ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়া, কুরআন-হাদীস কি বলে? Mau. Mozammel Haque (Barishal) 

যারা মতামত দিচ্ছেন, অনুগ্রহ করে এ বক্তব্যটিও শুনে নিবেন- ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-yKsqJyDMjRo.html

Allahu Akbar

মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।

আলহামদুলিল্লাহ💖

হুজুরকে আল্লাহ নেক হায়াত বেশী দান করুন।

আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনাকে হাজার হাজার স্যালুট কারণ এই যুগে আপনার মত হক আলেম কম পাওয়া যাবে

মাশাআললাহ।

আলহামদুলিল্লাহ আমি আমার জীবনে প্রথম কোরান এর এত সুন্দর ব্যাখা সহ কথা শুনলাম আমিন

He is genius and genuine..

মাশাল্লাহ। আল্লাহ হুজুরের কন্ঠে এমন সুন্দর কথা যেন আরও বেশি শুনতে পারি।আমিন

চমৎকার, হুজুর সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন।

খুব ভালো লাগলো আপনার কোরআনের আয়াতের আলোচনা। আমীন।

মূল্যবান কথাবার্তা! যাজাক আল্লাহ খাইরান কাসীরা!

আলহামদুলিল্লাহ হজুরের তাফসির যতই শুনি ততই ইমান তাজা হয়

চমৎকার বিশ্লেষণ। হুজুরের জন্য অনেক দোয়া রইল । মহান আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক।

আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা..../////////////////////////////

আলহামদুলিল্লাহ।

আলহাদুলিল্লাহ এতদিন আমি হুজুরের খুজ পায়নি। আজ পেলাম allhamdulillha ।

খুব সুন্দর আলোচনা

আজকের বিষয়টি খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ

আসসালামু আলাইকুম। আমার মনে হয়না কোন আলেম এ কথা বলেছেন যে, ঈমাম যখন উচ্চ শব্দে ফাতিহা এবং অন্য আয়াত তিলাওয়াত করে তখন তোমরা নিজেরাও ফাতিহা তিলাওয়াত করো। তারা এ কথাই বলেন যে, ঈমাম যখন গোপনে তিলাওয়াত করেন তখন তোমরা নিজেরাও সুরা ফাতিহা তিলাওয়াত করো। আর আপনার কথা মতে আমার প্রশ্ন হলো, ঈমাম গোপনে তিলাওয়াত পাঠ কালে আমাদের যদি ফাতিহা পাঠ থেকে বিরত থাকতে হয়, তবে কেন আমরা তাকবিরে তাহরিমার পরে হাত বেধে ছানা পাঢি, কেন রুকুর তাছবিহ, সাজদার তাছবিহ, তাশাহুদ ইত্যাদি পাঠ করি? এমন ঈমামের পেছনে সালাত আদায় করেছি যে, তার সাথে হাত বেধে আমি ছানার অর্ধেকও পাঠ করতে পারিনি, সে তিলাওয়াত শুরু করেছে, তখন বাধ্য হয়ে আমাকে তার তিলাওয়াত শুনতে হচ্ছে। তাশাহুদ শেষ করতে পারিনি সে সালাম ফিরিয়ে নিয়েছে। তাহলেকি আমরা শুধুই তার পেছনে আল্লাহু আকবর বললেই হয়ে যাবে? এ বিষয়ে আপনার ক্লিয়ার মত চাই কোরআনের আলোকে।

May Allah give Mozammel Sir 200 years hayat.

শিক্ষনীয় চমতকার আলোচনা।আল্লহ হুজুরকে হক কথা বলার নেক হায়াত দান করুন ।

আমি অনেক বছর ধরে এ আমল করে আসছি কিন্তু আপনার যুক্তিগুলো অখন্ডনীয়।তবে জোহর আছরে ইমামের পিছনে ফাতিহা পড়ে থাকি যেহেতু কানে আয়াত আসছেনা।

Good waz

যোহর আসর এ কানে শুনা যায়🙂। আপনার যুক্তিতেই আপনাকে বুঝিয়ে দিলাম।

ইমাম যেখন উচ্চ স্বরে কিরাত পড়ে , তখন আমি চুপ থাকি এবং শুনি। নামাজে যে সব রাকায়াতে ইমাম চুপে চুপে কিরাত পড়ে , তখন আমিও চুপে চুপে কিরাত পড়ি। যেমন -ফজরের দুই রাকায়াত, মাগরিবের প্রথম দুই রাকায়াত, এশা এর প্রথম দুই রাকায়াতে আমি কিরাত শুনি পড়ি না। যোহরের চার রাকায়াত, আছরের চার রাকায়াত, মাগরিবের শেষ রাকায়াত এবং এশা এর শেষ দুই রাকায়াতে আমি কিরাত পড়ি। এই হচ্ছে নামাজে আমার আমল।

Alhamdulillah.

