বাংলাদেশে শান্তি ফিরে আসুক এই কামনা করি । কিন্তু একটা প্রশ্ন : বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে কলকাতায় আন্দোলন হচ্ছে কেন ? কিন্তু যখন ওখানে হিন্দুদের উপর অত্যাচার হয় তখন কোলকাতা গর্জে ওঠে না কেন ?
প্রশ্ন আমার একটাই। ন্যায় অন্যায় যাই হোক না কেন আন্দোলনের সামিল এতো মানুষ। আমাদের এতগুলো শিক্ষক এতোদিন ধরে রাস্তায় বসে আছে...শিক্ষা দূর্নীতির এতো জঘণ্য প্রকাশ... কোনকিছুই আমাদের এখানকার ছাত্র, যুবসমাজকে নাড়া দেয় না। কেন? কেন ? কেন?
কারণ তারা শরিয়াকে সেক্যুলার ভাবে। কিন্তু 5-6 টা ধর্মকে সহাবস্থান দেওয়া হিন্দুত্বকে কমিউনাল। এবার প্রশ্ন আসবে এর সাথে তার সম্পর্ক কি? উত্তর হলো; শাসক নির্বাচনে। শাসকের আইডিওলজি অনুযায়ী শাসন চলে। যাদের নীতি অন্যায়ের উপর নির্ভরশীল, তাদের শাসনও অন্যায়কে ভিত্তি করেই চলে
মানব বাবু আপনার মতের সঙ্গে একদম একমত। আর পশ্চিমবঙ্গের যে প্রতিবাদীদের কথা বল্লেন, সেই সার্থপরদের কথা না বলাই ভাল, কারণ ওরা এখন ভাতাজীবী, কিছু বলার আগে সাতবার ভাবে আমাদের ভাতা বন্ধ হয়ে যাবে না তো ।
এইসব বিবেক বেচে খাওয়া হিন্দু বিরোধী কিন্তু মুসলিম প্রেমী সুবিধাবাদী ভাতা জীবীদের পাত্তা দিয়ে গুরুত্ব না দিয়ে প্রতিবাদ করা উচিত এই পক্ষপাত পূর্ণ বেয়াদবদের বিরুদ্ধে।
এখানে সবাই বোবা । নির্লজ্জ। সুধু টাকা চেনে ।একদম ঠিক বলেছেন কবির সুমন নচিকেতার গান একসময় খুব ভাল লাগত। ভন্ডামি বন্ধ হবে টাকা না পেলে ।পুরোটাই সাপোর্ট করি ।
সব পাতি ধান্দা। ব্যবসা পাওয়ার রাস্তা। শিং টা ছিলই, এখন গলার ঘণ্টা টাও নাড়াচ্ছে তাই শিং দেখা যাচ্ছে। মেরুদন্ড না থাকলে, মগজ টা দাড়াবে কিসের ওপর। সব ক্ষয়ে গেছে , কেচো হয়ে কিলবিল করছে। হিজিবিজি জীবন, হিজিবিজি লম্ফ ঝম্ফ। মই দিয়ে ছাদে ওঠে, দড়ি দিয়ে নামে, এই এদের অবস্থা। সিড়ি বলে যে কিছু আছে, জীবন এদের তা ভুলিয়ে দিয়েছে। অন্ধজীবি, কবন্ধজীবি , দুর্গন্ধ জীবি , বলদ জীবি। যেকোনো একটা সঠিক বিশেষণ। এদের ধুলে জনতা শান্তি পায়।সুখ পায়। এরা বিরক্তি উদ্রেগ কারী "নির্বোধ"। সানন্দা য় অপর্ণা সেনের পেন হতে ছবি দেখতাম , কিন্তু কোনো লেখা মনে পরে না যা আদৌ পড়ার মত। ঢাকনি দিয়ে কান চুলকাত হয়ত।😀। নিয়ম করে এদের সুখ্যাতি করলে গায়ের জ্বালা মেটে।
একজন ছাত্র কম নম্বর পেয়ে স্নাতক , স্নাতকোত্তর এ সুযোগ পেয়ে উচ্চ শিক্ষিত হল এবং -- , অন্য দিকে বেশী নম্বর পাওয়া পাস কোর্সে ভর্তি হয়ে আর উচ্চ শিক্ষিত হবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হল । এটাই আসল চিত্র ।
সুমন বাবু আমি সত্যি অন্তর থেকে বাংলাদেশের ছাত্রদের সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলন কে সম্ভ্রান্ত করনে সমর্থন করি। আমাদের ভারতেও এবং পশ্চিমবঙ্গে ও এই সংরক্ষণ তুলে দেওয়া অতি দ্রুত প্রয়োজন আছে। আমাদের দেশের ছাত্র সমাজ কে রুখে দাঁড়িয়ে আন্দোলন সংগঠিত করতে হবে।
সাব্বাস! অসাধারণ-- অশেষ অশেষ ধন্যবাদ। যত বুদ্ধি ওই কিসের মধ্যে যেন। বাংলায় সব বুদ্ধিজীবী এক ব্যভিচারিনীর পায়ের তলায়। এক ব্যভিচারিণী কে খুশি করতেই বাংলার বুদ্ধিজীবী রা দেহ থেকে মানুষের রক্ত টাই ঝেড়ে ফেলে দিয়েছে।
Manab babu, many thanks for this Great Video and Brilliant Presentation. Manab Babu, we appreciate your Honest, Outspoken, Impartial, Courageous and Fearlessness Journalism.
আমাদের বাংলাই এখন যারা ছাত্র ছাত্রী তারা বেশিরভাগই বাবা মায়ের একটাই সন্তান, গুলি খেয়ে মরতে কেউ চাইবে না কেননা সম্পত্তি আর বাবা মাকে দেখবে কে , আর বাংলাদেশের ব্যাপার ক্রিকেট খেলার মতো উইকেটে পর উইকেট পড়বে গুলি শেষ হয়ে যাবে , সরকার পড়ে যাবে আর এখানে এই জিনিস হবে অবশ্য তবে 2040 পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ।