Usila tu dorte hobe garanty karon duar age pise dorod naporle dua kobul hoyna hujur s,l,mer usila Sara batil der dua kobul hobena munafikin jotoy bondu sauker khta sune kam hobeeeena ? Karon dorod sorif o usila usila haaaasss tura gumra onno ke korbi jahannami
চাওয়া পাওয়া যত কিছু আছে সব কিছু মহান আল্লাহর কাছে চাইতে হবে রাসুলের তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর কাছে ডাইরেক্ট চাইতে হবে নিজের নেক আমল দিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা যেতে পারে
আলহামদুলিল্লাহ। শুনলাম।বুঝলাম। রাসূলুল্লাহ সাললাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পবিত্র ওসিলা দিয়ে দোয়া করা যাবে ইনশাআল্লাহ। ,,অনেক কথা এসে যায়। ,,,সার কথা হল দরুদ শরীফ পাঠ না করলে দোয়া কবুল হয় না। আর দরুদ শরীফ পাঠ করলে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওসিলা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন,তোমরা আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য কর যাহাতে তোমরা কৃপা লাভ করিতে পার। আল কোরআন। ইসলামে যাবতীয় ইবাদত বন্দেগীতে দোয়া কালাম আমলে জিকির আজকারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওসিলা প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছে।কালিমা ঈমান এলেম আযান একামত সালাত দোয়া হায়াত মউত কবর হাশর পুলসিরাত কিয়ামত কায়েম হওয়ার পর কঠিন থেকে কঠিন সময়ে যখন কোন নবী রাসূল আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহস করবেন না বা অনুমতি পাবেন না তখন আলহামদুলিল্লাহ একমাত্র রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমগ্র উম্মতের শাফায়াতের ঝান্ডা হাতে নিবেন। কাজেই যাহার শাফায়াত জরুরী তাহার ওসিলা করাও জরুরী। আল্লাহ্ তায়ালা ই ভাল জানেন।
সুবহানাল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। মহান আল্লাহ সুবহানতায়ালা এর কাছে সরাসরি চাই দোয়া করি। দরুদ শরীফ অবশ্যই পাঠ করি। আর তখনই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওসিলা প্রতিষ্ঠা হয়ে যায়। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ভাল জানেন। আমিন।
ঈমান শেষ হবে আব্বাসীর কথা মানলে। ওনি যে হাদিসের রেফারেন্স দিলেন তা বানোয়াট হাদিস। আদম আঃ কে আল্লাহ নিজে দোয়া শিক্ষা দিছেন- রব্বানা যলামনা আনফুসানা.......অন্য সব হাদিস বানোয়াট এই সকল হুজুরদের আখেরাতের কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে অবশ্যই।
আমি আল্লার নিকট দোয়া কবুলের জন্য আল্লার নিকট উছিলা বর্ননা করি আলাহ ও আল্লার সিফাতী নামের উসিলা করে দোয়া করি। ক্ষমার জন্য গাফ্ফার নামের উসিলা, রিজিকের জন্য রাজ্জাক, দয়ার জন্য রহমান, রাহিম নামের উসিলা করে, দোয়া করি। আলহামদুলিল্লাহ।
মতিউর রহমান মাদানী তিনি এটাই বলতে চেয়েছেন যে শুধু কারো উকিলাই ধরে আর চায় ঠিক নয় আর বাবা দিবে এটা ঠিক নয় হ্যাঁ। নেককার যাবে কিন্তু দেওয়ার মালিক আল্লাহ বলতে হবে হে আল্লাহ আমি তো গুনাগার আমি জানিনা তুমি আমারটা কিন্তু মুক্ত তোমার প্রিয় বান্দা স্করপিও তার উছিলায় আল্লাহ তো তুমি আমাকে মাফ করতে পারো হে আল্লাহ তুমি আমার মাফ করে দাও এটা বলা যাবে
পীর পয়গাম্বর নবী রাসুল দের অছিলা দেয়া যদি শিরক হবে থাকে তা হলে যখন কোন ব্যক্তির দোয়া কবুল না হলে, তখন সেই ব্যক্তির ভালো কাজের ওছিলায় দোয়া করা যদি জায়েজ হয়ে থাকে তা হলে নবী রাসুল পীর পয়গাম্বর নবী রাসুল দের অছিলা দেয়া যাবে না কেন?
