Тёмный

ইমামের পেছনে সুরা ফাতিহা পড়া না পড়া নিয়ে বিতর্কের সমাধান দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ 

Islamic Point BD
Подписаться 595 тыс.
Просмотров 27 тыс.
50% 1

ইমামের পেছনে সুরা ফাতিহা পড়া না পড়া নিয়ে বিতর্কের সমাধান দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
#শায়খ_আহমাদুল্লাহ #sheikh_ahmadullah #ইমামের_পেছনে_সুরা_ফাতিহা
ইমামের পেছনে সুরা ফাতিহা, ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়ার হুকুম, ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়ার হাদিস, ইমামের পেছনে নামাজ পড়লে কী কোনো সূরা পড়তে হবে, sheikh ahmadullah question answer, Sheikh Ahmadullah, islamic point bd, bangla waz, প্রশ্নোত্তর পর্ব, শায়খ আহমাদুল্লাহ, শায়খ আহমাদুল্লাহ

Опубликовано:

 

15 июн 2022

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 22   
@sunnykhan2845
@sunnykhan2845 Месяц назад
মাশা আল্লাহ হুজুর কে আল্লাহ নেক বান্দা হিসাবে কবুল করুন আমিন
@user-cq8zc7tn5c
@user-cq8zc7tn5c 6 месяцев назад
আলহামদুলিল্লাহ্ সুন্দর উত্তর
@labonikitchen
@labonikitchen 2 года назад
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন হুজুর আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগলো
@islamerpoygam
@islamerpoygam 3 месяца назад
মাশাআল্লাহ🖤
@mohammadjobayerhossain
@mohammadjobayerhossain Год назад
মাশা-আল্লাহ
@mohammedraihansparrow7376
@mohammedraihansparrow7376 2 года назад
ماشاء الله
@TabrijVai
@TabrijVai 4 месяца назад
আলহামদুলিল্লাহ
@user-tm6bf8ew7i
@user-tm6bf8ew7i Год назад
মহানবী (ﷺ) বলতেন, “সেই ব্যক্তির নামায হয় না, যে ব্যক্তি তাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না।” (বুখারী, মুসলিম, আআহমাদ, মুসনাদ, বায়হাকী, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩০২নং) “সেই ব্যক্তির নামায যথেষ্ট নয়, যে তাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না।” (দারাক্বুত্বনী, সুনান, ইবনে হিব্বান, সহীহ, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩০২নং) “যে ব্যক্তি এমন কোনও নামায পড়ে, যাতে সে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না, তার ঐ নামায (গর্ভচ্যুত ভ্রুণের ন্যায়) অসম্পূর্ণ, অসম্পূর্ণ।” (মুসলিম, আআহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ৮২৩নং) “আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি নামায (সূরা ফাতিহা) কে আমার ও আমার বান্দার মাঝে আধাআধি ভাগ করে নিয়েছি; অর্ধেক আমার জন্য এবং অর্ধেক আমার বান্দার জন্য। আর আমার বান্দা তাই পায়, যা সে প্রার্থনা করে।’ সুতরাং বান্দা যখন বলে, ‘আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আ-লামীন।’ তখন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল।’ অতঃপর বান্দা যখন বলে, ‘আররাহ্‌মা-নির রাহীম।’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘বান্দা আমার স্তুতি বর্ণনা করল।’ আবার বান্দা যখন বলে, ‘মা-লিকি য়্যাউমিদ্দ্বীন।’ তখন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বান্দা আমার গৌরব বর্ণনা করল।’ বান্দা যখন বলে, ‘ইয়্যা-কা না’বুদু অইয়্যা-কা নাস্তাঈন।’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘এটা আমার ও আমার বান্দার মাঝে। আর আমার বান্দা তাই পায়, যা সে প্রার্থনা করে।’ অতঃপর বান্দা যখন বলে, ‘ইহ্‌দিনাস স্বিরা-ত্বাল মুস্তাকীম। স্বিরা-ত্বাল্লাযীনা আনআমতা আলাইহিম, গাইরিল মাগযূবি আলাইহিম অলায্ব যা-ল্লীন।’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘এ সব কিছু আমার বান্দার জন্য। আর আমার বান্দা যা চায়, তাই পাবে।” (মুসলিম, সহীহ ৩৯৫, আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, আআহমাদ, মুসনাদ, প্রমুখ, মিশকাত ৮২৩নং) “উম্মুল কুরআন (কুরআনের জননী সূরা ফাতিহা) এর মত আল্লাহ আয্‌যা অজাল্ল্‌ তাওরাতে এবং ইঞ্জিলে কোন কিছুই অবতীর্ণ করেন নি। এই (সূরাই) হল (নামাযে প্রত্যেক রাকআতে) পঠিত ৭টি আয়াত এবং মহা কুরআন, যা আমাকে দান করা হয়েছে।” (নাসাঈ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, তিরমিযী, সুনান, মিশকাত ২১৪২ নং) নামায ভুলকারী সাহাবীকে মহানবী (ﷺ) এই সূরা তার নামাযে পাঠ করতে আদেশ দিয়েছিলেন। (বুখারী জুযউল ক্বিরাআহ্‌, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (ﷺ), আলবানী ৯৮পৃ:) অতএব নামাযে এ সূরা পাঠ করা ফরয এবং তা নামাযের একটি রুক্‌ন।
@md.kamrulhasan641
@md.kamrulhasan641 3 месяца назад
কুরআনে কারীমে এসেছে- وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ [٧:٢٠٤ আর যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তা শ্রবণ কর এবং নিশ্চুপ থাক যাতে তোমাদের উপর রহমত হয়। {সূরা আরাফ-২০৪} কুরআন তিলাওয়াতের সময় দুটি কাজের নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। যথা- ১- শ্রবণ করা। ২- নিশ্চুপ থাকা। কোরআনের এই আয়াত ও আপনার উল্লেখিত হাদীস কি পরস্পর বিরোধী মনে হচ্ছে না, এর ব্যাখ্যা দিন বিস্তারিত। বর্ণিত হয়েছে। عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ كَانَ لَهُ إِمَامٌ، فَقِرَاءَةُ الْإِمَامِ لَهُ قِرَاءَةٌ» হযরত জাবের রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, যার ইমাম রয়েছে, তার ইমামের কিরাত মানেই হল তার কিরাত। {মুয়াত্তা মালিক, হাদীস নং-১২৪, মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-১৪৬৪৩, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-৮৫০, তাহাবী শরীফ, হাদীস নং-১২৯৪,মুজামে ইবনুল আরাবী, হাদীস নং-১৭৫৫,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২৩৩,মুসন্নাফ আব্দুর রাজ্জাক, হাদীস নং-২৭৯৭,মারেফাতুস সুনান ওয়াল আসার, হাদীসনং-৩৭৬৪, সুনানে কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-২৮৯৭, মুসন্নাফ ইবনে আবীশাইবা, হাদীস নং-৩৭৭৯, মুসনাদে আবীহানীফা, হাদীস নং-২৫} তাহলে ফাতিহা না পড়ার পক্ষেও হাদীস আছে। উনার বক্ত্যব্যে এসব মতভিন্নতার কথা বলা আছে।
@AbidAnsary-tm9rd
@AbidAnsary-tm9rd Месяц назад
👍
@SaidulIslam-so9kk
@SaidulIslam-so9kk 3 месяца назад
যদি মসজিদে গিয়ে দেখি ইমাম বৈঠকে আছে, আমি তখন ইমাম কে অনুসরন করে বৈঠকে শামিল হলাম, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে তখন কি আমি তাশাহুদ পাঠ করব? যেহেতু আমি ওই রাকাতের রুকু, সিজদাহ পাই নাই, বৈঠককালীন সময়ে যুক্ত হয়েছি তাহলে আমার জন্য কি তাশাহুদ পড়া বাঞ্চনীয়? নাকি চুপ করে থাকব
@mdarmanhossainkhanarmanhos5982
@mdarmanhossainkhanarmanhos5982 17 дней назад
জি
@salmaislam3092
@salmaislam3092 2 года назад
🌌🕳️🤲🕋🇧🇩
@user-gb4cw5sz9v
@user-gb4cw5sz9v 2 месяца назад
Ahole hadisdarira eahudider Dalal o mukhush Dari Muslim
@mohammadsharif1154
@mohammadsharif1154 Год назад
এর পরেও যারা বুঝেনা তারা চেতনাবাজ টাইপ শিক্ষিত।
@user-tm6bf8ew7i
