অসাধারণ কমরেড শতরূপ ঘোষ। আপনার জন্য আমরা সবাই গর্বিত। আপনি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। সংগ্রামী অভিনন্দন এবং লাল সেলাম জানাই। শিবম বাবু কে অসংখ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এবং লাল সেলাম জানাই। সি পি আই এম জিন্দাবাদ। বামফ্রন্ট জিন্দাবাদ।
@@tuskighosh6620 কাকলি দি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। একটাই ইচ্ছা বামফ্রন্ট কে সরকারে দেখে যেতে পারি। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর লিখে যাবেন। আপনার এবং আসিতদার লেখা পড়তে খুব ভাল লাগে। নমস্কার নেবেন। লাল সেলাম কমরেড।
@@taritkantibiswas2033 নিশ্চয়ই দেখে যেতে পারবেন । আমরা তো আছি ঠিক জয় ছিনিয়ে আনবোই। আপনি আমাদের শ্রদ্ধেয় সম্মানিয় ব্যক্তি। আমি আপনার স্নেহতুল্য অতি সাধারণ একজন,আমাকে প্রনাম দিয়ে এতো লজ্জা দেবেন না। খুব ভালো থাকবেন,শরীরের খেয়াল রাখবেন কমরেড🙏
নচিকেতার ওই একটা গান আছে না-"আজকে যিনি কয়লামন্ত্রী কালকে বেচেন শিক্ষা"-তো এ গান উনার লাইভ পারফরমেন্স সেই কলেজ লাইফেও মানে বাম আমলে শুনেছি আবার ২০১৯ এ ও আর একবার শুনলাম।তফাৎ কি পেলাম জানেন?আগের বার দিব্যি কোনো ভূমিকা ছাড়াই গেয়েছিলেন আর এবার দেখি ব্যখ্যা করে দিচ্ছেন "এসব কিন্তু এখনকার মন্ত্রীদের নিয়ে বলছি না"।হাসব না কাঁদব?
@@samirkumarbose7507 Tapan Bhattacharjee যদি গ্রাহাম স্টোন এর সঙ্গে আরো শিশুর মৃত্যু নিয়ে প্রতিবাদ নিশ্চয় ভালো কিন্তু ভণ্ডামি করা যেটা মালদা,বসিরহাট,বারাসাত এ হিন্দু লোকের ঘরে আগুন ,লুটপাট এগুলো নিয়ে উনি নীরব কেন,আর দিদির দলের কাট মানি এবং দলের দুর্নীতি নিয়ে একেবারে নিশ্চুপ। এই ধর্মীয় ভণ্ডামি নিয়ে বেশিদিন নিজেকে বুদ্ধিজীবী বলে জাহির করা খুব ভালো দিক নয়।
কয়লা মন্ত্রী , শিক্ষামন্ত্রী না হওয়ার কি আছে !! কয়লামন্ত্রী মানে এমন তো নয় যে সে কয়লা খনি তে কাজ করতো এখন শিক্ষা দপ্তরে কাজ করবে...!! Main কথা হচ্ছে কোন মন্ত্রী কেমন চালাতে পারছেন !! আর তিনি কত টা যোগ্য...!!
@@SaikatSadhukha good point! In our parliamentary democracy what are the parameters to become an efficient Mininster and more importantly how it could be implemented ? Remember! Even in Corporate World the best of CEOs are not necessarily the most technically competent person! Till recently, the only Non-Tata MD of Tata Steel Mr Rusy Modi was it's live example!
