মা'শা'আল্লাহ" সত্যিই অসাধারণ আলোচনা_আমি আরিফ বিন হাবিব হুজুরের বয়ান প্রতিদিন শুনে থাকি, কারণ হুজুরের বয়ান শুনে আমি অনেক কিছুই শিখতে পারি! তিনি খুব সহজেই সুন্দর করে কোরআন ও হাদিসের দলিল দিয়ে মানুষদের বুঝিয়ে থাকেন। আরিফ বিন হাবিব হুজুরকে আমি অনেক অনেক পছন্দ করি,একমত হলে একটা লাইক দিয়ে বুঝিয়ে দিন👍 ইসলামিক ভিডিও শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাইজান ❤________হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে কবুল করে নাও________🤲
নিরহংকার, নির্ভেজাল একজন শায়েখ। আমার প্রিয় একজন হুজুর। অন্যান্য হুজুরদের মতো উনি কাউকে নিয়ে কটুক্তি করেন না। বর্তমান সময়ের সেরা একজন বুখারী শরীফ মুখস্থকারী শায়েখ। যা বয়ান করেন হাদিস দলিল সহ বুঝিয়ে বুঝিয়ে কথা বলেন। প্রিয় শায়েখ আমার।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান পেশ করেছেন মুফতী আরীফ বিন হাবিব হুজুর হে আল্লাহ আপনি আমাদের বিস্সের সকল মসুলমান দের কে হেদায়েত দান করুন আমীন ছুম্মা আমীন ও আমল করার জন্য তৌফিক দান করুন আমীন ছুম্মা আমীন
আসসালামু আলাইকুম। যে ব্যক্তি আল্লাহর হুকুম ও হযরত মুহাম্মাদ ( সঃ) এর সুন্নত অনুযায়ী জীবন - যাপন করবেন,, সেই ব্যক্তি দুনিয়া ও আখেরাতে সফলকামী হবে। ইং- শা---- আল্লাহ। সম্মানিত মুহতারামগণ,, যত কষ্টই হউক, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সহিত কায়েম করিবেন।
শুকরিয়া ,আরিফ বিন হাবিব হুজুর আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য নেয়ামত।আল্লাহ ও তার রাসুল (সাঃ) এর বাণী আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে ছড়িয়ে দিচ্ছে। মাশাআল্লাহ।
যারা শুনা মাত্রই বিশ্বাস করে কোনো প্রামণ ছাড়া তারা অন্ধ।মূর্খতার পরিচয়।এই জামানায় এটা যে হবে,তাও বলা আছে।হযরত ইমাম আবু হানিফা আল্লাহ কে স্বপ্ন দেখেছেন, এই ডাহা মিথ্যা কথা শুনে সুবহানাল্লাহ বলছে , আলাহহু আকব্বার বলছে কিন্তু একবারও একথা চিন্তা করছে না যে, ইমাম আবুহানিফা আল্লাহকে স্বপ্ন দেখতছেন?দেখার ক্ষমতা রাখেন? ইমাম আবুহানিফা কি বলেছেন আমি আল্লাহকে স্বপ্নে দেখেছি?আল্লাহর কোনো বান্দা আল্লাহ স্বপ্নে দেখতে পারেন কি না? অনেক প্রশ্ন জাগে।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুললাহি ও বারাকা তুহ মুফতি আরিফ বিন হাবিব সাহেব আপনার বয়ান এত সুন্দর করে আমাদের কাছে উপস্থাপন করলেন আশা করি আমরা সকলে খুব মনযোগী হয়ে শুনবো এবং দুনিয়া ও আখেরাতের কামিয়াবি হাসিল করবো এবং হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আল্লাহুমা আমিন।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর বয়ান, অন্তরটা ভরে গেল হে আল্লাহ আপনি এই হুজুরের নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দিন, হে আল্লাহ ভুল হলে আমাদেরকে মাফ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।
ওরে নিরবোধ রাজনীতি তো ইসলামের অংশ। রাজনীতি ছাড়া ইসলাম কোথায় পেলে। আল্লাহর রাসুল শুধু নবী ছিলেন না তিনি রাষ্ট্র প্রধান ছিলেন। যারা ব্লেন রজনীতি পছন্দ করেন না তারা মুলত ইসলামই পছন্দ করেন না।