@user-tm6bf8ew7i Год назад
মহানবী (ﷺ) বলতেন, “সেই ব্যক্তির নামায হয় না, যে ব্যক্তি তাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না।” (বুখারী, মুসলিম, আআহমাদ, মুসনাদ, বায়হাকী, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩০২নং) “সেই ব্যক্তির নামায যথেষ্ট নয়, যে তাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না।” (দারাক্বুত্বনী, সুনান, ইবনে হিব্বান, সহীহ, ইরওয়াউল গালীল, আলবানী ৩০২নং) “যে ব্যক্তি এমন কোনও নামায পড়ে, যাতে সে সূরা ফাতিহা পাঠ করে না, তার ঐ নামায (গর্ভচ্যুত ভ্রুণের ন্যায়) অসম্পূর্ণ, অসম্পূর্ণ।” (মুসলিম, আআহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ৮২৩নং) “আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি নামায (সূরা ফাতিহা) কে আমার ও আমার বান্দার মাঝে আধাআধি ভাগ করে নিয়েছি; অর্ধেক আমার জন্য এবং অর্ধেক আমার বান্দার জন্য। আর আমার বান্দা তাই পায়, যা সে প্রার্থনা করে।’ সুতরাং বান্দা যখন বলে, ‘আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আ-লামীন।’ তখন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার বান্দা আমার প্রশংসা করল।’ অতঃপর বান্দা যখন বলে, ‘আররাহ্‌মা-নির রাহীম।’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘বান্দা আমার স্তুতি বর্ণনা করল।’ আবার বান্দা যখন বলে, ‘মা-লিকি য়্যাউমিদ্দ্বীন।’ তখন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বান্দা আমার গৌরব বর্ণনা করল।’ বান্দা যখন বলে, ‘ইয়্যা-কা না’বুদু অইয়্যা-কা নাস্তাঈন।’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘এটা আমার ও আমার বান্দার মাঝে। আর আমার বান্দা তাই পায়, যা সে প্রার্থনা করে।’ অতঃপর বান্দা যখন বলে, ‘ইহ্‌দিনাস স্বিরা-ত্বাল মুস্তাকীম। স্বিরা-ত্বাল্লাযীনা আনআমতা আলাইহিম, গাইরিল মাগযূবি আলাইহিম অলায্ব যা-ল্লীন।’ তখন আল্লাহ বলেন, ‘এ সব কিছু আমার বান্দার জন্য। আর আমার বান্দা যা চায়, তাই পাবে।” (মুসলিম, সহীহ ৩৯৫, আবূদাঊদ, সুনান, তিরমিযী, সুনান, আআহমাদ, মুসনাদ, প্রমুখ, মিশকাত ৮২৩নং) “উম্মুল কুরআন (কুরআনের জননী সূরা ফাতিহা) এর মত আল্লাহ আয্‌যা অজাল্ল্‌ তাওরাতে এবং ইঞ্জিলে কোন কিছুই অবতীর্ণ করেন নি। এই (সূরাই) হল (নামাযে প্রত্যেক রাকআতে) পঠিত ৭টি আয়াত এবং মহা কুরআন, যা আমাকে দান করা হয়েছে।” (নাসাঈ, সুনান,হাকেম, মুস্তাদরাক, তিরমিযী, সুনান, মিশকাত ২১৪২ নং) নামায ভুলকারী সাহাবীকে মহানবী (ﷺ) এই সূরা তার নামাযে পাঠ করতে আদেশ দিয়েছিলেন। (বুখারী জুযউল ক্বিরাআহ্‌, সিফাতু স্বালাতিন নাবী (ﷺ), আলবানী ৯৮পৃ:) অতএব নামাযে এ সূরা পাঠ করা ফরয এবং তা নামাযের একটি রুক্‌ন।
@khairulbashar1658
@khairulbashar1658 Год назад
@@user-tm6bf8ew7i ,er bairew Hadid ASE saygula da
@bhondodholai7812
@bhondodholai7812 Год назад
গোঁজামিল দিয়ে উত্তর মেলানোর চেষ্টা।
@abutahermia8313
@abutahermia8313 4 месяца назад
সঠিক উত্তরটা আপনিই দেন. বড় মুহাদ্দিস হয়ে গেছেন।
@bhondodholai7812
@bhondodholai7812 4 месяца назад
ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়া, অথবা না পড়া নিয়ে আপনি কি কোনও দলিল পেলেন? আমি পেলাম না এজন্যই বলেছি গোজামিল দিয়ে উত্তর মেলানোর চেষ্টা।
@MazaffarAhmed-jy6rs
@MazaffarAhmed-jy6rs Месяц назад
গোজার সাথে গাজার মিল পাওয়া যায়
Далее
▼КОРОЛЬ СОЖРАЛ ВСЕХ 👑🍗
29:48
Просмотров 468 тыс.
Good deed #standoff #meme
00:15
Просмотров 710 тыс.