গোলাম মাওলা রনি Sir And পিনাকী ভট্টাচার্য sir আপনারা অনেক ট্যালেন্ট বুদ্ধিজীবী, দেশের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আপনাদের দুজনকে যে কোন মন্ত্রণালয় দায়িত্ব নেওয়াটা ইম্পরট্যান্ট
দাদা আমি প্রথম আপনার ভিডিওতে কমেন্ট করলাম আপনার ভিডিও দেখি আজ প্রায় ১০বছর হলে সত্যি আপনার কথা গুলো বুলেটের ছেয়ে কার্যক্ষমতা বেশি আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
ড. উনুস এবং ছাত্র আন্দোলনেরত সকলের প্রতি এই মরমে অনুরোধ করা হলো যে, পিনাকী ভট্টাঃকে যেন উদেষ্ট পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। পারকিসন্স ডিজীজগ্রস্থ ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াৎকে পরিষদ থেকে বাদ দেয়া মঙ্গলজনক কাজ হবে।
যথার্থই বলেছেন। উনার বিচক্ষণতা,বিশ্লেষণ এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞা সত্যিই প্রশংসনীয় এবং নতুন অন্তরবর্তীকালীন সরকার গঠনে করণীয় সম্পর্কে উনার নির্দেশনা যৌক্তিক।
ইউটিউব জগতে প্রথম কমেন্ট। ড.পিনাকী স্যারের বিরুদ্ধে যতগুলো মামলা দায়ের করা আছে সবগুলো নিষ্পত্তি করার ব্যবস্থা করা হোক। এ ব্যাপারে আমরা সবাই আওয়াজ তুলি।
কথা সত্য। ছাত্র সমাজের প্রতি অনুরোধ করছি উনার কথাগুলো আমলে নেওয়া। তা না হলে এদেশ কিন্তু ভারত ও তাদের এজেন্টের দখলে যেতে পারে বলে আমি মনে করি। তাই সাবধান বিজয়ের ফল ঘরে না আনা পর্যন্ত সর্বোপরি সতর্ক আর বিচক্ষণতার সাথে সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশের মানুষের নিরাপদ থাকার ব্যাবস্থা করা।
স্যার অনেকদিন যাবৎ আপনাকে দেখছি অর্থাৎ অনেক বছর যাবত কিন্তু কখনো কোন কমেন্ট করতে পারে নাই আজকে নিজেকে খুব স্বাধীন মনে হচ্ছে তাই আপনাকে ধন্যবাদ দেওয়ার মতো সুযোগ পেয়েছি।
আমি ছাত্রদের আহ্বান জানাচ্ছি ড ইউনুস স্যারের সুরক্ষার দায়িত্ব তোমাদের ধন্যবাদ পিনাকী স্যারের অসংখ্য ধন্যবাদ তোমরাই বাংলাদেশ জাগো স্যার দেশে ফিরে আসুন আঠারো কোটি মানুষ আপনারা অপেক্ষায় রইলাম ইলিয়াস আলী স্যালুট আপনাদের ❤❤❤❤❤
স্যার ! যারাই কোনো না কোনভাবেই দুর্নীতির সাথে জরিত আছে, তাদের সকলের বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবী জানাচ্ছি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে। বরং এটাই আগে করতে হবে। স্যার ! অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নতুন সংবিধান করা হোক। ৬০উর্ধ্ব কেউ সংসদ সদস্য হতে পারবে না। ২বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। ২বারের বেশি কোন ব্যক্তি মন্ত্রী হতে পারবেন না। দুইবারের বেশি এমপি হতে পারবেন না। ৩বারের বেশি সংসদ সদস্য নির্বাচন করতে পারবেন না। তাহলে কেউ ক্ষমতার জন্য ভয়ানক হবে না।🥰❤️
দাদা আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত। অবিলম্বে ডিজিএফ আই এর প্রধান মেজর জেনারেল হামিদকে সেনাবাহিনী হতে বহিষ্কার করা হোক এবং Court Martial এ মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনা হোক।
