কাদিয়ানীরা কেন অমুসলিম? | শায়খ আহমাদুল্লাহ 

Vaiya ki koyekdin age kadianider je hotta kando hoiese sekhane apni agun lagaia disilen???? Ami ki kadianider hotta koresen naki???

আপনিই বললেন সকল দল মনে করে কাদিয়ানীরা কাফের। যা হযরত মুহাম্মদ (সা) বলে গেছেন শেষ জামানায় আমার উম্মত ৭৩দলে বিভক্ত হবে আর ১ দল প্রকৃত ইসলামের পথে থাকবে। আর ৭২ দল মিলে সেই দলের বিরধিতা করবে। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষ্যৎ বাণীর প্রমাণ আপনি নিজেই দিলেন আমার তো কাদিয়ানী/ আহমদীদের প্রতি বিশ্বাস আরো গারো হলো। আমি আপনার বিবেকের নিকট একটি প্রশন করতেছি আমি উপরে জে হাদিস টির অংশ বলেছি এটা সত্য নাকি মিথ্যা এটার একটা সুন্দর সত্য বিশ্লেষন করিবেন। ইনশাল্লাহ

Knowledge is power. Ameen

কিয়ামোতের আগে যদি সেই ইছা নবী জমিনে আসেন তাহলে মনে রাখবেন। যে আয়াতের মাধ্যমে আপনারা বলেন ইছা নবী আকাশে জীবিত আছেন । সেই আয়াত টি ঠিক ততদিন পর্যন্ত বলবে তিনি আকাশেই আছেন । আপনারা বলবেন ইছা নবী জমিনে আর কুরআন বলবে ইছা নবী আকাশে আমরা বলব জমিনে কুরআন বলবে আকাশে। কুরআনের কথা সত্য হলে আপনারা মিথ্যা প্রমাণিত হবেন । আর আপনাদের কথা সত্য হলে কুরআন মিথ্যা প্রমাণিত হবে (নাউযুবিল্লা )

😮

আপনিই বললেন সকল দল মনে করে কাদিয়ানীরা কাফের। যা হযরত মুহাম্মদ (সা) বলে গেছেন শেষ জামানায় আমার উম্মত ৭৩দলে বিভক্ত হবে আর ১ দল প্রকৃত ইসলামের পথে থাকবে। আর ৭২ দল মিলে সেই দলের বিরধিতা করবে। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষ্যৎ বাণীর প্রমাণ আপনি নিজেই দিলেন আমার তো কাদিয়ানী/ আহমদীদের প্রতি বিশ্বাস আরো গারো হলো। আমি আপনার বিবেকের নিকট একটি প্রশন করতেছি আমি উপরে জে হাদিস টির অংশ বলেছি এটা সত্য নাকি মিথ্যা এটার একটা সুন্দর সত্য বিশ্লেষন করিবেন। ইনশাল্লাহ

🥀💕

সালাফি-একটা কোরআন বিরুদ্ধ ভ্রান্ত মানহাজ। ====================== সালাফিরা বড় গর্ব করে বলেন যে তারা রাসুল, সাহাবী, তাবেইন এবং তাবেতাবেইনদের অনুসরন করেন। শুনে মনে হবে, বাহ বেশতো! কিন্তু পবিত্র কোরআন তাবেইন বা তাবেতাবেইন তো বটেই, সকল সাহাবীকে অনুসরনের নির্দেশ দেয় না। সুরা তওবার ১০০ নং আয়াতে আল্লাহপাক কেবল আনসার এবং মুহাজির সাহাবীদের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়ার কথা বলেছেন। কাজেই আল্লাহর রাসুল এবং আনসার-মুহাজির সাহাবীদের অনুসরন করা যাবে। সাহাবীদের মধ্যে অনেকেই নবী মৃত্যুর পর মুনাফেকীকে লিপ্ত হয়েছিলেন। হযরত তুলায়হা তো ইসলামই ত্যাগ করেছিলেন। অবশ্য পরে ইসলামে ফিরে এসেছিলেন। তাবেইন ইয়াজিদ বিন মুয়াবিয়ার মাত্র একটি ঘটনাই বেশী চাওর হয়েছে, তা হলো-কারবালা। অথচ এই তাবেইন ইয়াজিদ-বি-মুয়াবিয়া হাররার যুদ্ধে মদীনায় সাহাবীর স্ত্রী কন্যাদের ধর্ষনের নির্দেশ দিয়েছিল। সাহাবীদের ছোট ছোট শিশু কন্যাদেরও ধর্ষন করা হয়েছিল। প্রায় ১০০০ অবৈধ শিশুর জন্ম হয়েছিল তার এই কীর্তির কারনে। অগণিত সাহাবীকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিল। উমাইয়ারা ক্ষমতায় দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যাওয়ায় তাদের সবকিছুই ইনডেমিনিটি দিতেই এই সালাফি মানহাজের সৃষ্টি করা হয়েছিল। আজো সেই ধারা অব্যাহত আছে। আর নবীর বংশ ধ্বংসকারীরাই ইসলামের মালিক সেজে বসে আছে।

