আর্মিরা ইচ্ছে করলে এইভাবে এ্যামেচার ড্রোন নির্মাতাদের ড্রোন পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। একটু এদিক ওদিক করে রেগুলার সিকিউরিটির কাজে ও গুলোকে ব্যবহার করলে খরচ কম পড়বে।
খুব অল্প সময়ের বিতরেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে প্রযুক্তিগত আরও উন্নয়নের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে আগামী পৃথিবীতে যে যত প্রযুক্তির সাপোর্ট পাবে সে তত বেশি টিকবে
Bhai apner prottek video te pusher plane i dekhchi. Bahir e jet engine paowa jae. Ali express theke kine nite paren. Ta diye plane banale aro beshi practical hobe. + Plane er build material ta update kora uchit. Depron diye ar kotodin cholben?
সাইলেন্সার লাগিয়ে দিলেই হলো, আওয়াজ বন্ধ। তবে, বড় বিষয় হলো ড্রোনের গতি, কত উচ্চতায় উড়তে পারে, কত ঘন্টা একনাগাড়ে উড়তে পারে এবং কত ওজনের বোমা বহন করতে সক্ষম। এগুলোই হলো একটি শক্তিশালী সামরিক ড্রোনের সক্ষমতা ও বৈশিষ্ট্য।
আমরা অন্যদের থেকে কিনে আনতে পারবো কিন্তু নিজের দেশে উৎপাদন করতে আগ্রহী না কারণ নিজে দেশে উৎপাদন করলে তো চুরি বন্ধ হয়ে যাবে অন্য দেশ থেকে আনলে তো দুই টাকার মাল ২০ টাকা দিয়ে আনতে পারবে আর নিজে দেশে উৎপাদন হলে তো চুরি করতে পারবে না এটাই হলো আমাদের চিন্তা
আমার ভয় হচ্ছে পাশের দেশের জন্যে, শোনা যাচ্ছে আমাদের সেনাবাহিনী প্রায় অধিকাংশ কর্ম পরিচালিত হয় পাশের দেশের ইশারায়। তারপরেও নিঃসন্দেহে এটা ভালো উদ্যোগ, আমাদের সাহস এবং শক্তি যোগাতে সাহয্য করবে।
এরশাদের আমলে বাংলাদেশ প্রতি বছর ২০০ মিলিয়ন ডলার সামরিক সরমজাম বিক্রি করতো৷৷ এখন কিনতেও পারে না৷ তখন তুরস্ক আমাদের থেকে কম সরমজাম বিক্রি করতো৷৷ এখন আমরা তাদের থেকে কিনি
আশিরকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিমান তৈরির কারখানায় চাকরির জায়গা করে দেওয়া হোক। আশির বিমান তৈরিতে সামান্য হলেও সহযোগিতা করতে পারবে। আশির অবহেলা করা ঠিক হবে না। ছোট বালুকার কনা বিন্দু বিন্দু জল,গড়ি তোলে মহাদেশ সাগর অতল।