আজ যদি নচিকেতা, কৌশিক সেন, অপর্ণা সেন, জয় গোস্বামী, শুভাপ্রসন্ন বা শ্রীজাত বেঁচে থাকতেন, তবে প্রাইস ট্যাগ লাগিয়ে সরকারি চাকরি বিক্রি, মন্ত্রী ও বান্ধবীর বাড়ি থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার নিয়ে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করতেন ।। ওনাদের আত্মার শান্তি কামনা করি
@ চিরসবুজ সত্য আমি স্বীকার করি বা না করি তা সত্যই থাকবে। সত্যটা হল বহু হিন্দু সংগঠনই সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে জড়িত, সত্যটা হল বহু মুসলিম সংগঠনও সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ এবং তার চেয়ে 1000 গুণ বেশি বিপদজনক টেররিজমে জড়িত, সত্যটা হলো কংগ্রেস সিপিএম তৃণমূল ইত্যাদি বহু রাজনৈতিক সংগঠনই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে জড়িত। ডিটেলস্ বলছি না কিন্তু এটাই বাস্তব। কিন্তু সবচেয়ে আশ্চর্যজনক সত্যটা হল তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ দলগুলো কেউই নিজেদের হিংসাত্মক কার্যকলাপ এবং জেহাদি আগ্রাসন ও সন্ত্রাসের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। একতরফাভাবে হিন্দু প্রতি সাম্প্রদায়িকতার ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে যায়। যেমন 2001 সালে গোধরায় প্রায় 60 জন অযোধ্যা ফেরত হিন্দু তীর্থযাত্রীকে সবরমতি এক্সপ্রেস এর S-6 কামরায় জেহাদীরা জীবন্ত পুড়িয়ে মেরেছিল কিন্তু আপনি ভুলেও কোনদিন এই শতরূপ মার্কা ভন্ডদের মুখে তার উল্লেখ পর্যন্ত শুনবেন না। গান কবিতা বলা তো দূরের কথা। শুনুন মহাশয় মানুষ এত বোকা নয়, বিশেষ করে এই যুগের, ভন্ডামি ধরতে সময় লাগে না।
@চিরসবুজ গ্রাহাম স্টুয়ার্টকে কারা পুড়িয়েছিলো? গান্ধী মারার পরিকল্পনা, হত্যার পর উল্লাস করেছিলো কারা? না জানলে, কোনও নিরপেক্ষ সূত্র থেকে জেনে নিন। এখন সমস্যা হলো, যে সূত্র আমার পক্ষে বলছে সেই যখন তথ্য সহ আমার বিপক্ষে বলছে, তখন মানবো না, এমনটা হলে হবে না - কখনোই সত্য জানতে পারবেন না।
পার্থ অনুব্রত রা গ্রেফতার হলো ..... কিন্তু সুমন কবির গান লিখল না .... সুবোধ শ্রীজাত রা কবিতা লিখল না ... শুভাপ্রসন্ন এর তুলির আঁচড় কাটলো না ... নচি টা কেন গেয়ে উঠলো না ..... কেন কেন কেন????
খুব ভালো লাগলো কয়েকটা কথা। নচিকেতা বা সুমনের গানগুলো পলিটিক্যাল ব্যানারে নিজেদের মার্কেটিং ছিলো। ২) সুমন চট্টোপাধ্যায় মারা গেছেন সুমন চট্টোপাধ্যাযের কাছেই। ৩) অঞ্জন দত্ত প্রমুখেরা কখনো এক্টিভিস্ট মার্কেটিং করেন নি। প্রত্যেকটা কথাই সত্যি।
সত্য কে সত্য বলতে পারাটাই সাধারণ হওয়ার কথা। কিন্ত আজকের অবস্থা দেখে বাবার দেওয়া শিক্ষা গুলো কেই মনে হয় , ওগুলো যেনো অন্য যুগের কথা। সবাই বিকিয়ে গেছে
শতরুপ, ভোটে হারলেই হেরে যাওয়া নয়। নেতা , মানুষ হিসাবে তুমি সত্যিই অপরাজেয়। এমনিই থাকো। এমনি করে মানুষের কথা বলো, একই ভাবে মানুষকে নিয়ে ভাবো। জয় তোমার হবেই হবে। আবার বলছি, একমাত্র ভোটে জিতলেই জয়ী হওয়া বলে না।
এই বারোটায় অফিস আসি দুটোয় টিফিন, তিনটেয় যদি দেখি সিগনাল গ্রীন, কোন কথা না চটিটা কোন রকমে গলিয়ে চারটেয় ফিরে আসি বাড়ি, আমি সিপিএম এর সরকারি কর্মচারি।
যে ব্যক্তি " ফুল বউ"র মত প্রথম উপন্যাস " দেশ" শারদীয়া সংখ্যায় লেখেন সেই মাটি থেকে উঠে আসা, সমাজ সম্পর্কে গভীর ভাবে অবহিত আবুল বাশার কী করে নতুন রাজনৈতিক সমীকরণে জড়িয়ে পড়েন তা সতিই আশ্চর্যের!
