হে আল্লাহ আপনি আমাদের বিস্সের সকল মসুলমান দের কে হেদায়েত দান করুন ও ছহীহ শুদ্ধ বুজ দান করুন ও ইমানি শক্তি বাড়িয়ে দিন ও ইসলামের সঠিক পথে পরিচালিত করুন আমীন ছুম্মা আমীন
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন
তাপমাত্রা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে🇧🇩 সাবধানে চলাচল করা উচিত। কর্মক্ষেত্রে সুস্থ্য থাকা জরুরী। জীবন থাকলে, জীবিকা করা যাবে এটা মাথায় রেখে চলুন। ধন্যবাদ সবাইকে❤️
ভাই মুফতী আমির হামজা হুজুর বলেছে কোরআনের পাখির সাথে আমার ১০ মিনিটের জন্য দেখা হয়েছিল, হুজুর বলেছে মানুষ এত কঠিন অবস্থাতে কিভাবে এত পরিপাটি থাকে আলহামদুলিল্লাহ্
পথভ্রষ্ট আলেম থেকে সবাই সাবধান। হুযাইফাহ ইবনু ইয়ামান (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, লোকেরা রাসূলূল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে কল্যাণের বিষয়াবলী জিজ্ঞেস করত। কিন্তু আমি তাঁকে অকল্যাণের বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতাম এ ভয়ে যে, অকল্যাণ আমাকে পেয়ে না বসে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা তো জাহিলীয়্যাত ও অকল্যাণের মাঝে ছিলাম। এরপর আল্লাহ্ তা‘আলা আমাদেরকে এ কল্যাণের মধ্যে নিয়ে আসলেন। এ কল্যাণের পর আবারও কি অকল্যাণ আসবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ। তবে এর মধ্যে কিছুটা ধূম্রজাল থাকবে। আমি প্রশ্ন করলাম, এর ধূম্রজাল কিরূপ? তিনি বললেনঃ এক জামা‘আত আমার তরীকা ছেড়ে অন্য পথ ধরবে। তাদের থেকে ভাল কাজও দেখবে এবং মন্দ কাজও দেখবে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, সে কল্যাণের পর কি আবার অকল্যাণ আসবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ। জাহান্নামের দিকে আহ্বানকারী এক সম্প্রদায় হবে। যে ব্যক্তি তাদের আহ্বানে সাড়া দেবে, তাকে তারা জাহান্নামে নিক্ষেপ করে ছাড়বে। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! তাদের কিছু স্বভাবের কথা আমাদের বর্ণনা করুন। তিনি বললেনঃ তারা আমাদের লোকই এবং আমাদের ভাষায়ই কথা বলবে। আমি বললাম, যদি এমন অবস্থা আমাকে পেয়ে বসে, তাহলে কী করতে হুকুম দেন? তিনি বললেনঃ মুসলিমদের জামা‘আত ও ইমামকে আঁকড়ে থাকবে। আমি বললাম, যদি তখন মুসলিমদের কোন (সংঘবদ্ধ) জামা‘আত ও ইমাম না থাকে? তিনি বললেনঃ তখন সকল দলমত ত্যাগ করে সম্ভব হলে কোন গাছের শিকড় কামড়িয়ে পড়ে থাকবে, যতক্ষণ না সে অবস্থায় তোমার মৃত্যু উপস্থিত হয়। [সহীহ বুখারী ৭০৮৪]
হামজা সাহেব আপনি যে ওয়াজ করলেন যে শিক্ষা উপদেশ মানুষকে দিলেন রাসূল কি এভাবে ইসলাম ধর্ম প্রচার করেছে রাসুলের সাহাবীগণ আপনি যেভাবে বললেন এভাবে ইসলাম অনুসরণ করেছে
বিভিন্ন নবী রাসূল কে স্বীকৃতি দিয়েছেন ফোন দিয়েছেন তাদের কথা আলোচনা করার জন্য কোরআন হাদিসে হুকুম দিয়েছেন তোমরা ব্যক্তির বিশেষ মোল্লাদের কথা কেন আলোচনা করতেছো হাবিবুর রহমান বগুড়া
হামজা সাহেব আপনাকে আমি প্রশ্ন করি আমাকে উত্তর দিবেন। যে মহিলা এ নিয়ে হোটেলে গিয়েছিল সেই মহিলা কি উনার স্ত্রী ছিল। মা ছেলে যে কথা হয়েছে ওই কথা থেকে আপনি কি বুঝতে পেরেছিলেন মামুনুল হকের ব্যাপারে। আমার মনে হয় আপনার ধর্ম মামুনুল হক ইসলাম না।
@@user-no7hl6fq6r খারাপ কি বললাম?? আমি হযরত মামুনুল হক সাঃ বাংলার নবী হিসাবে মেনে নিয়েছি, আপনি না মানলে আমার কিছু যায় আসে না, যে দিন মামুনুল হক,, রাসুল সাঃ এর মতো করে কোরআন তেলাওয়াত করে দেখিয়েছেন, সে দিন থেকে ওনাকে আমি বাংলার নবী হিসাবে মেনে নিয়েছি,