Alhamdulillah

Alhamdulillah... Zajakalah....

আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াৎ দান করুন।

মাশাল্লাহ

আস্ সালামুওয়ালায়কুম। ধন‍্যবাদ।যারা ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়ে তারা কান খুলে শুনুন।

আজকের বিষয়টি খুবই প্রয়োজনীয় হুজুর। সমাজে এমন বহু মানুষ আছে , যারা কোনো যুক্তিই মানে না, আপনাকে ধন্যবাদ হুজুর

Valo laglo aro shunta chai.

আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করুন, দ্বীনের বিষয়ে আপনার মুল্যবান তথ্য সাধারণ মানুষে উপকৃত হবে।

সূরা ফাতিহা হচ্ছে উম্মুল কোরআন। সুবহানাল্লাহ।

এই কথা গুলো যুক্তি সঙ্গত। তাই আমরা যুক্তি তর্কে না গিয়া বোঝার চেষ্টা করবো যার ফলে কোনো সন্দেহ থাকতে পরেনা।

একজন হাফেজ যখন হাফেজ হবে তখন তো তারা সকলে মিলে একসাথে পড়ে তখন একজন পরলে আরেকজন যদি চুপ থাকে। তাহলে একজন হাফেজ কিভাবে হাফেজ হবে এটা তো অসম্ভব।।।

ইনশাআল্লাহ হুজুরের সাথে দেখা হবে।

আললাহর আদেশ কতো সুন্দর। বুঝিয়েছেন ও সুন্দর করে। জানা থাকলে মানা সহজ। যেভাবে আপনি বুঝালেন।এই হিসাবে কিছুই জানি না। যাক আললাহ আমাদের হেদায়েত দাও। আমিন।।

হে আল্লাহ আপনি এই স্ন্মাতি হুজুর কে হেফাজত করুন, ইসলামে সঠিক আলোচনার জন্য। আমিন।

হুজুর আপনার কথা শোনার জন্য আমি ইউটিউবে আপনার কথা আপডেট ডাউনলোড দিয়ে রেখে দেই আর শুনি

যোহর আসরের সময় শুরা ফাতিহা পড়াটাই উত্তম।

কথা সত্য

SALLALLAHU ALIEHI OA SALLAM

Dear shaikh

মাশাআল্লাহ। কিন্তু ইমাম সাহেব যখন নামাজে যোহর, আছর, মাগরিব ও এশায় নীরবে ফাতেহা পড়েন তখন তা আমরা শুনতে পারিনা। **ইমাম সাহেব যখন নিরবে ফাতেহা পড়েন তখন আমাদের ফাতেহা পড়তেই হবে আবার ইমাম সাহেব যখন শব্দ করে পড়বেন তখন আমাদের চুপ থাকতে হবে। এতে আল্লাহ পাকের হুকুম পালন করা হলো আবার নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নির্দেশ মানা হলো।

যোহর, আছরে যদি না পড়েন তাহলে আপনার নামাজ হবে না

He is. My pir,ustad but I never meet him yet

স‍্যার জয়িফ বা দুর্বল বলতে, হাদীসের সনদের কথা বলা হয়। যার সনদ দুর্বল সেই হাদীসটিকে জয়িফ বা দুর্বল বলা হয়। তবে যতো শক্তিশালী সনদই থাকুক না কেন, কোন হাদীস মতন (টেক্সট বা লেখা) অনুযায়ী অবস‍্যই কোরআনের সাথে সামঞ্জস্য পুর্ন হতে হবে। তবেই গ্রহন করা যাবে।

Valo

Sundar.hujur.Hujur koto alemer savab torko kora.

