Тёмный
No video :(

কাবলাল জুমা নিয়ে কঠিন দোলাই করলেন | sayed kamaluddin zafree bangla new waz 2023 | কামাল উদ্দিন জাফরী 

I Vision BD
Подписаться 22 тыс.
Просмотров 143 тыс.
50% 1

কাবলাল জুমা নিয়ে কঠিন দোলাই করলেন | sayed kamaluddin zafree bangla new waz 2023 | কামাল উদ্দিন জাফরী
Sayed kamaluddin zafree.kamal uddin new waz 2023.kamal uddin zafree new waz 2023.sayed kamaluddin zafree.kamaluddin zafree new waz.kamaluddin zafree waz.sayyed kamaluddin zafree.kamaluddin zafree tafsir mahfil.sayed kamaluddin zafree waj.sayed kamaluddin zafree new waz.kamal uddin zafree.সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী ওয়াজ,কামাল উদ্দিন জাফরী ওয়াজ,সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী,bangla new waz 2023.কামাল উদ্দিন জাফরী জীবনী,zafree waz 2023.zafree.
#kamal uddin zafree new waz 2023
#kamal uddin zafree
#kamal uddin Jafree
#kamal uddin JaforI

Опубликовано:

 

18 фев 2023

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 328   
@ফার্নিচার-bg3jm1fw9b
আলহামদুলিল্লাহ কোরআনের বাণী প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ
@abuhenamd.mostafakamal5451
@abuhenamd.mostafakamal5451 10 месяцев назад
মহা পবিত্র আল্লাহ তার জন্য সকল পসংসা মহা পবিত্র আল্লাহ তিনি মহা মহিম।
@RiajulIslam-bw6wg
@RiajulIslam-bw6wg 10 месяцев назад
হুজুর এত ভালো লাগছে মন চাচ্ছে আপনা কে একটু দেখতে পারতাম তাহলে মনটা ভালো লাগতো
@ziauddinahmed4229
@ziauddinahmed4229 Месяц назад
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবর।
@abuhenamd.mostafakamal5451
@abuhenamd.mostafakamal5451 10 месяцев назад
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম
@suhulamin7442
@suhulamin7442 Год назад
উস্তাদের উস্তাদ কামাল উদ্দিন জাফরি হুজুর,আল্লাহ তালা যেন নেক হায়াত দান করেন আমিন ❤
@qarimomintv4567
@qarimomintv4567 10 месяцев назад
Allaah
@MdKopil-iz8xi
@MdKopil-iz8xi Год назад
আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনার ওয়াজ শুনার পর ইনশাআল্লাহ আমার মাজে পরিবর্তন আসবে আমি মাসজিদে ডুকে ২রাকাত নামাজ পড়ি
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@moniburrahman5426
@moniburrahman5426 Год назад
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ।
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@mohammadferdaus5933
@mohammadferdaus5933 Год назад
এই এস্তেগফার কোন অর্থেই লেখলেন বুঝলাম না।
@mdyusuf2839
@mdyusuf2839 Год назад
বর্তমান সময়ের সেরা ওয়াজ
@bororchormazharul6761
@bororchormazharul6761 Год назад
বর্তমানের সময়ের সেরা ফেৎনা
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@md.abdulquddus7127
@md.abdulquddus7127 2 месяца назад
Alhamdulillah
@anisuddin8608
@anisuddin8608 9 месяцев назад
Masah Allah
@mhislamictv8958
@mhislamictv8958 Год назад
সকল আলেমের সম্মান বৃদ্ধি করে দাও হে রহমান আমিন
