তাহলে আমোরা কি বানের জলে ভেসে এসেছি।।শুধু হজরত মুহাম্মদ আর হজরত মুহাম্মদ ।।আরে আমরাও মানুষ, আল্লার তৈরি মানুষ ।।যেমনটি উনি ছিলেন।।হজরত মুহাম্মদ হেঁটে গেলে সুগন্ধ বের হতো আর আমরা হেঁটে গেলে বুঝি দুর্গন্ধ বের হয়।।কে বলেছে এসব কথা ।।হ্যা হজরত মুহাম্মদ ভালো মানুষ ছিলেন বা ভালো কিছু করে গেছেন তাই উনার সম্পর্কে ভালো ভালো কথা বলছেন,,কিন্তু যে ভিডিও টা দেখছেন ভালো করে ভেবে দেখেন তো তাতে কি খারাপ কিছু দেখাচ্ছে ।। পরের মতে জীবন কাটানো বোকামি, ,নিজের মতো করে ভাবুন আর ভালো ভাবে জীবন কাটান।।আর হ্যা আমরা হজরত মুহাম্মদ এর আর্দশ গ্রহণ করে চলি তবে সবকিছু কে বাদ দিয়ে না ,,ভালো মন্দ বিচার করে নিজের মতো করে।।।আর সবকিছু কে যদি অগ্রাহ্য করতে চাও তবে চোখ বন্ধ করে থাকো আর দিনে রাতে শুধু নামাজ পরো।।আর হ্যা চোখ বন্ধ রাখলে আপনারা যে সবসময় হজরত মুহাম্মদ হজরত মুহাম্মদ করছেন পরের প্রজন্ম হজরত মুহাম্মদ কেমন দেখতে তাও জানবে না ।।আর একটু ভেবে দেখেন তো যে ভিডিও টা দেখছেন সেটা আপনি বাদে হাজারো লোক আনন্দ পাচ্ছে তাহলে আপনি বলতে চান যে তাদের সেই আনন্দ থেকে বঞ্চিত করবেন,,একটু ভেবে দেখবেন।। আমরা সবাই মানুষ, আমাদের সবার ভালো লাগা আছে।আমরা সবাই এক একটা ফুল ,সুগন্ধ যুক্ত ফুল।।
یٰۤاَیُّہَا النَّبِیُّ قُلۡ لِّمَنۡ فِیۡۤ اَیۡدِیۡکُمۡ مِّنَ الۡاَسۡرٰۤی ۙ اِنۡ یَّعۡلَمِ اللّٰہُ فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ خَیۡرًا یُّؤۡتِکُمۡ خَیۡرًا مِّمَّاۤ اُخِذَ مِنۡکُمۡ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰہُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۷۰﴾ ভালো কিছু দেখার অর্থ যারা ইসলাম গ্রহণের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে, তাদের অন্তরে ইখলাস ও নিষ্ঠা থাকা, দূরভিসন্ধিমূলকভাবে ইসলাম গ্রহণের ঘোষণা না দেওয়া। এ অবস্থায় তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে যে, তারা নিজেদের মুক্তির জন্য যে অর্থ ব্যয় করেছে, দুনিয়া বা আখিরাতে তাদেরকে তার চেয়ে উত্তম বদলা দেওয়া হবে। সুতরাং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চাচা হযরত আব্বাস (রাযি.), যিনি তখনও পর্যন্ত ইসলাম গ্রহণ করেননি এবং বদরের যুদ্ধে বন্দী হয়েছিলেন, তিনি আরয করেছিলেন, আমি ইসলাম গ্রহণের ইচ্ছা করেছিলাম, কিন্তু আমার গোত্রের লোকেরা আমাকে যুদ্ধে আসতে বাধ্য করেছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, সে যাই হোক, ফিদয়া দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত স্থির হয়ে গেছে, আপনাকেও তা দিতে হবে। সেই সঙ্গে আপনার ভাতিজা আকীল ও নাওফালের ফিদয়াও আপনিই দেবেন। তিনি বললেন, এতটা অর্থ আমি কোথায় পাব? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, আপনি আপনার স্ত্রী উম্মুল ফযলের কাছে গোপনে যে অর্থ রেখে এসেছেন তার কী হল? এ কথা শুনে হযরত আব্বাস (রাযি.) স্তম্ভিত হয়ে গেলেন। কেননা তিনি ও তাঁর স্ত্রী ছাড়া আর কারও এ কথা জানা ছিল না। তৎক্ষণাৎ তিনি বলে উঠলেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আপনি আল্লাহর রাসূল। পরবর্তীকালে হযরত আব্বাস (রাযি.) বলতেন, ফিদয়া হিসেবে আমি যা দিয়েছিলাম, আল্লাহ তাআলা আমাকে তার চেয়ে ঢের বেশি দিয়েছেন।
یٰۤاَیُّہَا النَّبِیُّ قُلۡ لِّمَنۡ فِیۡۤ اَیۡدِیۡکُمۡ مِّنَ الۡاَسۡرٰۤی ۙ اِنۡ یَّعۡلَمِ اللّٰہُ فِیۡ قُلُوۡبِکُمۡ خَیۡرًا یُّؤۡتِکُمۡ خَیۡرًا مِّمَّاۤ اُخِذَ مِنۡکُمۡ وَ یَغۡفِرۡ لَکُمۡ ؕ وَ اللّٰہُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۷۰﴾ হে নবী! তোমাদের করায়ত্ত যুদ্ধবন্দীদেরকে বল, ‘আল্লাহ যদি তোমাদের হৃদয়ে ভাল কিছু[১] দেখেন, তাহলে তোমাদের নিকট হতে (মুক্তিপণ হিসাবে) যা নেওয়া হয়েছে, তা অপেক্ষা উত্তম কিছু তিনি তোমাদেরকে দান করবেন[২] এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করে দেবেন। আল্লাহ চরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ [১] অর্থাৎ, ঈমান ও ইসলাম আনয়নের সংকল্প এবং তা গ্রহণ করার আগ্রহ। [২] অর্থাৎ, যে মুক্তিপণ তোমাদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে এ থেকে উত্তম জিনিস তোমাদের ইসলাম আনয়ন করার পর আল্লাহ তোমাদেরকে দান করবেন। সুতরাং পরবর্তীতে এমনটিই ঘটেছিল। আব্বাস (রাঃ) এবং আরো অন্যান্য জন যাঁরা সেই বন্দীদলের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তাঁরা মুসলমান হয়ে গেলেন। মহান আল্লাহ তাঁদেরকে পার্থিব জীবনে মাল-ধনের প্রাচুর্য দান করলেন।
এক ব্যক্তি আল্লাহর রাসূল (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করলো, ইসলামের কোন কাজ সবচেয়ে উত্তম? তিনি বললেন- তুমি লোকদের খাদ্য খাওয়াবে এবং চেনা অচেনা সকলকে সালাম দিবে। [সহীহ বুখারী : ২৮]
সাগর ভাইয়া ও সাথী আপুর নাটকটি অসাধারণ সুন্দর হয়েছে,, এই জুটির নাটক গুলো সব সময় খুব সুন্দর হয়,, সাথী আপু নায়িকা, কাজের মেয়ে, স্টুডেন্ট, গরিব, যাই হোক না কেন সব কিছুইতেই বেস্ট,, সাগর ভাইয়া ও সাথী আপুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ❤️❤️.......