Right 100persant

বাটপার! ভিক্ষুক 😂

@@gayrubel4344 kafir kafir kafir kadiyani

Za ekhn jaia kadianider maira fel....tui sili koyedin age je kadiani der mere fela hoise oita tui koresish....tor sthan hobe jhannamer nimno store..

আমি

আমি

আমি 🤚

আমি

আমি চিটাগাং থেকে

এটাও আপনার জানার প্রয়োজন।শায়েখ সাহেব বললেন সকল দল মনে করে কাদিয়ানীরা কাফের। হযরত মুহাম্মদ (সা) বলে গেছেন শেষ জামানায় আমার উম্মত ৭৩দলে বিভক্ত হবে আর ১ দল প্রকৃত ইসলামের পথে থাকবে। আর ৭২ দল মিলে সেই দলের বিরধিতা করবে। মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ভবিষ্যৎ বাণীর প্রমাণ শায়েখ সাহেব নিজেই দিলেন আমার তো কাদিয়ানী/ আহমদীদের প্রতি বিশ্বাস আরো গারো হলো। আমি আপনার বিবেকের নিকট একটি প্রশন করতেছি আমি উপরে জে হাদিস টির অংশ বলেছি এটা সত্য নাকি মিথ্যা এটার একটা সুন্দর সত্য বিশ্লেষন করিবেন। ইনশাল্লাহ

Amio

আমি

শাইখ হুজুর খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন থ্যাংক ইউ হুজুর

👍

🎉

Amio

Masha allah

যে ঈশা (আঃ) পৃথিবীতে আবার আসবেন তাঁর পরিচয়ঃ নামঃ ঈশা ( আঃ) পিতাঃ নাই। আল্লাহ কুদরতিভাবে পিতা ছাড়া তাঁকে সৃষ্টি করেছেন। মাতাঃ মারিয়াম (আঃ) জন্মস্থানঃ আরব (ফিলিস্তিন) মৃত্যুঃ মৃত্যুবরণ করেন নাই। আল্লাহ তাঁকে উপরে(আকাশে) উঠিয়ে নিয়েছেন। কাদিয়ানীদের কল্পিত রূপক ঈশার পরিচয়ঃ নামঃ মির্জা গোলাম আহমেদ (কাদিয়ানী) পিতাঃ মির্জা গোলাম মর্তুজা মাতাঃ চেরাগ বিবি জন্মস্থানঃ ভারত মৃত্যুঃ ১৯০৮ ইং, টাট্টিতে পরে (টাট্টি- চারটা খুঁটি দিয়ে গ্রাম্য অঞ্চলে বিলের বা নদীর পারে বানানো একধরনের কাঁচা পায়খানা) ★ঈশা (আঃ) দামেস্ক শহরে আসবেন। কিন্তু কাদিয়ানীদের রূপক ঈশা (মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী) ভারতের কাদিয়ানে এসেছেন। ★ঈশা (আঃ) আকাশ থেকে পৃথিবীতে নামবেন। কিন্তু কাদিয়ানীদের রূপক ঈশা মায়ের গর্ভ থেকে নেমেছেন। ★ঈশা (আঃ) দাজ্জালকে বধ করবেন। যে দাজ্জালের দৈহিক বর্ণনাও বোখারী শরীফের হাদিসে এসেছে। অথচ কাদিয়ানীদের রূপক ঈশা রূপক দাজ্জালকে রূপক অর্থে বধ(হত্যা) করেছেন। ★ঈশা(আঃ) লুদ নামক স্থানে( আরবে) দাজ্জালকে হত্যা করবেন। কিন্তু কাদিয়ানীদের রূপক ঈশা পাকিস্তানের লুধিয়ানা নামক স্থানে রূপক দজ্জালকে বধ করেছেন। ★ঈশা (আঃ) অনেক বছর দেশ শাসন করবেন। অথচ কাদিয়ানীদের রূপক ঈশা কখনো একটা ইউনিয়নেরও মেম্বার ছিলেন না। ঈশা (আঃ) পৃথিবীতে আবার আসবেন এ ব্যাপার প্রায় ৭০টার মতো সহীহ হাদিস রয়েছে যার অধিকাংশেই আগমনকারী ঈশা (আঃ)কে সম্মোধন করা হয়েছে ঈশা(আঃ) ইবনে মারিয়াম বলে। কোনো রূপক ঈশার কথা বলা হয় নাই। নবী(সাঃ) এর উপর কুরআন নাজিল হয়েছে। কুরআনের ব্যাখ্যা তাঁর চেয়ে উত্তম বুঝার আর কেউ নেই। অবশেষে বলবো,আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদেরকে মানুষ বানিয়েছেন। প্রত্যেককে-ই কমবেশি জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিচার- বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা দিয়েছেন। আপনি কোনটা বিশ্বাস করবেন বা মানবেন, কোনটা বিশ্বাস করবেন বা মানবেন না, এটা একান্ত আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।

