I know the situation in your country is very bad now. Many people died. So maybe you couldn't make the video. You and your family are all fine. I was waiting for your video.🇮🇳🇮🇳🇮🇳♥️♥️♥️
Yes, Bangladesh is currently going through very difficult and bad times. Please pray that everything will be fixed soon and the truth will come out. Me & my family are physically unharmed but mentally scarred. Stay with Moruchor.
অনেক আদিবাসী সম্প্রদায় এখনও জঙ্গলেই বাস করে। অনেকে জঙ্গলের কাছাকাছি ছোট ছোট গ্রামে বাস করে। অনেকে ঋতু অনুযায়ী জঙ্গল এবং শহরের মধ্যে যাতায়াত করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বন উজাড় হওয়া, আধুনিকীকরণ, এবং বাইরের বিশ্বের সাথে যোগাযোগের কারণে কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় জঙ্গলের বাইরের অঞ্চল বা আধা-শহর এলাকায় চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। তবে এদের জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্রবিন্দু এখনও জঙ্গল এবং প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কের উপরই ভিত্তি করে থাকে।
আসলে গাছ চলাফেরা করে না। ওয়াকিং পাম গাছের শিকড়গুলো বেশ উঁচু থেকে গাছের গোড়ার দিকে ত্রিভুজাকৃতির মতো বেরিয়ে আসে। এগুলোকে অনেকটা পা'এর মতো মনে হয়, যা গাছটিকে অস্থির ও চলমান বলে মনে করতে সহায়তা করে। ভিডিওতে তো বিষয়টি বলা হয়েছে ভাই, “যদিও এটি একটি ধীর প্রক্রিয়া এবং গাছটি আসলে হাঁটে না, তবে এটি তার শিকড়ের সাহায্যে নতুন জায়গায় স্থানান্তরিত হতে পারে।” মরুচরের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
পুরো আমাজন বনের ভিডিও ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে ধারণ করা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব হলেও, এটি অত্যন্ত জটিল এবং প্রায় অসম্ভব একটি কাজ। এর কিছু কারণ হলো: ১. আমাজন বনের আকার ও বিস্তৃতি: আমাজন বন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং ঘন বনাঞ্চল, যার মোট এলাকা প্রায় ৫.৫ মিলিয়ন বর্গকিলোমিটার (২.১ মিলিয়ন বর্গমাইল)। এই বিশাল এলাকা কভার করার জন্য অসংখ্য ড্রোন এবং প্রচুর সময় প্রয়োজন হবে। একটি ড্রোনের সাধারণত সীমিত ব্যাটারি লাইফ থাকে, যা বড় এলাকা কভার করার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করবে। ২. ব্যাটারি সীমাবদ্ধতা: অধিকাংশ ড্রোনের ব্যাটারি লাইফ ৩০ থেকে ৪৫ মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ। এর ফলে ড্রোনকে প্রায়ই চার্জ করতে হবে বা ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হবে। এমনকি দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফযুক্ত ড্রোন ব্যবহার করলেও আমাজন বনের বিশাল এলাকা কভার করার জন্য ড্রোনের ক্রমাগত ব্যাটারি পরিবর্তন ও পুনঃচার্জ প্রয়োজন হবে, যা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ। ৩. বনের ঘনত্ব ও আবহাওয়া: আমাজন বনের বেশিরভাগ এলাকা খুবই ঘন এবং গাছপালা দ্বারা আবৃত, যা ড্রোনের গতিবিধি সীমিত করে। ড্রোনের মাধ্যমে নিচের মাটি বা পশুপাখি পর্যবেক্ষণ করা বেশ কঠিন। এছাড়া, আমাজনে আবহাওয়ার অবস্থাও খুবই চ্যালেঞ্জিং। বৃষ্টি, তীব্র আর্দ্রতা, এবং মাঝে মাঝে ঝড়ো বাতাস ড্রোনের কার্যকারিতা এবং স্থায়িত্বকে প্রভাবিত করতে পারে। ৪. আইনগত সীমাবদ্ধতা: আমাজন বন বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিস্তৃত, যেমন ব্রাজিল, পেরু, কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, ইকুয়েডর, বলিভিয়া, গিয়ানা, এবং সুরিনাম। এসব দেশের আলাদা আলাদা আইন ও বিধি রয়েছে, যা ড্রোন পরিচালনার ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু এলাকায় ড্রোন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, আবার কিছু এলাকায় বিশেষ অনুমতি প্রয়োজন। ৫. পরিবহন ও সংযোগ সমস্যা: আমাজন বনের অনেক এলাকা এতটাই দুর্গম যে সেখানে পৌঁছানো এবং নিয়মিত ড্রোনের সংযোগ রক্ষা করা কঠিন। ড্রোন পরিচালনা ও কন্ট্রোল করার জন্য নিরবচ্ছিন্ন সিগন্যাল প্রয়োজন, যা বনাঞ্চলের গভীরে থাকলে রক্ষা করা কঠিন হতে পারে। সংক্ষেপে: পুরো আমাজন বনের ভিডিও