পাহাড়ী ভাই ও বোনেরা, আমাদের দেশ রক্ষক সেনাদের পাহাড়ে থাকতে দিবে না এমনকি বাংলা ভাষীয় লোকদেরকেও বসবাস করতে দিবে না আবার বাংলা ভাষায় তোমরা কথা বলবে না তাহলে আমরা কিভাবে বিশ্বাস করবো তোমরা আলাদা হওয়ার জন্য পরিকল্পনা করতেছো না। তোমাদের সাহস দেখে তো আমরা অবাক। আমাদের সমতল ভুমি তোমাদের জন্য উন্মুক্ত তোমরা যেকোন শহরে বসবাস করো আমাদের কোন আপত্তি নেই এমনকি। তোমরা এক শহর থেকে আরেক শহরে আসা যাওয়া করো তাতেও কোন সমস্যা নেই কিন্তু সমস্যা হলো বাংলা মানুষ পাহাড়ে বসবাস ও সেনা সদস্য পাহাড়ে অবস্হান ওটাই তোমাদের ব্যাথা হয়ে ওঠেছে তাই না। আমাদের এতো সমস্যা সম্মুখীন হতে হয় তোমাকে কি কখনও তাতে অংশগ্রহণ করেছো। তোমাদের লোকেরা অবাধে ভারতীয় ও মায়ানমার তোমাদের জাতি ভাইদের কাঁছে আসা যাওয়া করো কোন অনুমিত ছাড়া তাতেও কোনো দোষ নেই। শুধু দোষ হলো আমরা কেন পাহাড়ে যাই তাই না। তোমাদের জন্য চাকুরির সুবিধা আছে দেশের যেকোন জেলার যেকোন কোমপানীতে কিন্তু তোমরা পাহাড়ে বসে বসে কিভাবে ভিন্ন হবে বা আলাদা হবে তা নিয়ে পরে থাকো। এইসব ছেড়ে কিভাবে উন্নতি করবে তা নিয়ে চিন্তা করো । অহেতুক ঝামেলা করে নিজদের বিপদ ডেকে এনো না 🙏 এক পাহাড়ী মেয়ে সে তার মায়ের অসুস্হ এর কথা বলে আমারা থেকে ২৬০০০ টাকা নিয়েছে এখন পযর্ন্ত আমি তার চেহারা টা দেখতে পারি নি সে কোন জায়গায় বসবাস করে॥ আমরা বাংলার মন বড় কোন কেউ বিপদে পড়লে তাকে সাহায্য করা আমাদের ধর্ম। আর তোমরা পরে আছো আলাদা হতে। জেনি চাকমা , তালতলা , খাগড়াছড়ি কেউ যদি এই মেয়েটার ঠিকানা বলতে পারে তাহলে তাকে পুরস্কার দেওয়া হবে। কারণ মেয়েটা মিথ্যা কথা বলে বলে অনেক বাংলার মানুষ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে । তার নাম্বার ॥ জেনি চাকমা 01616951183
যদি পাকিস্তানকে ভেঙে বাংলাদেশ নতুন দেশ হতে পারে , তাহলে চট্টগ্রাম পাহাড়ি আদিবাসীরা কেন নতুন দেশের দাবি রাখতে পারবে না , যেভাবে বদ্ধ এবং হিন্দুদের অত্যাচার করা হচ্ছে আমরা নতুন দেশ চাই ।
যদি পাকিস্তানকে ভেঙে বাংলাদেশ নতুন দেশ হতে পারে , তাহলে চট্টগ্রাম পাহাড়ি আদিবাসীরা কেন নতুন দেশের দাবি রাখতে পারবে না , যেভাবে বদ্ধ এবং হিন্দুদের অত্যাচার করা হচ্ছে আমরা নতুন দেশ চাই ।
আমার তিন বছর অভিজ্ঞতা থেকে বলছি পাহাড়ি দের যে পরিমান অস্র আছে তা গননা করে শেষ করা যাবে না সেনা বাহিনী না থাকলে, পাহাড়ে বাঙ্গালি রা ১মাস ও থাকতে পারবে না
আমারা পাহাড়ে জমি কিনতে চাই,পাহাড়ে স্বাধীন ভাবে ঘুরতে চাই, আমরা চাকুরীর জন্য আবেদন করতে চাই,আমরা হেড ম্যান,কারবারি,মেম্বার,চেয়ারমান হতে চাই, আমরা সবাই বাংলাদেশি হয়ে থাকতে চাই,এক দেশে দুই আইন মানি না,এখন আইন পরিবরতন চাই। সেনাবাহিনির ঘাটি চাই।