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@razzakmajid4325
@razzakmajid4325 Год назад
Alhamdullah in Shaa Allah I flow this
@samtalukder9252
@samtalukder9252 Год назад
Mash Allah kub sunder kota.
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@mohiuddinahmadkhan9874
@mohiuddinahmadkhan9874 Год назад
শায়খ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব "কাবলাল জুমা বা জুমার খুতবার পূর্বের নামাজ" সম্পর্কে সাহাবী হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা:), সাফিয়্যাহ (রা:) সহ আরও অনেক সাহাবীদের ৪ রাকাত সুন্নাত আদায় করার সহীহ হাদিসের রেওয়ায়েতের রেফারেন্স দিয়েছেন। যে সব ওলামায়েকেরাম বলেন, জুমার পূর্বে কোন সুন্নাত নামাজ নেই, তারা কিসের ভিত্তিতে এই সব কথা বলেন, আমার বুঝে আসে না। আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করেন।
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@labibhossain2667
@labibhossain2667 Год назад
মিথ্যা কথা। আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিঃ একথা বলতেই পারে না।
@rahihaque2484
@rahihaque2484 Год назад
কোনো আলীম রা সুন্নত সলাত নেই এটা বলেন না , আপনাদের বুঝতে ভুল হয়ে থাকতে পারে । সুনিদিষ্ট করে ৪ রাকায়াত ই পড়তে হবে এটার বিরোধীতা করেন , কারন এটাই হচ্ছে সুন্নতের বাহিরের এবাদত । মসজীদে প্রবেশ করার সাথে সাথেই ( বসার আগেই ) ২ রাকায়াত তাহিয়্যাতুল মাছজীদ্ পড়ে নিতে হবে ঐ সময় যদি ঈমাম খুৎবা ( বক্তব্য রত ) দিতে থাকেন ও । কোনো মুছল্লী যদি ঐ সময় ( ঈমামের খুৎবা চলা অবস্থায় ) মাছজীদে ঢুকেন বা জামায়াতে শরিক হন তবুও ঐ ২ রাকায়াত পড়তে হবে । কারন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজের খুৎবা থামিয়ে তাঁর মুছল্লী কে সলাতের নির্দেশ দিয়েছেন । এর পরে অন্য আরেক হাদীসে এসেছে যে যা পারে ( যার কিসমতে যতটুকু আছে ) সে আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তাআ-লা র ইবাদত এ মশগুল হবে খুৎবা শুরুর আগে পর্যন্ত । এখানে সলাত / কোরআন আল্ কারীমের তিলাওয়াত / তাসবীহ্ / দুরুদ যে কোনো ইবাদত হতে পারে ।,এই গুলিই হচ্ছে সুন্নতি তরিকার ইবাদত ।
@MDFaisalH
@MDFaisalH 10 месяцев назад
ওই হাদিসগুলো ভালোভাবে জানতে হবে এবং আমাকেও জানান,, প্লিজ!!!
@sayedabdulmuhaimin1561
@sayedabdulmuhaimin1561 9 месяцев назад
Thankyou .u wright talk
@mosarof2516
@mosarof2516 9 месяцев назад
মাশা-আল্লাহ
@zttech139
@zttech139 Год назад
Alhamdhulillah Allahu akbar kabira
@ShohidulIslam-sz3hc
@ShohidulIslam-sz3hc Год назад
Kamaluddin jafori sohi Kotha bole Allah ta k Tumi nek hayat Dan koro
@padmaview
@padmaview Год назад
Ar jodi betik kotha bole tobe take......
@khobirulislam126
@khobirulislam126 Год назад
আল্লাহ মহান
@motiurrahman2900
@motiurrahman2900 Год назад
CT
@Abubakar-oz2kc
@Abubakar-oz2kc 4 месяца назад
Ya Allah Amaderke Ahle khobis&Ahle maudodir fetna theke hifajot koren Aamiin
@nurmohd7076
@nurmohd7076 Год назад
We love Kamal uddin zafori
