@@ebrahimkhan684 - কিভাবে মনে হলো?? আপনি কি জানেন না মুহাম্মদ সা: নিরক্ষর ছিলেন !! মক্কায় কুরাইশদের ভাষা ও এর আগে স্পষ্ট শুদ্ধ আরবি ছিল না !! কোরআন স্পষ্ট ও শুদ্ধ ভাষায় লেখা !! **“হে নবী আপনি এই ওহীর পূর্বে কোনো লেখাও পড়তে পারেননি, লিখতেও পারেননি। তা না হলে মিথ্যাবাদীরা সন্দেহের চোখে পড়ত । ” ( আল-কোরআন ২৯ নাম্বারের ৪৮ আয়াত ) চিন্তা করো আরো পড় এই নাস্তিকদের বন্ধু রুপে গ্রহন করলে মৃ'ত্যুর পর বড়ই আফসোস করবে যা হবে চিরস্থায়ী জাহান্নাম ( ধর্ম নিয়ে সিরিয়াস হোন) !! * হায় আমি যদি তাকে বন্ধু রুপে গ্রহণ না করতাম কতইনা ভালো হতো ( সূরা ফুরকান আয়াত ২৮ ) এটা চিন্তাশীলদের জন্য
নবী মুহাম্মদের মুজেজা, দুনিয়াতে মানুষ ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় কথা বলে, তবে হাশরের ময়দানে সকল মানুষ একই ভাষায় কথা বলবে, এবং সেই ভাষাটা হলো মুহাম্মদের ভাষা, অর্থাৎ আরবীভাষা !! 🇧🇩😅
--- তিনি একটি ক্ষুদ্র শুক্র অণু থেকে যে মানুষ তৈরি করছেন !! কি আশ্চর্যের ব্যাপার,, সে এখানে এসে স্বয়ং তার স্রষ্টার সাথে প্রকাশ্যে বিতর্ককারী হয়ে গেলো !! (আল-কোরআন সূরা আন-নাহল আয়াত ৩-৪ ) *আল্লাহর কথা সত্য*
মানুষ কি শুধু শুক্রাণু থেকেই হয়?? ডিম্বাণু লাগে না?? শুধু শুক্রাণু দেখা যায় তাই তা কুরআনে চালিয়ে দিয়েছে। কিন্তু ডিম্বাণু দেখা যায় না,তাই তা দেয়ার ক্ষমতা হয় নি কুরআন লেখকের😂
@@asif.mohiuddin মৌমাছির ভিতর থেকে বিভিন্ন রং এর মধু হয়, এগুলো ১৪০০ বছর আগে কোন গবেষণা থেকে বের হয়েছিল? আকাশ থেকে বৃষ্টি হয় তারপর ভুমি থেকে বৃক্ষ জন্ম হওয়ার বেপারটা মরুবাসি কি এতো নিখুঁতভাবে জানা সম্ভব?? যেখানে শুধু বালু আর বালু
আল্লাহ বলে কেউ নাই,আল্লাহ বলে কেউ থাকলে আজকে দুনিয়ার মানুষের কষ্ট থাকতো না।শুধু শুধু ধর্মে বিশ্বাস করে লাভ নাই।মানুষকেই অন্য মানুষের বিচার করতে হবে, না হলে আজকে আদালত বলে কিছু থাকত না আর মানুষের দুঃখ কষ্ট মানুষেরই বুঝতে হবে।
তুমি নিজেকে প্রশ্ন করে দেখেন তো আপনার ধর্ম যদি শান্তির ধর্মই হয়তো।তাহলে আজকে পৃথিবীজুড়ে ইসলামে কেন এতগুলা জঙ্গি সংগঠন। আসলে ইসলাম হচ্ছে একটা শয়তানের ধর্ম এটাই প্রমাণ।
@@contra7631- আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান-মাল ও ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে। আর আপনি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দিন।’ (সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত, ১৫৫) !!!
আমার নিজের অভিজ্ঞতা বলি। মুসলিম পরিবারে জন্ম। ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছি মুসলিম ব্যাতিত অন্য কোন ধর্মের লোক নাকি জান্নাতে যাবে নাম। আবার শুনেছি আল্লাহ অসীম দয়ালু। তিনি তার বান্দাদের অসীম ভালোবাসেন। কিন্তু যখন শুনলাম মুসলিম ব্যাতিত অন্য ধর্মের লোক মরলে অনন্তকাল জাহান্নামে থাকবে তখন মনে একটা খটকা লাগলো। ভাবলাম পৃথিবীতে মুসলিম মাত্র ১৫০ কোটি। বেশিরভাগ মানুষই অন্য ধর্মের। অসীম দয়ালু আল্লাহ কিভাবে তার এত বান্দাকে অনন্তকাল জাহান্নামে রেখে অকল্পনীয় শাস্তি দিতে পারেন৷ তখন তার দয়া কোথায় যায় শুধু একটি বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের কারণে। আমি মানুষ হয়েই যাদের অনেক ঘৃণা করি,যেমন রাজাকার তাকেও ১০ বা ২০ বছর শাস্তি দিলে তার উপর আমার আর ক্ষোভ থাকবে না,তার উপর ক্ষমা চলে আসবে। কিন্তু অসীম দয়ালু আল্লাহ কিভাবে তার বান্দাদের অনন্তকাল জাহান্নামে রাখতে পারেন? তাহলে কিভাবে তিনি অসীম দয়ালু হতে পারেন?
