দাদা এই কথাগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা কারণ কোন ভাই তার বোনের সাথে এমনটা করতে পারে না অবিশ্বাস্য এসব নাটক ছাড়া আর কিছুই না এই নাস্ত যারা আছেন সবকিছুই বানিয়ে বানিয়ে বলে কারণ এরা কোন ধর্মকে মানে না যেকোনো ধর্মের লোক নাস্তিক হতে পারে এরা ভুলে গেছে এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে হবে।
ATA Kono islamic sikkha hote pare na ,, apni itihash dekhon prokito muslimder ba Quran pore dekhun Islam asober dhare kaseo nei..borog Islam noitikotar akta dhormo ,J kajti koreche Oi beyedob kokhonoi prokito Muslim noi.standard Muslim K jachai Kore dhormo K jachai kora uchit jemon Islam ar standard model holo amader nobi Mohammod sallalahualaihissalam@@Bowieandrudy
@@user-ur2cr9jx8e ইসলাম হচ্ছে দীন।দীন মানে সম্পুর্ন জীবন ব্যবস্থা।এশিয়া মহাদেশের মানুষ ধর্ম শব্দটা বেশি ব্যবহার করে।আল্লাহ পাক পবিএ কোরআনে বলেছেন তোমরা বিভিন্ন দেশ ঘোর সেই দেশের কালচার সম্পর্কে জান।এবং শেখ।কালচার বলতে সেটা হালাল হইতে হবে।হারামটা গ্রহন করা যাবে না।
Hindu der moddhe ei khatarnak nongrami ta nai kintu hindu der moddhe vedha ved ta sabtheke beshi jaat paat niye kichu manush toh golai suto pore nijeke nije super star mone kore thanks
@@mahmudhussain4166imander muslim Hindu k anusaran kore keno? Hindu der modhe sat purus porjonto somporker Bhai boner biye nisidhho.R sekhane, Islam Bhai bon relationship ta k kon niche namiyeche
@@mohammedsuaibali5122কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
কথাটা মিথ্যা নয় - হ্যাঁ সব পুরুষই ধর্ষনের চিন্তা করে । এ জন্যই মানুষের চাইতে পশুদেরকে অনেক উপরে স্থান দেই এবং পশুদেরকে ই বেশি ভালোবাসি ।। ধন্যবাদ আপনাদের দুজনকেই । সুস্থ থাকুন ।। আর এটাও সত্য - অনেক মেয়েরাও ছেলেদেরকে যৌন স্বীকারে পরিনত করে । ।
@@krishnamaity7574 ইসলামের কোথাও খারাপ কাজ করার কথা বলা নাই।মেয়েরা অনেক ক্ষেত্রে কাছের পুরুষ আত্নীয় দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছে। এটা খোঁজ নিলে সব ধর্মের ভেতর আছে।তবে তার জন্য ধর্মের দিকে আংগুল তুলবো কেন?চ্যালেঞ্জ করতেছি এরকম মানুষ সব ধর্মে পাবেন।আর ধর্ম কখনো এটা বলে না। কিন্তু যদি ইচ্ছা করে ইসলাম কে ছোট দেখানো টার্গেট হয় তাহলে তো বলার কিচ্ছু নেই।
দিদিকে ধন্যবাদ , মুফতি মাসুদ ভাই আপনার চেনেল টিকে আমি আজকে খুঁজে পেলাম পাওয়া মাত্র চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করেছি । আপনাকে আপনার কথোপ কথন সবকিছু আমাকে খুব খুব ভালো লাগে , ভালো থাকবেন ভাই শুভকামনা ।❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