মুঃ ইউনুছ, আপনি যে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হবেন সেটা আমরা জেনেছিলাম ছয় মাস আগে। আপনার প্রভদেশ ছকটা তেমনভাবেই করেছিল আপনার সঙ্গে আলাপ করে। এখন কেনো নাটক করছেন? ছাত্র সমন্বয়করা বলেছে তাই না করতে পারলেন না। কী লজ্জা আপনার! যে আপনি Joint Secretary equivalent গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান হওয়ার জন্য ব্যাংকের সংবিধানকে রেপ করেছিলেন। সেই আপনি রাষ্ট্র প্রধান হওয়ার জন্য সম্ভব সবকিছু করে চলেছেন! আমরা সেটা জানি। মীথ-বিশ্বাসী জনগণ সেটা জানে না। জনগণ আপনাকে পীরজ্ঞানে মানে। তারা জানে না geopolitics is controlled by the global politics. তারা সেখানে প্রভুভক্ত এজেন্ট নিয়োগ করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। আপনি তাদের সে রকম এজেন্ট। সামরিক শক্তির জোরে হয়তো টিকে থাকতে পারবেন। আপনি কখনো বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মানতে পারেননি। আপনি কোনদিন শহীদ মিনারে যাননি। আপনি বঙ্গবন্ধুর চাইতে নিজেকে বড় মনে করেন। আপনি আপনার অভিলাষ চরিতার্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলও করেছিলেন। সেটা নিয়ে এক বর্গমাইলও এগুতে পারেননি। তদ্বির করে নোবেল ধান্দা করা আর গণমানুষের রাজনীতি করা এক জিনিস না। এই ঊষর বাস্তবতা বুঝতে পেরে আবার প্রভুর পা চাটতে শুরু করেন। আপনার কোনো মেধা নেই, আপনি একজন mediocre শিক্ষক। আপনার কোনো রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নেই; আপনি একজন ভুঁইফোড় ambitious লোক। আপনি একজন political hedonist. আপনি চিরকাল ক্ষমতাগৃধ্নু। আপনি কোনো কিছু যোগ্যতার শক্তিতে অর্জন করতে পারেননি; যা পেয়েছেন স্রেফ পা চেটে পেয়েছেন। প্রভুদের জিকিরে ও তদ্বিরে পেয়েছেন। পিছনের দরোজা দিয়ে পেয়েছেন। আপনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার জন্য ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়েছিলেন। কাজে দিয়েছে। আপনি আপনার প্রভুর পা চেটে চেটে নোবেল পেয়েছেন। আপনার মাইক্রো ক্রেডিট এর ক্রেডিট আপনার না। আপনি বলার বহু আগেই অন্য কেউ এই সন্দর্ভটা রচনা করেছিল। সেই কারণে নোবেল কমিটি আপনাকে অর্থনীতিতে নোবেল দিতে চায়নি। আপনি ওয়েলফেয়ার ইকনমির কেউ না; আপনি ক্যাপিটাল ইকোনমির দালাল। ধনতান্ত্রিক বিশ্ব আপনাকে পছন্দ করে। তাদের সন্মিলিত অনুরোধের ঢেকি গিলে নোবেল কমিটি আপনাকে শান্তিতে নোবেল দিয়েছিল। নোবেল কমিটি তো এ রকম নোবেল অনেককে দেয় যেমন ওবামাকে কোনো কারণ ছাড়াই নোবেল দিয়েছিল। অথচ গান্ধীকে নোবেল দেয়নি। টলস্টয়কে নোবেল দেয়নি। জেমস জয়েসকে নোবেল দেয়নি। আপনি ক্লিন্টন দম্পতির পা চেটেছিলেন নোবেলের জন্য। আমেরিকার সবচে বেশি চার্জের লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছিলেন নোবেল পাওয়ার তদ্বির করার জন্য। অতো টাকা কোথা থেকে পেয়েছিলেন? সর্বোচ্চ চড় সুদে টাকা কামাই করে পেয়েছিলেন। আপনার আগে রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশের পতিসরে গ্রামীণ ব্যাংক করেছিলেন। বিনা সুদে ক্ষণ দিয়েছিলেন। তদ্বির না করে নোবেল পেয়েছিলেন।