সমস্যা নেই চিন্তার কোন কারণ নেই এসব দেখে বাহিরে থেকে অর্ডার আসা বন্ধ হয়ে যাবে । আর সাথে গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যাবে ভিক্ষা ও পাবে না এরা গার্মেন্টস কর্মীরা ।
ঢাকা শহরে যত মানুষ বাস করে তার মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক সংখ্যাটা উল্লেখযোগ্য সংখ্যা। আমার মতে গার্মেন্টসগুলোকে ঢাকা সিটি থেকে বাইরে স্থানান্তর করে দেওয়া উচিত এতে করে ঢাকার ভিতরে গাড়ির চাপ, মানুষের চাপ অনেকাংশে কমবে। চাহিদা কমলে দ্রব্যমূল্যের দাম কমবে। এ কাজটা রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থেকে করতে পারবে না। এখনই উপযুক্ত সময়।
আর কিছু হবেনা । সব কিছুরহাতের বাইরে চলে গেছে । এদেশের সেনাবাহিনীর উপর আর ভরষা করা যায়না কারন তারা একটা নির্বাচিত সরকারকে নিরাপত্তা দিতে ব্যার্থ হয়েছে যার কারনে হাসিনাকে প্রান বাঁচানোর জন্য দেশ ছাড়তে বাধ্যহয়েছে । তাহলে কি এইসব সেনাবাহিনীর দেশকে রক্ষা করতে পারবে ? । ধংস হয়েই ক্ষান্ত হবে ।😢
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সহ দুর্বিষহ জীবনযাপন কাটচ্ছে সাধারণ মানুষের তারপর ঠিকমতো পাচ্ছেন না বেতন তাই শ্রমিকদের দিকটা ও তো একটু বিবেচনা করা উচিত কোনো একশনে যাওয়ার আগে।
গরিবের দুঃখ কষ্ট কেউ দেখান নাই আজকে যদি প্রশাসন গরীবের দুঃখ বুঝত কষ্ট বুঝত দেশে এরকম নৈরাজগতা সৃষ্টি হতো না যারা গরিবের বেতন নিয়ে ছিলিমিলি খেলছে বেতন দিচ্ছে না তাদের আইনের আওতায় আনা উচিত
আর কিছু হবেনা । সব কিছুরহাতের বাইরে চলে গেছে । এদেশের সেনাবাহিনীর উপর আর ভরষা করা যায়না কারন তারা একটা নির্বাচিত সরকারকে নিরাপত্তা দিতে ব্যার্থ হয়েছে যার কারনে হাসিনাকে প্রান বাঁচানোর জন্য দেশ ছাড়তে বাধ্যহয়েছে । তাহলে কি এইসব সেনাবাহিনীর দেশকে রক্ষা করতে পারবে ? । ধংস হয়েই ক্ষান্ত হবে ।😢😮
আর কিছু হবেনা । সব কিছুরহাতের বাইরে চলে গেছে । এদেশের সেনাবাহিনীর উপর আর ভরষা করা যায়না কারন তারা একটা নির্বাচিত সরকারকে নিরাপত্তা দিতে ব্যার্থ হয়েছে যার কারনে হাসিনাকে প্রান বাঁচানোর জন্য দেশ ছাড়তে বাধ্যহয়েছে । তাহলে কি এইসব সেনাবাহিনীর দেশকে রক্ষা করতে পারবে ? । ধংস হয়েই ক্ষান্ত হবে ।😢😅