দিদিভাই, মানুষকে ভালোবাসর থেকে বড়ো ধর্ম যে মানুষের আর কিছু নেই।যে ধর্ম ঘৃণা শেখায় তা ধর্মই নয়। যদি মানুষের জন্য ভালো কাজ করেন তবে মানুষ মনে রাখবে এর চেয়ে বড়ো পাওয়া আর কি কিছু আছে।
আসুন সকলে বিবেক জাগ্রত করে শান্তির ধর্ম গ্রহণ করি। যেখানে নেই এইসব অপকর্ম, পশুবলি/পশু কোরবানি, নেই অন্য ধর্মের নিন্দা, নেই অন্য ধর্মের মানুষকে নিকৃষ্ট বলা, নেই বহুবিবাহ/তালাক।
অধিকাংশ মৌলভীদের চরিত্র নারীকেলেংকারী দিয়ে পরিপূর্ণ। একটা ঘটনা বলি। আমাদের এলাকায় একটা মসজিদ আছে। পাশের গ্রাম থেকে একটা মুয়াজ্জিন নেওয়া হলো মসজিদের জন্য। ঐ মুয়াজ্জিন কি করল গ্রামের একটা মহিলাকে নিয়ে পালিয়ে গেল। তারপর মসজিদে জন্য আবার একটা মুয়াজ্জিন নিয়ে আসা হলো। এই মুয়াজ্জিনের বাড়ি আবার অনেক দুরে তাই ঠিক করা হলো মুয়াজ্জিন মসজিদের পাশের বাসায় থাকবে। কিছু দিন যেতে না যেতেই ঐ বাসার মালিকের স্ত্রীকে নিয়ে ধরা পড়ে গ্রামবাসী বিয়ে দিয়ে দেয় প্রথম স্বামীর কাছ থেকে তালাক নিয়ে এবং গ্রাম থেকে বিতাড়িত করে দেওয়া হলো। তারপর আবার এতিম মুয়াজ্জিন নিয়ে আসা হলো। ঠিক করা হলো মুয়াজ্জিন মসজিদে আজান দিবে আর গ্রামের ছোট্ট বাচ্চাদের আরবি শিখাবে আর থাকবে গ্রামের একটা বাসায়। কথা মতো ঠিকঠাক চলছিল। একদিন মুয়াজ্জিন করল টা কি একবৃষ্টির ৭/৮ বছরের একটা মেয়ে শিশুকে ধর্ষন করল মসজিদের ভেতরেই। তারপর থেকে ঠিক করা হলো গ্রামের একটা চাচা মুয়াজ্জিনের দায়িত্ব পালন করবে। এই চাচার আবার অতীত রেকর্ড নারী কেলেংকারীতে পরিপূর্ণ তাই অধিকাংশ গ্রামবাসী তাকে মুয়াজ্জিন হিসেবে রাখতে রাজি ছিল না।
ইসলাম ধর্মে পশু বলি দেয় না।ধারাল ছুরি দিয়ে জবাই করে।সেই মাংস গরীর আত্বীয়দের মাঝে বিলি করে।ইসলাম ধর্মে পতিতালয় হারাম। এজন্য ৪ টা বিয়ের হুকুম আছে। আর ৪ জন বিবির প্রতি সমান দায়িত্ব পালন না করলে জাহান্নাম রেডি।ইসলাম ধর্মে অন্য ধর্মের মানুষ কে নিন্দা করতে শেখায় না।পবিএ কোরআনে এটাকে হারাম করেছে। ইসলাম ধর্মে তালাক এর স্বাধীনতা আছে।কারন জোর করে খারাপ মানুষ এর সাথে থাকার অনুমতি ইসলাম দেয় না। হিন্দু ধর্মে পশু বলি দেয়।আর ভাই বোনকে রেপ করছে এগুলো হিন্দু ধর্মে বেশি আছে। পশ্চিমা দেশে বাবা নিজের মেয়েকে রেপ করে।আর ভারতে শিশু রেপ তো বিশ্বে তৃতীয়। রেপ এর সংখ্যা বাড়িয়ে দেবতাদের খুশি করা। ❤❤কেয়ামতের দিন মা আয়েশা( রা) আনহা পৃথিবীর সকল শিশু রেপ এবং শিশু হত্যার বিচার আল্লাহ পাক এর দরবারে পেশ করবেন।জাহান্নামের আযাব সেই দিন পুরুষদের বুঝিয়ে দিবে। সকল শিশুর ইনসাফ হবে। কোরবানির ঈদ এর আগের দিন ও পশু জবাই করে। কোরবানির ঈদ শেয় হবার পরেও পৃথিবীর সকল মানুষ পশু জবাই করে।তাতে কোন সমস্যা নাই হিন্দুদের। হিন্দুরাতো গরু ছাড়া সব কিছু ই খায়।
I express gratitude to Masud for bringing out such incidences in the light of the Islamic teachings so that Muslims understand the root cause of their dirty practices and the cause of their miseries.
@@SantoHossen-e8xvai karon,, Banglai koryan por ben..nobi histori dek ben,,,amon kono kharap,borbor onno dhormer manush der proti grina..hotta korete sikhai nobi,,hadise ache,, islam chere manush hon,,ami islam chere diye prokito manus hoyechi ❤
@@SantoHossen-e8x নবী মুহাম্মদ কি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ ছিলেন? এটা লিখে গুগলে সার্চ দেন, সংশয় নামে একটা সাইট আছে, ওখানে ঢুকে আর্টিকেলটা পড়েন। নিজেই বুঝতে পারবেন কেন এত মাথাবাথা!!
ইসলাম ধর্ম কখনোই নারী কে অমর্যাদা করতে উৎসাহিত করেনা। একমাত্র ইসলাম ধর্মই নারীর সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। এবং এই বোনটির কথা যদি সত্যি হয়ে থাকে তবে ইসলাম ধর্ম মোতাবেক তার ভায়ের সাজা হবে প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ড। এটাই ইসলাম। ধরশ্যক যেই হোক না কেন ইসলামের বা পবিত্র কুরআনের আইন অনুযায়ী তাকে পৃথিবীতে বাচার আর অধিকার থাকেনা। এবং আমার যানা মতে কোন ধর্ম ই ধরশ্যককে উৎসাহ দেয়না।
সনাতনী হিন্দু ধর্ম, একারনেই মহান। আপনাদের এই উপস্থাপনা বাস্তব সত্যি তুলে ধরবার জন্য ধন্যবাদ। এধরনের নির্যাতন হিন্দু ধর্মে নেই। হালালা নেই, মহিলাদের সন্মান দেয়। মহিলা শস্যক্ষেত্র নয়।
@@JamanUddin-vx9xoভারত থেকে বলছি, এই প্রথমবার আমি দেখলাম কোনো মুসলিম ধর্মের মানুষ মাদ্রাসার শিক্ষা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে । আপনি সত্যিই প্রকৃত মুসলমান, যে ইসলামী চিন্তা থেকে বেড়িয়ে ভাবতে পারেন ।
মন ভারাক্রান্ত হয়ে গেল। বোন বোনই হয় সে আপন মায়ের পেটের ই হোক বা মাসি, পিসি,মামা ,কাকা এমনকি পাশের বাড়ির বোন হোক সকলের প্রতি স্নেহ ভাব থাকে। মানুষ আর পশুর মধ্যে তফাৎ কি । যাদের কোলে পিঠে মানুষ হলে তাদের প্রতি এমন ভাব ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
Onek onek dhannobad janai ai bon ke sahos kore mukh kholar jonno , annay er birudhe nejeke jagiye tolar jonno . Ami mone kori upnar dekha dekhi aro anek boj evabe jege uthbe tader jege uthte e hobe . ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤.
@@SokhiAll এটা ভুল। অন্য ধর্মের মানুষ ইসলাম গ্ৰহন করলে ঠিক আর ইসলাম থেকে অন্য ধর্মে যাওয়া যাবে না?যার যেখানে মন টানে সে সেখানে যাবে।কেউ কাউকে জোর করে কিছু করাতে পারেন না।যখন ইসলাম ত্যাগ করছে তখন সে ওই ধর্মের নিয়ম থেকে মুক্ত।সে নাস্তিক হবে না অন্য ধর্মে যাবে সেটা সে নিজে ঠিক করবে
*To This WOMAN "JESSICA:* *My blessings, Pure Divine Love and Regards To This Pure and Perfect Woman.* *May The Almighty God Bless Her In This Life and In All Coming Life after Lives.*. *You Are My Own Daughter and I Remember You as My OWN Daughter With My Blessings To YOU.* 🙏🕉️♥️🌹
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
আমার পরিচিত এক হুজুর ফিলিপাইনের এক মহিলাকে বিয়ে করছিলো ৩০ বছর আগে। এক মেয়ে হয় তাদের। কিছুদিন আগে ওই হুজুর তার মেয়েকেও বিয়ে করে। মা মেয়ে এখন সতিন। আর হুজুর তাদের স্বামী। এটাই ইসলামের সৌন্দর্য 😂