প্রতিমা ও ভাস্কর্য পূজা কি একটি উচ্ছিষ্ট ধর্ম? ❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ দেবী দুর্গার প্রতিমা ✳✳✳✳✳✳✳ ✳পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার মূর্তি। ✔বাংলায় দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায় সেটি সপরিবার দুর্গার মূর্তি। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডানপাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। কখনো বা পাথরের, কখনো বা ধাতুর আবার কখনো বা মৃণ্ময়ী রূপে, আবার কখনো বা দেখতে পাওয়া যায় রত্নখচিত মূর্তি। ✔তবে মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি আর⛔পতিতালয়ে মাটি । ✔শরৎকালের হয় দেবীর অকালবোধন । এই সময় দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে । এই নবদুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে ৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয় । এই নব কন্যারা হলেন (১) নর্তকী/ অভিনেত্রী, (২) কাপালিক, (৩) ধোপানী, (৪) নাপিতানি, (৫) ব্রাহ্মণী, (৬) শূদ্রাণী, (৭) গোয়ালিনী, (৮) মালিনী ও (৯) পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়? 🔶️হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো । সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান । ⛔তবে কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন প্রমাণিত ব্যাখা নাই । ---------------------------------- হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ ✳হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত ✔১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি। অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ( ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ ) ✔২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে (ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর)। ✔৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ✔৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে- "যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে" ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ ✔৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] ✳অনেকে এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন। ____________________
প্রতিমা ও ভাস্কর্য পূজা কি একটি উচ্ছিষ্ট ধর্ম? ❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ দেবী দুর্গার প্রতিমা ✳✳✳✳✳✳✳ ✳পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার মূর্তি। ✔বাংলায় দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায় সেটি সপরিবার দুর্গার মূর্তি। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডানপাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। কখনো বা পাথরের, কখনো বা ধাতুর আবার কখনো বা মৃণ্ময়ী রূপে, আবার কখনো বা দেখতে পাওয়া যায় রত্নখচিত মূর্তি। ✔তবে মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি আর⛔পতিতালয়ে মাটি । ✔শরৎকালের হয় দেবীর অকালবোধন । এই সময় দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে । এই নবদুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে ৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয় । এই নব কন্যারা হলেন (১) নর্তকী/ অভিনেত্রী, (২) কাপালিক, (৩) ধোপানী, (৪) নাপিতানি, (৫) ব্রাহ্মণী, (৬) শূদ্রাণী, (৭) গোয়ালিনী, (৮) মালিনী ও (৯) পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়? 🔶️হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো । সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান । ⛔তবে কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন প্রমাণিত ব্যাখা নাই । ---------------------------------- হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ ✳হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত ✔১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি। অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ( ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ ) ✔২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে (ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর)। ✔৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ✔৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে- "যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে" ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ ✔৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] ✳অনেকে এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন। ____________________
ঐ ব্যক্তির কথার চাইতে কার কথা উত্তম হতে পারে যে মানুষকে ডাকে আল্লাহর পথে (আল কোরআন)। প্রিয় ভাইয়ারা 💘অনেক কষ্ট করে ইসলামিক ভিডিও বানাই কিন্তু তেমন কোন সাপোর্ট পাইনা 😭 আমার পিকচার উপর ক্লিক করে শুধু একবার দেখে আসুন প্লিজ, 😭...🙏,,,,
*তিনিই সেই আল্লাহ যিনি তোমাদের আকৃতি গঠন করেন মায়ের গর্ভে,তিনি যেমন চেয়েছেন তিনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই তিনি প্রবল পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।(আল ইমরান-০৬)*
Amin Allah jeno Tai koren .jehetu Allah mononito Dormi Islam .ami Etai Allah KACHE chai. R ETAR modey nastiker mokhe protit Houk Allah SHOKOL Nannot. Amin
প্রতিমা ও ভাস্কর্য পূজা কি একটি উচ্ছিষ্ট ধর্ম? ❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ দেবী দুর্গার প্রতিমা ✳✳✳✳✳✳✳ ✳পতিতালয়ের মাটি দিয়ে গড়া হয় দেবী দুর্গার মূর্তি। ✔বাংলায় দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সাধারণত দেখা যায় সেটি সপরিবার দুর্গার মূর্তি। এই মূর্তির মাঝখানে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডানপাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিক। দেবীর মূর্তি অনেক রকম ভাবেই বানান শিল্পীরা। কখনো বা পাথরের, কখনো বা ধাতুর আবার কখনো বা মৃণ্ময়ী রূপে, আবার কখনো বা দেখতে পাওয়া যায় রত্নখচিত মূর্তি। ✔তবে মাটির তৈরি মূর্তি বানাতে প্রয়োজন হয়-গাভীর মূত্র, গোবর, ধানের শিস, গঙ্গার জল, রাজ দরবারের মাটি, চৌমাথার মাটি, গজদন্ত মৃত্তিকা, নদীর দুই তীরের মাটি, গঙ্গামাটি আর⛔পতিতালয়ে মাটি । ✔শরৎকালের হয় দেবীর অকালবোধন । এই সময় দেবী দুর্গার নয়টি রূপকে নব দূর্গা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে । এই নবদুর্গার প্রতিমা তৈরিতে নবম মাটি সংগ্রহ করা হয় পতিতালয় থেকে ৷ আর সেই কারণেই সেই পুরাকাল থেকে আজও দেবীর মূর্তি তৈরিতে দরকার হয় বেশ্যালয়ের মাটি। যার মাধ্যমে পতিতাকেও সম্মান দেখানো হয় । এই নব কন্যারা হলেন (১) নর্তকী/ অভিনেত্রী, (২) কাপালিক, (৩) ধোপানী, (৪) নাপিতানি, (৫) ব্রাহ্মণী, (৬) শূদ্রাণী, (৭) গোয়ালিনী, (৮) মালিনী ও (৯) পতিতা/বেশ্যা । ⛔কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়? 🔶️হিন্দু পুরাণে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে পতিতাদের ক্ষমতা নাকি দেবতাদের থেকেও বেশি কারণ ঋষি বিশ্বামিত্র যখন ইন্দ্রত্ব লাভের জন্য কঠোর তপস্যায় ব্রতী হয়েছিলেন তখন তার ধ্যান ভঙ্গ করার জন্য দেবরাজ ইন্দ্র, তার দরবারের সব থেকে সুন্দরী নর্তকী মেনকাকে পাঠান। মেনকার নৃত্যের ফলে বিশ্বামিত্রের ধ্যান ভঙ্গ হয় । তাই দেবরাজ ইন্দ্র সর্বশক্তিমান হয়েও যা পারলেন না সামান্য নারী হয়ে, মেনকা তা হেলায় করে ফেললো । সেই কারণেই শক্তি স্বরূপা, জগৎজননী মা দুর্গার মূর্তি তৈরিতে এই পতিতালয়ের মাটি এক অপরিহার্য উপাদান । ⛔তবে কেন পতিতালয়ে মাটি ব্যবহার করা হয়, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন প্রমাণিত ব্যাখা নাই । ---------------------------------- হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ ❎❎❎❎❎❎❎❎❎ ✳হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ - বেদ দ্বারা প্রমাণিত ✔১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি। অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ( ঋগ্বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ ) ✔২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে (ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর)। ✔৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ✔৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে- "যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে" ভগবত গীতা - অধ্যায় ৭ - স্তব ২০ - [ ✔৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ✔৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ -[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] ✳অনেকে এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন। ____________________