাঠ করার ক্ষমতা... আমি তাই আর নতুন করে কিছু বললাম না। শুধু আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা রইল আপনার জন্য।
কাজের জন্যে বই পড়া এখন আর হয় না তেমন। অনেক বছর পর এই অডিও বুকটি শোনার পরে আলাদা একটা ভালোলাগা শুরু করেছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ এই উদ্যোগটির জন্যে। গল্প বলার উপস্থাপনা অনেক মনোমুগ্ধকর এজন্যেই হয়তো শেষ পর্যন্ত শুনতে পেরেছি। মঙ্গল কামনা করছি।
Akber pother patchili ta path korre sonaben? Khobe bhallo lage apner gholaye sunta.amer name madhumita paul. Amer chaler name diye khola. Plzz aktu sona ben.
ধন্যবাদ দাদা অনেক দিন আগে ছোটবেলায় পড়েছিলাম উপন্যাস টা। আজ আবার শুনে সব ভালো করে মনে পড়লো। আর রানাঘাটের আদর্শ হিন্দু হোটেল এর থেকে আমার বাড়ি ১০ মিনিট এর হাঁটা পথ। আজ যখন হোটেলের সামনে দিয়ে এলাম ভাবলাম এক উকি মেরে হাজারী ঠাকুর কে দেখে আসি ।❤️❤️❤️ ধন্যবাদ দাদা❤️🥰
মানুষের সম্মান নির্ভর করে তার সামাজিক এবং অর্থনৈতিক অবস্হার উপর। সেই যোগ্যতা মানুষকে অর্জন করতে হয়। এই ব্যাপারটা এত নিখুঁতভাবে লেখক বলেছেন, আর আপনি অসাধারন করে পড়েছেন- মুগ্ধ হয়ে শুনলাম।
অসাধারণ আপনার গল্প বলার ছল। অসংখ্য ধন্যবাদ। বইটি কেনা হচ্ছিল না৷ তাই পড়াও হচ্ছিল না। দুইএকদিন লাইব্রেরিতে কয়েক পৃষ্ঠা মাত্র দেখেছিলাম। আপনার জন্য আজ সেটা সম্পূর্ণ করতে পারলাম৷ এভাবে সকল কালজয়ী উপন্যাসগুলো উপহার দিলে কৃতজ্ঞতা থাকবো আজীবন৷
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ! আজকাল বই পড়া হয়ে উঠে না, তবে আপনার জন্য ভালো গল্প থেকে বঞ্চিত হতে হচ্ছে না। গোল্পের selection অসাধারণ, variety and depth। ছোটবেলার সেই নিছক গল্প শোনার আনন্দ মনে পড়ে জায়ে আপনার কণ্ঠস্বর এর দৌলতে! আরো গল্পের অপেক্ষা রইলাম
ভাবতে অবাক লাগে সেই সময় গ্রাম বাংলার মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর কলমে কিভাবে ছবির মতো ফুটিয়ে তুলছে। তিনি সত্যিই একজন কিংবদন্তি লেখক ।
দাদ সত্তি গল্প টা খুব ই ভালো লেগেছে , আর আপনার গলার voice টা দারুন ।প্রতিটা চরিত্র কে কে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয় তুলেছ, গল্প শুনতে শুনতে এক বার ও মনে হয় নি যে চরিত্রের voice পাল্টে গেছে... সত্তি আমর মন ছুঁয়ে গেছে দাদ ।।।।
Nijer sompuna upolobdhi na thakle,eto sundoor golpo path sombhob noi...aapnar sob golpo path i khub sundoor,tobe ei classic upponash ti te jeno notun matra sonjojon hoyeche..bhalo thakben. Emon aro onek classic golpo shonar ooekkhae roilam..
