ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে বিতর্কের চুড়ান্ত সমাধান__শায়খ ড. সাইফুল আজম আযহারী Shaykh Saiful Azam Al-Azhary 

মিলাদুন্নবী নিয়ে সব পক্ষের বক্তব্য জানার জন্য সরাসরি ডিবেট দেখে সিদ্ধান্ত নিন ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-IvHKlOJKzVU.html সাথে একটি প্রশ্ন মনে রাখবেন, ১২ই রবিউল আঊয়াল উপলক্ষে রাসুল সঃ ও তার সাহাবাগন কী করতেন? তারাতো তাদের জীবনে অনেকগুলো ১২ই রবিউল আওয়াল পেয়েছেন। রাসুলের জন্ম নিয়ামতের শুকরিয়া কীভাবে আদায় করতে হবে সেটা রাসুল ও তার সাহাবীরা কম বুঝেছেন আপনারা বুজলেন? তাও আপনার যুক্তি মানি তাহলে আসেন নামাজ নামক নয়ামতের শুকুরিয়া আদায় করার জন্য ছয় ওয়াক্ত নামাজ পড়ি, মসজিদে প্রবেশের সময় দোয়াটাকে সবাই একযোগে জামাতের সাথে হাত তোলে মোনাজাত করে করি কারন এটাতো ভাল কাজ।

মিলাদুন, নবীকে,ঈদ,তারা,মানবেনা,যারা যাকাত,ফিদরা,চমড়ার,টাকা,খাই,

😂😂😂😂

আপনাদের শায়েখকে ১-৫০০ বছরের ইতিহাসটা বলতে বলেন না নবী সাঃ এর যুগ,সাহাবা রাঃ দের যুগ,চার ইমামের যুগ,বুখারী,মুসলিম,আবুদাউদ,নাসাঈ রঃ হাদিস সংকলনকারী দের যুগ।মুর্খতা অজ্ঞতারও একটা সীমা থাকা দরকার।শিয়াদের আকিদা বাদ সহীহ সুন্নাতে ফিরে আসেন তাহলেই আল্লাহর হেদায়েত পাবেন।

Vi kuttar laj soja hoina

Era nesakhor ugro era re jotoi bojao bujbena

মনগড়াভাবে শোকরিয়া আদায় করা ইসলামে নাই।কীভাবে শোকরিয়া আদায় করতে হবে তাহা হুজুর পাক (সাঃ) শিখিয়ে গেছেন এবং সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ)গণ নবিজীর (সাঃ) নির্দেশমত নিজেরা আমলে পরিণত করে শিখিয়ে গেছেন। তুমি বলতেছ- ঐটা যদি হতে পারে তাহলে এটা কি হতে পারে না? -এই প্রশ্নটাই হল মূর্খতা।আর তুমি দর্শকদের কাছ থেকে বার বার ইসলামের জায়েজ নাজায়েজ বিষয়ে রায় নিতেছ।লোকজনকি সবাই মুফতি নাকি? এর চেয়ে ধোঁকাবাজি আর কী হতে পারে? ফেতনা আর বেদাতি কার্যক্রম ছড়িয়ে কার এজেন্ডা বাস্তবায়নে লেগে আছ?হে আল্লাহ, সরল সহজ মানুষদেরকে এসব বাতিলদের ফেতনা থেকে বাচাও।আমিন।।।

মাশাআল্লাহ সুন্দর মেসেজ করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে

মিলাদুন্নবী নিয়ে সব পক্ষের বক্তব্য জানার জন্য সরাসরি ডিবেট দেখে সিদ্ধান্ত নিন ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-IvHKlOJKzVU.html সাথে একটি প্রশ্ন মনে রাখবেন, ১২ই রবিউল আঊয়াল উপলক্ষে রাসুল সঃ ও তার সাহাবাগন কী করতেন? তারাতো তাদের জীবনে অনেকগুলো ১২ই রবিউল আওয়াল পেয়েছেন।

❤️

রাইট ভাই।

Masaallah kuq sundar alocona

এনার বয়ান শুনে মনে হচ্ছে ইনি সাহাবি দের থেকে বেশী ভালোবাসেন নবী(সঃ) কে,। যেখানে সাহাবিরা কখনো এটা পালন করেন নাই সেখানে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক না।

আপনি বোঝেনই নাই উনি কি বলতে চাইসেন।

আমরা ইদে মিলাদুননবী পালন করবো, যারা যাদের ভালো লাগেনা তারা চুপচাপ থাকো। কোন অসুবিধা নেই

তুই কি মানুষ নাকি কুত্তা দুর তরে কুত্তা কইলে কুত্তা কইলে কুত্তার অপমান হবে তুই আসলে জাহেলের বাচ্চা

আবু জাহেলকে ইসলামের পথে আনার জন্য, বিভিন্নভাবে বুঝাইছেন, কিন্তু আল্লাহ আবু জাহেলের নসিবে হেদায়ে কবুল করে নাই, যার কারনে আবু জাহেল ঈমান আনতে পারে নাই, সুন্নি আলেমরা যেভাবে বুঝাক আপনারা বুঝবেন না, কারণ আল্লাহ যতক্ষণ না আপনাদের হেদায়েত করেন।