@@MahmudAlam-oq1se -- আবু লাহাব এর সময় ঔ আয়াত নাজিল হয়ছে সে যদি বলতো আমি ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর, তখন সাথে সাথে কোরআন ভুল প্রমাণিত হয়ে যেতো !! (তার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে জেনে নাও) !! নাস্তিকরা বলে ঈমান আনলে আয়াত কোরআনে দিত না !! সে ঈমান আনেনিই এই আয়াতে পর ৮-১০ বছর সময় পেয়েছে !! ঈমান আনলে একটা মানুষও শুনলো না,জানলো,দেখলো না কেন ??(ইতিহাস তো আর পুরানো গুলোও জানে মানুষ) আর কথা হচ্ছে এই নাস্তিক বা কাফের যারা লাহাব,জালেহের চরিত্রের লোক এরা হাজারও প্রমাণ বা অলৌকিক কিছু দেখলেও বলবে চোখের ধোঁকা বা জাদু (যেভাবে মক্কার কাফেররা বলে ছিল এটা তো স্পষ্ট জাদু) !! (নাউজুবিল্লাহ)
@@MahmudAlam-oq1se - তুমি বিশ্বাস কর আর না কর আমার কিছুই যায় আসে না !! **মানুষ কি মনে করে নিয়েছে যে তাকে এমনি ছেড়ে দেয়া হবে। (তাকে পুনর্জীবিত করাও হবে না, আর বিচারের জন্য হাজির করাও হবে না)? (৭৫:৩৬) **(তার মৃত্যুর পর আল্লাহ পুনরায় তাকে জীবিত করতে পারবেন না সে এটা কী ভাবে ধারণা করছে?) সে কি (মায়ের গর্ভে) নিক্ষিপ্ত শুক্রবিন্দু ছিল না? (৩৭) **তারপর সে হল রক্তপিন্ড, অতঃপর আল্লাহ তাকে সৃষ্টি করলেন ও সুবিন্যস্ত করলেন। (৩৮) ** যে সৃষ্টিকর্তা তোমাকে প্রথমে সৃষ্টি করেছেন,, তিনি মৃ'ত্যুর পরও তোমাকে সৃষ্টি করার ক্ষমতা রাখে!! তোমার যা মনে হয় তা করো, আমার কি!!
আমি নিজেই প্রকাশ্যে বলে জানাচ্ছি সকলকে আসিফ ভাইয়া বাশ বিহারি ভাইয়া ফারায ভাইয়া হিকমা হাক্ব আপু ভিনাস আপু সোলোমন ভাইয়া মাসিয়াহ ভাইয়া ইন্দ্রাণী সূত ভাইয়া এবং অন্যান্য ভাইয়া ও আপুরা যারা আছেন আমরাই আল্লাহ আমাদের ভিতরেই আল্লাহ শুধুই আল্লাহ আছেন সব দিকে সব জায়গায় আমরা যাকে আমি বা নিজ সত্ত্বা মনে করে তা আল্লাহর তৈরি করে বিশ্বাস সত্য না সত্য হচ্ছে এক আল্লাহর বিভিন্ন রুপ আমরা সকল মানুষ জীব জন্তু সর্বোপরি জীবণ ও না জীবন প্রমাণ চাই এবং তা আমার নিঃশব্দতায় বা আমার দু শ্রবণ ইন্দ্রীয় বন্ধ থাকা অবস্থায় আমরা ইনফিনিটি কেউ কারো থেকে আলাদা নই ভিন্ন ভিন্ন আলাদা নই
ইসলাম অনুযায়ী একথা সত্য নয়, তুমি শিরক করছো! তবে সনাতন ধর্ম অনুযায়ী এই ধারণা সত্য - কারণ সনাতন ধর্মে জীব-আত্মা গুলি পরমাত্মা তথা ভগবানের অংশ। যদিও তারা পরমাত্মা হতে পৃথক হয়েছে বলে তাদের চেতনা পরমাত্মা -এর সাপেক্ষে নগন্য। তবে একই দেহে পরমাত্মা ও জীব-আত্মা সহাবস্থান করে যেখানে জীব-আত্মা ভালো-মন্দ যেকোন রকম কাজের ইচ্ছা পোষণ করে আর পরমাত্মা সেই সব কাজের অধীকার বা permission দেন, কারণ জীব-আত্মা দেওয়া স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি হিসাবে। -এর পর জীব-আত্মা মস্তিষ্ক ও দেহ রূপ machine দ্বারা সেই কাজের বাস্তবায়ন ঘটায় এই জড়া প্রকৃতিতে।
@@Sifat-g2p শিরক ও কুফর কে মিথ্যা বললে আপনি ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যান, ইসলাম আপনাকে মনমত ও যুক্তিবাদী ব্যাখ্যা দেওয়ার কোন সুযোগ দেয় নি!! আগে নিজের position clear করেন আপনি আস্তিক হতে চান, নাকি নাস্তিক? ২ টো এক সাথে হওয়া যায় না ....😅🤣