ধারণ করা ড্রোন ক্যামেরার মাধ্যমে সম্ভব নয় কারণ এর জন্য অসংখ্য ড্রোন, দীর্ঘ সময়, ভালো কন্ট্রোলিং সিস্টেম এবং প্রচুর পরিমাণে ব্যাটারি বা চার্জিং স্টেশন প্রয়োজন। তবে, বিশেষ কিছু এলাকা বা অংশবিশেষ ড্রোন দিয়ে সহজেই ধারণ করা সম্ভব এবং এই পদ্ধতি এখন গবেষণা, বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষণ, এবং বন সংরক্ষণের কাজে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ওয়া আলাইকুমুস সালাম। মরুচর চ্যানেলটি মোটামোটি নতুন, ৫ মাস মত বয়স তাই সাবস্ক্রাইবার অতটা বেশি না। তাছাড়াও সাধারনত ফানি, ট্রেন্ডিং টপিক এসব বিষয়ের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার রেট বেশি হয়, কিন্তু মরুচরের ভিডিও প্রতিবেদন টাইপের যার দর্শক কম। যাইহোক, দোয়া করবেন ভাই আল্লাহ যেন এই চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারও বাড়িয়ে দেন। ❤❤❤❤❤
ভিডিওতে অনেক তথ্য দেওয়া হয়েছে l আপনি কোন তথ্যের সত্যতা নিয়ে সংশয় পোষণ করছেন বুঝতে পারছিনা l সোনার তৈরি শহরের বিষয়টা সত্য নাও হতে পারে, যেটা ভিডিওতে বলা হয়েছে l এছাড়া অন্য কোন তথ্য ভুল বা মিথ্যে হওয়ার কথা নয় l মরুচর টিম ভুলের উর্ধ্বে নয় l কোন তথ্যের বিষয়ে সন্দেহ থাকলে জানাতে পারেন, সে বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব l
প্রতিবেদনে ব্যবহৃত ভিডিও ক্লিপ গুলি সবসময় প্রকৃত ঘটনা বা স্থানকে উল্লেখ করে না l প্রতিবেদনে ভিডিওর শূন্যতা পূরণের জন্য কখনো মুভি ক্লিপ, কখনো সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন, বিজ্ঞাপন , বিভিন্ন সাইট থেকে ধারণকৃত অভিনয় ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় l কিন্তু এই প্রতিবেদন আমি তো সব মুভি ক্লিপ ব্যবহার করিনি খুব সামান্য কয়েকটা ক্লিপ ব্যবহার করেছি l
আপনার ভিডিও গুলা অনেক ভালো হয়, আমিও আপনার মতো ভডিও বানাই কিন্তু আমার চছচ্যানেল এ ভিও ১০০/২০০ হয় আমি আপনার অনেক আগে চ্যানেল খুলেচছি এবং ৫০ টির বেশি ভিডিও দিয়েছি , এখন হতাস হয়ে পরেছি , মনিটাইজেশন অন করার পর ও ইনকাম করতে পারছিনা , ভাই যদি একটু হেল্প করতেন তাহলে অনেক উপকার হতো ।
জি, প্রতিটি তথ্যের জন্য প্রকৃত ভিডিও ব্যবহার করা হয় না। কিছু মুভির/নটকের/বিজ্ঞাপনের ক্লিপও ব্যবহার করা হয়, তবে এসকল ক্ষেত্রে দর্শক বিষয়টা বুঝতে পারে। মরুচরের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।
আমার সাদা মনে একটি প্রশ্ন |আপনি তো নিজেই বলছেন 70% শতাংশ জায়গার মধ্যে মানুষ এখন পা পড়ে নাই | তাহলে কত গুলা ফানি গাছপালা রয়েছে সেটা আপনি কিভাবে জানলেন 🤔
আপনার প্রশ্নটি খুবই যুক্তিযুক্ত। আমাজনের 70% জায়গায় মানুষ এখনও পা রাখেনি, তবে সেখানে কী ধরনের এবং কতগুলো প্রাণী ও গাছপালা রয়েছে তা জানা সম্ভব হল কি করে? কিভাবে জানা যায়? উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ: উপগ্রহ থেকে তোলা উচ্চ রেজোলিউশনের ছবি বিশ্লেষণ করে জঙ্গলের গাছপালার ঘনত্ব, প্রজাতির বৈচিত্র্য এবং জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া যায়। সেন্সর ব্যবহার: বিভিন্ন ধরনের সেন্সর ব্যবহার করে জঙ্গলের মাটি, বাতাস এবং জলের গুণগত মান পরীক্ষা করা হয়। এছাড়াও, শব্দ সেন্সর ব্যবহার করে প্রাণীদের ডাক শুনে তাদের উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়। জেনেটিক কোডিং: জঙ্গলের মাটি, জল এবং বাতাস থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ডিএনএ বিশ্লেষণ করা হয়। এতে জঙ্গলে কোন কোন প্রজাতির জীব বসবাস করে তা জানা যায়। ফিল্ড স্টাডি: বিশেষজ্ঞরা সরাসরি জঙ্গলে গিয়ে গাছপালা এবং প্রাণীদের উপর গবেষণা করেন। ক্যামেরা ট্র্যাপ, সোনার ইত্যাদি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে প্রাণীদের ছবি তুলে তাদের আচরণ এবং বাসস্থান সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। স্থানীয়দের জ্ঞান: জঙ্গলে বসবাসকারী স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জ্ঞান বিজ্ঞানীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা শতাব্দী ধরে জঙ্গলের বিভিন্ন প্রজাতি এবং তাদের আচরণ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছেন। ❤❤ সাথেই থাকুন।