আপনি আইজি থাকাকালীন আওয়ামীলিগ এর এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সকল পরীক্ষা সমপন্ন করার পরও সারদা ট্রেনিং এ যাওয়ার পূর্বে ৭০০ এসআই ও ৬০০ ট্রাফিক সার্জেন্টের চাকুরির বাতিল করে বহু পরিবারকে বিপদে ফেলেছেন। আপনার সাজা চাই এবং পাশাপাশি তাদের চাকুরি ফেরত দেয়া হোক।
চাকরিতে থাকা অবস্থায় ডিপার্টমেন্টের কল্যানের জন্য কোন কিছু সরকার থেকে চাইতে দেখিনি আজ নিতি কথা বলছেন।সরকারের কাছে অনুরোধ অফিসারদের সুযোগ সুবিধা কমিয়ে দেন তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
উনিও তো নৌকার টিকিট নিয়ে এমপি হয়েছিলেন ১৮তে যেখানে বিএনপিকে নির্বাচনে এনে একটা তামাশা করেছিলেন, উনিও হাসিনার ফ্যাসিজম কায়েমে সহায়তা করেছেন, আমার স্পষ্ট মনে আছে আমাদের এলাকার এমপি ছিলেন এই নূর মোহাম্মদ, কোনো কেন্দ্রই মনে হয় নাহ সকাল ১০টা পর্যন্ত ভোট হয়েছিল কয়েক ঘন্টা ভোট হবার পরই শুরু হয় লুটপাট, আমাদের কেন্দ্রে ঠিক ১০টায় পুলিশ ফাকা আওয়াজ করে বিএনপির এজেন্ট সহ সব কর্মী ভোটারদের বের করে দেন আর কিছু গুন্ডালীগ ঢুকে পরে ভোট কেন্দ্রর রুমে শুরু করে তাদের সেই ভোট চুরির পুরনো ইতিহাস, আর বিএনপির কোনো কর্মী সমর্থন ভোট দিতে পারে নি, কিছু সময় পর এই আওয়ামী এমপি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন আর ভোট চুরির মহারতি উৎসব দেখে যান, তাছাড়া আওয়ামী আওয়ামী ঝগড়া সংঘর্ষ লাগিয়ে রেখেছিলেন এই নূর মোহাম্মদ তাহলে উনি কিভাবে সুশীল হয় এখন?
Ajonno tho awamileeg arr awamileeg a jagra koreysen, karon tini kisuta holeo both asen, Ajonno tur muhk tekey ber holo uni awamileeg a awamileeg jagrar karon, uni dekesen sob jaigai durniti tai hoyto ber hobar chesta koreysen.
চোর, বাটপার এর অধীনে লয়ালিটি প্রদর্শন করে চাকরিতে সর্বোচ্চ স্থান দখল; অত:পর সেই দলের মনোনয়নে রাতের ভোটে সাংসদ!! এখন গ্রেফতার এড়াতে বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব প্রদর্শন করে বক্তব্যে কোনো কাজ হবেনা। আপনার বিচারও নতুন ভাবে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের মাটিতেই হবে। প্রস্তুত থাকুন।
স্যারের সময় আমার একটা স্মরণীয় ঘটনা মনে পড়ে।স্যার তখন ডিসি ট্রাফিক ডিএমপি,জনৈক মন্ত্রী আমাকে সাসপেন্ডের কথা বললে স্যার নিজে তদন্ত করে দেখেন আমার কোন দোষ নাই পরে স্যার আমাকে সাসপেন্ড না করে অন্যত্র ডিউটি দিলেন। এর অর্থ তিনি মন্ত্রীদের গোলাম ছিলেন না। তার সময় আমরা সুবিচার পেয়েছি।
সে নিজেই তো আমাদের কিশোরগঞ্জের দুই আসনের পাকুন্দিয়া এবং কটিয়াদি কে লুটপাট করে খেয়েছে বিশেষ করে পাকুন্দিয়ায় গত তার দুইবারের সময় কোন উন্নয়নমূলক কাজ তো হয়নি রাস্তাঘাট ও হয়নি
ওনার মেয়ে জামাই হত্যার জন্য দায়ী সরকারের আমলে, হত্যাকান্ড চলাকালীন সময়ে তিনি আইজিপি ছিলেন। এ ঘটনার পরে রাষ্ট্রদূত ছিলেন,এরপর এমপি ও হয়েছেন। হত্যাকান্ডের বিচার কেন তিনি চান নি? শেষ সংবাদ সম্মেলনেও তো তাকে,তার পরিবার এসেছে বলে দেখিনি। তিনি সরাসরি একজন বেনিফিসিয়ারি, আওয়ামী লীগের। মেয়ের জীবন বিকিয়ে দিয়ে সুবিধা নিতে পারা বাবা নিশ্চয়ই আদর্শবান কেউ নন।