অল্প বিদ্যা ভয়ংকর।

আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনার কাছে একটি রিকোস্ট আপনি যদি অনুষ্ঠানের শেষে 10 মিনিট প্রশ্নপর্ব রাখতেন কারণ সব মাওলানার উল্টাপাল্টা কথা শুনে আমরা বিপথগামী হয়ে গেছি আর আপনিতো হক কথা বলেন আপনার কথা ঠিক আপনার কথা শুনে যদি আমরা ঠিক পথে চলতাম তাহলে আপনার আমরা ভেজাল মুক্ত থাকতাম

এই হুজুরের বক্তব্য অনুযায়ী তা হলে তো হাফেজ রা যে ভাবে মুখস্থ করে সেটাও করা যাবে...!

Ami johur asore fatiha sobdo sara pori, karon jonab kamaluddin jafori ke onusoron kori,

বিভিন্ন মসজিদে একসাথে আজান দেওয়া হয় কেন

ইমামের পিছনে সূরা ফাতেহা পড়া লাগবেনা তা হুজুর খুব সুন্দর করে বিঝিয়ে দিলেন। এমন যদি হয় কেরাত ও ফাতেহা না পড়তে হলে তাকবীরে তাহরিমা থেকে রুকু সেজদা, প্রথম বৈঠক শেষ বৈঠক যে সমস্ত দোয়া আছে সেগুলি মেক্তাদীকে পড়তে হবে কেন? যেখানে ইমাম সবার পক্ষে পড়ছেন। একটু বুঝিয়ে বলবেন দয়া করে। আমি বুঝার জন্য প্রশ্ন করলাম।

Again I watch to find the Reference to Quran but you have not mentioned.

আমরা হাদীস অনুযায়ী সুরা ফিতিহা একাকী নামাজে পরি ।

ইমাম উচ্চস্বরে পড়লে তা চুপ করে শুনতে হবে। তাহলে কোরআনের আয়াত এর উপর আমল হয়ে গেলো। আর ইমাম নিরবে ফাতিহা পড়লে তখন মুক্তাদীদের ও পড়তে হবে, তাহলে হাদীস এর উপর ও আমল হয়ে গেলো। حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ، أَنَّ أَبَا السَّائِبِ، أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏ "‏ مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَامٍ ‏"‏ ‏.‏ فَقُلْتُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ فَإِنِّي أَكُونُ أَحْيَانًا وَرَاءَ الإِمَامِ ‏.‏ فَغَمَزَ ذِرَاعِي وَقَالَ يَا فَارِسِيُّ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ ‏.‏ আবূস সায়িব, আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, যে ব্যক্তি কোন সালাত পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতিহা) পড়েনি তার সালাত অসম্পুর্ন। আবূস সাইব (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হুরায়রা! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে সালাত পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী! তুমি তা মনে মনে পড়ো। [৮৩৬] ফুটনোটঃ [৮৩৬] মুসলিম ৩৯৫, তিরমিযী ২৯৫৩, নাসায়ী ৯০৯, আবূ দাঊদ ৮১৯-২১, আহমাদ ৭২৪৯, ৭৭৭৭, ৭৮৪১, ৯২৪৫, ৯৫৮৪, ৯৬১৬, ৯৮৪২, ৯৯৪৬; মুওয়াত্ত্বা মালিক ১৮৯। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহ আবী দাউদ ৭৭৯। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৮৩৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

Allah Ami na buja onak vul korase.hujur Amar janno dowa korben Allah jano amaka koma kora dan.

"যখন কুরআন পড়া হয় তখন চুপ থাক" এই আয়াতটি নাযিলের প্রেক্ষাপট কি তা খুলে বলুন। কুরআন পাঠের সময় কারা হট্টগোল করত তা বলুন।

mon koi debo bolon . na porer choite ki pora valona .

لا صلاة الا بفتحت الكتاب - এ হাদিস এর আমল কি হবে।

MAssallh .Huzur valo Laglo.Imamer pichoney sura Fatheha pora lagbena But Ruku/sejda,salm firano ki vave korbo.pls. pls.Explain.+sura r por AMIN soundly/soundless ki korbo ? Bujar zonna birokto korlam.maph korben.

ضعيف বলতে দূর্বল বর্ণনাক্রম ।

এর অর্থ হল ঈমাম সাহেব যখন উচ্চ স্বরে কেরাত পাঠ করবে তখন মুক্তাদি চুপ থাকবে ভাল কথা।তাহলে জোহর ও আসর এর সালাতে যখন ঈমামের কেরাত কানে শুনা যাবেনা তাহলে সুরা ফাতিহা পাঠ করা যাবে ।কারন ঈমাম সাহেবতো সুরা ফতিহা পাঠ করলেন ঠিকই আমাদের পক্ষে তা শ্রবণ করা সম্ভব হলোনা

সুরা আরাফাত ২০৪ আয়াত কি নামাযের জন্য, নাকি খুতবার সময় নাজিল হয়?