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন তোমরা মোনাজাতের শুরুতে এবং শেষে আমাকে রাখ অর্থাৎ দুরুদ পেশ করো তাহলে তোমাদের দোয়া কবুল করা হবে। এটাই দলিল যে রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর ওসিলা নিয়ে দোয়া করা জায়েজ।
আমার মন কি চায় তা আল্লাহ খুব ভালোভাবেই জানেন তাই সরাসরি তার কাছেই চাইতে হবে। একজন ব্যাক্তি মৃত বা জীবিত হোক সে নেককার কিম্বা বদকার এ বিষয়টি কেবলমাত্র আল্লাহ জানেন। কারণ আল্লাহ ছাড়া কেউ গায়েব জানেন না। সুতরাং কারো উসিলা দিয়ে দোয়া করা সসম্পূর্ণ শেরেকী। আল্লাহ আমাদের সবাই কে হেদায়েত নসিব করুন। আমিন।।
Please see the meaning of the Dua which is read after Azan. In this Dua we ask Allah (among other things) to receive the recommendation of our beloved prophet on the day of judgement. So I think there is no problem if we ask Allah to bless/favour us for the sake of our prophet Mohammed - SAW/PBUH. Allah is all knowing.
এই বিভিন্ন আলেমদের ভিন্ন ভিন্ন মতের কারনে সাধারণ মানুষ, যারা কোরআন হাদিসের মানি বুঝিনা তারা অনেক সমেস্যার মধ্যে আছি, আমরা কেয়ামতের দিন, এই আলেমদের কে অপরাধী মামলা করবো, এক আল্লাহ এক কোরআন এক নবী তো এতো ভিন্ন মত্ কেনো
আপনার নিজের চিন্তায় পাগল হয়ে যাবেন আবার মামলা করবেন কোন সময়? এসব বাজে চিন্তা করে কোনো লাভ হবে না বরং নিজে শরিয়তের জ্ঞান অর্জন করেন আর এই জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক নর ও নারীর জন্য ফরজ করা হয়েছে সুতরাং আপনি নিজে না শিখে অন্যকে দোষ দিয়ে লাভ হবে না।
কে ঈমানের সাথে নশ্বর জীবন থেকে অবিনশ্বর জীবনে বা পরকালের জীবনে চলে গেছে তা একমাত্র মহান রাব্বুল আলামিনই জানেন। তাই আমরা মৃত ব্যক্তির জন্য দোয় করব, তাদেরকে দুনিয়াবাসি দিতে পারে, নিতে পারেনা।
আল্লাহ তায়ালা এভাবেই ওহাবীদেরকে মাথা মোটা করে পাঠিয়েছেন নাকি তারা এজন্যই মাথামোটা যে তাদের সাথে জুল খোয়াছারার বংশধর! এই মাথা মোটা মোনাফেকই আল্লাহর রাসুল সাঃ এর সাথে তর্কে লিপ্ত হয়েছিল এবং বেয়াদবী করেছিল!