উনি যখন মনোনয়ন পান তখনো প্রধানমন্ত্রী ওনাকে মনোনয়ন দিতে চায় না সাবেক আইজিপি হিসেবে পুলিশের সবাই সরকারকে চাপ দিয়েছিল তাই হয়তো উনি মনোনয়ন পেয়েছিলেন, তখন কথা বলার সুযোগ পাননি, তাই এই সরকারের পতনের পর সত্যিটা বলার সুযোগ পেলেন ধন্যবাদ স্যার 👍👍
উনার মেয়ের জামাই পিলখানা হত্যাকান্ডে মারা গেছেন। কর্নেল গুলজার। তাছাড়া উনি পুলিশের আইজি হিসেবে আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পাননি, উনি আগে থেকেই নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন ২০০৯ এই সম্ভবত উনি অবসর নিয়েছিলেন।
এই নূর মোহাম্মদ ছাড়া বাকী প্রায় আইজির সম্পর্কে অভিযোগ আছে ভাইয়া। সে এমপি ছিলো, তবে পা চাটা এমপি ছিলেন না তিনি। খোজ নিয়ে দেখেন ভালো করে। না যেনে এভাবে কাউকে অভিযোগ করা ঠিক না।
উনার মেয়ের জামাই পিলখানা হত্যাকান্ডে মারা গেছেন। কর্নেল গুলজার। তাছাড়া উনি পুলিশের আইজি হিসেবে আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পাননি, উনি আগে থেকেই নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন ২০০৯ এই সম্ভবত উনি অবসর নিয়েছিলেন।
উনি নিজেই তো গত পিরিওড এ কিশোরগঞ্জ ২ আসন থেকে নৌকার এমপি ছিলেন।এইবার মনোনয়ন পায়নি বলে এখন এত আক্ষেপ। পাকুন্দিয়া আর কটিয়াদির জন্য কিছুই করেন নি গত ৫ বছর। নৌকা চলে যাওয়ায় এখন সুর পাল্টাচ্ছেন উনি
নূর মোহাম্মদ একজন সুনাম ধন্য পুলিশ অফিসার ছিলেন, নমিনেশন দিয়েছেন তাই নির্বাচন করেছেন বিষয় টি একদিক থেকে দেখলে হবে না, আওয়ামী লীগ মুখ বন্ধ করতে দলে ভিড়িয়েছে, কারণ পিল খানা হত্যাকাণ্ডে তার মেয়ের জামাই কে মারা হয়েছে, এগুলো কাজ করেছে, ভিতরের ক্ষোভ ঝাড়ছেন
@@nayeemrahman9312 ৪০-৫০ কোটি টাকা দেওয়া লাগে আওয়ামী নমিনেশন কিনতে। তিনি একজন সরকার দলীয় এমপি ছিলো। এটা থেকেই তো অনুমান করতে পারা যায়। আর ভিতরের খবর তো অনেক আছে তার বিরুদ্ধে।
উনার মেয়ের জামাই পিলখানা হত্যাকান্ডে মারা গেছেন। কর্নেল গুলজার। তাছাড়া উনি পুলিশের আইজি হিসেবে আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পাননি, উনি আগে থেকেই নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন ২০০৯ এই সম্ভবত উনি অবসর নিয়েছিলেন।
আপনি বোধ হয় জানেন না, উনি ২০১৮-২০২৩ সাল পাঁচ বছর, কিশোরগঞ্জ -২ আসনে আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন,পরবর্তীতে উনি মনোনয়ন পাননি।২০০৪ সালের গ্রেনেড মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আবদুল কাহার আকন্দ পুরষ্কার স্বরূপ ঐ আসনে ২০২৩ সালের নির্বাচনে মনোনয়ন পান।যদি ও তিনি( কাহার সাহেব) সতন্ত্র পার্থী জনাব এডভোকেট সোহরাব সাহেবের কাছে পরাজিত হন।
আইজিপি সাহেব আপনি জনগণের ভ্যাটের টাকায় বেতন খেয়েছেন এতদিন বলেন নাই কেন আপনার কি মেরুদন্ড ছিল না আপনি কি মেরুদণ্ডহীন লোক আপনি এখন কথা বলেন বাঁচতেন বাঘের মত এক ঘন্টা হল এখন লজ্জা লাগে না এই কথাগুলো বলতে আপনি একটা সুবিধাজনক লোক না আইজিপি সাহেব জনগণের যা ক্ষতি করেছেন এটা আগামী ৩০ বছর পূরণ হবে না আপনাকে ধিক্কার জানাই