Saudite Je Imamer Shathe Namaje Sura Fatiha Pora Hoy To Amra Ki Kirbo . ABUL kslsm From KSA.

করিয়াল কোরআনের সূরা টা মক্কায় অবতীর্ণ না মদিনায় অবতীর্ণ মক্কায় যদি অবতীর্ণ হয় তখন সাহাবীরা হুজুরের পেছনে নামাজ পড়বো আপসের কথা বলতো তো কিভাবে নামাজের জন্য কোরিয়াল কোরআন নাজিল হলো

Namaz A Asta pora Air Dolil Kothai Acha Akto janaben Please

Apnar kotha sune valo laglo kintu apni zayeef somporke vul bakkhya na diten to valo hoto

যখন একা পড়ি তখনও ত একই পড়ি।

যোহর ও আছর নামাজের বিধান কি হবে?

হুজুর আপনার যুক্তি অনুসারে তাহলে ইমামের পিছনে দোয়া, তাজবিদ, তাকবির,তাশাহুদ, দরুদ পড়া হরাম হবে।

namaze quran telaowaat ar emni te quran telaowaat ki ek?? bolben onugroho kore..

Ta hole Foroj salater pore Monajato Kora jabe na. Karo 1 rakat 2 rakat salat sute jay. Ta hole Monajat koren

আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনাকে হাজার হাজার স্যালুট কারণ এই যুগে আপনার মত হক আলেম কম পাওয়া যাবে by bdpnpc.com

আপনারা শুধু কুরিয়ার কোরআনের কথা যে বলেন ফজরের ফরজ সালাতে ইমামের এক রাকাত নামাজ শেষ হওয়ার পরে মুসল্লী মুক্তাদির এসেছে আপনাদের পিছনে সুন্নত পরে তখন কুরিয়াল কোরান কোথায় যায়

পবিত্র কোরআনে যে কথা বলা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে সঠিক, ইমাম যখন জোরে কেরাত পড়বেন আমরা সকলে তার শুনব এবং বুঝার চেষ্টা করব। কিন্তু ইমাম সাহেব যখন আস্তে কিরাত পড়বেন তখন আমরা শুধুমাত্র সুরা ফাতেহা কেন পাঠ করতে পারবোনা কারণ তখন তোর শুনার ও কিছু নাই বুঝারও কিছু নাই।

Huzur. Beadophi Maph korben. 3 months ago for Learn i wanted to know some explanation from you but not yet get ans./reply. hear i again mention that Imamer pichoney jodhi sura fateha Na portey hoy . Taholey Athtahiatu....Salam ferano etc. Portey hoy keno ? Pls. Reply Clearly.its my request.

Jonab apner ei masla ki salater( jamater)somoyer?

আসসালামু ওয়ালাইকুম , হুজুর। আমি আপনার সাথে একমত প্রকাশ করছি । কিন্তু যখন ২/৩ বা ৪ রাকাত নামাজের প্রথম ও শেষ বৈঠকে ইমাম সাহেব তাশাহুদ, ছানা ও দোয়া মাছুরা পড়বেন তখন মুসুল্লিগণ পড়তে পারবে কি ? বিস্তারিত জানালে আমি সহ সকলেই উপকৃত হবো।

যেটা আপনি বললেন কুরআনের সেটা অন্য ব্যাপারে বলা হয়েছে

হুজুর সূরা হিজর আয়াত ৮৭ তে মহান আল্লাহতালা সাবয়াম মিনাল মাসানি এবং কুরআন বলে পবিত্র কোরআন কে মূলতো দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে ।অতএব সূরা আরফ এর ২০৪ আয়াত এ বুঝ‌ানো হয়েছে নামাজেয় ইমাম দ্বিতীয় অংশ পাঠ করলে তোমরা চুপথাক,আর হাদীস দ্বারা নির্দেশ (তিরমিজী ২৪৭) কুরআনের প্রথম অংশ পড়ার কথা।অতএব হুজুর বিষয়টি একটু দেখবেন।

হুজুর' যখন কেউ একাকী সালাত আদায়ের জন্য দাঁড়ায় তখন সে সূরা ফাতেহা পড়ে । সে তখন সেভাবেই পড়ে জামাতে ইমাম যেভাবে পড়েন। বলে, আমরা শুধু আপনার ইবাদত করি" কিন্তু সে তো একা পড়ছে তাহলে আমি না বলে আমরা কেন বলছে? এ ব্যাপারে কিছু বলেন।

imam jokon cupi cupi pore , aponer mon koi thake ,bolen .

