হুজুর আপনি কত কষ্ট করে হাফেজ হয়েছেন আপনার জীবনি শুনেছি আর শুনে চোখদুটো অশ্রু শিক্তকরেছি,আল্লাহ আপনাকে সুস্থ তা ধান করুন, আমার জন্য দোয়া করবেন হুজুর আমি জেন আমার মনের আশা পুরন করে আল্লাহর দেখাপথে চলতে পারি
হজরত বুরাইদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) দুজন লোককে এটা বলতে শুনেছেন যে 'আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা, বিআন্নি আশহাদু আন্নাকা আংতাল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লা আংতাল আহাদুস সামাদ, আল্লাজি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ।' তখন রাসুল (সা.) বলেন, 'তোমরা আল্লাহর কাছে ইসমে আজমের মাধ্যমে চেয়েছ, যার মাধ্যমে চাইলে আল্লাহ দান করেন এবং দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করেন।' ( আবু দাউদ : ১৪৯৩)
ইসমে আজম উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকা, বিআন্নি আশহাদু আন্নাকা আংতাল্লাহ। লা ইলাহা ইল্লা আংতাল আহাদুস সামাদ। আল্লাযি লাম ইয়ালিদ, ওয়ালাম ইউলাদ, ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ। অর্থ: হে আল্লাহ নিশ্চয়ই আমি আপনার নিকট প্রার্থনা করছি। এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আপনি আল্লাহ। আপনি ছাড়া অন্য কোন ইলাহ নেই এবং আপনি অমুখাপেক্ষী। যিনি, কাউকে জন্ম দেননি এবং তাকেউ কেউ জন্ম দেইনি। এবং তার সমতুল্য কেউ নেই। আমলের নিয়ম: মুখস্ত করুন এবং নামাজের সিজদায় এবং বিভিন্ন দোয়ার সময় আপনি দোয়ার মধ্যে এটি বলুন। আল্লাহ নিশ্চয় আপনার দোয়া কবুল করবে ইনশাআল্লাহ।।।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدَ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ، الْمَنَّانُ، يَا بَدِيعَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكرَامِ، يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হা’মদু লা-ইলা-হা ইল্লা-আনতা ওয়াহ’দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন, ইয়া বাদীআ’স্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল-আরদ্বি, ইয়া যাল জালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম। ইয়া হা’ইয়্যু ইয়া ক্বাইয়্যুম। অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করি কারণ, সকল প্রশংসা আপনার, কেবলমাত্র আপনি ছাড়া আর কোনো সত্য ইলাহ নেই, আপনার কোনো শরীক নেই, আপনি সীমাহীন অনুগ্রহকারী। হে আসমানসমূহ ও যমীনের অভিনব স্রষ্টা! হে মহিমাময় ও মহানুভব! হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী-সর্বসত্ত্বার ধারক! ইসমে আযমের ফযীলতঃ ইসমে আযমের গুরত্ব হচ্ছে, এই নামে বা এই নামের ওসীলা দিয়ে আল্লাহকে ডাকলে বা তাঁর কাছে দুয়া করলে আল্লাহ সবচাইতে বেশি খুশি হন, এবং বান্দার দুয়া কবুল করে নেন। ইসমে আযমের উসীলা দিয়ে কোন দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেনঃ নবী (সাঃ) এক ব্যক্তিকে নামাযে তাশাহুদ ও দুরুদের পরে সালাম ফিরানোর আগে (দুয়া মাসুরা পড়ার সময়) এই দুয়া পড়তে শুনলেন। নবী (সাঃ) সাহাবাদেরকে বললেন, তোমরা কি জানো সে কিসের দ্বারা দুয়া করেছে? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল ভালো জানেন। তিনি বললেন, সেই মহান সত্ত্বার কসম যার হাতে আমার প্রান, নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি আল্লাহর নিকট তাঁর “ইসমে আযম” বা সুমহান নামের উসীলায় দুয়া করেছে। “ইসমে আযমের” উসীলায় দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন, আর কোনো কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে তা দান করেন। আবু দাউদ, নাসায়ী, আহমাদ, বুখারীর আল-আদাবুল মুফরাদ, ত্বাবারানী ও ইবনে মান্দাহ “আত-তাওহীদ” গ্রন্থে (৪৪/২, ৬৭/১, ৭০/১-২), একাধিক সহীহ হাদীসে এসেছে।