নোবেলের টাকা দিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক করেছিলেন। অমর্ত্য সেন আপনার চাইতে বড় অর্থনীতিবিদ, মৌলিক চিন্তক। ওয়েলফেয়ার ইকোনমিস্ট। তিনিও নোবেলের টাকা দিয়ে উইমেন এনপাওয়ারমেন্ট প্রকল্প প্রাচী করেছেন। আপনি চড়া সুদের টাকা দিয়ে নোবেল পেয়েছেন। জনগণ আপনার নোবেল জার্নি আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অমর্ত্য সেনের নোবেল জার্নির ফারাকটা আমাদের পাব্লিক বোঝে না বা বুঝতে চায় না। আজ আপনার প্রভু আপনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসাচ্ছে। কেনো বসাচ্ছে? আপনি সেটা ভালো করে জানেন।আমরাও জানি। প্লিজ ভালো মানুষের ভাণ ও ভণিতা করবেন না। আপনি বাংলাদেশের Arch Nemesis. আপনি বঙ্গোপসাগরে আপনার প্রভুদেরকে মিলিটারি বেইজ করতে দেবেন। মিলিটারি টাওয়ার করতে দেবেন। যেমন সেন্ট্রাল আমেরিকার হন্ডুরাসে করেছিল নিকারগুয়ায় কন্ট্রাদের শক্তিশালী করা আর স্যান্ডানিস্টাদের ক্ষয় করার জন্য। ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজির জন্য খুবই প্রয়োজন বঙ্গোপসাগরে সামরিক ঘাঁটি। সেটা আপনি করতে দেবেন। তার জন্য পূর্বগ বা antecedent আপনাকে ক্ষমতায় বসানো। সেটা তারা করছে। অথচ আপনি নাটক করছেন। বলছেন, কোটান্দোলের সমন্বয়কদের আহবানে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হতে রাজি হয়েছেন? ফাজলামো করার জায়গা পান না? যদি এতোটাই দুধে ধোয়া ফারিস্তা হয়ে থাকেন, ক্ষমতা গ্রহণের আগে জাতির সামনে শপথ করে বলুন, বঙ্গোপসাগরে কাউকে কোনো সামরিক ঘাঁটি করতে দেবেন না। বড় বেদনার্ত আজ বাংলাদেশ হতে চলেছে ইশ্লামী বন্য শাসনের দেশ। সেটা সম্ভব হয়েছে আলীগ সরকারের বল্গাহীন দুর্নীতির জন্য। তা না হলে আপনার মতো স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির প্রতিভূ কখনো রাষ্ট্র ক্ষমতার শীর্ষে পৌছুতে পারতো না।
প্রিয় পিনাকী দা আজ অনেক দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বলছি যে আমার ব্যক্তিগত ওই মত ছিল যে অন্তবতী সরকারের আপনাকে দেখব কিন্তু আপনি নেই সেই সরকারে এই মুহূর্তে অন্তবর্তী কালীন সরকারের যা যা করার দরকার ছিল আমার ব্যক্তিগত অভিমত যে আপনি ছাড়া গুলো আর ভালোভাবে বুঝবেন না বাকি কি পদক্ষেপ নিতে হবে তা আপনার অন্য কেউ ভালো বুঝবে না, আমি সত্যিই আশাহত।
ড. উনুস এবং ছাত্র আন্দোলনেরত সকলের প্রতি এই মরমে অনুরোধ করা হলো যে, পিনাকী ভট্টাঃকে যেন উদেষ্ট পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। পারকিসন্স ডিজীজগ্রস্থ ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াৎকে পরিষদ থেকে বাদ দেয়া মঙ্গলজনক কাজ হবে।
আপনি একটা তালিকা করে সরকারের কাছে দিতে পারেন। আপনার কথাগুলো সঠিক। ১.সেনাবাহিনী ২.বিচার বিভাগ ৩.পুলিশ ৪.সরকারি আমলা ৫.সাংবাদিক ৬.ব্যবসায়ি তালিকা করে সরকারের কাছে পৌঁছে দেন।
যা পরে ঘটবে তা অনেক আগেই জানান দিয়ে দেন প্রিয় দাদা,এই জন্যই আপনাকে এতো বেশি ভালো লাগে ❤ আমার মতে ছাত্র সমন্বয়কদের এই ভিডিও টা দেখা উচিত এবং খুনি হাসিনার সময়কালে যারা যে পদেই ছিলেন তাদের সবাইকে এক এক করে বরখাস্ত করা ফরজ হয়ে গেছে এই সময়ে। তা না হলে এতো শহীদের মৃত্যু বৃথা যাবে, এই আন্দোলন বিফলে যাবে🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
