আমাদের বাজার থেকে একটা নিচিলাম এদের মতোই কচুরি পানা দেওয়া মাছ,১২কেজি বোয়াল,বাড়িতে নেওয়ার পরে আর খাওয়া যায় নি কাটার সময় পছা গন্ধ। পরে এই মাছ ফেলে দেওয়া লাগছে,ফ্রিজে রাখছিলাম দুই দিন পরে ফ্রিজ সহ বাইরে নিয়া দুয়া লাগছে,এই গন্ধ টা এখনও মনে হলে ভিতর থেকে সব বেরিয়ে আসে।🤮
ভাই আমাদের বাজারে এই মাছের দাম গুলো হবে - শিং - ৪০০ /- কেজি রুই- ৩৫০/-কেজি কাতল- ৪০০/- কেজি বোয়াল- ৪০০/- কেজি আর ভাই এই মাছ গুলো সবাই চাষের, সবাই কে বোকা বানাইতেছে ওরা 😭
ফাহিম ভাই কোলকাতার নিকট হাওড়া ব্রীজের সন্নিকটে ভারতের সবচেয়ে বড়ো পাইকারি মাছ বাজারে একবার আসেন , হাই ব্রিড মাছের হাজার ভ্যারাইটিস দেখতে পাবেন। ছয়মাস বা এক বৎসরের মধ্যে এক একটি মাছ পোনা থেকে বিশ কেজি ওজনের হয়ে যায়। যেমন হাই ব্রীড পোলট্রির মুরগি দু তিন মাসের মধ্যে ছানা থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক মুরগি তে পরিনত হয়।
মেরা দিয়া বাজার থেকে ডেমরা স্টাফ-কোয়ার্টারের দিকে যেতে নাগদারপাড় ব্রিজ পার হলে এখানে কিছু লোক এরকম ভেজাল যুক্ত মাছ বিক্রি করে, অথচ এদেরকে দেখার কেউ নেই!!!
এগুলো সব খাওয়ার অনুপযুক্ত মাছ। এগুলো বাহিরের দেশের বর্জ্য / রাসায়নিক মিশ্রিত নদী, ডোবা, খালের, বিলের মাছ। এরা সব সময় ফাঁকা জায়গায় বসে, কোনো বাজারে বসেনা কেনো?
ওরা ত সামান্য ইলিশ মাছও কেটে টুকরো টুকরো করে ৫০ ও ১০০ গ্রাম করে বিক্রি করে,ভারতীয় মালুরা এতটাই কৃপন যে ওদের দেশে উৎপাদিত পণ্যের ভোক্তা নাই,তাই ত ওরা প্রতিদিন শত শত টন মাছ বাংলাদেশে পাঠায়,তবে এগুলো প্রথমে যায় চট্টগ্রামে,ওখান থেকে সারাদেশে সরবরাহ করা হয়
কে বলল আপনারে ভাই রুই 1200 আপনি 600 দিলে এখানের সব রুই দিয়ে দিবে খুঁজে খুঁজে।ভাই আমরা 200 - 250 কিনি দাম খুব বেশি হইলে তাও আবার দাম বাড়ে শীতকালে।আমার দেশে অন্য রাজ্যে ( অন্ধ্রের রুই) হইলে সেটাও মানুষ বরফ দেওয়া বলে খেতে চাই না।নদীর ইলিশ বাদে এমনি মাছ কম খাই মানুষ।চাষের মাছ মানুষ বেশি খাই টাটকা হয় বলে।দাম আপনাদের দেশে বেশি প্রায় খাবার জিনিস যেমন গরুর মাংশ 600 কিনেন এখানে এই মাসে 50 টাকা বেড়ে 280 হয়েছে।
মিরপুর চিড়িয়া খানা রোড, স্বপ্ন দোকানের পাশে.... সকাল ৭/৮ টা সময় প্লাষ্টিক ড্রাম থেকে মাছ তুলে কচুরি পানার উপর শাজিয়ে ভ্যান গাড়ি গুলো দিনের কর্ম শুরু করে
আমার প্রশ্ন হল বাজার আছে রাস্তার পাশে কেন ব্ল্যাকমেইল করার জন্য। মাছ ব্যবসায়ীর ধারণা এই রাস্তা দিয়ে এর মালিক ও কর্মকর্তারা এখান দিয়ে যাতায়াত করে। এদের কাছ থেকে টাকা হাতানো যাইবে এই জন্য মিরপুর ডিএসএসের পশ্চিম পাশে পড়তে হওয়া আমি দেখতে পাই।