Toi wahabi

ঠিক

এদের চল্লিশা, জিয়াফাত ফাতিহা সবকিছুই যুক্তি নির্ভর শুধু মানুষের পকেট খালি করার জন্য।

যাঁরা বলেন, এই আমলটি যদি ভালো কাজ হতো, তবে সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) তাঁরা কেনো করলেন না? তাঁদের কাছে আমার প্রশ্ন? সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) তাঁরা কি কোরআন মাজীদ ও হাদিস শরীফ থেকে সব মাছআলা ইস্তেমবাদ করেছেন বা সব মাছআলা বের করেছেন? যদি সব মাছআলা ইস্তেমবাদ করে থাকেন, তবে তো ইমাম আবু হানীফা (রহঃ), ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) ইমাম মালেক (রহঃ), ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহঃ) তাঁদেরকে মান্য করার আর কোনো দরকার নেই? অতঃপর ইমাম আবু হানীফা রহঃ যদি সব মাছআলা ইস্তেমবাদ করে থাকেন, তবে তো তার ছাত্রদের আর মান্য করার দরকার নেই? অতঃপর তার ছাত্ররা যদি সব মাছআলা ইস্তেমবাদ করে থাকেন, তবে তো আর তাঁদের পরবর্তী মুজতাহিদগণকে মান্য করার দরকার নেই? সাহাবায়ে কেরাম রাঃ কোরআন ও হাদিস থেকে যেসমস্ত মাছআলা ইস্তেমবাদ করেন নাই, পরবর্তী তাবেঈনগণ সেসমস্ত মাছআলা ইস্তেমবাদ করে কি পথভ্রষ্ট হইছেন? অতঃপর তাবেঈনগণ যেসমস্ত মাছআলা ইস্তেমবাদ করেন নাই, পরবর্তীতে তাবেতাবেঈনগণ সেসমস্ত মাছআলা ইস্তেমবাদ করে কি পথভ্রষ্ট হইছেন? অতঃপর তাবেতাবেঈনগণ সেসমস্ত মাছআলা ইস্তেমবাদ করেন নাই, পরবর্তীতে আয়িম্মায়ে মুজতাহিদগণ সেসমস্ত মাছআলা ইস্তেমবাদ করে কি পথভ্রষ্ট হইছেন? সর্বশেষ প্রশ্নঃ সাহাবায়ে কেরাম রাঃ তাঁরা যেসমস্ত মুস্তাহাব আমল করেননি সেসমস্ত মুস্তাহাব কি আমরা আমল করিতে পারবো না?

সঠিক ও হক কথা আমিন ৷

মাশাল্লাহ হুজুর আফনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও মোবারক বাদ জানাই আমি শাহানা আক্তার বলচি সিলেট শাহজালাল উপশহর থেকে বলচি

দলীলবিহীন আমলের নাম বিদআত,বিদআতকারী সরাসরি জাহান্নামে যাবে!