চাকমা মারমাসহ বিভিন্ন উপজাতিগোষ্ঠী অনাদিকাল থেকেই পার্বত্য চট্রগ্রামে বসবাস করছে বিষয়টি মোটেই এমন নয় বরং যেই অর্থে তারা বাঙালিদেরকে সেটেলার বা দখলদার বলছে একই অর্থে পাহাড়ীরা নিজেরাও সেটেলার বা দখলদার কারণ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্রগ্রামের ১৩টি উপজাতির সবগুলোই বহিরাগত এরা কোনভাবেই এদেশের আদি ভূমিপুত্র নয় এরা ভারতের সেভেন সিস্টার মিয়ানমার থাইল্যান্ড চীন প্রবৃতি দেশ থেকে মাত্র কয়েকশো বছর আগে আমাদের পার্বত্য অঞ্চলে প্রবেশ করেছে আজকে আমরা প্রমাণ হিসাবে পার্বত্য চট্রগ্রামের প্রধান কয়েকটি উপজাতির আগমনের ইতিহাস তুলে ধরছি। চাকমাঃ বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর নাম চাকমা সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য অভিমত অনুযায়ী চাকমারা ছিল মূলত মধ্য মিয়ানমারের অধিবাসী আরেক মত অনুযায়ী চাকমারা ত্রিপুরা রাজ্যেরই কাছাকাছি চম্পকনগর নামের একটি রাজ্যে বাস করতো শতকের শেষ দিকে এরা পার্বত্য চট্রগ্রামের কর্ণফুলী নদী এবং তার উপনদী সমূহের উপত্যকা ভূমিতে ছড়িয়ে পড়ে। ত্রিপুরাঃ ত্রিপুরা উপজাতির নাম থেকেই প্রমাণিত হয় এরা ভারতের ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ১৬৬১ সালে রাজা গোবিন্দ মানিক্যের অনুসারী এবং আত্মীয় স্বজন প্রতিপক্ষের আক্রমণে টিকতে না পেরে বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে আশ্রয় নেন এবং এরপর থেকে তারা এদেশেই বসবাস করে। মারমাঃবার্মা উপজাতির আদিনিবাস সাবেক বার্মা তথা বর্তমান মিয়ানমারে তাদের একটি অংশ ১৭৭৪ সালে আরাকান থেকে এসে চট্রগ্রাম অঞ্চলের রামু ঈদঘর মাতামুহুরি উপত্যকায় বসবাস শুরু করে ১৮০৪ সালে তারা পার্বত্য চট্রগ্রামের বান্দরবানে প্রবেশ করে বসতি স্থাপন করে। সুগত চাকমা নামে খোদ উপজাতীয় লেখকদের লেখা বইপত্র থেকে এভাবে ইতিহাস যাচাই করে দেকা গেছে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্রগ্রামের ১৩টি উপজাতির সবগুলোই ভারতের সেভেন সিস্টার এবং মিয়ানমারের আরাকান সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে পার্বত্য চট্রগ্রামে বসতি স্থাপন করছে কাজেই রাষ্ট্রের মূল জনগোষ্ঠী তথা বাঙালি জাতির বিবেচনায় তারা উপজাতি বটে কিন্তু কোনভাবেই আধিবাসী নয় কারণ আদিবাসী বলা হয় তাদের যারা স্মরণকালের দীর্ঘ সময় ধরে কোন জায়গায় বসবাস করে কাজেই পাহাড়ে বসবাস করা উপজাতিরা যেহেতু মাত্র কয়েকশো বছর আগে এদেশে প্রবেশ করছে তারা কোনভাবেই আদিবাসী নয় অতএব পাহাড়ীরা যেভাবে বাঙালিদের সেটেলার বা দখলদার বলে সেই অর্থে তারা নিজেরাই সেটেলার এ কারণে বিশেষজ্ঞরা বলছেন চাকমা মারমা সহ উপজাতীয় গোষ্ঠীগুলো যেহেতু আদিবাসী নয় কাজেই পাহাড়কে তাদের নিজস্ব সম্পত্তি দাবি করা এবং বাঙালিদেরকে পাহাড় থেকে সরিয়ে দেয়ার কোন অধিকার উপজাতিদের নেই বরং বাঙালিদের উপর আক্রমণ করা পাহাড়কে স্বাধীন জুম্মল্যান্ড হিসাবে ঘোষণার চেষ্টা করা এবং পাহাড় থেকে সেনা প্রত্যাহারের দাবি সহ এই ধরণের কোন কাজ পাহাড়িরা করলে তাদেরকে রাষ্ট্রদ্রোহী হিসাবে আইনের আওতায় আনার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
চট্টগ্রামসহ পাহাড়ি অঞ্চলগুলো আলাদা দেশ হতে চাইলেই কি হতে পারবে ওরা বাংলাদেশ থেকে আলাদা হলে ওদেরকে পাশের দেশ নিয়ে নিবে।ওদেরকে উস্কানি দিয়ে অস্থির করে তোলা হচ্ছে।বড় ধরনের যড়যন্ত্র চলছে।ওখানে সেনাবাহিনীর শক্তিশালী ঘাটি তৈরি করতে হবে।দেশ ও দেশের মানুষকে যড়যন্ত্র থেকে রক্ষা করতে হবে
