ইউনূস সরকারের মেয়াদ, রাষ্ট্র সংস্কারসহ আরও যেসব চ্যালেঞ্জ সামনে। BBC Bengali 

সহমত

হুম। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ✊✊✊

হুম

বিএনপি ক্ষমতায় আসছে। সময় চেয়ে আছে।❤❤

ভাই, ‍দুঃখিত না বলে পারছি না, কিছু মনে করবেন না, আপনার/আপনাদের জ্ঞ্যাতার্থে বলছি, আপনাদের ভাবটা এরকম যে আপনার এ্কাই সব ছিড়া ফালাইছেন! ভুলে গেলে চলবে না যে বি এন পি সহ সকল বিরোধি রাজনৈতিক দলগুলো 15- 16 বছর দেশের মানুষের অর্থাৎ 18 কোটি জনগনের অধিকার নিয়ে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দলন সংগ্রাম করে আসছে, তাদের শত শত হাজার হাজার নেতাকর্মি খুনের স্বীকার ঘুমের স্বীকার, এমন কোন অত্যচার নাই যে তাদের উপর করা হয় নাই ! 70-80 লক্ষ মামলার কথা বাদই দিলাম, তখন এই সুশিলরা কেই ছিল? এই ন্যয়বান প্রতিবাদি ছাত্র সমাজ কেই ছিলো? ছাত্র সমাজ যখন কোটা সংস্কার দাবিতে আন্দলন করতে গিয়ে ছাত্রলীগ ও পুলিশের মারদরের স্বীকার হয় তখন ছাত্র সমাজ বুঝতে পারে যে এটা তাদের অধিকার! তারা তাদের দাবি বা অধিকার আদায়ের জন্যে আন্দলন করতে পারবে এটা তাদের নাগরিক হিসাবে সাংবিধানিক অধিকর! কিন্তু বিগত 15-16 বছরে ছাত্র সমাজ একবারের জন্যে কি বুঝতে পারলো না যে দেশের বিরোধি রাজনৈতিক দলগুলো দেশের মানুষের ভোটের অধিকার, ন্যায়বিচার ও বাক স্বাধিনতার জন্যে রাজপথে লড়াই করতে গিয়ে স্বৈরাচার এবং সৈরাচারের প্রশাসনের হাতে মার খাচ্ছে গুলি খাচ্ছে, খুন গুমের স্বীকার হচ্ছে! অথচ এই দাবিগুলো ছিল জনগনের মৌলিক অধিকার গুলোর মধ্যে অন্যতম অধিকার! এই দাবিগুলো ছিল দেশ তথা জনগনের স্বার্থে শুধূ মাত্র দলিয় স্বার্থে ছিল না! কোটসংস্কার দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দলন করা যেমন ছাত্রসমাজের অধিকার ছিল ঠিক তেমনি 18 কোটি মানুষের ভোটের অধিকার, ন্যায় বিচার, নিরোপক্ষ নির্বাচনের দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দলন সংগ্রাম করাও রাজনৈতিক দল গুলোর সাংবিধানিক “অধিকরা”! বি এন পি সহ রাজনৈতিক দলগুলো শুরু থেকেই দেশের সাধারন জনগন, তরুন সমাজ, ছাত্রসমাজ আপামর জনগনকে উক্ত অধিকার আদায়ের জন্যে সবময়েই আহব্বান জানিয়ে আসছে! কিন্তু দেশের সাধারন মানুষ তথা ছাত্র সমাজ, তরুন সমাজ বিষয়টাকে তেমন একটা আমলে নেন নাই! আপনারা এটাকে নিছক রাজনিতী এবং বি এন পি আওমিলীগের ইস্যু মনে করে এড়িয়ে গেছেন! কোট আন্দলনের আগপর্যন্ত কিংবা নিজেদের উপর আঘাত আসার আগপর্যন্ত আপনারা বুঝতে পারেন নাই যে কোটা সংস্কার বা অন্যকোন দাবি আদায়ে আন্দলন বা কথা বলা এটা একটা ”অধিকার” !