রেজাউল করিম আবরার সাহেবদের উসূলঃ 🌺১) বর্তমান প্রচলিত গণতান্ত্রিক নির্বাচন কে জায়েজ ফতোয়া দিতে গিয়ে রেজাউল করিম আবরার সাহেব বলেন যে 👉" যা সরাসরিভাবে কোরআন হাদিসে পাওয়া যাবে না, সেই মাশালার ক্ষেত্রে আমরা মানবো ফুকাহ একরাম এর মতামত। আর আমরা ভারত উপমহাদেশে তাদের মতামত কে অনুসরণ করি, তারা হলেন আকাবিরে দারুলউলুম দেওবন্দ" 👉🏼👉🏼আবরার সাহেব ও তার অন্ধ ভক্ত গংদের কাছে আমাদের প্রশ্ন। দেখুনতো মিলাদুন্নবী (সাঃ) ও মিলাদ-কিয়াম নিয়ে আকাবিরে দারুলউলুম দেওবন্দ কোনো ফয়সালা দিছে কিনা ?? হয়ে গেলো, চুকে গেলো। ✍নির্বাচন নিয়ে দুই চার জন আকাবিরে দারুলউলুম দেওবন্দ দিয়ে সুন্দর ফয়সালা দিচ্ছেন, জায়েজ ফতোয়া দিচ্ছেন। আর মিলাদুন্নবী (সাঃ) ও মিলাদ-কিয়াম নিয়ে আকাবিরে দারুলউলুম দেওবন্দ কি বলছেন বেমালুম এড়িয়ে যাচ্ছেন, ক্যানো ?? ✍আকাবিরে দারুলউলুম দেওবন্দ, মিলাদুন্নবী (সাঃ) ও মিলাদ-কিয়ামকে মুস্তাহাব মুস্তাহাসান ফতোয়া দিছে কিনা সেটা একটু দেখুনতো। ✍এই ব্যাপারে আপনারা (আবরার গং) নতুন উসূল দেখান কুরুনে সালাসায়ের পরে কোন ব্যক্তির কথা গ্রহণযোগ্য হবে না। মিলাদুন্নবী (সাঃ) ও মিলাদ-কিয়ামের ব্যাপারে ৭০০/৮০০ বছর আগের মুহাদ্দিস একরামদের মতামত দেখালেও আপনারা তা প্রত্যাখ্যান করেন। অথচ নির্বাচন প্রসঙ্গে এসে কোরআন হাদিসের মতামত নাই, ১০০/২০০/৩০০/৫০০/৭০০/৯০০ বছর পর্যন্ত কারো কোনো মতামত নাই, কিন্তু ২ জন আকাবিরে দারুলউলুম দেওবন্দ জায়েজ ফতোয়া দিচ্ছে, আর তাই দিয়ে আপনারা মাঠ গরম করছেন ?? ✍✍》》■■নিজের বেলায় সব জায়েজ, আর অন্যের বেলায় ১৮০ ডিগ্রী ঘুরে গিয়ে উসূল পরিবর্তন করে নাজায়েজ ফতোয়া দিচ্ছেন ক্যানো ?? এটা কি দ্বি-চারিতা নয় ??? 🌺২) আবরার সাহেবদের কাছে প্রশ্ন, "ইল্লাল্লাহ" জিকিরের ব্যাপারে ফতোয়া দিতে গিয়ে আপনারা কি কুরুনে সালাসার দিকে নজর রাখেনতো ??? 🌺৩) "ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)" এর "ঈদ" শব্দ নিয়ে আপত্তি করে বলেন ইসলামে শরিয়া ঈদ ২ টা, এর বাহিরে আর কোনো ঈদ নেই। এই ঈদ পেলেন কোথায় ? অথচ আমরা যখন বলি, আমরাও মানি ইসলামে শরিয়া ঈদ ২ টা কিন্তু "খুশি" বুঝাতে বা প্রকাশ করতে শাব্দিকঅর্থে আমরা "ঈদ" শব্দটা ব্যবহার করি। তারপর ও আপনারা এটার বিরোধিতা করেন। অথচ কিছুদিন আগে শায়েখে চরমোনাই বলছেন গণতান্ত্রিক পদ্ধিতির নির্বাচন সবচেয়ে বড় জিহাদ।আমরা নির্বাচন করছি না, আমরা জিহাদ করছি। আমাদের সাথে যারা আছেন তারা মুজাহিদ। কিন্তু ইসলামে যেমন "শরিয়া ঈদ" ২ টা তেমনি "জিহাদ ফিসাবিলিল্লাহ" এর বাইরে কোনো জিহাদ নেই। তাহলে নির্বাচনকে চরমোনাই পীর কিভাবে জিহাদ ঘোষণা করল ?? এ বিষয়ে আপনি যখন প্রশ্ন করবেন তখন খুব ইনিয়েবিনিয়ে বলা হবে, আমরাও মানি শরিয়া জিহাদ ১ টি। তবে আমরা একে শাব্দিকভাবে অর্থাৎ জিহাদ মানে প্রচেষ্টা, সেই প্রচেষ্টার দিক বিবেচনা করে আমরা একে জিহাদ বলি। আপনারা লক্ষ্য করুন, "ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)" এর বেলায় এসে শাব্দিকঅর্থে "ঈদ" বললেও তারা আপত্তি করে। অথচ নির্বাচনকে জিহাদ বলাতে কি আপনারা আপত্তি করেন ???? (লেখার অংশ বিশেষ মুফতি মানজুর হোসাইন ভাইয়ের ভিডিও থেকে সংগ্রহীত) **************** নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথী আবূ সিরমাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কেউ অপরের ক্ষতি করলে আল্লাহ তার ক্ষতিসাধন করবেন। কেউ অযৌক্তিকভাবে কারো বিরোধিতা করলে আল্লাহ তার বিরোধী হবেন। (আবুদাউদ-৩৬৩৫) ***************** মীলাদুন্নবী (সাঃ) নিয়ে রেজাউল করিম আবরারদের ভন্ডামী। -মুফতি মানজুর হোসাইন facebook.com/100059431818247/posts/712225690768485/?mibextid=BYcHcyzmIIJBUxZu

ওকে দিবো শেখ হাসিনার বোনাসের গুষ্টি কিলাই

খালি সরকার দিয়া কথা আসে কেন! জালেম সরকারের নিতি দিয়া ইসলাম চলেনা। সরকারের সুদের অংশের বোনাস সকল মুসলমান নিতে পারলে মিলাদুন্নবি (সাঃ) এর বোনাস ফিরিয়ে দিবে কোন কারনে? তবে মিলাদুন্নবি ছিলো আছে থাকবে। এটা মুমিনের ইমান বৃদ্ধি পাওয়ার বিশেষ অংশ।

দলীলবিহীন আমলকারী জাহান্নামে যাবে,জাহেল বক্তার দলীল ইয়েমেন বাগবাদ,বাংলাদেশ সরকার ৷কোনো সাহাবি কি ঈদেমিলাদুন্নবী পালন করেছেন?