وَمَنۡ اَحۡسَنُ قَوۡلًا مِّمَّنۡ دَعَاۤ اِلَی اللّٰہِ وَعَمِلَ صَالِحًا وَّقَالَ اِنَّنِیۡ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ অর্থঃ যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার? ( ক্বুরআন ৪১:৩৩ )
হযরত, আসসালামু আ'লাইকুম.... খুব সুন্দর আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এমন ভাবে বিস্তারিত আলোচনা আগে কারো কাছ থেকে শুনিনি। আল্লাহ্ তায়া’লা আমাদের সকলকে ইসলামকে সঠিকভাবে জানার, বোঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুক। (আমিন)
৪: আন-নিসা,:আয়াত: ১০১, আর যখন তোমরা সফরে বের হও তখন নামায সংক্ষেপ করে নিলে কোন ক্ষতি নেই। (বিশেষ করে) যখন তোমাদের আশঙ্কা হয় যে, কাফেররা তোমাদেরকে কষ্ট দেবে। কারণ তারা প্রকাশ্যে তোমাদের শত্রুতা করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
হুজুর, মুসাফির অবস্থায় যোহর আছর এক সাথে আর মাগরিব এশা একসাথে ও পড়া যায়। সে ক্ষেত্রে কাযা হওয়ার সম্ভাবনা তো কম যদি আমরা আল্লাহ জন্যই নামাজ আদায় করি। আমদের সবাই নামাজের প্রতি জত্নবান হওয়ার তৌওফিক দান করুক।
মুসাফির হলে কি নামাজ কসর করেই পড়তে হবে????? আমি একজন মেয়ে। আমার যদি সুযোগ থাকে পুরো ফরজ নামাজই পড়ার তা কি পড়তে পারব না????? নাকি কসর করতেই হবে মুসাফির হলে???????
Ami dhakai 5 months thakar plan korchi job purpose but amar residence/family holo Chittagong e....in Dhaka after 15 days I need to come in ctg for 1/2 days during holiday. In this time should I say KASAR prayer in Chittagong?
আমি বাবা মায়ের সাথে ঢাকায় থাকি। যখন সিরাজগঞ্জ ঈদের ছুটিতে ৫,৬ দিনের জন্য যাই,ঐখানে কি আমার কসর এর নামাজ চলবে? আমার দাদাবাড়ি,নানাবাড়ি কাছাকাছি গ্রামে। নাকি দাদাবাড়ি আমার পৈতৃক বাড়ি বলে হবে না কসর সালাত?
r probashi vai bon jara tara to 1/2/3masher niyot e bangladesh e berate jai ,tokn tader khetre kosor er niyom ta ki hobe r tokn to babar bari shoshur bari vaghe vaghe thaka hoi shei khetre kosorer niyom ta plz bolben?
আমি প্রবাসি ,বাংলাদেশের ভিবিন্ন জায়গায় ভ্রমন করছি যেমন কিছু দিন ঢাকা , কিছুদিন খুলনা , চিটাগং , এভাবে চলবে কোথাও ১৫ দিন না , কছর কি চালু থাকবে না কছর শেষ । আমার বাড়ি পিরোজপুর । জবাব দিবেন আশাকরি
আমি যদি ১৫ দিন থাকি তাহলে কি ১৫ দিনে যত ওয়াক্ত নামাজ আছে সাত ওয়াক্ত কি কসর পড়তে হবে নাকি যে কদিন ধরে আমি গাড়িতে থাকছি শুধু সে কদিনের নামাজি কসর পড়তে হবে আরেকটি ভিডিও পাঠাবেন এই সম্পর্কে ঠিক আছে
প্রিয় হুজুর! আমার স্থায়ী বাড়ি কক্সবাজার, কিন্তু আমি ঢাকায় পড়ালেখা করি এবং এখানকার একটি হোস্টেলে থাকি,,, এখন আমি যদি ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য ঈদে কক্সবাজার বেড়াতে যায় তবে আমার ক্ষেত্রে কসরের বিধান কি রকম হবে?
ইমাম সাহেবের পিছনে মোয়াজ্জিন সাহেব যখন তাকবীর দেন ঐরকম আমরা নিজে নিজে যখন ফরজ সালাত আদায় করি তখন নিজেরাও তো তাকবীর দেই কসর নামাজে তাকবীর দিতে হবে কিনা নামাজ কছর করা শুরু করবো কখন থেকে এবং কখন কছর করা শেষ করব এবং কসর করা বাধ্যতামূলক কিনা?
