Тёмный
No video :(

আল্লাহ কেন আমাকে এভাবে সৃষ্টি করেছেন? 

Mufassil Islam
Подписаться 173 тыс.
Просмотров 2,7 тыс.
50% 1

Опубликовано:

 

27 авг 2024

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 18   
@xltv2464
@xltv2464 Месяц назад
যদি জীবন মৃত্যু বিশ্বাস করেন তা হলে। আল কোরআন একবারে র জন্য হলে অর্থ সহ পড়ুন ইনশাআল্লাহ অন্তর চক্ষু খুলে যাবে। আপনি কে? কোথা থেকে এসেছেন? কোথায় যাবেন? সব পেয়ে যাবেন।
@mdraihankhan6155
@mdraihankhan6155 Месяц назад
মুফাসসিল ভাইয়ের সৃষ্টিকর্তা বা আল্লাহ নিয়ে যতগুলো ভিডিও আছে সবগুলো অস্থির লেভেলের ভিডিও এমন ভিডিও আরো চাই
@syedzamanakther6057
@syedzamanakther6057 Месяц назад
Love you bro, i am always listening to your Videos
@M90LRT
@M90LRT Месяц назад
Its called test brother. You are depressed, may Allah give you the strength and follow the correct path, inshallah
@syedzamanakther6057
@syedzamanakther6057 Месяц назад
Brother, can you please give the reference of the Quran here so I can note this for my reference? I am one of your regular followers on RU-vid but not intellectual.
@AbdulHakim-em1zz
@AbdulHakim-em1zz Месяц назад
সৃষ্টিকর্তা কি, উনি আসলেই আছেন কিনা, উনি বা উনারা একজন না অনেক এগুলা অমিমাংসিত থেকে যাবে চিরদিন। আমরা কেও কখনও সঠিক উত্তর পাবোনা এগুলার।
@belalahamed28761
@belalahamed28761 Месяц назад
But আমি তো অনুভব করতে পারছি আল্লাহ আছেন। ছোটোবেলা থেকে তিনি আমার প্রতি অনেক অনুগ্রহ করেছেন। আর আমি যখনই নামাজ ছেড়ে দেই, বিভিন্ন খারাপ কাজ করি, তখন আমার কোনো না কোনো খতি হয়। আরো অনেক কিছু, শুধু তার সাথে সম্পর্ক থাকতে হবে একনিস্ট ইবাদতের মাদ্যমে। তার নিদর্শন সমুহ নিয়ে চিন্তা করতে হবে, আলো, বাতাস, পানি, এগুলোর কোনো একটা না থাকলে আমাদের কি অসুবিধা হতো।
@xltv2464
@xltv2464 Месяц назад
আল কোরআন অর্থ সহ পড়ুন অর্থ বোঝার চেষ্টা করুণ। ইনশাআল্লাহ আপনার অন্তর চক্ষু খুলে যাবে। এসব নাস্তিকদের পেইজে এসে কোন দিন আপনার আমার সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ কে খুজে পাবে ন না। Al-'Asr 103:1 وَٱلْعَصْرِ Bangla - Taisirul Quran কালের শপথ English - Sahih International By time,[1] Bangla - Tafsir Abu Bakr Zakaria সময়ের শপথ [১] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০৩- সূরা আল-আসর ৩ আয়াত, মক্কী আবদুল্লাহ্ ইবন হিসন আবু মদীনাহ বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণের মধ্যে দু ব্যক্তি ছিল, তারা পরস্পর মিলে একজন অন্যজনকে সূরা আছর পাঠ করে না শুনানো পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হতেন না। [তাবরানী, মু‘জামুল আওসাত ৫১২০, মু‘জামুল কাবীর ২০/৭০, বাইহাকী, শু‘আবুল ঈমান ৯০৫৭, মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১০/২৩৩, ৩০৭] এ সুরায় একথার ওপর সময়ের শপথ খাওয়া হয়েছে যে, মানুষ বড়ই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে এবং এই ক্ষতি থেকে একমাত্র তারাই রক্ষা