@amdadulhoque2001
@amdadulhoque2001 Год назад
সর্টকার্ট ইসলাম
@michaelalan5520
@michaelalan5520 5 месяцев назад
amdadul, কেন সরটকারট ইসলাম? আপনার কোরান - সহীহ হাদীসের বাইরে যাওয়ার কোন উপায় নাই। হা, নফল এবাদত বা বাড়ীতে একা এবাদত, আপনি যত খুশী পড়ুন। আর রসুল শরীয়তে নুতন উদ্ভব, সৃষ্টি, যা রসুল বলেননি বা করেন নি - তা বিদাত এবং বিদাতী আগুনে যাবে ( জাহান্নাম) - সহীহ হাদীস। সুতরাং, এখানে short এর কি দেখলেন? ইসলামের মূল - কোরান -সহীহ হাদীস। আপনাকে কে অধিকার দিয়েছে - দলীল ছাড়া, বিদাত চালু করতে?
@mujiburrahman7462
@mujiburrahman7462 3 месяца назад
A lot of thanks for January
@mdullah9957
@mdullah9957 5 месяцев назад
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম
@polash.official.3327
@polash.official.3327 Год назад
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন আমিন আমিন আমিন সবাই সুন্নাহ মানার তাওফিক দান করুন আমিন
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@SadiaAkter-pz4hi
@SadiaAkter-pz4hi Год назад
হুজুরের আলোচনার মাধ্যমে সংকট ইসলাম ধর্ম তৈরি করা হয়েছে। শয়তানের অনেক সুখ্যাতি ছিল পারে কিন্তু শয়তান হয়েছে
@MDArif-gm2is
@MDArif-gm2is Год назад
আল্লাহ জাফ্রিকে হেদায়াত দেন বিব্রান্তি থেকে বিরত থাকা?আলেমদে থেকে সিখা নাও
@uddinkabir6810
@uddinkabir6810 3 месяца назад
আপনার কাছ থেকে হেদায়াত নিবে?
@zoomtechnology4751
@zoomtechnology4751 Год назад
Good video
@joshimuddin3834
@joshimuddin3834 Год назад
Mashaaallah
@md.mushaddequeali8872
@md.mushaddequeali8872 Год назад
কাঁটাবন মসজিদে আপনি নিজে চার রাকাত কাবলাল জুম্মা পড়েছেন এবং মুসল্লীদেরকেও পড়তে বলেছেন, এভাবে ২/৩ বছর আপনার পিছনে নামাজ পড়েছি
@padmaview
@padmaview Год назад
Haa haaa haaaaa
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@MahadiHasan-lm2zr
@MahadiHasan-lm2zr Год назад
এ সময় তার জানা ছিল না যে কোন কভ লাল যুমুয়া নাই
@shawkatulislam8617
@shawkatulislam8617 Год назад
আগে টাকা পয়সা পেতেন না তাই পড়তেন। এখন কিছু পান তাই গুনগান গান।
@mohammadferdaus5933
@mohammadferdaus5933 Год назад
ঊনিও বলছেন আগে পড়ছে কিন্তু দলিল পাওয়ার পরই আর পড়েন না এবং নিষেধ ও করেন। ধন্যবাদ
@abdullahilkafi7106
@abdullahilkafi7106 Год назад
JAJAKALLAH KHIRAN
@zoomtechnology4751
@zoomtechnology4751 Год назад
হুজুর আমি নিজেও আগে কাবলাল জুমা পড়তাম আপনার ওয়াজ শুনার পর এখন আর পড়িনা ২রাকাত পড়ি
@zidanalhadi1162
@zidanalhadi1162 Год назад
এতোদিন অমুসলিম ছিলেন এখন মুসলিম ছিলেন
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@user-bx3du2gm5z
@user-bx3du2gm5z Год назад
তার মানে হল দুধ বিক্রি করে মদ খাওয়া শুরু করলেন আর কি?
@raihankhan8634
@raihankhan8634 Год назад
ঠিক আছে আপনি পরতে চাইলে সময় পেলে ২/২/২ করে পড়ুন,,,,জাফরি যা বলছে এ আমল ই সাহাবি থেকে পাওয়া যায়।
@MdKopil-iz8xi
@MdKopil-iz8xi Год назад
good video
@zoomservicecenter582
@zoomservicecenter582 Год назад