আপনার মন্তব্যটি বুঝা যাচ্ছে না।আলেম ও মুসলিমদের থেকে হেফাজত চেয়েছেন, তাহলে আপনি কি মুসলমান নন।

নবী মৃত্যুর ২০০/৩০০ বছর পর অমুক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনা মিয়ার গল্পে বিশ্বাস করলে সে কাফের। [আয়াত দেখুন, (৭: ৩), (২৫:৩০), (৩১:৬)] আল কোরআনের ১২: ৪০ আয়াত অনুযায়ী কোরআনের বিধান ব্যতীত নবীর নামে লেখা বুখারি গং-এর সব বিধানই শির্ক। আল্লাহপাক কোরআন ব্যতীত কোন কিতাব লিখতে বারন করেছেন [আল-কোরআন ২: ৭৯] বুখারি গং আল্লাহর কথা অমান্য করেছেন। আল্লাহ বলেছেনঃ "আমি এ কুরআনে মানুষের জন্য যাবতীয় দৃষ্টান্ত বিশদভাবে বিবৃত করেছি কিন্তু মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্ককারী।" (18: 54) বুখারি গং-এর শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্পের সাথে কোরআন ও ইসলামের কোনই সম্পর্ক নেই। [আয়াত দেখুন. ৭:৩, ১০:৩৭, ১২:৪০] কোরআনের বাইরে আর কোন কিতাবে আমল করা যাবে না। (৪৫: ৬) (২:৭৯) (২৩:৬৮) বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ ১২/৪০, যা তিনি কোরআনেই দিয়েছেন। নবীর নামে বুখারি গং-এর বিধান মানেই শির্ক। আসমানী কিতাব ছাড়া আর কোন আয়াত মানা তো দুরের কথা, বিশ্বাসই করা যাবে না। আল-আ‘রাফ ৭:৩ বুখারি গং-এর অমুক তমুক থেকে, সেই তমুক আরেক তমুক থেকে শুনে শুনে লেখা শোনামিয়ার গল্প কখনোই নবীর হাদিছ হতেই পারে না। হাদিছওয়ালারা কোরআনের ৬: ১১৫, , ১০:৩৭, ৪৫:৬, ৪৫:২০, ১২:৪০, আয়াতগুলো ত্যানা পেঁচিয়ে অস্বীকার করেন। তারা হলেন মুনকিরে কোরআন। আমি তো বার বার বলছি নবীর হাদিছ কোথায় পাবো? বুখারি গং-এর মিথ্যাচার তো রাসুলের হাদিছ হতেই পারে না। হলে আল্লাহর নবীকে ধর্ষক (বুখারির ৫২৫৫ নং), যুদ্ধবাজ, কামুক, শিশুকামী আর গনহত্যাকারী (বনু কুরাইজা) মানতে হবে। (নাউজুবিল্লাহ) দ্বীনের বিষয়ে দলিল একমাত্র কোরআন [৪৫/৬,২০] বিধান দেওয়ার মালিক কেবল আল্লাহ [১২/৪০] মৃত্যুশয্যায় নবী কাগজ কলম আনতে বলেছিলেন, কিন্তু সাহাবীরা আনেননি, বলেছেন আমাদের কাছে কুরআন আছে। জীবিত থাকতেই সাহাবীরা হাদিছ মানেননি। কুরআন কে কিভাবে বুঝবে এটি সম্পূর্ণ আল্লাহর বিষয়। কেউ গোমরাহ হবে, কেউ হেদায়েত পাবে। একই আয়াত একজন একেক রকম অর্থ বুঝবে [৭৪:৩১] । ১২ নং সুরার ১নং আয়াতে ১৮ নং সুরার ১নং আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে কথা বলেন না। কোরআন ৭০ বারেরও অধিক বলেছে, তোমরা কি চিন্তা কর না?’ কাজেই নিজ বুঝ মতোই কোরআন বুঝতে হবে। অন্যের বুঝ মত বুঝলে জাহান্নাম। কোরআন ব্যতীত আর কোন গ্রন্থই আল্লাহ ও তার রাসুলের অনুমোদিত গ্রন্থ নয়। বাকি সবই কোরআনের তফসিরের নামে মনুষ্য রচিত লাহওয়াল হাদিছ। কোরআন মানলেই সে মুসলিম। অমুক তুমক আকিদা বা মানহাজের কোনই মূল্য ইসলামে নেই। বুখারি গং-এর রচিত ছয়শত পাখনা ওয়ালা জিব্রাইলে বিশ্বাস করা আর ঠাকুরমার ঝুলি বিশ্বাস করা একই কথা। কাফের ফতোয়া দিয়ে এবং জাহান্নামের ভয় দেখিয়ে মানুষকে হাদিছ মানতে বাধ্য করছে রাজতন্ত্রের সালাফি ওলামায়ে-ক্রাইমরা। রাসূল স: শুধু ওহীর অনুসারী ছিলেন[৫/৬৭] আর যারা আমার আয়াত ব্যর্থ করার চেষ্টা করে তারাই হবে জাহান্নামের অধিবাসী। [Al-Hajj ২২:৫১]

লেখা পরা করেন নাই নাকি

Apni ki bolte chaichen

pagol

🙋‍♂️🙋‍♂️🙋‍♂️😊

আমিন

ডাঃখন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিঃ ওনার ওয়াজ অথবা প্রশ্নোত্তর পর্বগুলো দেইখেন

"Allama khurshid alam" RU-vid channel search korun, why Shia are not muslim? Answer peye jaben insallah.

@@bagbulislam903 shiya ra Muslim

রসুল সা. বলেছেন, যদি আমার পুত্র ইব্রাহিম জীবিত থাকতো তবে তিনি অবশ্যই নবী হতো। আয়েশা রা. বলেছেন, তোমরা রসুল সা.-কে শেষ নবী বলো। তবে একথা বলো না যে, তারপর আর কোন নবী নাই।

@@KamalUddin-sk6so রেফারেন্স দেন কোন হাদিস কত নাম্বার

@youtubecommenter8128 কোন হাদীস না। এটা সবাই জানে, হুজুররা ওয়াজে বলে। কিন্তু মানুষ বুঝতে পারে না।

এক জীবিত নবী নামবেন আসমান থেকে,যার নাম ঈসা ইবনে মরিয়ম,এটা কি তবে অস্বীকার করছেন?

​​@@KamalUddin-sk6soআপনি কি কাদিয়ানী?

বিভ্রান্ত ?? ১. আপনি যখন নিজেকে মুসলমান পরিচয় দেন তখন কিসের ভিত্তিতে দেন? ২. আপনার মুসলিম পরিচয়ে কি কেউ বিভ্রান্ত হয়?

আমিও দেখলাম👍