প্রতিক্ষণ রাজপথে আছি । ছাত্রদের আহবানে সাড়া দিয়ে বিপ্লবের অংশ হিসেবে ছিলাম। এখন আছি রাষ্ট্র মেরামতের কাজে । আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ।❤ ❤ ❤ ❤ইনকিলাব জিন্দাবাদ❤❤
বিনম্র শ্রদ্ধা *বেকার যুবকদের নিয়োগ* দিয়ে *নতুন পুলিশবাহিনী* তৈরি করে, পুলিশসহ সব সশস্ত্র বাহিনীগুলোকে ***ইসলামের সঠিক আকিদা ও নববী মানহাজ শিক্ষা*** দেয়া হোক,,,,,, এবং ১৬ বছরের উর্ধ্বে দেশের সব ***নাগরিকদের সামরিক ট্রেনিংসহ*** ***ন্যাশনাল লিডারশীপ এন্ড আন্ট্রাপ্রেনিউরশীপ ট্রেনিং*** দেয়া হোক।
দাদা প্রথম যখন আপনার কথাগুলো শুনতাম তখন হাসতাম কিন্তু পরে বুঝলাম আপনার কথাগুলোর মধ্যে অনেক রহস্য আছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সৃষ্টিকর্তা আপনার মঙ্গল করুক
মুঃ ইউনুছ, আপনি যে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হবেন সেটা আমরা জেনেছিলাম ছয় মাস আগে। আপনার প্রভদেশ ছকটা তেমনভাবেই করেছিল আপনার সঙ্গে আলাপ করে। এখন কেনো নাটক করছেন? ছাত্র সমন্বয়করা বলেছে তাই না করতে পারলেন না। কী লজ্জা আপনার! যে আপনি Joint Secretary equivalent গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান হওয়ার জন্য ব্যাংকের সংবিধানকে রেপ করেছিলেন। সেই আপনি রাষ্ট্র প্রধান হওয়ার জন্য সম্ভব সবকিছু করে চলেছেন! আমরা সেটা জানি। মীথ-বিশ্বাসী জনগণ সেটা জানে না। জনগণ আপনাকে পীরজ্ঞানে মানে। তারা জানে না geopolitics is controlled by the global politics. তারা সেখানে প্রভুভক্ত এজেন্ট নিয়োগ করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। আপনি তাদের সে রকম এজেন্ট। সামরিক শক্তির জোরে হয়তো টিকে থাকতে পারবেন। আপনি কখনো বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মানতে পারেননি। আপনি কোনদিন শহীদ মিনারে যাননি। আপনি বঙ্গবন্ধুর চাইতে নিজেকে বড় মনে করেন। আপনি আপনার অভিলাষ চরিতার্থ করার জন্য রাজনৈতিক দলও করেছিলেন। সেটা নিয়ে এক বর্গমাইলও এগুতে পারেননি। তদ্বির করে নোবেল ধান্দা করা আর গণমানুষের রাজনীতি করা এক জিনিস না। এই ঊষর বাস্তবতা বুঝতে পেরে আবার প্রভুর পা চাটতে শুরু করেন। আপনার কোনো মেধা নেই, আপনি একজন mediocre শিক্ষক। আপনার কোনো রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নেই; আপনি একজন ভুঁইফোড় ambitious লোক। আপনি একজন political hedonist. আপনি চিরকাল ক্ষমতাগৃধ্নু। আপনি কোনো কিছু যোগ্যতার শক্তিতে অর্জন করতে পারেননি; যা পেয়েছেন স্রেফ পা চেটে পেয়েছেন। প্রভুদের জিকিরে ও তদ্বিরে পেয়েছেন। পিছনের দরোজা দিয়ে পেয়েছেন। আপনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার জন্য ষড়যন্ত্রের জাল বিছিয়েছিলেন। কাজে দিয়েছে। আপনি আপনার প্রভুর পা চেটে চেটে নোবেল পেয়েছেন। আপনার মাইক্রো ক্রেডিট এর ক্রেডিট আপনার না। আপনি বলার বহু আগেই অন্য কেউ এই সন্দর্ভটা রচনা করেছিল। সেই কারণে নোবেল কমিটি আপনাকে অর্থনীতিতে নোবেল দিতে চায়নি। আপনি ওয়েলফেয়ার ইকনমির কেউ না; আপনি ক্যাপিটাল ইকোনমির