কেউ কেউ তো রাসুল কে ই মানতে চায় না। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো যাই বলেছেন সবই মানুষের কল্যাণে বলেছেন এবং প্রয়োজনীয় কথার বাইরে কিছু বলেন নি। আর যেখানে মহান রাব্বুল আলামীন নবীজী কে দোস্ত বলেছেন, তো এর গুরুত্ব আর কিভাবে বর্ণনা করার আছে? আল্লাহ তো আল্লাহ ই , নবীজী যাই করেছেন তার সবিই আল্লাহ্ কে সন্তুষ্টির জন্যই। আর নবীজীর চেয়ে বেশি আল্লাহু সুবাহানাল্লাহ তায়ালাকে কে আর বেশি ভালো বাসেন? পৃথিবীতে যতো নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছেন , আর কাউকেই মেরাজের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস দান করেন নি আল্লাহু সুবাহানাল্লাহু তায়ালা। অন্য নবীদের থেকে আখেরি নবীর গুরুত্ব তাই সবচেয়ে বেশি। কারণ নবীজী মেরাজের রাতে বাইতুল মুকাদ্দাসে সব নবীদের ইমামতি করেছেন। এখান হতেই আল্লাহ্ সুবহানাল্লাহু তায়ালা এর মাধ্যমে ই নবীজীর গুরুত্ব বিশ্ব বাসীকে খুব সহজ ভাবেই বুঝিয়েছেন যে আখেরি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন সকল নবীদের ও নবী । আপনার বয়ান হতেই শিক্ষা গ্রহণ করে আমি উপরোক্ত কথা গুলো বললাম। আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর। আল্লাহ্ সোবাহানাল্লাহু তায়ালা আপনাকে দীর্ঘজীবী করুন, আমিন আমিন আমিন।

আসসালামু আলাইকুম, হুজুর আপনি ফাতেহা ও কেরাত দুই ভাগ করে ছেন। এবং বলছেন ফাতেহা কোরআন না কোরআনের মা বালছেন আমার মনে হয় তাহলে সূরা ফাতেহা ইমামের পিছনে পরতে হবে। আমি বুঝতে বুল করেছি কি না আমাকে প্রমাণ সহ দয়া করে জানাইবেন ? ভুল ত্রুটি মার্জনীয়।

মুসলিম শরিফ ৭৬৪ নং হাদিস এ ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা যে পড়ল না তার নামাজ হল না , এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?

আসসালামুয়ালাইকুম জনাব, সূরা আরাফের ২০৪ নং আয়াত কোন ভাষার লোকের উদ্দেশ্যে বলা হয়। না বুঝলে মনোযোগ শোনে লাভ কি? না বুঝলে কি কায়েম করবো? বা কিভাবে কায়েম করবো?

হুজুর সাহেব এখানে অন্য ছড়ার কথা বলা হয়নি বলা হয়েছে সূরা ফাতিহার কথা

যখন জমায়েতে ঈমামের রুকুতে যাওয়ার সময় মোক্তাদী সম্পুর্ণ রুকু পেয়ে গেলে সেই রাকাত পেয়ে যায় ফাতেহা না পড়েই।তা হলে বুযা যায় ঈমামের সাথে জামায়েত ফাতেহা পড়া লাগবেনা।

সুরা ফাতিহার ৫ আয়াত/ সবাই পড়ে দেখুন/ কি লেখা আছে/ আমাদেরকে সঠিক পথ দেখান/ এটা তো আল্লাহকে হুকুম করা হল / যেমন সবাই মিলে একটি চালকে বলা হল আমরা বরিশাল যাব/ বরিশাল সবাই গেলাম / যাওয়ার পর আবার বলাম বরিশাল যাব/ তাহলে চালক কি বলবেন সবাই ভেবে দেখুন/ পথ পাইয়া আবার পথ দেখাও কি ধরনের কথা/ যারা বলে থাকে তারা পথ পাইনি/ আমি কি বলতে চাচ্ছি বুদ্ধিমান যারা তারা ভেব দেখুন/ সুরা কাহাফের ১৭ আয়াত দেখুন/

