আমাদের জামালপুর শহরের কৃতি সন্তান। জনাব আমজাদ হোসেন। আমিও জামালপুরের সন্তান শহরেই বসবাস। আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। খুবই ভালো মনের মানুষ ছিলেন।
আমার প্রিয় আমজাদ হোসেন কে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা তার সকল প্রকার অনুসরনীয় সৃজনশীল কর্মের জন্য।যদি তার সাথে আমার কখনও সাক্ষাৎ হত বড়ই সৌভাগ্যবান মনে করতাম।।
আসাদুজ্জামান নূর ও আফজাল হোসেন আমার অত্যন্ত প্রিয় অভিনেতা। আমার ছেলে আসাদুজ্জমান নূরের কাজিন তুষান আমার ছেলে গভঃ ল্যাবঃ স্কুলে এক সাথে পড়েছে। তুষান আমার প্রতিবেশী।
Bangladesh will miss Amzad Hossain forever. A stalwart in the Bangladesh literature and cultural fields, I wonder when another Amzad Hossain will born in Bangladesh.
৭০ এর দশকে অর্থাৎ ৬৭/৬৮ শালের কোন এক পড়ন্ত বিকেলে কলেজ শেষে ঘরে ফিরছিলাম নওয়াব পুর রোড হয়ে, ঠিক নিগার হোটেলে (রেস্টুরেন্ট ) ঢুকবো এমনি সময়ে আমযাদ সাহেব মুখোমুখি আমাদের অতিক্রম করে পায়ে হেঁটে পার হয়ে গেলেন, তাকে আগে কখনও দেখিনি কিন্তু চিনতে অসুবিধা হয়নি এবং আমরা সজোড়ো হেঁসে উঠলাম, তিনি ঘাড় ফিরিয়ে দেখলেন ও চলে গেলেন । হাসার কারণ, তিনি তখনও নাম করা film director হননি, জহির রায়হানের সাথে নানা চুটকি film তৈরি করতেন, মনে পড়ে খুব ঘনঘনই ওদের film মুক্তি পেত Star এবং moon cinema Hall-এ। আমরা ছিলাম ঐ hall দুটোর নিয়মিত খদ্দের। হাঁ,তাঁ’র কথায় মনে পড়ছে- আমাদের আন্দোলন স্তিমিত হয়ে আসছে ক্লান্ত শরীরে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসতেই Dhaka medical college এর Emergency entrance এর দিক থেকে বেরিয়ে এসে রাশ্তায় নামবো ঠিক এমনি সময়ে তখনকার ঢাকা শহরের অত্যন্ত কুখ্যাত পুলিশ সার্জেন্ট নোয়াখালির নবী চৌধুরী নীল রংএর ভেসপায় এসে হঠাৎই বিনা উসকানিতে আচমকা এক সিঙ্গেল ফায়ার করলেন রিভালবার উঁচিয়ে যেটা লক্ষ ভেদ করলো আসাদকে যে আমাদের নরসিংদী অন্চলের ধানুয়া গ্রামের অত্যন্ত রক্ষণশীল পরিবারের সন্তান ।তিনি তৎক্ষণাৎ শহীদ হলেন।
We want to know your memories. Please keep writing. Amzad & 2 others worked under Zahir Rayhan & they was very busy & popular Film director at that time. Also I was regular movie watcher.
Md Asaduzzaman আমজান হোসেন অবশ্যই গুণী চিত্রনির্মাতা কিন্তু খান আতাউর রহমান, জহির রায়হান, এহতেশাম, সুভাষ দত্তরাও কম নয়। এরাও বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে সমৃদ্ধ করেছেন।
@@kajaladhikary59 জহির রায়হান, খান আতাউর রহমান খুব বেশী ছবি করেননি। অবশ্যই তারা ভালো নির্মাতা ছিলেন। এতেশাম, সুভাষ দত্ত আমজাদ হোসেন কোয়ালিটির ছিলেন না। তাদের চেয়ে কাজি জহির ভালো নির্মাতা ছিলেন। যাইহোক, অন্যদের অবদান ছোট করে দেখছি না। আমজাদ হোসেনের দশটি ছবি সর্বকালের সেরা বাংলাদেশের ছবির মধ্যে পড়ে। এই রকম পাঁচজন নির্মাতার পঞ্চাশটি ছবি সম্ভবত নেই। ছবি তো পাঁচ হাজারের উপরে হয়েছে।