আল্লাহ সুবা: রোগ ব্যাধিতে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে উপকরন / ঔষধ ব্যাবহার করতে বলেছেন। আব্বাসী সাহেব যা বলেছেন তা উনি পীর মাজার আক্বীদাগত বিশ্বাস থেকে বলেছেন,যা শরিয়াহর সাথে সাংঘর্ষিক।
শায়খ আলবানী বা সালেহ আল-মুনাজ্জিদসহ অন্যান্য যারা নিজেদের মতের বিরোধী হওয়ার কারণে হাদীসটি অপব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছে, তাদেরকে আমরা বলবো, সহীহ হাদীসের মূল বক্তব্য দ্বারা বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ার পর আপনাদের যুক্তি ও ব্যাখ্যার কোন প্রয়োজন নেই। হাদীসের বক্তব্যকেই আমরা গ্রহণ করবো। আর আপনাদের কোন একটা বক্তব্য যদি গ্রহণযোগ্য হতো, তাহলেও সেটা বিবেচনা আসতো। এই হাদীসের স্পষ্ট বক্তবে্যর বিপরীতে তারা যা লিখেছেন, সবই অসার ও ভিত্তিহীন যুক্তি। আল্লাহ ক্ষমা করুন। তৃতীয় দলিল: عن سليم بن عامر الخبائري , أن السماء قحطت، فخرج معاوية بن أبي سفيان - رضي الله عنهما - وأهل دمشق يستسقون فلما قعد معاوية على المنبر قال: أين يزيد بن الأسود الجرشي؟، فناداه الناس , فأقبل يتخطى الناس، فأمره معاوية فصعد المنبر فقعد عند رجليه، فقال معاوية: اللهم إنا نستشفع إليك اليوم بخيرنا وأفضلنا، اللهم أنا نستشفع إليك اليوم بيزيد بن الأسود الجرشي , يا يزيد , ارفع يديك إلى الله، فرفع يزيد يديه، ورفع الناس أيديهم، فما كان أوشك أن ثارت سحابة في الغرب، كأنها ترس , وهبت لها ريح، فسقينا , حتى كاد الناس أن لا يبلغوا منازلهم. অথর্: হযরত সুলাইম ইবনে আমের আল-খাবাইরী থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আকাশে অনাবৃষ্টি দেখা দিলো। হযরত মুয়াবিয়া বিন আবু সুফিয়ান রা. ও দামেশকের লোকেরা বৃষ্টির জন্য দুয়া করতে বের হলো। হযরত মুয়াবিয়া রা. যখন মেম্বারে বসলেন, তিনি বললেন, ইয়াজীদ বিন আসওয়াদ জুরাশী কোথায়? লোকেরা তাকে ডাক দিলো। সে লোকদের ভিড় ঠেলে আসতে লাগলো। হযরত মুয়াবিয়া রা. তাকে নিদর্েশ দিলেন। তিনি মেম্বারে উঠে হযরত মুয়াবিয়া রা. এর পায়ের কাছে বসলেন।হযরত সুলাইম ইবনে আমের আল-খাবাইরী থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আকাশে অনাবৃষ্টি দেখা দিলো। হযরত মুয়াবিয়া বিন আবু সুফিয়ান রা. ও দামেশকের লোকেরা বৃষ্টির জন্য দুয়া করতে বের হলো। হযরত মুয়াবিয়া রা. যখন মেম্বারে বসলেন, তিনি বললেন, ইয়াজীদ বিন আসওয়াদ জুরাশী কোথায়? লোকেরা তাকে ডাক দিলো। সে লোকদের ভিড় ঠেলে আসতে লাগলো। হযরত মুয়াবিয়া রা. তাকে নিদর্েশ দিলেন। তিনি মেম্বারে উঠে হযরত মুয়াবিয়া রা. এর পায়ের কাছে