Assalamu alaikum.... Amar 1 ta question chilo.... 1 Jon driver lok.... Driviry tar pesa.....protidin onek dur durante jete hoy.....se kivabe salat aday korbe.... Se ki shara bochor kocor korbe....plz ans me
হুজুর আমি বিদেশ যাবো প্রাবাশি হিসেবে আর আমিতো ওই জায়গায় গিয়ে অবস্থান করবো, তাহলে আমি এইযে এতো পথের মাঝে ভ্রমন করবো, তা ওখানে পৌছানো পর্যন্ত কি আমি মুসাফির হবো নাকি আওম ভাবেই নামাজ আদাই করতে হবে,,,, দোয়া করে জানাবেন💙আমি কোনটি করবো সত্যিই বুঝতে পারছিনা
Jemon ami niyat kore ashlam chandpur theke dhaka niyat chilo kono eakta kajer shobdhane amar niyat holo jokhon e kajta mile jaye ami chole jabo ay khetre ami ami kotodin kosor korbo
আল্লাহ রাতালা বলেন হে ইমান্দার গণ তোমরা আমার ইবাদত করো এবং ইসলাম প্রচারে সহযোগিতা করো।তাই আমি বলব সকল মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা ইসলাম প্রচারে এগিয়ে জান আর ইসলামি চ্যানেল গুলির সাথেও থাকুন। আমার এটা ইসলামি চ্যানেল প্লিজ আশুন
আমি ১০০ কিমি পর্যন্ত যাবো। যাওয়া অবস্থায় আমি কসরে থাকলাম। গন্তব্য স্থলে পৌঁছানোর পর যদি নামাজের অনুকূল পরিবেশ পাই তাহলেও কি কসর পড়বো, না স্বাভাবিক নামাজ পড়বো ? না যতক্ষন পর্যন্ত নিজের শহরে পৌছাবো না ততক্ষণ পর্যন্ত কসর পড়বো ? জানাবেন প্লিজ। খুব কনফিউশানে আছি ।
উক্ত আলোচনায় যদিও সর্বোচ্চ ১৫ দিন অবস্থানের কথা বলা হয়েছে, তবে এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ ৪ দিনের মতামতও আছে। আর এই সময়ে কসরের ব্যাপারটাকে অনেক আলেমগণ এভাবেও বলে থাকেন যে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে মুসাফিরের জন্য মেহমানদারি। তাই আল্লাহর মেহমান দারি আমাদের অবশ্যই গ্রহণ করা উচিত। আর যেহেতু সফরেও নবী (সা:) মুসাফিরদেরকে নিয়ে জামাতের সহিত কসরের নামাজ আদায় করতেন (জুমুআ ব্যতীত, চলন্ত মুসাফিরদের জন্যে জুমার নামাজ ফরজ নয়) তাই জামাআত ছেড়ে দেয়া উচিত নয় বলে আমি মনে করি।এক্ষেত্রে যদি আপনি অন্য কোনো মুসাফিরের সাথে জামাতে কসরের সালাত আদায় করতে পারেন তাহলে অবশ্যই করবেন, তা না হলে একা একা অর্ধেক নামাজ না পড়ে জামাতে পুরো নামাজ আদায় করবেন, তবে আপনি চাইলে কসরও আদায় করতে পারেন, এতে কোন গুনাহ হবে না ইনশাআল্লাহ। আসলে এ সকল মাসলা-মাসায়েল নিয়ে আমাদের আলেম সমাজের মধ্যে দ্বিমত রয়েছে। তাই আপনি পরিশুদ্ধ অন্তরে, আল্লাহর প্রতি সুধারণা রেখে,ইসলামটাকে সহজভাবে গ্রহণ করে, আপনার জ্ঞান বুদ্ধি কে কাজে লাগিয়ে যতটুকু আপনার নিকট গ্রহণযোগ্য মনে হয় ততটুকু আমল করতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
চলন্ত মুসাফিরদের জন্যে জুমার নামাজ ফরজ নয় বলতে এখানে বুঝানো হয়েছে যে জুমুয়ার সময় মুসাফির হিসেবে আপনি যদি যাত্রাপথে থাকেন তাহলে তখন আপনার জন্য জুমার নামাজ ফরজ নয়। এক্ষেত্রে আপনাকে অন্যান্য মুসাফিরদের সাথে জামাআতের সহিত যোহরের কসর আদায় করতে হবে। তবে যাত্রাপথে যদি দেখেন যে কোথাও জুমুয়ার নামাজের জামায়াত হচ্ছে এবং আপনার হাতে সুযোগ আছে তাহলে অবশ্যই জুমুয়া পড়বেন। আর চলন্ত মুসাফির না হলে অর্থাৎ গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যাওয়ার পর সময় সুযোগ থাকা সত্ত্বেও জুম্মা ফরজ না বলে বিনা ওজরে জুমুয়া ছেড়ে দিলে গোনাহগার হবেন।