অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় স্যার, এরকম সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ব্যবসা থেকে দুরে রাখতে দীর্ঘ মেয়াদে জেল দেওয়া উচিত, এরা সমাজের ক্যান্সার, লোভের ভাইরাস এদের কখনোই সন্তুষ্ট হতে দেয় না!!
ভোক্তা অধিকার কে হাজার হাজার ছালাম , দয়াকরে এই সব জানোয়ারদের জেলে পাঠান , জরিমানা করেন , আল্লাহ্ ভোক্তা অধিকার এর এইসব অফিসারদের লম্বা হায়াত দান করেন , ভোক্তা অধিকার জিন্দাবাদ , ভোক্তা অধিকার জিন্দাবাদ ভোক্তা অধিকারজিন্দাবাদ
স্যারকে অসংখ্য ধন্যবাদ- ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর এভাবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ ভাবে কাজ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সঠিক ভাবে আইন প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন করলে সকল পন্যই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবেে ইনশাহ আল্লাহ। পাশাপাশি এই অভিযান ধারাবাহিক ভাবে চললে নিশ্চই এর সুফল সকল মানুষ ভোগ করতে পারবে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভাইদেরকে আমার পক্ষ থেকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা💝 ও আন্তরিক শুভেচ্ছা🌹। এভাবে যদি অসাধু সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদেরকে চরম শাস্তির আওতায় আনা হয় তাহলে ওরা জনসাধারণের কষ্ট বুঝতে পারবে। তাতে দেশে জনসাধারণের মাঝে আস্থা বা বিশ্বাস ফিরে আসতে পারে। ❤❤❤
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার আপনি খুব ভালভাবে বুঝিয়েছেন এবং ভালো পারফর্মেন্স করেছেন এভাবে যদি প্রতিটি ক্ষেত্রে সবজি হোক বা যে কোন বাজার জাতীয় জিনিসই হোক না কেন যদি এভাবে তদারকি করা হয় তাহলে আমাদের সাধারণ জীবনে একটু স্বস্তি আসবে ধন্যবাদ love u Bangladesh ❤️❤️❤️❤️❤️🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️❤️
মহাপরিচালক সাহেবকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকে যে অভিযান পরিচালনা করেছে সেই অভিযান সঠিক অভিযান এভাবে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্ত করা যাবে জিম্মি থাকা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে এভাবে প্রতিদিন সিন্ডিকেট কারীদের ধরতে হবে এবং ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্মি মানুষদের মুক্ত করতে হবে
বাজারে গিয়ে সাধারণ দোকানদার কে জরিমানা না করে সরকার এর দায়িত্ব হলো,, যে সব দোকানদার বেশি দামে আলু পিয়াজ কিনা আছে সেখানে সরকার এর জরিমানা দেওয়া দরকার,, তার পর যদি বাজার ঠিক হয়,,, আর হে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোক দের কে বলি,,, আপনারা সরকারের বেতন ভুক্ত কর্মকর্তা আপনারা সরকারের কথা শুনবেন,, আর জনগন নিজেরা টাকা দিয়ে মাল কিনে,, তার থেকে লাভ করে বিক্রি করবে তারা কেন লোকশান দেবে,,, এসব করে আরো পন্যের দাম বাড়াচ্ছে,,,, ছি ছি
অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার কে দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের না ধরে এইরকম রসো বাবুর মতো রাঘব বোয়াল দের ধরুন তাহলে ভোক্তা ন্যায্য মূল্যে খাদ্য দ্রব্য কিনতে পারবে ।❤
ব্যাবসায়ীরা ১০০% মিথ্যা কথা বলছে।তারা কৃষকদের কাছে থেকে ৬০০- ৭০০ টাকা বস্তা আলু কিনে এখন বলছে কৃষকের কাছে থেকে ১৭০০ টাকা বস্তা আলু কিনেছি। এই সব ব্যাবসায়ীদের উপর আল্লাহর গজব পরবে।
কোন কিছু এনালাইসিস না করে আলুর দাম 27 টাকা নির্ধারণ করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত হয়েছে। আমার তো মনে হয় আলুর দাম 18 থেকে 20 টাকায় থাকা উচিত ছিল। খুচরা বাজারে যেটা 26 27 টাকায় বিক্রি হলে ভালো হবে।