পেয়েছে যারা চারটি গুণাবলীর অধিকারী: [১] ঈমান, [২] সৎকাজ [৩] পরস্পরকে হকের উপদেশ দেয়া এবং [৪] একে অন্যকে সবর করার উপদেশ দেয়া। ইমাম শাফে‘য়ী রাহেমাহুল্লাহ বলেন, যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো। সূরা আছর কুরআন পাকের একটি সংক্ষিপ্ত সূরা, কিন্তু এমন অর্থপূর্ণ সূরা যে, ইমাম শাফেয়ী রাহেমাহুল্লাহ-এর ভাষায় মানুষ এ সুরাটিকেই চিন্তা ভাবনা সহকারে পাঠ করলে তাদের দুনিয়া ও আখেরাত সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়। [বাদায়ি‘উত তাফসীর] ------------------------ [১] আয়াতের প্রথমেই সময় বা যুগের শপথ করা হয়েছে। এখানে প্রণিধানযোগ্য বিষয় এই যে, বিষয়বস্তুর সাথে সময় বা যুগের কি সম্পর্ক, যার কসম করা হয়েছে? কসম ও কসমের জওয়াবের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকা বাঞ্ছনীয়। অধিকাংশ তাফসীরবিদ বলেন, মানুষের সব কর্ম, গতিবিধি, উঠাবসা ইত্যাদি সব যুগের মধ্যে সংঘটিত হয়। সূরায় যেসব কর্মের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেগুলোও এই যুগ-কালেরই দিবা-রাত্ৰিতে সংঘটিত হবে। এরই প্রেক্ষিতে যুগের শপথ করা হয়েছে। [সাদী, ইবন কাসীর] কোনো কোনো আলেম বলেন, আল্লাহ্ তা‘আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব, প্রজ্ঞা ও কুদরতের প্রমাণ-নিদর্শন সময় বা যুগেই রয়েছে; তাই এখানে সময়ের শপথ করা হয়েছে।
@xltv2464
@xltv2464 Месяц назад
103:2Al-'Asr 103:2 إِنَّ ٱلْإِنسَٰنَ لَفِى خُسْرٍ Bangla - Taisirul Quran মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মধ্যে (ডুবে) আছে, English - Sahih International Indeed, mankind is in loss, Bangla - Tafsir Abu Bakr Zakaria নিশ্চয় মানুষ [১] ক্ষতির মাঝে নিপতিত [২], [১] মানুষ শব্দটি একবচন। এখানে মানুষ বলে সমস্ত মানুষই উদ্দেশ্য। কারণ, পরের বাক্যে চারটি গুণ সম্পন্ন লোকদেরকে তার থেকে আলাদা করে নেয়া হয়েছে। তাই এটা অবশ্যি মানতে হবে যে, এখানে মানুষ শব্দটিতে দুনিয়ার সমস্ত মানুষ সমানভাবে শামিল। কাজেই উল্লিখিত চারটি গুণ কোনো ব্যক্তি, জাতি বা সারা দুনিয়ার সমস্ত মানুষ যার-ই মধ্যে থাকবে না সেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এই বিধানটি সর্বাবস্থায় সত্য প্রমাণিত হবে। [আদ্ওয়াউল বায়ান, ফাতহুল কাদীর] [২] আভিধানিক অর্থে ক্ষতি হচ্ছে লাভের বিপরীত শব্দ। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এ শব্দটির ব্যবহার এমন সময় হয় যখন কোনো একটি সওদায় লোকসান হয়, পুরো ব্যবসাটায় যখন লোকসান হতে থাকে।
@xltv2464
@xltv2464 Месяц назад
Al-'Asr 103:3 إِلَّا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ وَتَوَاصَوْا۟ بِٱلْحَقِّ وَتَوَاصَوْا۟ بِٱلصَّبْرِ Bangla - Taisirul Quran কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়। English - Sahih International Except for those who have believed and done righteous deeds and advised each other to truth and advised each other to patience. Bangla - Tafsir Abu Bakr Zakaria কিন্তু তারা নয় [১], যারা ঈমান এনেছে [২] এবং সৎকাজ করেছে [৩] আর পরস্পরকে উপদেশ দিয়েছে হকের [৪] এবং উপদেশ দিয়েছে ধৈর্যের [৫]। [১] এখানে পূর্ববর্তী আয়াতে বর্ণিত মানবজাতি যে অত্যন্ত ক্ষতিগ্ৰস্ততার মধ্যে আছে তার থেকে উত্তরণের পথ বলে দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, এই ক্ষতির কবল থেকে কেবল তারাই মুক্ত, যারা চারটি বিষয় নিষ্ঠার সাথে পালন করে--- ঈমান, সৎকর্ম, অপরকে সত্যের উপদেশ এবং সবরের উপদেশদান। দীন ও দুনিয়ার ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার এবং মহা উপকার লাভ করার চার বিষয় সম্বলিত এ ব্যবস্থাপত্রের প্রথম দুটি বিষয় আত্মসংশোধন সম্পর্কিত এবং দ্বিতীয় দুটি বিষয় অপর মুসলিমদের হেদায়েত ও সংশোধন সম্পর্কিত। [সাদী] [২] এই সূরার দৃষ্টিতে যে চারটি গুণের উপস্থিতিতে মানুষ ক্ষতি মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে তন্মধ্যে প্রথম গুণটি হচ্ছে ঈমান। ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে স্বীকৃতি দেয়া। আর শরীয়তের পরিভাষায় এর অর্থ অন্তরে বিশ্বাস, মুখে স্বীকার এবং কাজ-কর্মে বাস্তবায়ন। [মাজমূ ‘ফাতাওয়া ৭/৬৩৮] এখন প্রশ্ন দেখা দেয়, ঈমান আনা বলতে কিসের ওপর ঈমান আনা বুঝাচ্ছে? এর জবাবে বলা যায়, কুরআন মজীদে একথাটি একবারে সুস্পষ্ট ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। প্রথমত আল্লাহ্কে মানা। নিছক তাঁর অস্তিত্ব মেনে নেয়া নয়। বরং তাকে এমনভাবে মানা যাতে বুঝা যায় যে, তিনি একমাত্ৰ প্ৰভূ ও ইলাহ। তাঁর সর্বময় কর্তৃত্বে কোনো অংশীদার নেই। একমাত্র তিনিই মানুষের ইবাদাত, বন্দেগী ও আনুগত্য লাভের অধিকারী। তিনিই ভাগ্য গড়েন ও ভাঙ্গেন। বান্দার একমাত্র তাঁরই কাছে প্রার্থনা এবং তাঁরই ওপর নির্ভর করা উচিত। তিনিই হুকুম দেন ও তিনিই নিষেধ করেন। তিনি যে কাজের হুকুম দেন তা করা ও যে কাজ থেকে বিরত রাখতে চান তা না করা বান্দার ওপর ফরয। তিনি সবকিছু দেখেন ও শোনেন। মানুষের কোনো কাজ তাঁর দৃষ্টির আড়ালে থাকা তো দুরের কথা, যে উদ্দেশ্য ও নিয়তের ভিত্তিতে মানুষ কাজটি করে তাও তাঁর অগোচরে থাকে না। দ্বিতীয়ত রাসূলকে মানা। তাঁকে আল্লাহর নিযুক্ত পথ প্রদর্শক ও নেতৃত্বদানকারী হিসেবে মানা। তিনি যা কিছু শিক্ষা দিয়েছেন আল্লাহর পক্ষ থেকে দিয়েছেন, তা সবই সত্য এবং অবশ্যি গ্রহণযোগ্য বলে মেনে নেয়া। সাথে সাথে এটার স্বীকৃতি দেয়া যে, আল্লাহ্ তা‘আলা যুগে যুগে অনেক রাসূল ও নবী পাঠিয়েছেন। কিন্তু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশেষ নবী ও রাসূল। তার পরে আর কোনো নবী বা রাসূল কেউ আসবে না। তৃতীয়ত ফেরেশতাদের উপর ঈমান। চতুর্থত আল্লাহর কিতাবসমমূহের উপর ঈমান, বিশেষ করে পবিত্র কুরআনের উপর ঈমান আনা ও কুরআনের নির্দেশ বাস্তবায়নে সদা সচেষ্ট থাকা। পঞ্চমত আখেরাতকে মানা। মানুষের এই বর্তমান জীবনটিই প্রথম ও শেষ নয়, বরং মৃত্যুর পর মানুষকে পুনরায় জীবিত হয়ে উঠতে হবে, নিজের এই দুনিয়ার জীবনে সে যা কিছু কাজ করেছে আল্লাহর সামনে তার জবাবদিহি করতে হবে এবং হিসেব-নিকেশে যেসব লোক সৎ গণ্য হবে তাদেরকে পুরস্কৃত করা হবে এবং যারা অসৎ গণ্য হবে তাদেরকে শাস্তি দেয়া হবে, এই অর্থে আখেরাতকে মেনে নেয়া। ষষ্ঠত তাকদীরের ভাল বা মন্দ আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত থাকার বিষয়টি মেনে নেয়া। মূলতঃ ঈমানের এই ছয়টি অঙ্গ যে কোনো লোকের নৈতিক চরিত্র ও তার জীবনের সমগ্র কর্মকাণ্ডের জন্য অতীব জরুরি। যেখানে ঈমানের অস্তিত্ব নেই সেখানে মানুষের জীবন যতই সৌন্দর্য বিভূষিত হোক না কেন তা আল্লাহ্ তা‘আলার নিকট গ্রহণযোগ্য নয়। [বিস্তারিত দেখুন, ড.