দালাল। ধনতান্ত্রিক বিশ্ব আপনাকে পছন্দ করে। তাদের সন্মিলিত অনুরোধের ঢেকি গিলে নোবেল কমিটি আপনাকে শান্তিতে নোবেল দিয়েছিল। নোবেল কমিটি তো এ রকম নোবেল অনেককে দেয় যেমন ওবামাকে কোনো কারণ ছাড়াই নোবেল দিয়েছিল। অথচ গান্ধীকে নোবেল দেয়নি। টলস্টয়কে নোবেল দেয়নি। জেমস জয়েসকে নোবেল দেয়নি। আপনি ক্লিন্টন দম্পতির পা চেটেছিলেন নোবেলের জন্য। আমেরিকার সবচে বেশি চার্জের লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছিলেন নোবেল পাওয়ার তদ্বির করার জন্য। অতো টাকা কোথা থেকে পেয়েছিলেন? সর্বোচ্চ চড় সুদে টাকা কামাই করে পেয়েছিলেন। আপনার আগে রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশের পতিসরে গ্রামীণ ব্যাংক করেছিলেন। বিনা সুদে ক্ষণ দিয়েছিলেন। তদ্বির না করে নোবেল পেয়েছিলেন।নোবেলের টাকা দিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক করেছিলেন। অমর্ত্য সেন আপনার চাইতে বড় অর্থনীতিবিদ, মৌলিক চিন্তক। ওয়েলফেয়ার ইকোনমিস্ট। তিনিও নোবেলের টাকা দিয়ে উইমেন এনপাওয়ারমেন্ট প্রকল্প প্রাচী করেছেন। আপনি চড়া সুদের টাকা দিয়ে নোবেল পেয়েছেন। জনগণ আপনার নোবেল জার্নি আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও অমর্ত্য সেনের নোবেল জার্নির ফারাকটা আমাদের পাব্লিক বোঝে না বা বুঝতে চায় না। আজ আপনার প্রভু আপনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসাচ্ছে। কেনো বসাচ্ছে? আপনি সেটা ভালো করে জানেন।আমরাও জানি। প্লিজ ভালো মানুষের ভাণ ও ভণিতা করবেন না। আপনি বাংলাদেশের Arch Nemesis. আপনি বঙ্গোপসাগরে আপনার প্রভুদেরকে মিলিটারি বেইজ করতে দেবেন। মিলিটারি টাওয়ার করতে দেবেন। যেমন সেন্ট্রাল আমেরিকার হন্ডুরাসে করেছিল নিকারগুয়ায় কন্ট্রাদের শক্তিশালী করা আর স্যান্ডানিস্টাদের ক্ষয় করার জন্য। ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজির জন্য খুবই প্রয়োজন বঙ্গোপসাগরে সামরিক ঘাঁটি। সেটা আপনি করতে দেবেন। তার জন্য পূর্বগ বা antecedent আপনাকে ক্ষমতায় বসানো। সেটা তারা করছে। অথচ আপনি নাটক করছেন। বলছেন, কোটান্দোলের সমন্বয়কদের আহবানে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হতে রাজি হয়েছেন? ফাজলামো করার জায়গা পান না? যদি এতোটাই দুধে ধোয়া ফারিস্তা হয়ে থাকেন, ক্ষমতা গ্রহণের আগে জাতির সামনে শপথ করে বলুন, বঙ্গোপসাগরে কাউকে কোনো সামরিক ঘাঁটি করতে দেবেন না। বড় বেদনার্ত আজ বাংলাদেশ হতে চলেছে ইশ্লামী বন্য শাসনের দেশ। সেটা সম্ভব হয়েছে আলীগ সরকারের বল্গাহীন দুর্নীতির জন্য। তা না হলে আপনার মতো স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির প্রতিভূ কখনো রাষ্ট্র ক্ষমতার শীর্ষে পৌছুতে পারতো না।
ভাই আমরা সাধারণ জণগণ। একটা প্রশ্নের উত্তর খুজে পাচ্ছিনা যে সেনাবাহিনীর ভাইয়েরা কেন শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার না করে যেতে দিল? জাতির উদ্দেশ্যে দয়াকরে জানাবেন কেননা আমরা বুঝতে চাই।
