এক্সপোর্ট বিজনেসে কিভাবে সফল হবেন?
ভালো প্রোডাক্টঃ
আপনি যে পণ্যটি এক্সপোর্ট করার চিন্তাভাবনা করবেন বা বাছাই করবেন অবশ্যই সবার আগে নিশ্চিত করবেন সেই পণ্যের কোয়ালিটি আন্তর্জাতিক মার্কেটে প্রবেশ করার উপজোগি কিনা। আপনারা আমার মত অনেক এক্সপোর্টার আছে যারা সেম একি পণ্য নিয়ে কাজ করবে। তাই চেষ্টা করবেন পণ্যের গুনগত মান ভালো এমন পণ্য বাছাই করার জন্য। এর ফলে আপনি একই বায়ারের কাছে থেকে একাধিক অর্ডার পাবেন।
টাইম ম্যানেজমেন্টঃ
আপনার বায়ার আপনাকে অর্ডার করল কিন্তু আপনি তাকে সময়মত পণ্য ডেলিভারি করতে পারলেন না তাহলে কিন্তু সে আপনার সাথে আর কখনো কাজ করবেন না। অর্ডার পাওয়ার সাথে সাথে সব কিছু দ্রুত ম্যানেজ করে শিপমেন্টের ব্যাবস্থা করুন বায়ার আপনার উপর খুশি হবেন। মনে রাখবেন আন্তর্জাতিক ব্যাবসায় প্রতি মুহূর্তের দাম দিতে হয়।
কম্পিটিটিভ প্রাইসঃ
বায়ার পেয়েছেন, তাকে ইচ্ছামত প্রাইস দিলেন সে কিন্তু আপনাকে রিপ্ল্যাই ও করবেন না। উনি আপনার মত অনেক সাপ্লায়ার থেকে প্রাইস নিবেন এবং ফাইনালি যার কোয়ালীটী ও প্রাইস ভালো মনে হবে তাকে অর্ডার দিবে। তাই চিন্তা করবেন কম লাভ রেখে প্রাইস দেয়ার জন্য। লাভ কম করবেন বায়ার আপনাকে রিপিট অর্ডার দিবেন। একবারে বেশি খাওয়ার চিন্তা করলে সব হারাবেন।
কাস্টমাইজ প্রোডাক্টঃ
বায়ারের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনার পণ্য যদি কাস্টমাইজ করে দিতে পারেন তাহলে আপনার অর্ডার পাওয়ার চান্স অনেকআংশেই বেড়ে যাবে।
কমিট্মেন্টঃ
বায়ারকে যেভাবে কমিট্মেন্ট দিবেন সেই অনুযায়ী কাজ করবেন। তাকে বললেন জ পেমেন্ট পাওয়ার সাথে সাথে পণ্য ডেলিভারি দিব অথচ আপনি পেমেন্ট পাওয়াড় পোড় পণ্য ডেলিভারি করতে অনেক সময় নিলেন, বায়ার কিন্ত ২য় বার আপনাকে ট্রাস্ট করবেন না। তাই কমিট্মেন্ট বজায় রাখুন।
এক্সপোর্ট স্কিলসঃ
প্রতিনিয়ত নিজের স্কিল ডেভেলপ করুন, আপডেট থাকুন, তাহলে আপনার বিজনেস পরিচালনা অনেক স্মুথ হবে। মনে রাখবেন আপনি যত বেশি জানবেন তত বেশি ভালো করবেন।
18 сен 2024