মিনা, আরাফাত, মুযদালিফা ও অন্যান্য দোয়ার স্থানে পড়তে পারেন। ১. ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল ‘আফিয়াতা ফীদ দুনইয়া ওয়াল আখিরাতি, আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল আফিয়াতা ফী দীনী ওয়া দুনইয়াইয়া ওয়া আহলী, ওয়া মালী’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে ক্ষমা এবং দুনিয়া ও আখিরাতে নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে ক্ষমা এবং আমার দ্বীন ও দুনিয়া, পরিজন ও সম্পত্তির ব্যাপারে নিরাপত্তা চাচ্ছি।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدَ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ، الْمَنَّانُ، يَا بَدِيعَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكرَامِ، يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ আসসালামু আলাইকুম,,,,আমি ইসমে আজম এটা শিখেছি,,,,এই ইসমে আজম পড়লে কি হবে??????বলবেন প্লিজ,,,,, উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হা’মদু লা-ইলা-হা ইল্লা-আনতা ওয়াহ’দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন, ইয়া বাদীআ’স্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল-আরদ্বি, ইয়া যাল জালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম। ইয়া হা’ইয়্যু ইয়া ক্বাইয়্যুম। অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করি কারণ, সকল প্রশংসা আপনার, কেবলমাত্র আপনি ছাড়া আর কোনো সত্য ইলাহ নেই, আপনার কোনো শরীক নেই, আপনি সীমাহীন অনুগ্রহকারী। হে আসমানসমূহ ও যমীনের অভিনব স্রষ্টা! হে মহিমাময় ও মহানুভব! হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী-সর্বসত্ত্বার ধারক! ইসমে আযমের ফযীলতঃ ইসমে আযমের গুরত্ব হচ্ছে, এই নামে বা এই নামের ওসীলা দিয়ে আল্লাহকে ডাকলে বা তাঁর কাছে দুয়া করলে আল্লাহ সবচাইতে বেশি খুশি হন, এবং বান্দার দুয়া কবুল করে নেন। ইসমে আযমের উসীলা দিয়ে কোন দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেনঃ নবী (সাঃ) এক ব্যক্তিকে নামাযে তাশাহুদ ও দুরুদের পরে সালাম ফিরানোর আগে (দুয়া মাসুরা পড়ার সময়) এই দুয়া পড়তে শুনলেন। নবী (সাঃ) সাহাবাদেরকে বললেন, তোমরা কি জানো সে কিসের দ্বারা দুয়া করেছে? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল ভালো জানেন। তিনি বললেন, সেই মহান সত্ত্বার কসম যার হাতে আমার প্রান, নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি আল্লাহর নিকট তাঁর “ইসমে আযম” বা সুমহান নামের উসীলায় দুয়া করেছে। “ইসমে আযমের” উসীলায় দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন, আর কোনো কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে তা দান করেন। আবু দাউদ, নাসায়ী, আহমাদ, বুখারীর আল-আদাবুল মুফরাদ, ত্বাবারানী ও ইবনে মান্দাহ “আত-তাওহীদ” গ্রন্থে (৪৪/২, ৬৭/১, ৭০/১-২), একাধিক সহীহ হাদীসে এসেছে।
হুজুর আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন আমি মামুন যশোহর নড়াইল এ বাড়ি আমি অনেক সমস্যার মধ্যে আছি দয়া করিয়া আমাকে মন থেকে দোয়া করবেন আমিন সুমমা আমিন আমি ইসমে আজম এর আমল করতে চাই দোয়া করবেন
বাবা রে আমি তো আপনার দিয়া অনেক দোয়া পরতে ছি নামাজ পরি।কনো কাজ হোছছে না আমি টাকা পয়সা এবং সংসারে নানান ঝামেলা আছি। আমি অনেক অসুস্থ চিকিৎসা করাতে পারছি না টাকা অভাবে। আপনি আমাকে এমন দোয়া দেন যে টা পরলে সমাধান সমস্যা দৃত মিটে