আবদুল আয়ীয আল-কারী, তাফসীর সূরাতিল আসার; ড. সুলাইমান আল-লাহিম, রিবহু আইয়ামিল উমর ফী তাদাব্বুরি সূরাতিল আসর] [৩] ঈমানের পরে মানুষকে ক্ষতি থেকে বাঁচানোর জন্য দ্বিতীয় যে গুণটি অপরিহার্য সেটি হচ্ছে সৎকাজ। কুরআনের পরিভাষায় একে বলা হয় আ‘মাল সালেহা। সমস্ত সৎকাজ এর অন্তর্ভুক্ত। কোনো ধরনের সৎকাজ ও সৎবৃত্তি এর বাইরে থাকে না। কিন্তু কুরআনের দৃষ্টিতে যে কাজের মূলে ঈমান নেই এবং যা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূল প্রদত্ত হেদায়াতের ভিত্তিতে সম্পাদিত হয়নি তা কখনো সৎকাজের অন্তর্ভুক্ত হতে পারে না। তাই কুরআন মজীদের সর্বত্ৰ সৎকাজের আগে ঈমানের কথা বলা হয়েছে এবং এই সূরায়ও ঈমানের পরেই এর কথা বলা হয়েছে।
@limaakter4848
@limaakter4848 Месяц назад
Apni vibek diye vebe dheklei bujben
@HasibulHasanAlomgir
@HasibulHasanAlomgir Месяц назад
আমি বা আপনি যদি সৃষ্টিকর্তাকে define করি, সেটাই বা কতটুকু যৌক্তিক? অর্থাৎ আপনি যখনই পরম সৃষ্টিকর্তাকে define করতে যাবেন, ঠিক তখনই তার আর সৃষ্টিকর্তা হবার বৈশিষ্ট্য থাকে না। I repeat পরম সৃষ্টিকর্তা। we can only find proof of His existence. we can't define him.
@xltv2464
@xltv2464 Месяц назад
Al-'Asr 103:1 وَٱلْعَصْرِ Bangla - Taisirul Quran কালের শপথ English - Sahih International By time,[1] Bangla - Tafsir Abu Bakr Zakaria সময়ের শপথ [১] , সূরা সম্পর্কিত তথ্য: ১০৩- সূরা আল-আসর ৩ আয়াত, মক্কী আবদুল্লাহ্ ইবন হিসন আবু মদীনাহ বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহাবীগণের মধ্যে দু ব্যক্তি ছিল, তারা পরস্পর মিলে একজন অন্যজনকে সূরা আছর পাঠ করে না শুনানো পর্যন্ত বিচ্ছিন্ন হতেন না। [তাবরানী, মু‘জামুল আওসাত ৫১২০, মু‘জামুল কাবীর ২০/৭০, বাইহাকী, শু‘আবুল ঈমান ৯০৫৭, মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১০/২৩৩, ৩০৭] এ সুরায় একথার ওপর সময়ের শপথ খাওয়া হয়েছে যে, মানুষ বড়ই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে এবং এই ক্ষতি থেকে একমাত্র তারাই রক্ষা পেয়েছে যারা চারটি গুণাবলীর অধিকারী: [১] ঈমান, [২] সৎকাজ [৩] পরস্পরকে হকের উপদেশ দেয়া এবং [৪] একে অন্যকে সবর করার উপদেশ দেয়া। ইমাম শাফে‘য়ী রাহেমাহুল্লাহ বলেন, যদি মানুষ এ সূরা সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করত তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট হতো। সূরা আছর কুরআন পাকের একটি সংক্ষিপ্ত সূরা, কিন্তু এমন অর্থপূর্ণ সূরা যে, ইমাম শাফেয়ী রাহেমাহুল্লাহ-এর ভাষায় মানুষ এ সুরাটিকেই চিন্তা ভাবনা সহকারে পাঠ করলে তাদের দুনিয়া ও আখেরাত সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়। [বাদায়ি‘উত