বসলেন। হযরত মুয়াবিয়া রা. বললেন, হে আল্লাহ, আমরা আজ আমাদের মধে্য সবচেয়ে ভালো ও সবোর্ত্তম ব্যক্তিকে সুপারিশকারী হিসেবে পেশ করছি, হে আল্লাহ, আমরা আপনার কাছে আজ ইয়াজীদ বিন আসওয়াদ জুরাশীকে মাধ্যম বানিয়ে আবেদন করছি। হে ইয়াজীদ, আল্লাহর উদ্দেশে্য, তুমি তোমার হাত উত্তোলন করো। ইয়াজীদ ইবনে আসওয়াদ তখন হাত উঠালেন। লোকেরাও তার সাথে হাত উঠালো। কিছুক্ষণের মধে্য পশ্চিম আকাশে ঢালের মতো মেঘের ঘনঘটা দেখা দিলো। চার দিকে বাতাস বইতে শুরু করল। আমাদের উপর এমন বৃষ্টি হলো যে, লোকেরা তাদের বাড়ীতে যেতে পারছিল না। ইরওয়াউল গালীল, হাদীস নং ৬৭২, একইভাবে শায়খ নাসীরুদ্দীন আলবানী তার আত-তাওয়াসসুল কিতাবে হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। শায়খ আলবানী তার দু’টি কিতাবে এই বর্ণনাকে সহীহ বলেছেন। এই বর্ণনায় আমাদের মূল দলিল হলো, হযরত মুয়াবিয়া রা. এর দুয়াটি। দুয়াতে তিনি স্পষ্টভাবে হযরত ইয়াজীদ বিন আসওয়াদের ওসিলা দিয়ে আল্লাহর কাছে দুয়া করেছেন। এই হাদীসে দু’প্রকারের ওসিলা প্রমাণিত হয়েছে। ১. হযরত মুয়াবিয়া রা. ইয়াজীদ বিন আসওয়াদ এর সত্ত্বার ওসিলা দিয়ে দুয়া করেছেন। ২. হযরত ইয়াজীদ বিন আসওয়াদকে দুয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন। এছাড়াও হাদীসে হযরত মুয়াবিয়া রা. এর বক্তব্য থেকে ম্পষ্ট যে, তিনি বলেছেন, হে আল্লাহ, আমাদের মাঝে সবচেয়ে উত্তম ও সবচেয়ে ভালো ব্যক্তির ওসিলা দিয়ে আপনার কাছে আবেদন করছি। এ বক্তব্য থেকে স্পষ্ট যে, ওসিলা দেয়ার ক্ষেত্রে মূল হলো, আল্লাহর প্রিয়ভাজন ব্যক্তির ওসিলা দেয়া। ইয়াজীদ ইবনে আসওয়াদকে আল্লাহর প্রিয় পাত্র মনে করেই ওসিলা করা হয়েছে। আরও অনেক দলিল রয়েছে। সেগুলো আমরা অন্য কোন আলোচনায় লিখবো ইনশা আল্লাহ।
ওসিলা দিয়া দোয়া করার দরকার কি? আমরা কোরআনে পাচ্ছি শয়তান সরাসরি আল্লাহর কাছে দোয়া করেছে। নবীগন সরাসরি দোয়া করেছেন। সন্দেহ যআওযর দরকার নাই। আপনি সরাসরি আল্লাহর কাছে দোয়া চান। সাথে দোয়া কবুলের শর্ত পূরণ করেন।
আদম আঃ মোহাম্মদ সাঃ এর উসিলা দিয়ে দোয়া করাতে আল্লাহ পাক আদম আঃ এর দোয়াকবুল করেছেন এই হাদিসটি সম্পুর্ন কুরআন বিরোধী। অর্থাৎ বানোয়াট হাদিস। কারণ আল্লাহ পাক কুরআনে উল্লেখ করেছেন আল্লাহ তায়ালার সেই শিখিয়ে দোয়া যেই দোয়া খানার মাধ্যমে আল্লাহ পাক আদম আঃ এর দোয়া কবুল করেছেন। দোয়াটি হলো রব্বানা জলামনা আনফুছানা - - -
