আমাদের লক্ষীপুর জেলার পূর্বাঞ্চল বন্যার অবস্থা খুব ভয়াবহ পানি শুধু বাড়ছে (বিশেষ করে মান্দারীতে),বেশিরভাগ মানুষ ঘরছাড়া, সবার ঘরে হাটুর উপরে পানি, পারলে সবাই এগিয়ে আসেন, ✊ লক্ষ্মীপুর যে আলাদা জেলা এটা কি মিডিয়া বুঝতে ব্যর্থ কোনো নিউজ নাই, কেউ এগিয়ে আসে না, হে আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন। #everyone #লক্ষীপুর #lakhimpur
সেচ্ছাসেবী যারাই ফেনীতে উদ্ধার এবং খাদ্য সামগ্রী নিয়ে যাচ্ছেন আপনারা ফুলগাজী বাজারের পরে ঘনিয়ামোড়া থেকে পরশুরামের চিথলিয়া ও মির্জানগর ইউনিয়ন যাওয়ার চেষ্টা করেন। অনেকেই বন্ধুয়া মুন্সিরহাট পর্যন্ত যাচ্ছেন, ফুলগাজীর পরে বন্যার পরিস্থিতি খারাপ। নদী ভাংগার আশেপাশের বাড়ি গুলো থেকে উদ্ধার আগে দরকার। ফেনী থেকে ২৫ কিলোমিটার পরে গিয়ে উদ্ধার করেন,৭ দিন ধরে অন্ধকারে সবাই,ক্ষুধার্ত সবাই। বিশুদ্ধ পানি,শুকনো খাবার,মোমবাতি দরকার।
We the people of this country consider the collapsed of the closure of Muchapur in Companyganj area of Noakhali district under the pressure of inside flood water due to the purposeful blocking of the upstream water released by India without letting it go down to the sea at the right time as a sabotage of the Water Development Board. Due to the collapse of the closure located in Muchapur area, this country has suffered irreparable damage. Therefore, we request the Interim Government of this country to prosecute all the officials and employees of the Water Development Board who were on duty to manage the closure and bring them under the law due to the allegations of conspiracy.
এইখানে নদী বরাবর লঞ্চ চালানো উচিত তাহলে অনেক দূর পর্যন্ত পৌঁছানো যাবে এবং যে সমস্ত দুর্গম এলাকায় যাওয়া যায় না লঞ্চ নিয়ে সমস্ত দুর্গম এলাকায় পর্যাপ্ত ত্রাণ নিয়ে হাজির হওয়া উচিত। এমনিতে লঞ্চ মালিকদের কমপ্লেন পদ্মা সেতু হওয়াতে নাকি লঞ্চ এমন একটা অবস্থা ভালো নয় এটা দাবি করছে লঞ্চ মালিকরা তাহলে ব্যবসা ভালো হবে মানুষও বেঁচে যাবে❤
জ্বী, নূর মোহাম্মদ ভাই যেমনটি বলেছেন, সবাই এসে শুধু একমুখী কার্যক্রম চাল্লাচ্ছে, টাউন সাইডের এলাকা গুলোতে কিছু ত্রান বিতরন করে ফটোশেসন করে চলে যাচ্ছে! অথচ, একটু ভিতরের গ্রাম গুলোতে কেউ যাচ্ছেনা, সেখানে আজ অবধি কোন উদ্ধার/ত্রানবাহী বোট যায়নি! খবর এসেছে দাগনভুঞার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজাপুর, সিন্দুরপুর এর ভিতরের গ্রাম গুলোতে হাজার মানুষ খাদ্য-পানি ও চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুর প্রহর গুনছে! ভাই সম্ভব হলে আল্লাহর ওয়াস্তে ওই গ্রাম গুলোতে ২/৪ টা বোট যান😭😭
সেচ্ছাসেবী যারাই ফেনীতে উদ্ধার এবং খাদ্য সামগ্রী নিয়ে যাচ্ছেন আপনারা ফুলগাজী বাজারের পরে ঘনিয়ামোড়া থেকে পরশুরামের চিথলিয়া ও মির্জানগর ইউনিয়ন যাওয়ার চেষ্টা করেন। অনেকেই বন্ধুয়া মুন্সিরহাট পর্যন্ত যাচ্ছেন, ফুলগাজীর পরে বন্যার পরিস্থিতি খারাপ। নদী ভাংগার আশেপাশের বাড়ি গুলো থেকে উদ্ধার আগে দরকার। ফেনী থেকে ২৫ কিলোমিটার পরে গিয়ে উদ্ধার করেন,৭ দিন ধরে অন্ধকারে সবাই,ক্ষুধার্ত সবাই। বিশুদ্ধ পানি,শুকনো খাবার,মোমবাতি দরকার।
সেচ্ছাসেবী যারাই ফেনীতে উদ্ধার এবং খাদ্য সামগ্রী নিয়ে যাচ্ছেন আপনারা ফুলগাজী বাজারের পরে ঘনিয়ামোড়া থেকে পরশুরামের চিথলিয়া ও মির্জানগর ইউনিয়ন যাওয়ার চেষ্টা করেন। অনেকেই বন্ধুয়া মুন্সিরহাট পর্যন্ত যাচ্ছেন, ফুলগাজীর পরে বন্যার পরিস্থিতি খারাপ। নদী ভাংগার আশেপাশের বাড়ি গুলো থেকে উদ্ধার আগে দরকার। ফেনী থেকে ২৫ কিলোমিটার পরে গিয়ে উদ্ধার করেন,৭ দিন ধরে অন্ধকারে সবাই,ক্ষুধার্ত সবাই। বিশুদ্ধ পানি,শুকনো খাবার,মোমবাতি দরকার।