আশ্চর্যের কিছু নেই। 10 সালে এবিপি আনন্দের একটা অনুষ্ঠানে বাসার বলেছিল ও সিপিএমকে সমর্থন করে কারণ ওর মতে মুসলিম স্বার্থ সবচেয়ে ভালো ভাবে সিপিএমই রক্ষা করে। এখন হয়তো ওর ধারণা তৃণমূল সেই কাজটা সিপিএমের চেয়েও ভালোভাবে করছে। শুধুমাত্র বাসার নয় ওই সমাজের অধিকাংশ লোক এই রকম লাইনেই চিন্তা করে। মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক পলিটিক্স করা দলগুলোও সেটা খুব ভালোই জানে এবং সেভাবেই মুসলিম সমাজের কাছে নিজেদের তুলে ধরে। এটাকেই আমাদের দেশে বলা হয় "ধর্মনিরপেক্ষ" রাজনীতি।
@ চিরসবুজ মানুষের বিচার হয় তার কথায় নয়, কাজে। 2007 সালে তসলিমা নাসরিনকে রাজ্য ছাড়া করার দাবিতে কলকাতায় আগুন জ্বালিয়ে ছিল বিশেষ এক সম্প্রদায়ের দাঙ্গাবাজরা। দুপুর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তান্ডব চলেছিল কলকাতার বুকে। একটু খবর নিয়ে দেখুন তো "ধর্মনিরপেক্ষ" বুদ্ধদেব তাদের কজনের মাথা ভেঙ্গেছিল। আব্বাস সহ ফুরফুরা শরীফের বহু নেতার বহু চরম হিন্দু তথা ভারত বিদ্বেষী কুৎসিত ভাষণ এই ইউটিউবেই পেয়ে যাবেন। সকলে তা জানে, শুধু সিপিএমই সেটা জানেনা ! বাহ্ রে।
শতরূপের কথাতে অভিভূত হওয়া ছাড়া আর কিচ্ছু হতে পারিনা , শুধু মনে হয় শুনেই যাই শুনেই যায় , কথা বলাটাকেও যে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায় তা উনি প্রমাণ করলেন।
কবীর সুমনের প্রসঙ্গে কোনও আলোচনা না করাই ভালো।কারণ এতে করে মালটা( কবীর সুমন) বেশী গুরুত্ব পেয়ে যাবে। আমি তো ওই বুড়ো ভাম কবীর সুমন কে মানুষ বলেই ভাবিনা। আসলে মালটা একটা অসভ্য জন্তু।
নচিকেতার গান আমাদের সময় যুবকদের মধ্যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলার ইন্ধন যুগিয়েছিলো কিন্তু সেই কবিও গায়ক ই আজকে কেমন যেন নিষ্প্রভ হয়ে গেছেন।
সত্যি বলতে কি আমরা কবীর সুমন কে চিনি না । চিনি প্রতিবাদী গায়ক সুমন চট্টোপাধ্যায় কে । আমার মন্তব্য কে আবার তার ধর্ম পরিবর্তন এর সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না।
তৃনমূল থেকে BJP বা BJP থেকে তৃনমূল এগুলো খুব বেশি খারাপ লাগে না কারন সুভাষ চন্দ্র বসু ও দল বদল করে ছিলেন এরকম আর অনেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যুক্তিপূর্ণ কারনে দল বদল করেছেন, কিন্তু হাওয়া বুঝে তৃনমূল থেকে BJP তার পর আবার BJP থেকে তৃনমূল এগুলো হজম করা কষ্টকর।
উনি দল বদল করেননি, তৈরি করেছিলেন। যখন কম্যুনিস্টদের সমর্থনে ওনার জেতার পরেও কয়েকটি কারণে নিজের জয়কে ভালো লাগলো না। পদত্যাগ করলেন ও নিজের অনুরাগী দের নিয়ে পৃথক দল তৈরি করলেন, ফব।