অনেক ভাল হয়ছে কিন্তু কাহিনীতে টুইস্ট রাখার দরকার ছিল- ডিরেক্ট বাসর রাতে বউ হিসাবে দেখার পরের রিএ্যাকশনটা তুলে ধরলে আরো মজা লাগতো। শুধু Ending সিনটার জন্য- কিছুটা গাবলা থেকে গেল।
নাটিকের শেষ স্ক্রিপ্ট অনেক দূর্বল ছিল, আর একটু মজার এন্ডিং আশা করেছিলাম। তবে স্ক্রিপ্ট এর দূর্বলতা অভিনয়ের মাধ্যমে ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে। দুজনেই অনেক ভাল অভিনয় করেছে।
একজন বাবার দেওয়া সেরা উপদেশ : ১) কখনও কাউকে ছোট করে দেখবা না, নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে।। ২) জুতো সেলাই করতে গিয়ে পা বাড়িয়ে দিয়ো না, বরং জুতোটা নিজে একবার মুছে দিয়ো।। জুতো কিনতে গেলে নিজের হাতেই জুতো পায়ে দিয়ে ফিটিং দেখো। ৩) কখনও কামলা,কাজের লোক,বুয়া বলে ডেকো না।। মনে রেখো তারাও কারওনা কারও ভাই, বোন, মা,বাবা। তাদের ভাই আপা বলে ডেকো। ৪) পড়াশুনা করে জীবনে উন্নতি করো কিন্তু কারও ঘাড়ে পা দিয়ে উপরে উঠার চেষ্টা করো না। ৫) কাউকে সাহায্য করে পিছনে ফিরে চেয়ো না, সে লজ্জা পেতে পারে।। ৬) সবসময় দেয়ার চেষ্টা করবা।। মনে রাখবা প্রদান কারির হাত সর্বদা উপরেই থাকে। ৭) এমন কিছু করো না যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙুল উঠে। ৮) ছেলে হয়ে জন্মাইছো, দায়িত্ব এড়িয়ে যেয়ো না। ৯) তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নেই, কিন্তু তোমার ব্যবহারে তা প্রকাশ পাবে। ১০) কখনও মায়ের কথায় বউকে এবং বউয়ের কথায় মাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করিও না।কারণ, কাউকে তুমি ফেলতে পারবে না।। ১১) যখন রাস্তায় হাঁটবে দেখে হাঁটবে, কেউ পড়ে গেলো কি না।। ১২) কারো বাসায় নিমন্ত্রণ খেতে গেলে বাসায় এক মুঠো ভাত খেয়ে যাবে।। যাতে কারো বাড়ির ভাতের অপেক্ষায় না থাকতে হয়। ১৩) কারো বাসার খাবার নিয়ে সমালোচনা করবে না, কেউ খাবার অস্বাদ করার চেষ্টা করেনা। ১৪) বড়দের মাঝে তোমার চেয়ারটা বরাদ্দ নেই, আছে ছোটদের মাঝে। ১৫) বড় হবার নয়, মানুষ হবার চেষ্টা করবা। তবেই বড় হবা। ১৬) শ্বশুড় কিংবা শাশুড়িকে এতটা সম্মান দিয়ো যাতে তার মেয়েকে তোমার বাড়ি পাঠানোর জন্য উতলা থাকে। ১৭) বাইক কখনো জোড়ে চালিও না, তাতে তোমার কলিজার কাপুনি বেড়ে যেতে না পারে,কিন্তু রাস্তার পাশে থাকা মানুষটার কাপুনি বেড়ে যেতে পারে।। ভাল লাগলে অবশ্যই লাইক, কমেণ্ট, শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ সবাইকে.... (সংগৃহীত )
সবচেয়ে সুন্দর রিভেঞ্জ হচ্ছে কারো প্রতি কোনোরকমের অভিযোগ, অপবাদ, ক্ষোভ, ঘৃণা না রেখে মানুষটাকে ভুলে যাওয়া! জাস্ট মানুষটা আমার কেউ না ব্যস! তারপর দেখবেন আপনার ভেতর আর কোনো অস্থিরতা নাই। আক্ষেপ নাই। হতাশা নাই! এমন প্রফুল্ল ভাবে বাঁচতে পারে ক'জন? নিজেকে মেন্টালি স্যাটিসফাই করতে পারলে জীবন আসলেই সুন্দর!
অসাধারণ একটি নাটক। পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে দেখার মত নাটক। অনেক অনেক অনেক পরিশ্রমের করে এত সুন্দর নাটকটি আমাদের উপহার দিয়েছেন। মামুন উর রশীদ ভাই সহ , নাটকটির সকল কলাকুশলীদের জানাই আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা। রবিউল ইসলাম রবি। বুড়াবুড়ি, উলিপুর, কুড়িগ্রাম।
