যারা সৃষ্টিকর্তাকে বাদ দিয়ে জাগতিক বস্তুু প্রাণী এবং মূর্তির উপাসনা করে তাদের বিবেক বুদ্ধি লোপ পেয়েছে।বস্তুু, প্রাণী, মূর্তির উপাসনা না করে, যিনি সৃষ্টিকর্তা তার ইবাদত করাই উত্তম । প্রাচীন কালে রাজা বাদশারা তাদেরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য তারা নিজেদের মূর্তি বানিয়ে যেত। সেই রাজাদের মৃত্যুর পরে, কয়েক প্রজন্ম পার হয়ে সেই রাজাদের মূর্তি মন্দিরে ঢুকিয়ে তাদের উপাসনা শুরু করে। সেই থেকে মূর্তি পূজার প্রচলন শুরু হয়েছে। পৃথিবীর প্রথম মানুষ যিনি, তার নাম হযরত আদম আলাহি সালাম এবং মাতা হাওয়া আলাইহিস সালাম,তারা দুজনেই সমস্ত মানব জাতির পিতা-মাতা ।এবং তারা দুজনেই ছিলেন মুসলিম।যুগে যুগে সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে অনেক রাসুল বা অবতার পাঠিয়েছেন।যখন যেই যুগে পৃথিবীতে-সৃষ্টিকর্তার পাঠানো রাসূল বা অবতার এসেছিল , তখন যারা তাদেরকে মেনে নিয়েছিল, তখনকার তারাই ছিল মুসলিম। মুসলিম শব্দের অর্থ সৃষ্টিকর্তার কাছে আত্মসমর্পণ করা বা তার আদেশ-নিষেধ মেনে নেওয়া। এবং সর্বশেষ সৃষ্টিকর্তার পাঠানো রাসুল বা অবতার হলেন,,, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম।
সুপার ইন্টেলেকচুয়াল, ব্রিলিয়ান্ট, অসাধারণ প্রতিভা,এমন যুবশক্তিই রাষ্ট্রের অকোতভয় প্রহরী। এক একটা শব্দে বারুদ আছে, চিন্তাশীলতার বিভা আছে। এরকম সৎ সাহসী এক লাখ যুবক চাই
মা শা আল্লাহ খুবি সুন্দর কথা গুলো বলেছে দোয়া ও শুভকামনা ভাই। আরও ভালো লাহগছে নতুন টি-শার্ট হেয়ার কাট আর শরীর অনেক পরিবর্তন ভেতরে যে অনেকটা শান্তি আর শক্তি এই বোঝা যাচ্ছে আল্লাহ তোমাদের ভাই দীর্ঘায়ু করুক।
আমার মনের এবং মুখের কথাগুলো যেনো আপনি বলছেন। আপনারা আসলেই ভালো মানুষ। জানিনা রাষ্ট্র পরিচালনায় আপনাদের মতো লোক থাকবে কিনা? আপনাদের মতো লোক এই রাষে্েট্রর পরিচালনায় থাকলে আমাদের মতো একেবারে খেটে খাওযা সাধারণ মানুষের পক্ষে সুবিধা হইতো।