এই জন্যে বলি আমরা ততক্ষন চুপ থাকি যতক্ষন পর্যন্ত না নিজের গারে না পরে! এছাড়া আমরা অন্যের অধিকারকে অধিকারই মনে করি না! অন্যের সমস্যাকে আমরা কোন সমস্যাই মনে করি না! এরকম চিন্তা ভাবানাই আমাদের বড় সমস্যা! তারপরেও আশার কথা হচ্ছে এই দেশের তরুন সমাজ, ছাত্রসমাজ এবং আমরা সাধারন মানুষ কিছুটা হলেও অধিকার বিষয়ে বুঝতে পারছি! এটাই আমাদের স্বার্থকতা, আপনার যখন বুঝতে পারলেন কোটা সংস্কারে দাবি আন্দলন করা আপনাদের সাংবিধানিক অধিকার! সেই দাবি আদায়ে রাজপথে নামতে গিয়ে স্বৈরাচারের ছাত্রলীগ গুন্ডালীগ ও পুলিশলীগের হাতে মার খেলেন রক্ত তথা জীবন দিলেন! গুন্ডালীগের অবৈধ অস্র, লাঠিসোটা, পুলিশলীগের গুলির সামনে যখন আপনারা অসহায় পরে যখন ছাত্রসমাজ দেশের সর্বস্তরের জনগনের কাছে সাহায্য চাইলেন পাশে দারানো আহব্বান করলেন ঠিক তখনই স্বৈরাচার বিরোধি সকল রাজনৈতিক দল আপনাদের পাশে দাড়ায়! আপনাদের এই আন্দলনে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মি কিন্তু কম মরে নাই! কম ক্ষতি হয় নাই! আপনাদের মনে থাকার কথা আপনাদের আন্দলনের শুরুতেই কিন্তু সরকার কুউদ্দেশ্য নিয়ে রাজনৈতিক রুপ দিতে চেয়ে ছিল! আর এই কারনেই রাজনৈতিক দল গুলো কখনই বলে নাই যে আমরাও মাঠে আছি! বি এন পিসহ সকল রাজনৈতিক দলগুলো সবসময় বলে আসছে ছাত্রদের ন্যয্য আন্দলনের আমদের নৈতিক সমর্থন আছে! কেন প্রকাশ্যে বলে নাই যে আমরাও ছাত্রদের সাথে আছি, এরকারন অবশ্যই আপনারা বুঝতে পারছেন। আপনাদের এইটুকুও সাধারন জ্ঞ্যান নাই? দেশের স্কুল কলেজ গুলোতে কি বি এন পি, জামাত বিরোধি দলের নেতাকর্মিদের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করে না? ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও অন্নান্য ছাত্র সংঘটন কি স্কুল কলেজে পড়ে না? তারা কি ছাত্র নয়! তাছাড়া সমন্বয়ক তথা ছাত্রসমাজ যখন বুঝতে পারলো যে এই খুনি সরকারকে বিধায় করতে না পারলে তারা বাচতে পারবে না! ছাত্র সমাজের শত শত নেতাকে নির্ঘাত হত্যা করা হবে, তখন আপনারা সরকার বিধায়ের এক দফা

দিলেন! অথচ বি এন পি সহ সকল বিরোধি দল ১৬ বছর ধরে স্বৈরাচার পতনে এক দফা দাবিতে আন্দলন করে আসছে! শেষ পর্যন্ত ছাত্রদের দাবি এবং রাজনৈতিক দলগুলোার দাবি একই হওয়ার কারনে চুড়ান্ত রুপ নেয়, ছাত্র, রাজনৈতিক দল এবং দেশের সর্বস্তরের জনগনের আন্দলনের কারনে এক দফার দাবি চুড়ান্ত বিজয় লাভ করে! স্বৈরাচারী হাসিনা এবং বাবা শেখ মুজিব যেমন সম্মিলিত অর্জন বা সফলতাকে নিজের বা নিজের পরিবারে একক অর্জন মনে করতেন, সব কাজে বা সব ক্ষেত্রেই নিজের এবং নিজের পরিবারের বাহিরে আর কারো অবদানকে স্বীকার করতেন না! অন্যদেরকে কোনভাবে ক্রেডিটই দিতে চাইতেন না! যার ফলে বাবার মত হাসিনার একই অবস্থা! ঠিক ৫ আগষ্টের পর থেকে সদ্য বিধায়ি স্বৈরাচারী ভূত আপনাদের কারো কারো মাথায় চেপে বসছে! তানা হলে কোন আক্কেলে, কোন যুক্তিতে ৫ই আগষ্টের বিজয়কে শুধু মাত্র ছাত্র সমাজের বিজয় বলে প্রচার করেন? যাহির করেন ? আপনদের উদ্দেশ্য বড় সন্দেহজনক! আপনারা নিশ্চয় কোন কুচক্রীমহলের কুউদ্দেশ্য বাস্তবায়নে নতুন কোন ফন্দি তৈরী করছেন! আপনরা নিজেদেরকে ন্যায়বান নীতিবান এবং বৈষম্য বিরোধি বলে দাবি করছেন! অথচ ৫ই আগষ্টের বিজয়ের প্রচার প্রচারনা গুলো বৈষম্যে ভরা! এবং নতুন বৈষম্যের জন্মদিবে! তাছাড়া এই হীন কথাবার্তা বা প্রচার একপ্রকারে হীনমন্যতার পরিচয় বহন করে বলে আমি মনের করি। দয়া করে এই ধরনের প্রচার কিংবা বক্তব্য থেকে বিরত থাকুন, প্লিজ.....।

💪✊✊

গাঁজা সেবন করলে এটা হবে

❤️❤️❤️❤️

বাল ছিড়বে ভিখারী ❤

বিএনপি এত বছর জেলে ছিল, এখন জেল থেকে মুক্ত ছাত্রদের বিনিময়ে , এইটুকু নিয়ে বিএনপির সন্তুষ্ট থাকা উচিত। কারণ জেল থেকে বের না করলে এখনো চার বছর বিএনপির জেলে থাকা লাগতো। তাই বিএনপিকে আগামী চার বছর শান্ত থাকার আহ্বান রইল ছাত্রসমাজের পহ্ম থেকে।🙂🙂

সহমত

​@@Topview639 ৩-৬ মাস মাসের মধ্যে নির্বাচন দিতে বাধ্য

10 years minimum

@@msali258 কে করবে বাধ্য?

সঙ্গে বোরখা বাধ‍্যতা মূলক❤

নতুন রাজনৈতিক দল গঠিত হচ্ছে, এখন সব ভালো মানুষ যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে যোগ দেয় তাহলে নতুন দলের নেতৃত্ব কে দিবে?

-২ কার্যকর করা হোক।

Unar age 25 hoy ni apu sei jonno. Shongbidhan onujai shongsodh member hote hole 25 hote hobe