IBN MAJHA: ১/৪৫। জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ভাষণ দিতেন তখন তাঁর চোখ দুটি লাল হয়ে যেতো, কন্ঠস্বর জোরালো হতো, তাঁর ক্রোধ বৃদ্ধি পেতো, যেন তিনি কোন সেনাবাহিনীকে সতর্ক করছেন। তিনি বলতেনঃ তোমরা সকাল ও সন্ধ্যায় আক্রান্ত হতে পারো (অথবা তোমাদের সকাল-সন্ধ্যা কল্যাণময় হোক)। তিনি আরো বলতেনঃ আমার প্রেরণ ও ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) এ দুটি আঙ্গুলের অবস্থানের মত পরস্পর নিকটবর্তী। তিনি তাঁর তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুল মিলিয়ে দেখান। অতঃপর তিনি বলেনঃ সবচেয়ে উত্তম নির্দেশ হল আল্লাহ্র কিতাব এবং সর্বোত্তম পথ হল মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রদর্শিত পথ। দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। তিনি আরো বলেনঃ কোন ব্যাক্তি ধন-সম্পদ রেখে (মারা) গেলে তা তার পরিবারবর্গের এবং কোন ব্যাক্তি দেনা অথবা অসহায় সন্তান রেখে (মারা) গেলে তার ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব আমার এবং তার সন্তানের লালন-পালনের দায়িত্বভারও আমার যিম্মায়।
বর্তমান যুগের কওমী আলিমদের আমি তেমন পছন্দ করি না। কিন্তু মুফতি আরিফ বিন হাবিব হুজুর কে খুব পছন্দ করি প্রচুর দলিল দিয়ে বয়ান করেন। আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত ও সুস্হতা দান করুন হুজুর কে।
আল্লাহ তা’আলা আদম (আলাইহিস সালাম) কে তার নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ الْجَهْضَمِيُّ، حَدَّثَنِي أَبِي، حَدَّثَنَا الْمُثَنَّى، ح وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ، حَاتِمٍ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، عَنِ الْمُثَنَّى بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَفِي حَدِيثِ ابْنِ حَاتِمٍ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا قَاتَلَ أَحَدُكُمْ أَخَاهُ فَلْيَجْتَنِبِ الْوَجْهَ فَإِنَّ اللَّهَ خَلَقَ آدَمَ عَلَى صُورَتِهِ " . সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ৬৪১৭। নাসর ইবনু আলী আল যাহযামী (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আর ইবনু হাতিম বর্ণিত হাদীসেও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে কেউ যখন তার ভাইকে প্রহার করে সে যেন তার চেহারা আঘাত করা থেকে বেঁচে থাকে। কেননা, আল্লাহ তা’আলা আদম (আলাইহিস সালাম) কে তার নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তা’আলা আদাম (আঃ) কে তার নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। তার দৈর্ঘ্য হলো ষাট হাত حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ هَمَّامِ بْنِ مُنَبِّهٍ، قَالَ هَذَا مَا حَدَّثَنَا بِهِ أَبُو هُرَيْرَةَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . فَذَكَرَ أَحَادِيثَ مِنْهَا وَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " خَلَقَ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ آدَمَ عَلَى صُورَتِهِ طُولُهُ سِتُّونَ ذِرَاعًا فَلَمَّا خَلَقَهُ قَالَ اذْهَبْ فَسَلِّمْ عَلَى أُولَئِكَ النَّفَرِ وَهُمْ نَفَرٌ مِنَ الْمَلاَئِكَةِ جُلُوسٌ فَاسْتَمِعْ مَا يُجِيبُونَكَ فَإِنَّهَا تَحِيَّتُكَ وَتَحِيَّةُ ذُرِّيَّتِكَ قَالَ فَذَهَبَ فَقَالَ السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ فَقَالُوا السَّلاَمُ عَلَيْكَ وَرَحْمَةُ اللَّهِ - قَالَ - فَزَادُوهُ وَرَحْمَةُ اللَّهِ - قَالَ - فَكُلُّ مَنْ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ آدَمَ وَطُولُهُ سِتُّونَ ذِرَاعًا فَلَمْ يَزَلِ الْخَلْقُ يَنْقُصُ بَعْدَهُ حَتَّى الآنَ " . সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)৬৯০০। মুহাম্মদ ইলূন রাফি’ (রহঃ) ... হাম্মাম ইবন মুনাব্বি (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এ হচ্ছে (সে সব হাদীস) যা আবূ হুরায়রা (রাঃ) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আমাদের শুনিয়েছেন। (এভাবে) তিনি কয়েকটি হাদীস উল্লেখ করেন। এর মধ্যে একটি হল এ ই যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তাআলা আদম (আলাইহিস সালাম) কে তার নিজ আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। তার দৈর্ঘ্য হল ষাট হাত। তাকে সৃষ্টি করার পর তিনি তাকে বললেন, যাও, এ দলটিকে সালাম কর। তারা হচ্ছে ফিরিশতাদের উপবিষ্ট একটি দল। সালামের জবাবে তারা কি বলে তা খুব মনোযোগ সহকারে শ্রবণ কর। কেননা তোমার এবং তোমার বংশধরদের অভিবাদন এ-ই। বর্ণনাকারী বলেন, অতঃপর তিনি গেলেন ও বললেন, ’আসসালামু আলাইকুম’। উত্তরে তারা বললেন, ’আসসালামু আলাইকা ওয়ারহমাতুল্লাহ’। তাঁরা ওয়া রামাতুল্লাহ বাড়িয়ে বলেছেন। এরপর তিনি বললেন, যে ব্যক্তি জান্নাতে যাবে সে আদম (আলাইহিস সালাম) এর আকৃতিতে যাবে। তার দৈর্ঘ্য হবে ষাট হাত। নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ এরপর হতে সৃষ্টি (-র দেহের) দেহের পরিমাণ দিন দিন কমতে থাকে আজ পর্যন্ত। আজ রাতে আমার মহান ও বারাকাতময় প্ৰভু সবচেয়ে সুন্দর চেহারায় আমার নিকট এসেছেন তিনি তার হাত আমার দুই কাঁধের মধ্যখানে রাখলেন সূনান আত তিরমিজী [তাহকীককৃত] ৩২৩৩। ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আজ রাতে আমার মহান ও বারাকাতময় প্ৰভু সবচেয়ে সুন্দর চেহারায় আমার নিকট এসেছেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমার মতে তিনি বলেছেনঃ ঘুমের মধ্যে স্বপ্নযোগে। তারপর তিনি বললেনঃ হে মুহাম্মাদ! তুমি কি জান, এ সময় উচ্চতর জগতের অধিবাসীরা কি নিয়ে বিবাদ করছে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি বললাম, না। তিনি তার হাত আমার দুই কাঁধের মধ্যখানে রাখলেন। এমনকি আমি আমার দুই স্তনের বা বুকের মাঝে এর শীতলতা অনুভব করলাম। আসমান-যামীনে যা কিছু আছে আমি তা অবগত হলাম। তিনি বললেনঃ হে মুহাম্মাদ! তুমি কি জান, এ সময় উচ্চতর জগতের অধিবাসীরা কি নিয়ে বিবাদ করছে? আমি বললামঃ হ্যাঁ, কাফফারাত নিয়ে বিবাদ করছে। কাফফারাত অর্থ “নামাযের পর মাসজিদে বসে থাকা, নামাযের জামা'আতে উপস্থিতির জন্য হেঁটে যাওয়া এবং কষ্টকর সময়েও সুষ্ঠভাবে উযূ করা"। যে লোক এসব কাজ করবে সে কল্যাণের মধ্যে বেঁচে থাকবে, কল্যাণের সাথে মরবে এবং তার জন্ম দিনের মত গুনাহ হতে পবিত্র হয়ে যাবে।.......