হে আরশের মালিক আমরা সবাই গুনাহগার আমরা দোয়া করি আপনি যেন মরহুম জাহাঙ্গীর হুজুরের অতীতের সকল দোষত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান বানিয়ে দেন। আমিন
আমাদের সমাজে আমাদের অনেকের মধ্যেই দান করে বা উপকার করে খোঁটা দেওয়া বা প্রতিদান প্রত্যাশা করার মনোভাব রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এ ধরনের কাজ থেকে হেফাজত করুন। আমরা যেন একমাত্র আল্লাহরই সন্তুষ্টির জন্য অন্যের উপকার করতে পারি আল্লাহ আমাদের সে ধরনের তৌফিক দান করুন। ডক্টর খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের এরকম যুগ উপযোগী আলোচনার জন্য আল্লাহ তাআলা তাকে জান্নাতের উত্তম মাকাম দান করেন। আমিন।
স্যারের অনেক কথাই আমার খুব ভালো লাগে স্মরণ করি আল্লাহতালা স্যারকে জান্নাত নসিব করুন আমিন প্রত্যেকটা কথাই মানুষ জীবন কোন না কোন সময় করে থাকি আমাদের সকল ফুলকে মাফ করে দেন আমিন সঠিক পথ দেখান
এই ধরনের টকশোর দলিল কি জানাবেন। সবাই মাওলানা হেমায়েত উদ্দিন এর বাংলা কিতাব পড়বেন যেমন আহকামে যিন্দেগী ও আহকামুন নিসা ও ফাযায়েলে যিন্দেগী ও ইসলামী আকিদা ও ভ্রান্ত মতবাদ ইত্যাদি ইত্যাদি
RU-vid a comment kore dolil janar dolil ta janaben vai😊 aysob question kore nijeke boka proman korben na Vai ayta akta din prochar er maddhom .akhon ay tuku o Jodi na bojhen Vai tahole ar ki .amr kotha Jodi kosto paiya thaken Vai sry . Ar comment ta deikha Mone hosse apni kowmi madrasar satro maybe jai hok Vai asha kori bujte parsen ki bujhaici
এক নম্বর কবিরা গুনাহ আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করা। শিরক দুই প্রকার। *১. শিরকে আকবার, আল্লাহর সঙ্গে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করা। অথবা যেকোনো ধরনের উপাসনা আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর জন্য নিবেদন করা। যেমন-আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো উদ্দেশে প্রাণী জবেহ করা ইত্যাদি। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাআলা তাঁর সঙ্গে শিরক করাকে ক্ষমা করবেন না। তবে শিরক ছাড়া অন্য গুনাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন। ’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪৮) *২. শিরকে আসগার বা ছোট শিরক। রিয়া অর্থাৎ লোক দেখানোর উদ্দেশ্য নিয়ে আমল করা ইত্যাদি। এটিও শিরক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অতএব দুর্ভোগ সেসব মুসল্লির, যারা তাদের সালাত সম্পর্কে উদাসীন। যারা তা লোক দেখানোর জন্য করে। ’ (সুরা : মাউন, আয়া : ৪-৬) হাদিস শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি অংশীদারি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যে ব্যক্তি কোনো কাজ করে আর ওই কাজে আমার সঙ্গে অন্য কাউকে শরিক করে, আমি ওই ব্যক্তিকে তার শিরকে ছেড়ে দিই। ’ (মুসলিম, হাদিস : ৫৩০০)
@@tuhinakhatun1514 তুমি জানলে বোলো, যে কুরআন বা হাদিসে কোথাও কি আল্লাহ বলেছে যে শিরক করলে সব এবাদত নষ্ট হয়ে যাবে? কুরআন ও হাদিস পড়াশুনা করে জানো। এখানে উত্তর করে কোনো লাভ নাই. আর আদব শিখো, বেয়াদবি বর্জন করো.
তুমি সমস্ত কোরআন অর্থ সহকারে পড়েছো কি? কোরআনের কোন আয়াত কোন সময়, কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নাজিল হয়েছিল, কোন আয়াত কি অর্থ বহন করে তুমি কি সব জানো। কোরআনের সব সূরার তাফসীর কি তুমি জানো? দয়া করে আগে কোরআন সম্পর্কে জানো তার পর কিছু বলবে কারণ "কোরআনে যা আছে তা হল মহান আল্লাহর বাণী" নিজের থেকে কিছু বলতে যেওনা। তোমাকে কোরআন সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
চরম মনগড়া কথা বার্তা। মানুষের প্রত্যেকটি আমল আল্লাহতালা সতন্দ্রভাবে কবুল করবেন। যেমন একজন জেনাকারী, জেনা করছে আবার নামাজও পড়ছে। জেনা করেছে বলে নামাজ কবুল হবে না, বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। বক্তা ড. আব্দুল্লাহ নতুন করে ইসলাম ধর্ম উপস্থাপন করেন।
এখানে তো শিরিক এবং কুফর এর কথা বলা হয়েছে, জে*নার কথা বলা হয় নাই, সে তো ফরজ আদায় করছে, এবং অন্য ফরজ গুলো কে অস্বীকার করছে না । আপনি কষ্ট করে লেকচারটা সম্পূর্ণ শুনোন,