উনার মেয়ের জামাই পিলখানা হত্যাকান্ডে মারা গেছেন। কর্নেল গুলজার। তাছাড়া উনি পুলিশের আইজি হিসেবে আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পাননি, উনি আগে থেকেই নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন ২০০৯ এই সম্ভবত উনি অবসর নিয়েছিলেন।
উনার মেয়ের জামাই পিলখানা হত্যাকান্ডে মারা গেছেন। কর্নেল গুলজার। তাছাড়া উনি পুলিশের আইজি হিসেবে আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পাননি, উনি আগে থেকেই নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন ২০০৯ এই সম্ভবত উনি অবসর নিয়েছিলেন।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য হতে হলে মিনিমাম অনার্স পাস শিক্ষাগত যোগ্যতা করা হোক দুইবারে বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবে না দুই বারের বেশি একই ব্যক্তি কেউ মন্ত্রী হতে পারবে না নিজ দল থেকে দুইবারে বেশি কোন ব্যক্তি নমিনেশন পাবে না এমপির ছেলে এমপি হয় মন্ত্রীর ছেলে এমপি হয়, রাজতন্ত্র ও পরিবার তন্ত্র প্রথা বাদ দিতে হবে এবং নতুন ও যোগ্য ব্যক্তিকে সুযোগ দিতে হবে। রাজনৈতিক নেতাদের ছেলে মেয়ে কেউ বিদেশে পড়াশোনা করতে পারবে না রাজনৈতিক নেতারা কেউ দেশের বাহিরে চিকিৎসা সেবা নিতে পারবে না রাজনৈতিক নেতারা কেউ দেশের বাহিরে বাড়ি গাড়ি করতে পারবে না। প্রতিটি রাজনৈতিক নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হোক দেওয়ানি মামলা ও ফৌজদারী মামলার কচ্ছপ গতি দূর করা হোক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট দূর করতে হবে ও সমাবর্তনের ব্যবস্থা করা হোক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নতুন নতুন সাবজেক্ট সংযুক্ত করা হোক যেমন LLB, CSC, EEE, pharmacy, Hotel Management and tourism, ETC রাজধানী ঢাকা কে ফুটপাত মুক্ত করা হোক। অস্ত্র আইন সহজ করা হোক। পুলিশ এর সৈনিক এ আবেদন যোগ্যতা মিনিমাম HSC পাস করা হোক।
আপনার কথার সাথে আমিও একমত,তবে দেশের দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু জায়গাই, মাদ্রাসার আলেম পাস করা ছাত্রদেরকে নিয়োগ দেয়া হোক,কারণ যাদের অন্তরে আল্লাহর ভয় এবং তাঁর রাসূলের আদর্শ রয়েছে,ওরা দুর্নীতি করতে গেলে ১০০ বার চিন্তা করবে আমার তো মরতে হবে একদিন,যাদের অন্তরে আল্লাহর ভয় আছে ওরা দুর্নীতি করবে না, ইনশাআল্লাহ
একজন শিক্ষিত লোকের তথ্য ভান্ডার একজন অশিক্ষিত লোকের থেকে বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক, কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে, সে কারণে আধুনিক যুগে অদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য অশিক্ষিত লোক অপেক্ষা শিক্ষিত লোক অগ্রগামী থাকবেন বলাই যায়। দুর্নীতি শিক্ষিত-অশিক্ষিত ভেদে হয় না দুর্নীতিবাজ শিক্ষিতও হতে পারে অশিক্ষিতও হতে পারে ।
আপনি হযত জানেন না নুর মোহাম্মদ কত খারাপ লোক আমাদের এলাকার লোক ওনি।সে সে নিজে ও বিনা ভোটের এমপি ছিলেন কটিয়াদি পাকুন্দিযা ২ আসনের। তার বাড়ির সামনে চান্দপুর হাওড়ে কযেক শ বিঘা জমি দখল করে ফিসারি করছে