দাবি ও পরিকল্পনা যদি হয় জুম্মল্যান্ড রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার , চাওয়া যদি হয়ে থাকে সায়ত্তশাসন। তাহলে বলে দিচ্ছি আমরাও শান্তি চাইনা। চাওয়া পাওয়া থাকতেই পারে কিন্তু সেটা যদি হয় আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার তবে কেও ছাড় পাবেননা। লাউড এন্ড ক্লিয়ার।
আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটা পার্বত্য জেলাকে এক সড়কের আওতায় আনতে হবে।। সন্ত্রাসীরা যেন কথা বলার আগেই তাদের কুপোকাত করা যায়।। পাহাড়ের সন্ত্রাসদের দমন করতে প্রয়োজনে এক লাখ সেনা বাহিনীর প্রশিক্ষিত লোক অস্ত্র সহ সেখানে মোতায়েন করতে হবে।। এর পর দেখবো কুকি চিন ও তাদের দোসররা কিভাবে কথা বলে। পাহাড়ে আমাদের বাংগালি ভাইদের উপর খুন, গুম,হামলা, লুটপাট বন্ধ করতে ও দেশের সীমানা নিরাপদ ও অখন্ড বাংলাদেশ এক রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।। পাহাড়ে ৩০০০ হাজারের মত আধুনিক সেনাবাহিনীর ক্যাম্প তৈরী করতে হবে।।মোট কথা বাংলাদেশের ক্ষতি হয় এমন কর্মকাণ্ড ঘটার আগেই রুখে দিতে হবে
বাংলাদেশ এর সেনাবাহিনীর সেনানিবাস দরকার 3/4 টি ,এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের একটি লংমারচ্ করেন ,ষড়যন্ত্র যেখানেই সেখানেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে পতিহত করবেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এর জন্য চিরুনী অভিযান হোক দ্রুত
যারা পার্বত্য চট্টগ্রামে গুরার জন্য আসেন তারা এখানে এক বছরের জন্য অন্তত থাইকা ব্যবসা করে দেখেন এখানে কিভাবে বাঙালি একজন চলতে হয়।। এখানে রাজনীতি উপজাতি সংগঠনগুলো সম্বন্ধে জানেন জানার পরে তারপর আপনারা ওইখানে যাইয়া মন্তব্য করেন
খুবই দুঃখজনক বাংলাদেশের সকল নাগরিকের অধিকার সে পাহাড়ে বসবাস করবে সমতলে বসবাস করবে এটা তার অধিকার সবাই বাংলাদেশের নাগরিক বৈষম্য কারীদের হীন উদ্দেশ্য থাকতে পরে
ভাই আমাদের পক্ষে বলার মত কেউ নাই। যে সরকার ক্ষমতায় আসুক পার্বত্য অঞ্চলের বাঙ্গালীদের দিকে নজর দেয় না। আমাদের অনুরোধ সচেতন নাগরিক মহল আমাদের দিকে সুদৃষ্টি দানের অনুরোধ করছি।
উপজাতিদের কাছে আমার একটি প্রশ্ন, আপনারা কোনো রকম বাধা বিপত্তি ছাড়া বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় গিয়ে চাকরি জায়গা কিনা কিংবা থাকা সবকিছুই করতে পারছেন, কিন্তু আমরা বাঙালিরা আপনাদের এখানে গেলে আর্মির পাহারা লাগবে কেন, আবার ওখানে যারা বাঙালিরা রয়েছে ওদেরকে আপনারা স্যাটেলার বলছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম কি বাংলাদেশের বাইরে নাকি?
আমরা সবাই কি মিলেমিশে থাকতে পারি না?? বাঙালি আদিবাসী এই শব্দ ছাড়া কি আমরা সবাই শুধু বাংলাদেশী হয়ে সবাই সবার সাথে সুন্দর বড় মন নিয়ে এক সাথে থাকতে পারি না ?? আমার আসলেই বুজে আসে না কেনো হিংসা ঘৃণাহ রাগ ক্ষোভ মনে আসে?? কেনো সুন্দর মনে কেউ কাউ কে ভালোবাসতে পারে না?? সমস্যাটা কোথায়?? কেউ জানলে প্লিজ জানাবেন ?