দয়া কৱে ব্যংক খাত নিয়ে কথা বলুন 😢😢সৱকাৱেৱ কাছে প্ৰশনো কৱূন?? শৱিয়া ভিত্যিক ব্যাংকগুলো থেকে সৱকাৱ পতনেৱ দিন প্ৰৰ্যনত যে যত টাকা চাইতো তুলতে পাৱত ।কোন টাকাৱ ঘাৰ্তি তো ছিলনা। নতুন সৱকাৱ আসাৱ পৱ আগেৱ পৱিচালনা পৱিশদ ভেংগে সাভাবিগ লেন দেন বনধ কৱে টাকা গুলো কে সৱালো কাৱা ভাগাভাগি কৱে নিল ???।এখন একহাজাৱ কোটি টাকা ঋন নিছে তো গভৰ্নৱ সহ অন্যানোৱা ভাগা ভাগি কৱে লুটে পুটে অখায়াৱ জন্য নাকি ?? সৱকাৱ পতনেৱ পৱ ও 26হাজাৱ কোটি টাকা এস আলমেৱ ও তাৱ পৱিবাৱেৱ ব্যাংক একাউনটে ছিল সে টাকা দিয়ে তাৱল্য সংকট কাটানো হলোনা কেন??দেশে এস আলম সহ তাৱ পৱিবাৱেৱ ব্যবসা প্ৰঠিসঠানে কয়েক হাজাৱ কোটি টাকাৱ সমপদ আছে সেগুলো ভাভাগি কৱা হচছে নিয়ছে বৰ্তমান দায়িত্যে থাকা ৱাঘব বোয়ালেৱা ।সৱকাৱ কি চাইছে কয়েকজন সাধাৱন গ্ৰাহক কে দুচাৱ হাজাৱ বা লাখ টাকা কৱে দিবে আৱ অন্য সকল প্ৰবাশেৱ এবং দেশেৱ বৱ আমানত কাৱিদেৱ টাকা মেৱে দেবে???এই জন্যই কি এত আবল তাবল একেক সময় একেক কথা বিবৃতি দিয়ে নাটক সাজাচছে ব্যংক গভৰ্নৱ?কখনও ব্যাংক দেওলিয়াৱ কথা কখন ব্যংক মাৰ্জ কৱাৱ কথা কখনও এস আলমেৱ ওতাৱ পৱিবাৱেৱ একাউনট ব্যবসা প্ৰতিসঠান বাজয়াপত কৱা হয়েছে তা দিয়ে দ্ৰত তাৱল্য সংকট কাটানোৱ কথা । আৱ এখন শুদ কৱে অন্য ব্যংক থেকে ঋনেৱ টাকা আনা হয়েছে ব্যংকগুলোতে কিনতু গ্ৰাহকে সে টাকা দেয়া হচছেনা কেন?? বলছি এই টাকা গ্ৰাহককে দেয়া হবেতো নাকি ভাগাভাগি হৱিলুট চলছে??
স্বৈরাচার সরকার প্রতিপক্ষকে দমন করার জন্য মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দিয়ে বেগম খালেদা জিয়া থেকে শুরু করে সবাইকে নির্যাতন করেছে। ডক্টর মুহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার রায়টা ছিল সেরকম।যে কারণে বিচারক স্বপ্রণোদিত হয়ে পূর্বের দেয়া নিজের রায় বাতিল করেছেন।
বর্তমানে তো দেখতেছি বাকস্বাধীনতার বারোটা বাজাচ্ছে। শুধু মুখেই বলে আমরা একটা পরিবার । পরিবারই যদি মনে করে তাহলে পরিবারের সদস্যদের সাথে এতো পার্সিয়ালীটি কেন?
বলছেন খারাপ না।আইন কে কখনো পান্জাবীওয়ালা।কখনো হুক্কাওয়ালা,কখনো লাটিওয়াল ভাইসবেরা এদিকসেদিক করে পিচে টেলেচে মুসলিম কে শান্তির জায়গায় অশান্তি সৃস্টিকারী সেই পরাশক্তি আর কেও নয় আমেরিকান পলিসি।
@@Kaberi-c9iকিছু বলতে গেলেই ফেসিস,,, মানুষকে আলোচনা সমালোচনা করার সুযোগটা দিন তাহলে তো ভুলগুলো কোথায় আর ভালোটা কথাই সব কিছুই বোঝা যায় তাই না,, কিন্তু একটু আলোচনা সমালোচনা হলেই তাকে ফেসিস বলে সব কিছু বন্ধ হয়ে যাবে না ,, সমস্যার সমাধানও হবে না
বাংলাদেশে যেসব রাজনৈতিক দলের সমর্থক এবং কর্মীরা আছে সেই সব দলকে বাদ দিয়ে এদেশে রাজনীতি এবং নির্বাচন সম্ভব নয়। দল ছোট হতে পারে অথবা দল বড় হতে পারে কিন্তু সেইসব দলের কম বা বেশি জন সমর্থন আছে। আর ১৯৭১ বা মুক্তিযুদ্ধের কথা ভূলে গেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব বলে কিছু অবশিষ্ট থাকে না।
কথা গুলি তো আশাবাদী ।কার্যত কতটুকু সফল হবেন সেটা দেখার অপেক্ষায় রইলাম ।তারপরও কথা থেকে যায় বলা সহজ করা ততই কঠিন ।সবাই র দেশ চালানোর ক্ষমতা থাকে না ।যাই হোক ভালো হবে আশা করি ।
যে যে বিষয় বন্ধ করবে বলেছে সব গুলো উল্টো নিজেরা বেশি বেশি করছে। আর মুখে বলছে এগুলো গ্রহণযোগ্য নয়। আজব। কমাতে চাইলে প্রথম দিন থেকে দ্বিতীয় দিন সেগুলো একটু হলেওতো কমবে, না কি!
জুডিশিয়াল নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুপ্রিম কোর্ট এবং গনহত্যা ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিরুদ্ধে আবেদন -নিবেদন-অভিযোগ যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে করতে হবে।তা না করে সরাসরি করায় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
আমার প্রশ্ন।দেশ চালানোর দায়িত্ব উপদেষ্টাদের। কিন্তু দেশ চালায় সমন্নয়করা। তাদের কে কেন নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছেনা।এই ভাবে তাদের কে সুযোগ দিলে জনগন হতাশ হয়ে যাবে।