মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ ❤❤ রাহুল ভাই আপনি ভিন্ন ধর্ম থেকে সরাসরি সহীহ মুসলিম সহীহ আকিদায় এসেছেন আলহামদুলিল্লাহ ❤❤🤲🤲 খুব কম মানুষই আছে হয়তো!,,যাদের নসিব এমন হয়✅✅ কিন্তু হানাফিগণ অভিযোগ করেছে,,আপনার নাকি কুরআন তেলাওয়াত শুদ্ধ হয় না❌❌ আর আপনিও স্বীকার করেছেন যে, আপনি কোনো আলেম বা প্রতিষ্ঠানে কুরআন শিক্ষা নেন নি❌... যাইহোক!,,এটা খুব ভালো এবং হয়তো সর্বত্তম❤️❤️ যে, আপনি সহীহ আকিদা ও বাতিল আকিদা নিয়ে গবেষণা করেন🤚🤚 কিন্তু পবিত্র কুরআন মাজীদও পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে দামী কিতাব☝️☝️ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার বাণী☝️☝️ স্বয়ং তাঁর মুখের ভাষা✅✅ \যে ব্যক্তি কুরআন শিক্ষা নেয় নি,,তার জন্যেও শুদ্ধ তেলাওয়াত ফরজ!,,কেননা সালাতে কুরআন তেলাওয়াত ছাড়া নামাজ হবে না❌❌ অতএব বলছি রাহুল ভাই!... আকিদা তো সহীহ করলেন ✅✅ .. কিন্তু এখন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত শুদ্ধ উচ্চারণ শিক্ষা অর্জন করলে ভালো হয়🤚,,,কেননা ভুল কুরআন তেলাওয়াত করলে কুরআন তাঁর তেলাওয়াতকারীকে অভিশাপ দেয়☝️☝️ --আল্লাহ বলচেন✅✅ আর অশুদ্ধ কুরআন তেলাওয়াত করলে কঠিন থেকে কঠিন গুনাহর ভাগী হতে হয় ☝️☝️
আলহামদুলিল্লাহ ২০১৬ সালের পর থেকে আমি বুকের উপর হাত বেধে নামাজ পড়তেছি আগে নাভির নিচে বেঁধে নামাজ পড়তাম তার মানে এই না যারা নাভির নিচে হাত বাঁধেন তাদেরকে অসম্মানজনক কথা বলা আমাদের মোটে উচিত না তাদেরকে উৎসাহিত দিবেন নামাজ পড়ার জন্য আমার কাছে বুকের উপর হাত বাধার হাদিসটা বেশি শক্তিশালী মনে হচ্ছে তাই আমি তাই আমি এটার উপরে আমল করছি
হ্যা রুহুল ভাই একজন পড়াশুনা করা মানুষ। কিন্তু যে হাদীস তিনি দলিল দিয়েছেন এটি মুরসাল হাদীস। কারণ এটি বর্ণনা করেছেন একজন তাবেয়ী। তিনি কোন সাহাবী থেকে শুনেছেন তা তিনি বলেননি। তাই এ হাদীসের সনদ রাসূল সাঃ পর্যন্ত পৌঁছেনি
। তাউস (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাধঁতেন।[1] সহীহ। باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلَاةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلَاةِ . - صحيح حدثنا ابو توبة، حدثنا الهيثم، - يعني ابن حميد - عن ثور، عن سليمان بن موسى، عن طاوس، قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يضع يده اليمنى على يده اليسرى ثم يشد بينهما على صدره وهو في الصلاة . - صحيح [1] আলবানী একে ইরওয়াউল গালীল (২/৭১) বর্ণনা করে বলেন, এর সনদ সহীহ। অতঃপর বলেন, এটি যদিও মুরসাল বর্ণনা কিন্তু এটির সনদ সহীহ। তাছাড়া ভিন্ন সনদসমূহ দ্বারা মাওসূলভাবে এটি বর্ণিত হয়েছে। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত) ২/ সালাত (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)
বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।
@@HossainSahah-93 ar rahul saheb je direct fbt post kore bolen, nam ullekh koreo tokon unara sara den na keno... Waj er mahfile mike e esob cillacilli kore ki hobe. Face the people e ekdin bosen kintu uni jiboneo bosben na karon bosle je pir saheber vokto haraben
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী একজন জ্ঞানী মানুষ ব্রাদার রাহুল মুফতি জাহাঙ্গীর আলম আপনাকে চ্যালেঞ্জ দিয়েছিল বাহাসের জন্য আপনি বাসের জন্য রাজি হননি মুফতি জাহাঙ্গীর আলমের সাথে আপনার বাহাস করা দেখতে চাই আমরা
তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৭৫৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।
তাওবা ..... তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযরত অবস্থায় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বেঁধে রাখতেন। باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا أَبُو تَوْبَةَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ، - يَعْنِي ابْنَ حُمَيْدٍ - عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ مُوسَى، عَنْ طَاوُسٍ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِي الصَّلاَةِ . صحيح (الألباني) حكم حدثنا ابو توبة، حدثنا الهيثم، - يعني ابن حميد - عن ثور، عن سليمان بن موسى، عن طاوس، قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يضع يده اليمنى على يده اليسرى ثم يشد بينهما على صدره وهو في الصلاة . صحيح (الالباني) حكم হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ তাঊস (রহঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)
আশ্চার্য বিষয়, আপনারা কোরআন রেখে হাদিস নিয়ে কেন কাঁদা ছোড়াছুড়ি করেন। হুজুররা কবে যে এক পাল্লায় আসবেন আল্লাহ জানেন। আপনাদের মতো আলেমদের জন্য সাধারণ জনগণ ইসলাম নিয়ে বিভ্রান্তিতে পরে যাচ্ছে ।
@@AbdurRakibAbdurRakib-we2oj নামাজে বুকে ও নাভির নিচে হাত বাঁধার উভয় যায়গার হাদীস আছে ঐ জন্য ইমাম আবু হানীফা রাছুল উল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উভয় হাদীস এর উপর আমল করার জন্য মেয়েদের কে বলেছেন বুকে হাত বাঁধার জন্য পুরুষদেরকে বলেছেন নাভির নিচে হাত বাঁধার লাগি। আহলে হাদীস এর ভাইয়ারা শুধুমাত্র বুকে হাত বাঁধার হাদীস এর উপর আমল করতেছেন।
নাস্র ইবনু আলী ..... আব্দুর রহমান হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি যুবায়ের (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি, নামাযের সময় দুই পা সমান রাখা এবং এক হাতের উপর অন্য হাত রাখা সুন্নাত। باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ، أَخْبَرَنَا أَبُو أَحْمَدَ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ صَالِحٍ، عَنْ زُرْعَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، قَالَ سَمِعْتُ ابْنَ الزُّبَيْرِ، يَقُولُ صَفُّ الْقَدَمَيْنِ وَوَضْعُ الْيَدِ عَلَى الْيَدِ مِنَ السُّنَّةِ . حدثنا نصر بن علي، اخبرنا ابو احمد، عن العلاء بن صالح، عن زرعة بن عبد الرحمن، قال سمعت ابن الزبير، يقول صف القدمين ووضع اليد على اليد من السنة . হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)
আমি একটা ব্যাপার বুঝতে পারি না, আহলে হাদীস ছাত্র রা আহলে হাদীস এর দলীল খুঁজে পায়, আর হানাফি শায়েখরা কেবলমাত্র হানাফি মাযহাবের হাদিস খুঁজে পায়। বোঝা যায় কেহই সামগ্রীক হাদীস পড়ে না, যে যার মাজহাবের সংকলিত হাদীস কেতাবের মধ্যেই আবদ্ধ থাকে।
বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।
সাহস থাকলে দুজন সামনাসামনি বসে পিছন থেকে পুকুরের মতো কেউ ঘেউ ঘেউ কইরেন না দুজন সামনাসামনি বসেন বাহাজ করেন আমরা দেশের মানুষ দেখতে চাই কার জয় হয় আর কার পযরাজয়
