কোলকাতা তথা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সাথে তর্কবিতর্ক করে লাভ নেই,,,কারন তারা হচ্ছে ভারতের চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক। মুম্বাই,,,ইউপি ,,,মধ্যপ্রদেশ,,,রাজস্থান,,,বিহার,,,দিল্লী,,,কেরালা,,,তামি লনাড়ু এর শাসকগোষ্ঠী সহ সাধারণ মানুষেরা পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের-কে ভারতের নাগরিক- ইতো মনে করে না। পশ্চিমবঙ্গ হচ্ছে একটি গরীব রাজ্য,,,এদের না আছে শিক্ষার শক্তি না আছে অর্থনৈতিক শক্তি ,,,এদের ৭০% বেশি মানুষ অন্যান্য রাজ্য গিয়ে দিনমুজুরি এবং গৃহপরিচালিত কাজ করে । এক কথায় বলতে পশ্চিমবঙ্গের মানষু হচ্ছে ভারতের পরিচ্ছন্নতা কর্মী ,,,যাকে রাষ্ট্রীয় ভাষায় বলে চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক
যার যার কাছে তার দেশ সুন্দর ও মহান যেমন আমার কাছে আমার বাংলাদেশ তবে আধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় ভাবে ভারতকে শ্রদ্ধা করি যদিও আমাদের বাংলাদেশ অবিভক্ত ভারতের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ ও ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক ভাবে গুরুত্ব আমি বাংলাদেশী হিসেবে গর্বিত।
@@prabalparkrasi9585ভগবান যখন যা করেন মঙ্গলের জন্য . বাংলাদেশের বিপুল দরিদ্র জনসংখ্যার ভার আমাদের নিতে হয়নি. নইলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হতে হতো না .
কোলকাতা তথা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সাথে তর্কবিতর্ক করে লাভ নেই,,,কারন তারা হচ্ছে ভারতের চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক। মুম্বাই,,,ইউপি ,,,মধ্যপ্রদেশ,,,রাজস্থান,,,বিহার,,,দিল্লী,,,কেরালা,,,তামি লনাড়ু এর শাসকগোষ্ঠী সহ সাধারণ মানুষেরা পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের-কে ভারতের নাগরিক- ইতো মনে করে না। পশ্চিমবঙ্গ হচ্ছে একটি গরীব রাজ্য,,,এদের না আছে শিক্ষার শক্তি না আছে অর্থনৈতিক শক্তি ,,,এদের ৭০% বেশি মানুষ অন্যান্য রাজ্য গিয়ে দিনমুজুরি এবং গৃহপরিচালিত কাজ করে । এক কথায় বলতে পশ্চিমবঙ্গের মানষু হচ্ছে ভারতের পরিচ্ছন্নতা কর্মী ,,,যাকে রাষ্ট্রীয় ভাষায় বলে চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক
কোলকাতা তথা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সাথে তর্কবিতর্ক করে লাভ নেই,,,কারন তারা হচ্ছে ভারতের চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক। মুম্বাই,,,ইউপি ,,,মধ্যপ্রদেশ,,,রাজস্থান,,,বিহার,,,দিল্লী,,,কেরালা,,,তামি লনাড়ু এর শাসকগোষ্ঠী সহ সাধারণ মানুষেরা পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের-কে ভারতের নাগরিক- ইতো মনে করে না। পশ্চিমবঙ্গ হচ্ছে একটি গরীব রাজ্য,,,এদের না আছে শিক্ষার শক্তি না আছে অর্থনৈতিক শক্তি ,,,এদের ৭০% বেশি মানুষ অন্যান্য রাজ্য গিয়ে দিনমুজুরি এবং গৃহপরিচালিত কাজ করে । এক কথায় বলতে পশ্চিমবঙ্গের মানষু হচ্ছে ভারতের পরিচ্ছন্নতা কর্মী ,,,যাকে রাষ্ট্রীয় ভাষায় বলে চতুর্থ শ্রেণীর নাগরিক
সুন্দর মনোভাব নিয়ে ভিডিও তুললে সেটা তো ভালো লাগবেই। ধন্যবাদ কলকাতার একটু ইতিহাস উপহার দেবার জন্য। আরো অনেক অনেক ইতিহাস বাইরে ও ভেতরে লুকিয়ে আছে, আসুন আর যোগাযোগ রাখুন কখনো এলে দেখবো।
অনেক দিন পরে আপনার ব্লগ দেখছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে হাওড়া ব্রিজ দেখছি । আমি বেশ কয়েক বার গিয়েছি আবারও দেখছি ভালো লাগলো । ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলেও গিয়েছিলাম এখন দেখি আপনি কোথায় কোথায় নিয়ে নিয়ে যান । শুভকামনা ।
আপনার ভাগ্যভালো আপনি পুলিশের চোখে পড়েননি নাহলে ৫০০টাকা জরিমানা করতো। কারন ওখানে পুলিশ খুব স্ট্রিক্ট। এবং ব্রীজের উপরে কোনো রকম ফটো বা ভিডিও তুললে ৫০০ টাকা জরিমানা।
ব্রো আমি গতমাসে তাজমহল আর লাল কেল্লা দেখে আসলাম.না করতে পারলাম লাইফ নেট বন্ধ ওখানে. আর ছবি তো তোলা যায় না ভেতরে.নিজের চোখেই শুধু দেখা.কাউকে দেখানো যায় না.