শাইখ আপনার ইতিহাস গুলা শুনতে ভাললাগে,ভুল ফতুয়া দিয়ে বিতর্কিত না হওয়া ভাল।এলম আরো অর্জন করুন,আশা করি বুজে নিবেন।

আল্লাহ কোন সুরার কোন আয়াতে এ কথা বললেন,তোমরা ঈমামের সাথে নামাজ পড়।

সুরা হিজর এর ৮৭ আয়াত দেখুন।

গ্রন্থঃ সহীহ মুসলিম (হাঃ একাডেমী) অধ্যায়ঃ ৪। সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) হাদিস নম্বরঃ ৭৬৪ ১১. প্রতি রাকাআতে সূরাহ ফা-তিহাহ্‌ পড়া অপরিহার্য, কেউ যদি (ভালভাবে) সূরাহ ফা-তিহাহ্‌ পড়তে বা শিখতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন তার সুবিধামত স্থান থেকে কিরাআত পাঠ করে নেয় ৭৬৪-(৩৮/৩৯৫) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়া সাল্লাম বলেনঃ যে ব্যক্তি সালাত আদায় করল অথচ তাতে উন্মুল কুরআন (সূরাহ ফা-তিহাহ্‌) পাঠ করেনি তার সালাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সালাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমরা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সালাতকে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা'আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ‏ (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ (তিনি বিচার দিনের মালিক), তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পণ করেছে। সে যখন বলে, إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ (আমরা কেবল তোমারই ইবাদত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি) তখন আল্লাহ বলেন। এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে,اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ (আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি'আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে; তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছে সে যা চায়। সুফইয়ান বলেন, আমি 'আলা ইবনু আবদুর রহমান ইবনু ইয়াকূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। (ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭৬২, ইসলামিক সেন্টারঃ ৭৭৪) Abu Huraira reported: The Apostle of Allah (ﷺ) said: If anyone observes prayer in which he does not recite Umm al-Qur'an, It is deficient [he said this three times] and not complete. It was said to Abu Huraira: At times we are behind the Imam. He said: Recite it inwardly, for he had heard the Messenger of Allah (ﷺ) declare that Allah the Exalted had said: I have divided the prayer into two halves between Me and My servant, and My servant will receive what he asks. When the servant says: Praise be to Allah, the Lord of the universe, Allah the Most High says: My servant has praised Me. And when he (the servant) says: The Most Compassionate, the Merciful, Allah the Most High says: My servant has lauded Me. And when he (the servant) says: Master of the Day of judg- ment, He remarks: My servant has glorified Me. and sometimes He would say: My servant entrusted (his affairs) to Me. And when he (the worshipper) says: Thee do we worship and of Thee do we ask help, He (Allah) says: This is between Me and My servant, and My servant will receive what he asks for. Then, when he (the worshipper) says: Guide us to the straight path, the path of those to whom Thou hast been Gracious not of those who have incurred Thy displeasure, nor of those who have gone astray, He (Allah) says: This is for My servant, and My servant will receive what he asks for. Sufyan said: 'Ala b. 'Abd al-Rahman b. Ya'qub narrated it to me when I went to him and he was confined to his home on account of illness, and I asked him about it. باب وُجُوبِ قِرَاءَةِ الْفَاتِحَةِ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ وَإِنَّهُ إِذَا لَمْ يُحْسِنِ الْفَاتِحَةَ وَلاَ أَمْكَنَهُ تَعَلُّمُهَا قَرَأَ مَا تَيَسَّرَ لَهُ مِنْ غَيْرِهَا وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ ‏"‏ ‏.‏ فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ ‏.‏ فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏"‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ ‏(‏ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ‏)‏ ‏.‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ ‏(‏ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ‏)‏ ‏.‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي ‏.‏ وَإِذَا قَالَ ‏(‏ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ‏)‏ ‏.‏ قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ ‏(‏ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ‏)‏ ‏.‏ قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏.‏ فَإِذَا قَالَ ‏(‏ اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ‏)‏ ‏.‏ قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ ‏.‏ Link:www.hadithbd.com/hadith/link/?id=47517