আপনার কথার সাথে আমি ১০০% সহমত, আমি জানি এরকম দুশ্চিন্তা হাজারো মানুষ করছে, অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি জনাব ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস স্যার এর জন্য, আশা করছি তিনি নিরাপদ এ দেশে ফিরবেন এবং সম্মানের সঙ্গে শপথ গ্রহণ করে দেশের দায়িত্ব নিবেন,,,
আজকের এই ভিডিওর প্রত্যেকটা কথায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ বর্তমান সময়ের জন্য আমি অনুরোধ জানাবো সকলকে এই ভিডিওর প্রত্যেকটি কথা মেনে চলার জন্য, ধন্যবাদ দাদা ❤❤
জনাব পিনাকী ভট্টাচার্য বাংলা বিজয়ের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে আপনার উৎসাহ দিয়েছেন মানুষকে অনেকেই উপস্থিত সময়ে আপনার ভিডিওগুলো দেখে মনে খুব শান্তি পেয়েছিলাম এ বিজয় আসবে।
স্যার আপনি ,পার্থ স্যার , মাসুদ কামাল, ফাহাম আব্দুস ছামাদ , ইউনুস স্যার ,ইলিয়াস হোসাইন ,আদনান তোহা , আজহারী, আসিফ নজরুল স্যারসহ যত দেশপ্রেমিকগণ আছেন সবাই মিলে দল গঠন করুন। আমরা সবাই আপনাদের পাশে আছি।প্লিজ স্যার এটা জরুরি পিনাকে ভট্টাচার্যের প্রতিটা কথা খুবই গুরুত্ব সহকারে দেখা দরকার.
যদি সকল দেশপ্রেমিক দল ঘোষণা করে দলের কথা ভাবে তাহলে দেশের কথা ভাববে কে মেধা দিয়ে কথা বলেন আবেগ দিয়ে নয়। আমরা চাইনা দেশে ব্যাঙ এর ছাতার মতো দল হোক। আমরা শুধু চাই দেশের জনগনের শান্তি উন্নতির এবং জবাবদিতার সরকার এবং discipline সহিত জনগন।
প্রিয় স্যার, আপনার অবদান কখনো ভুলার নয়। আপনাকে এই দেশ ও দেশের জনগন চায়। আমাদের প্রত্যাশা আপনার মত যোগ্য, সুবুদ্ধিমান মানুষ দেশের মানুষের হয়ে কাজ করুক। আশা রাখি।
জনাব আপনিই এই দুঃসময় আমাদেরকে সহযোগিতা করতে পারেন। সেজন্য আপনি যেকোন ভাবে এই সমস্ত বিষয়গুলো সমন্বয়ক দের অবগত করানোর ব্যবস্থা করুন এটা আমার অনুরোধ একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে।
মহান আল্লাহ্ তায়ালার কাছে প্রার্থনা করি ড.ইউনুছ স্যার সহ সাধারণ জনগণ এবং সমগ্র দেশ কে সকল চক্রান্তকারীদের হাত থেকে রক্ষা করুক। পিনাকী দাদার প্রতি রইল শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা। ওনার জন্যই অনেক লুকিয়ে থাকা সত্যিটাকে জানতে পারি। আল্লাহ্ ওনাকে দীর্ঘজীবী করুক।
আপনার কথাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারী, সার আমি আহবান জানাবো বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদের মধ্যে একজনকে হলেও আপনার সরাসরি বার্তা প্রেস করবেন
ড. উনুস এবং ছাত্র আন্দোলনেরত সকলের প্রতি এই মরমে অনুরোধ করা হলো যে, পিনাকী ভট্টাঃকে যেন উদেষ্ট পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনীত করেন। পারকিসন্স ডিজীজগ্রস্থ ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াৎকে পরিষদ থেকে বাদ দেয়া মঙ্গলজনক কাজ হবে।
স্যার আপনি ,পার্থ স্যার ,ফাহাম আব্দুস ছামাদ , ইউনুস স্যার ,ইলিয়াস হোসাইন ,আসিফ নজরুল স্যারসহ যত দেশপ্রেমিকগণ আছেন সবাই মিলে দল গঠন করুন। আমরা সবাই আপনাদের পাশে আছি।প্লিজ স্যার এটা জরুরি।
দাদা আপনি দেশে আসবেন কবে? আমরা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছি আপনার জন্য ❤ আপনি তো আমাদের সেই লেভেলের ইন্সপায়ার করেছেন 🥰 চিরকৃতজ্ঞ আপনার কাছে। জলদি আসেন দাদা😊