আব্বাসীর কাছে যাইয়েন - সহিহ হাদিসের সংজ্ঞা আপনাকে বুঝায়ে দিবেনি। আপনি জেনারেল শিক্ষিত ব্রাদার রাহুল। আপনি আব্বাসীর মতো আলেমকে নিয়ে বলতে গেলে আপনাকে ঐ মানের হতে হবে।
. মুহাম্মাদ ইবনু বাক্কার .... ইবনু মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি ডান হাতের উপর বাম হাত রেখে নামায পড়ছিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা দেখতে পেয়ে তাঁর বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে দেন। (নাসাঈ, ইবনু মাজাহ)। باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكَّارِ بْنِ الرَّيَّانِ، عَنْ هُشَيْمِ بْنِ بَشِيرٍ، عَنِ الْحَجَّاجِ بْنِ أَبِي زَيْنَبَ، عَنْ أَبِي عُثْمَانَ النَّهْدِيِّ، عَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ، أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي فَوَضَعَ يَدَهُ الْيُسْرَى عَلَى الْيُمْنَى فَرَآهُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَوَضَعَ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى . حدثنا محمد بن بكار بن الريان، عن هشيم بن بشير، عن الحجاج بن ابي زينب، عن ابي عثمان النهدي، عن ابن مسعود، انه كان يصلي فوضع يده اليسرى على اليمنى فراه النبي صلى الله عليه وسلم فوضع يده اليمنى على اليسرى . হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan) বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইব্ন মাসউদ (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)
মুহাম্মাদ ইবনু মাহবূব ..... আবূ জুহাইফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। আলী (রাঃ) বলেন, নামাযে রত অবস্থায় নাভির নীচে বাম হাতের তালুর উপর ডান হাতের তালু রাখা সুন্নাতের অন্তর্ভুক্ত। باب وَضْعِ الْيُمْنَى عَلَى الْيُسْرَى فِي الصَّلاَةِ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَحْبُوبٍ، حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ زِيَادِ بْنِ زَيْدٍ، عَنْ أَبِي جُحَيْفَةَ، أَنَّ عَلِيًّا، - رضى الله عنه - قَالَ السُّنَّةُ وَضْعُ الْكَفِّ عَلَى الْكَفِّ فِي الصَّلاَةِ تَحْتَ السُّرَّةِ . ضعيف (الألباني) حكم حدثنا محمد بن محبوب، حدثنا حفص بن غياث، عن عبد الرحمن بن اسحاق، عن زياد بن زيد، عن ابي جحيفة، ان عليا، - رضى الله عنه - قال السنة وضع الكف على الكف في الصلاة تحت السرة . ضعيف (الالباني) حكم হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f) বর্ণনাকারীঃ আবূ জুহাইফাহ (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ২/ সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) 2/ Prayer (Kitab Al-Salat)
এইখানে পুরুষ আর মহিলার কোনো অংশ আসে না নবী সাঃ বুকের উপর হাত বেধেছেন হাদিসের আসছে এটাই ঠিক আর মহিলারা বুকের উপর হাত বেধেছে এর কোনো একটাও প্রমান নেই যদি প্রমান দিতে পারেন ১০ কোটি টাকা আপনাকে দিব আর আমার কানগুলো কেটে দিব ইনশাআল্লাহ
তুই বিশাল বড় আল্লাহর অলি মনে হচ্ছে এখন তো তোর জন্ম নিয়ে মানুষের সন্দেহ হতে পারে। ব্রাদার রাহুলের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার মত বুকে দম নেই সেই জন্য কমেন্টে উল্টোপাল্টা লিখছিস