সঠিক ভাই তারা হাদীস উল্লেখ করে যে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উসিলা মাধ্যমে পিতা আদম (আঃ) তওবা কবুল হয়েছে অথচ হাদীস সহীহ নয় এটা নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মিথ্যারোপ নবী একথা কোথাও বলেনি তাছাড়া সূরা বাকারা মধ্যে রয়েছে আল্লাহ আমাদের পিতা কিছু কালেমা শিক্ষা দিয়েছেন যার মাধ্যমে তওবা করবে সে কালেমা বা দোয়া উল্লেখ রয়েছে সুরা আরাফে
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী যাহা বললো তাহা ও যুক্তিসঙ্গত নয় ডাইরেক্ট আল্লাহর কাছে চাওয়ায় উত্তর) আলাউদ্দিন জিহাদি যেটা বলল নবীজি নিজের উছিলা দিয়ে আল্লাহর কাছে চাইছেন তার অর্থ হইলো সব মুসলমান নিজেই নিজের এবাদতের উসিলা দিতে হইবে ডক্টর আবুল কালাম আজাদ সাহেব ঠিক বলেছেন মাওলানা আহমদ উল্লাহ ঠিক বলেছেন ধন্যবাদ
ধন্যবাদ এমন ভিডিও দেওয়ার জন্য এই ভিডিও থেকে বাতিল আকিদা মার্কা আলেমগুলো চিনতে পারলাম। উছিলাকরা আলেম গুলো বাতেল। এবাদতে আবু লাহাবের নামও আছে তুমি আবু আবু লাহাবের নামে মাপ চাও
যারা উসিলাকে অস্বীকার করে, তারা কুরআনকেও অস্বীকার করে। কারণ, আল্লাহ পাক বলেন -ইয়া আইয়্যুহাল্লাজীনা আমানু ওয়াবতাগু ইলাইহি উসিলাহ।অর্থ হে বিশ্বাসীগণ!তোমরা উসিলাহ তালাশ করো।
আল্লাহ পাক কোরআনে বলেছেন যে তোমরা আমার নবী রাসুল অলী আউলিয়া দের কে মৃত বলো না। তার মানে কি বুজেননা, এই কথাটা অনেক মাওলানা রা প্রকাশ করে না। আপনারা নিজে কোরআন পড়ুন ও তরজমা দেখুন, শিখুন। তার আগে কিছু বলবেন না।
সারসংক্ষেপ: মানুষকে যে কোন কিছু দেওয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ। তাই যে কোন প্রয়োজনে আল্লাহর শরণাপন্ন হতে হবে। এজন্য কারও উছিলার দরকার নেই। বান্দার কিছু চাওয়ার থাকলে সরাসরি আল্লাহর কাছে চাইতে হবে।
এতো এতো ডিগ্রিধারী বড় বড় আলেমগন গত চারমাস ধরে এর সমাধান করতে পারেননি,শুধু বাহাস আর বাহাস/ধোলাই আর ধোলাই। কেউ কারো কথা মানতে রাজী না শুধু যুক্তি আর যুক্তি।
বিচারকের সামনে যেতে চাইলে ওয়াসিলা মানে উকিল ধরতে হয়, আল্লাহর নিকট যেতে চাইলে একজন আল্লাওয়ালা মানুস লাগবে,, কারন আমি পথ চিনিনা বিধায় যে চিনে ও জানে তাকে ধরতে হবে,
আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনার তো আপনি যা চান নাজায়েজ নিয়ে আসেন বেদাত আর আম বেদাত নিয়ে আসুন হুজুর জানিনা কেন অনুষ্ঠান আপনি করেন মাদান হিসাব বলিয়াছেন জায়েজ আর নাজায়েজ বেদাত আর আম ব্যাথায় টিয়া কি কি বলছে গরুর গাছে আমার হুজুরের কাছে আমার প্রশ্ন এই যে ফেরাউন উনি সবসময় বগুড়া কেন গা দিয়ে রাখতেন ঢাকা রাখতেন আমরা শুয়ে আছি বুজুর্গগণের কাছে আমরা শুনি আছি এখন বর্তমান কত হাজার লোক ফেরাউনের অনুসারী এবং তা সিলসিলা চলে আমরা একটু হুজুরের কাছে জানতে চাই