কাঠমন্ডু টু পোখারা । ৭ঘন্টার রোড ট্রিপ যেভাবে উপভোগ্য করবেন... 

আমার দর্শকদের ভালো লাগলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক।

আমাদের তো ভাইয়া ৩৬০০০ নেপালী রূপি দেয়া লাগছে। তবে এখন নাকি ভাড়া আরও বাড়ছে। সেম প্যাকেজে ৭-১০ হাজার টাকা বেশি লাগছে।

ভাড়া প্রতি দিনের জন্য দূরত্ব ভেদে কম বেশি ৬০০০ নেপালী রূপী হবে। আমাদের ৬ দিনের ট্যুরে এয়ারপোর্ট পিক এন্ড ড্রপ, কাঠমন্ডু যাওয়া আসা, পোখারা+কাঠমন্ডু সাইট সিয়িং মিলিয়ে ৩০ হাজার বাংলাদেশি টাকা দিতে হয়েছে। যা প্রায় ৩৬০০০ নেপালী রূপী।

ভাড়া প্রতি দিনের জন্য দূরত্ব ভেদে কম বেশি ৬০০০ নেপালী রূপী হবে। আমাদের ৬ দিনের ট্যুরে এয়ারপোর্ট পিক এন্ড ড্রপ, কাঠমন্ডু যাওয়া আসা, পোখারা+কাঠমন্ডু সাইট সিয়িং মিলিয়ে ৩০ হাজার বাংলাদেশি টাকা দিতে হয়েছে। যা প্রায় ৩৬০০০ নেপালী রূপী।

ভাড়া প্রতি দিনের জন্য দূরত্ব ভেদে কম বেশি ৬০০০ নেপালী রূপী হবে। আমাদের ৬ দিনের ট্যুরে এয়ারপোর্ট পিক এন্ড ড্রপ, কাঠমন্ডু যাওয়া আসা, পোখারা+কাঠমন্ডু সাইট সিয়িং মিলিয়ে ৩০ হাজার বাংলাদেশি টাকা দিতে হয়েছে। যা প্রায় ৩৬০০০ নেপালী রূপী।

আমরা যে হোটেলে ছিলাম এগুলোর ভাড়া প্রতি রাত ৩.৫ থেকে ৫ হাজার নেপালী রূপী।

Car vara koto chilo?