তাফসীর] ------------------------ [১] আয়াতের প্রথমেই সময় বা যুগের শপথ করা হয়েছে। এখানে প্রণিধানযোগ্য বিষয় এই যে, বিষয়বস্তুর সাথে সময় বা যুগের কি সম্পর্ক, যার কসম করা হয়েছে? কসম ও কসমের জওয়াবের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক থাকা বাঞ্ছনীয়। অধিকাংশ তাফসীরবিদ বলেন, মানুষের সব কর্ম, গতিবিধি, উঠাবসা ইত্যাদি সব যুগের মধ্যে সংঘটিত হয়। সূরায় যেসব কর্মের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেগুলোও এই যুগ-কালেরই দিবা-রাত্ৰিতে সংঘটিত হবে। এরই প্রেক্ষিতে যুগের শপথ করা হয়েছে। [সাদী, ইবন কাসীর] কোনো কোনো আলেম বলেন, আল্লাহ্ তা‘আলার মহত্ব, শ্রেষ্ঠত্ব, প্রজ্ঞা ও কুদরতের প্রমাণ-নিদর্শন সময় বা যুগেই রয়েছে; তাই এখানে সময়ের শপথ করা হয়েছে। [মুয়াসসার, বাদায়িউত তাফসীর] Get Quran App: gtaf.org/apps/quran #GreentechApps
@imti2496
@imti2496 Месяц назад
21:37 Man is a creature of haste; [but in time] I shall make obvious to you [the truth of] My mes­sages: do not, then, ask Me to hasten! Where do you see God is telling us do not haste? instead, HE is telling us do not ask HIM to haste for the messages. It's a straightforward verse and you are a very knowledgeable man, I do not see any point to making up such a thing for blaming God?
@anamulmishuk8515
@anamulmishuk8515 Месяц назад
বাংলাদেশের মোল্লা তন্ত্র নিয়ে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা চাই প্লিজ অনুরোধ রইলো
@xltv2464
@xltv2464 Месяц назад
Al-'Asr 103:2 إِنَّ ٱلْإِنسَٰنَ لَفِى خُسْرٍ Bangla - Taisirul Quran মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মধ্যে (ডুবে) আছে, English - Sahih International Indeed, mankind is in loss, Bangla - Tafsir Abu Bakr Zakaria নিশ্চয় মানুষ [১] ক্ষতির মাঝে নিপতিত [২], [১] মানুষ শব্দটি একবচন। এখানে মানুষ বলে সমস্ত মানুষই উদ্দেশ্য। কারণ, পরের বাক্যে চারটি গুণ সম্পন্ন লোকদেরকে তার থেকে আলাদা করে নেয়া হয়েছে। তাই এটা অবশ্যি মানতে হবে যে, এখানে মানুষ শব্দটিতে দুনিয়ার সমস্ত মানুষ সমানভাবে শামিল। কাজেই উল্লিখিত চারটি গুণ কোনো ব্যক্তি, জাতি বা সারা দুনিয়ার সমস্ত মানুষ যার-ই মধ্যে থাকবে না সেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এই বিধানটি সর্বাবস্থায় সত্য প্রমাণিত হবে। [আদ্ওয়াউল বায়ান, ফাতহুল কাদীর] [২] আভিধানিক অর্থে ক্ষতি হচ্ছে লাভের বিপরীত শব্দ। ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে এ শব্দটির ব্যবহার এমন সময় হয় যখন কোনো একটি সওদায় লোকসান হয়, পুরো ব্যবসাটায় যখন লোকসান হতে থাকে। আবার সমস্ত পুঁজি লোকসান দিয়ে যখন কোনো ব্যবসায়ী দেউলিয়া হয়ে যায় তখনো এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। [ফাতহুল কাদীর] Get Quran App: gtaf.org/apps/quran #GreentechApps
Далее
拉了好大一坨#斗罗大陆#唐三小舞#小丑
00:11
ПОЁМ НАРОДНЫЕ ПЕСНИ🪗
2:04:11
Просмотров 1,1 млн
বাঙ্গালীর চরিত্র
3:04
拉了好大一坨#斗罗大陆#唐三小舞#小丑
00:11