আমরা সবাই ভালো মানুষ। কিন্তু নবীজী (সাঃ) ভালো মানুষের কিছু পরিচয় বলে দিয়েছেন। আসুন নিজেই নিজেকে চেক করি সেই তালিকায় আমরা আছি? নাকি নেই? এক. ﺧَﻴْﺮُﻛُﻢْ ﻣَﻦْ ﺗَﻌَﻠَّﻢَ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥَ ﻭَﻋَﻠَّﻤَﻪُ ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ওই ব্যক্তি, যে নিজে কোরআন শেখে এবং অন্যকে শেখায়।’(বুখারি, ৫০২৭) দুই. ﺇِﻥَّ ﺧِﻴَﺎﺭَﻛُﻢْ ﺃَﺣَﺎﺳِﻨُﻜُﻢْ ﺃَﺧْﻼَﻗًﺎ ‘নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ঐ ব্যক্তি, যে তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম আচরণের অধিকারী।’ (বুখারি, ৬০৩৫) তিন. ﺇِﻥَّ ﺧِﻴَﺎﺭَﻛُﻢْ ﺃَﺣْﺴَﻨُﻜُﻢْ ﻗَﻀَﺎﺀً ‘তোমাদের মধ্যে সর্বসেরা ব্যক্তি সে, যে ঋণ পরিশোধের বেলায় ভালো। ’(বুখারি, ২৩০৫) চার. ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ঐ ব্যক্তি, যার কাছ থেকে সবাই কল্যাণ আশা করে, অনিষ্টের আশঙ্কা করে না।’ (তিরমিজি, ২২৬৩/২৪৩২) পাঁচ. ‘তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ঐ ব্যক্তি, যে তার পরিবারের কাছে ভালো।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান, ৪১৭৭) ছয়. ﺧِﻴَﺎﺭُﻛُﻢْ ﺃَﻃْﻮَﻟُﻜُﻢْ ﺃَﻋْﻤَﺎﺭًﺍ ﻭَﺃَﺣْﺴَﻨُﻜُﻢْ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟًﺎ তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি সেই, যে তোমাদের মধ্যে বয়সে বেশি এবং (নেক) কাজে উত্তম। ( মুসনাদা আহমাদ ৭২১২) . সাত. ﺧَﻴْﺮُ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﺃﻧْﻔَﻌُﻬُﻢْ ﻟِﻠﻨَّﺎﺱِ সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ সেই ব্যক্তি, যে মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী। (সহীহুল জামে’ হা/ ৩২৮৯) . আট. ﻣَـﺨْﻤُﻮْﻡِ ﺍﻟْﻘَﻠْﺐِ ﺻَﺪُﻭْﻕِ ﺍﻟﻠِّﺴَﺎﻥِ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺻَﺪُﻭْﻕُ ﺍﻟﻠِّﺴَﺎﻥِ ﻧَﻌْﺮِﻓُﻪُ ﻓَﻤَﺎ ﻣَـﺨْﻤُﻮﻡُ ﺍﻟْﻘَﻠْﺐِ ‘শ্রেষ্ঠ মানুষ হলো যার অন্তর পরিচ্ছন্ন ও মুখ সত্যবাদী। সাহাবিরা রা, জিজ্ঞেস করেন, হে আল্লাহর রাসুল! সত্যবাদী মুখ বোঝা গেল, কিন্তু পরিচ্ছন্ন অন্তরের অধিকারী কে? রাসুলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন, যে অন্তর স্বচ্ছ ও নির্মল, মুত্তাকি, যাতে কোনো পাপ নেই, বাড়াবাড়ি বা জুলুম নেই, নেই খেয়ানত ও বিদ্বেষ। (ইবনে মাজাহ ৪২১৬) . নয়. ﺧَﻴْﺮُ ﺍﻷَﺻْﺤَﺎﺏِ ﻋِﻨْﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺧَﻴْﺮُﻫُﻢْ ﻟِﺼَﺎﺣِﺒِﻪِ ﻭَﺧَﻴْﺮُ ﺍﻟْﺠِﻴﺮَﺍﻥِ ﻋِﻨْﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺧَﻴْﺮُﻫُﻢْ ﻟِﺠَﺎﺭِﻩِ ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম ব্যক্তি সে, যে তার সঙ্গীর কাছে উত্তম। আর আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম প্রতিবেশী সে, যে তার প্রতিবেশীর কাছে উত্তম।’ (তিরমিজি,১৯৪৪) . দশ. ﺇِﻥَّ ﻣِﻦْ ﺧِﻴَﺎﺭِﻛُﻢْ ﺃَﺣْﺴَﻨَﻜُﻢْ ﺃَﺧْﻠَﺎﻗًﺎ ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ব্যক্তি সে, যার চরিত্র সবচেয়ে বেশি সুন্দর।’ (বুখারি, ৩৫৫৯) . এগারো. ﺧَﻴْﺮُ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﻣَﻨْﺰِﻟَﺔً ﺭَﺟُﻞٌ ﻋَﻠَﻰ ﻣَﺘْﻦِ ﻓَﺮَﺳِﻪِ ﻳُﺨِﻴﻒُ ﺍﻟْﻌَﺪُﻭَّ ﻭَﻳُﺨِﻴﻔُﻮﻧَﻪُ মর্যাদায় সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি সে, যে নিজ ঘোড়ার পিঠে সওয়ার হয়ে শত্রুকে সন্ত্রস্ত করে এবং শত্রুরাও তাকে সন্ত্রস্ত করে। (বাইহাক্বীর শুআবুল ঈমান ৪২৯১) . বারো. ﻟَﻤُﺆْﻣِﻦٌ ﻣُﺠَﺎﻫِﺪٌ ﺑِﻨَﻔْﺴِﻪِ ﻭَﻣَﺎﻟِﻪِ ﻓﻲ ﺳَﺒﻴﻞِ ﺍﻟﻠﻪِ ঐ মু’মিন (সর্বশ্রেষ্ঠ) যে আল্লাহর পথে তার জান ও মাল দিয়ে যুদ্ধ করে। (বুখারী ২৭৮৬, ৬৪৯৪) আল্লাহ আমাদের সবাইকে সর্বোত্তম মানুষ হিসেবে গড়ে উঠার তৌফিক দান করুন।