সড়ক পথে নেপাল যেতে হলে ইন্ডিয়ান ট্রান্সিট ভিসা দরকার আর ইন্ডিয়ান ট্রান্সিট ভিসার জন্য অবশ্যই আপনাকে আগে নেপাল এর ভিসা নিতে হবে । নেপাল এর ভিসার জন্য যা যা প্রয়োজন * bd.nepalembassy.gov.np/ এই ওয়েবসাইট এ VISA Option এ একটা ফর্ম দেয়া আছে সেটা ডাউনলোড করে হাতে লিখতে হবে । * জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটো কপি । * পাসপোর্ট সাইজ ছবি । * পাসপোর্ট এর ফটো কপি । * আপনি যদি চাকুরীজীবী হন অবশ্যই প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত No Objection Certificate লাগবে । * যাওয়া এবং আসা ২ টার টিকেট জমা দিতে হবে । * হোটেল বুকিং এর ফটো কপি । * ছাত্র হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কতৃপক্ষ দ্বারা সত্যায়িত সনদ পত্র এবং রিকমান্ডেশন লেটার। সব কাগজ পত্র ঠিক থাকলে ১ কর্ম দিবসে নেপাল ভিসা দিয়ে দেয়। নেপালের ভিসা পাওয়ার পর ভারতের ভিসা এম্বাসির ওয়েবসাইটে গিয়ে indianvisa-bangladesh.nic.in/visa ভারতের ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম ফিলাপ করুণ। পোর্ট অফ এন্ট্রি আর পোর্ট অফ এক্সিট দুটোই হবে Chengrabanda/Raniganj Port ট্রানজিট ভিসার এপ্লিকেশন পূরণ করার সময় পিতামাতার “Previous Nationality” ঘরটা অবশ্যই পূরণ করতে হবে, যদিও এটা তারকা চিহ্নিত বক্স না। ভারত সরকার নেপাল বা ভুটানের জন্য ১৫ দিনের ট্রানজিট ভিসা দেয়, সুতরাং ১৫ দিন অথবা ৩০ দিনের জন্য ভিসার আবেদন করুন। “Purpose of visit” অপশনে “Tourism” সিলেক্ট করুন। “No. of Entry” তে Double, “After India” অপশনে Nepal, “Before India” অপশনে Nepal, এবং দুবারই Have Visa/Permit এ টিক চিহ্ন দিন। ভারতের শিলিগুড়ির কোনো হোটেলের ঠিকানা নেটে সার্চ দিয়ে “Address of Place of Stay” তে বসিয়ে দিন। “Expected Date of Journey” তে যেদিন বাংলাদেশ থেকে রওনা দিবেন তার পরের দিনের তারিখ বসিয়ে দিবেন। যেমন বাংলাদেশ থেকে যদি ২১ তারিখ রাতের বাস হয় বুড়িমারি পর্যন্ত তবে জার্নি ডেইট হবে ২২ তারিখ কারণ আপনি কিন্তু ভারতে প্রবেশ করে তবেই আপনার ভ্রমণ শুরু হবে তাই ২২ তারিখ ই দিতে হবে অর্থাৎ এটা বোঝানোর জন্য দেওয়া হলো। আর মনে রাখতে হবে, বাসের টিকেট আর "Expected Date Of Journey" (যাবার দিন/তারিখ) এক হতে হবে/ মানে একই দিনে হতে হবে। যদি ২১ তারিখ যেতে চান তা হলে বাসের টিকেট কাটবেন ২১ তারিখ রাতের এবং হোটেল বুকিং দিতে হবে ২২ তারিখের। আপনার সকল তথ্য সঠিকভাবে দিয়ে ছবি upload করে প্রিন্ট আউট করে নিন। ভারতীয় ট্রানজিট ভিসায় কোনো এপয়েন্টমেন্ট নেয়া লাগে না। তাই ফর্ম ফিলাপ করে প্রিন্ট করে নিলেই হবে। তবে এক্ষেত্রে খুব জরুরী দুটো কাগজ লাগে সেটা হলো নেপালের হোটেল বুকিংয়ের কপি আর বুড়িমারি পর্যন্ত বাসের রিটার্ন টিকেটের কপি। নেপালের হোটেল বুকিং করা যাবে Booking.com থেকে। এই ওয়েবসাইট থেকে পিডিএফ আকারে বুকিং এর কপি ডাউনলোড করা যাবে। এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করা হয়ে গেলে প্রিন্ট আউট করে তার সাথে হোটেল বুকিংয়ের কপি, মেইন পাসপোর্ট, পাসপোর্টরে ফটোকপি, বাসের ২টি (যাওয়া+আসা) টিকেটের ফটোকপি, আইডি কার্ডের ফটোকপি (ছাত্রদের জন্য), জন্মনিবন্ধন/ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি, বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি, ব্যাংক স্টেইটমেন্ট (১৫০ ডলার সমমূল্যের ব্যালেন্স থাকা জরুরী) আর ২”x২” সাইজের এক কপি সদ্য তোলা ছবি সংযুক্ত করে চলে যান ভারতীয় ভিসা সেন্টার যমুনা ফিউচার পার্কে।

@@TravelBird_bd আর যদি ইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা নেওয়া থাকে আগে থেকে তাহলে হবে ভাইয়া

@@jibonkhan297 না, হবে না। ট্যুরিস্ট ভিসায় উল্লেখিত পোর্ট ব্যাতিত অন্য কোন পোর্ট দিয়ে ইন্ডিয়া প্রবেশ এবং বাহির হতে পারবেন না। আবার ইন্ডিয়ার ভূমি ব্যবহার করে অন্য কোন দেশে প্রবেশ করতে হলে আলাদা ট্রানজিট ভিসা অবশ্যই নিতে হবে।

Last Airport এর ঘরে আপনি যে এয়ারপোর্ট থেকে যাত্রা শুরু করেছেন তার নাম লিখবেন। যেমন Hazrat Shahjalal International Airport (DAC), Bangladesh. আর Last Port of Call এর ঘরে লিখবেন বিমান যেখানে ট্রানজিট নিয়েছে তার নাম। ধরুন ঢাকা-দিল্লি-কাঠমন্ডু ফ্লাইট হলো, তাহলে India হবে Last Port of Call. যেহেতু বাংলাদেশ থেকে নেপাল সরাসরি ফ্লাইট, তাই এ ক্ষেত্রে Bangladesh হবে Last Port of Call.

@@TravelBird_bd অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইজান ❤️