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ উপন্যাসটিকে অডিও স্টোরি মুডে তুলে ধরার জন্য। সময়ের অভাবে মাঝেমধ্যে নই পড়া হয়না, এক্ষেত্রে অডিও স্টোরি এই সমস্যাটার সমাধান করে দেয়। কাজ করার সময় ও স্টোরিটা শুনতে পাই আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
আজ আমার এই উপন্যাস শেষ হল। অন্য গুলো যখন শুধু জীবনের পরিহাস কে তুলে ধরতে পারে । এটি উদ্যম এর প্রতীক। সমাজে মাথা তুলে দাঁড়াতে পাড়ার লড়াই। আর কিছু নিশ্ছিদ্র ভালোবাসা।
কি সাদামাটা গল্প অথচ কত্ত অসাধারণ! বেশ কয়েকবার পড়েছি এর আগে।।প্রতিবারই ভালো লেগেছে আগের চেয়ে বেশী।। এটা সাধারণত আমার অনে অনেক প্রিয় বইয়ের ক্ষেত্রেও হয় না।। এক, দুই , তিনবার পড়ার পর প্রিয় বইটাও যেন কিছুটা মলিন হয়ে যায়। কিন্তু এই সাদামাটা, সহজ-সরল হাজারীর গল্প এখনো অমোঘ আকর্ষণে ধরে রাখে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত... অডিও হিসেবে এই প্রথমবার শুনলাম... অনেক ভাগ্যবান মনে হচ্ছে নিজেকে কলকাতার কোন চ্যানেল থেকে এটা শুনিনি।। ওদের উচ্চারণ ভঙ্গিতে এত ভালো লাগতো না যতটা ভালো লেগেছে কল্লোল ভাইয়ের পাঠ... এক বসায় পুরোটা শেষ করে ফেললাম... বইটা নিজে পড়ার সময়-ও এমন হয়েছে।। প্রতিবারই এক বসায় শেষ করেছি... কল্লোল ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ... গত কয়েকদিন থেকে আপনার পাঠে বেশ কয়েকটি বই শুনলাম... আজকে মধ্যাহ্ন শেষ করেই এটা শুরু করেছিলাম... আগের বইগুলোতে কোন কমেন্ট করিনি, আমি অনেকটাই অলস আর চুপচাপ প্রকৃতির... সবকিছুতে আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি... কিন্তু এই বইটার এত চমৎকার পাঠ শুনে কিছু না বলে যাওয়াটা এক প্রকার অন্যায় হবে বলেই আমার ধারণা... মধ্যাহ্ন-তে আপনার গাওয়া গাণ গুলো অনেক ভালো লেগছে... অনেকেই কমেন্ট করেছিলেন গানগুলো আলাদাভাবে দেয়ার জন্য।। আমিও এখানে সেই একই অনুরোধ করলাম... ভালো থাকবেন।
খুবই ভালো লাগলো। সব যেন চোখের সামনে। আমি আপনার পড়া হুমায়ূন আহমেদ স্যার এর প্রায় সব গুলা উপন্যাস শুনছি। আজ এই উপন্যাস টাও খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। আপনার বলা গল্প গুলো আমার একাকীত্ব জীবনের অংশ হয়ে গেছে।
সত্যি ভাইয়া আপনার উপন্যাস পড়া সম্পকে কিছু বলব না। এক কথায় অসাধারণ। আল্লাহ প্রদত্ত যাকে বলে। আর এমন ভাবে পরেন আপনি যেন উপন্যাস এর মধ্যে চলে যায় ডুকে পড়ি একেবারে অসাধারণ
'আদর্শ হিন্দু হোটেল'-এর সাতটি পর্ব শুনলাম।কথক কল্লোলের পাঠ খুবই আকর্ষণীয় এবং প্রশংসনীয়। সমস্ত চরিত্রগুলি সশরীরে উপস্থিত হয়ে অভিনয় করে গেছে। সেই ঘন বাঁশবন, সেই সবুজ গাছ-গাছালি ভরা বন-জঙ্গল,ছোট-ছোট গ্রাম,রাণাঘাটের হোটেল,স্টেশন; উদার, সংকীর্ণ,সরল, জটিল মনের মানুষগুলি---একটা অন্য সময়ে,অন্য যুগে যেন নিয়ে গিয়েছিলো। চমৎকার গল্প শুনিয়েছেন কল্লোল। ষষ্ঠ পর্বের পর 'হাজারিঠাকুরে'র মতোই ব্যবসার কথা চিন্তা না করেই বলেছেন,'শুধু পাঠ শুনে নয়,বই কিনে পড়ুন'---খুব ভালো লেগেছে আমার। শুধু একটা ব্যাপার আমার ভালো লাগে নি।সেটা হলো---'টা টা'। মনে যেন ধাক্কা খেলাম।এ তো আধুনিক ভঙ্গিতে অনুষ্ঠান শেষ করা।যে সুরে মন আবিষ্ট হয়ে ছিল, সেই তার যেন ছিঁড়ে গেল। তবু বলবো, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস মনকে স্নিগ্ধতায় ভরিয়ে দিয়েছে। ধন্যবাদ ।