Alhamdhulillah allahuakbar kabira
@armanhossain166
@armanhossain166 Год назад
মাশাআল্লাহ
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@SadiaAkter-pz4hi
@SadiaAkter-pz4hi Год назад
জিকির আর নামাজ এক নয় আপনি আরো বহু বুঝার চেষ্টা করুন।
@zainulabedin5323
@zainulabedin5323 Год назад
হুজুরের হায়াতে তায়্যিবা এবং ছিহ্যতে হাফিয়াহ্ যেন আল্লাহ পাক দান করেন। আমিন।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@LaltuSekh-nv1er
@LaltuSekh-nv1er 6 месяцев назад
Hi bi
@waliahmed5233
@waliahmed5233 Год назад
Would you please explain 1.concept of 1st part of khutbah,and 2.concept of 2nd part of khutbah. Assalamu alaykum wa rahmatullah.
@user-yo9ut9vi9r
@user-yo9ut9vi9r 2 месяца назад
আস সালামু আলাইকুম,("শিরিক করোনা বেদআদ করোনা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা নত করো না,পীর এর পূজা গোর এর পূজা ইসলাম এতে নাই,তবু মানুষ আল্লাহ ছাড়া মাথা যে নোয়ায়, আল্লাহর কোরআন নবী (সাঃ)এর হাদীস ছাড়া কিছুই মেনো না।")
@babulhassan9784
@babulhassan9784 Год назад
সৌদি দুই রাকাত পরে
@mdbelal7934
@mdbelal7934 Год назад
শায়েখ সহি কতা বলছেন যাজাকাল্লাহ
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@Ashrafalishek786
@Ashrafalishek786 6 месяцев назад
আপনার
@mhislamictv8958
@mhislamictv8958 Год назад
ভালোবাসার আলেমদের লিষ্ঠে আমার কলিজার টুকরো আল্লামা কামাল উদ্দিন জাফরী দাঃবাঃ
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী ১. হযরত আবূ হুরায়রা রা. বর্ণনা করেছেন: عَنِ النَّبِىِّ -صلى الله عليه وسلم- قَالَ مَنِ اغْتَسَلَ ثُمَّ أَتَى الْجُمُعَةَ فَصَلَّى مَا قُدِّرَ لَهُ ثُمَّ أَنْصَتَ حَتَّى يَفْرُغَ مِنْ خُطْبَتِهِ ثُمَّ يُصَلِّىَ مَعَهُ غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الأُخْرَى وَفَضْلَ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ . أخرجه مسلم (٨٥٧) অর্থ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি গোসল করলো, অতঃপর জুমআয় আসলো, এবং তৌফিক অনুসারে নামায পড়লো, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত চুপ রইলো এবং তার সঙ্গে নামায আদায় করলো তার পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত এবং আরো অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৮৫৭। ২. হযরত সালমান ফারসী রা. বলেছেন: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَغْتَسِلُ رَجُلٌ يَوْمَ الْجُمُعَةِ وَيَتَطَهَّرُ مَا اسْتَطَاعَ مِنْ طُهْرٍ وَيَدَّهِنُ مِنْ دُهْنِهِ أَوْ يَمَسُّ مِنْ طِيبِ بَيْتِهِ ثُمَّ يَخْرُجُ فَلَا يُفَرِّقُ بَيْنَ اثْنَيْنِ ثُمَّ يُصَلِّي مَا كُتِبَ لَهُ ثُمَّ يُنْصِتُ إِذَا تَكَلَّمَ الْإِمَامُ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْجُمُعَةِ الْأُخْرَى. أخرجه البخاري (رقم ৮৮৩) وفي رواية له: ثُمَّ إِذَا خَرَجَ الْإِمَامُ أَنْصَتَ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি জুমআর দিন গোসল করে, সাধ্যমতো পবিততা অর্জন করে, তেল ব্যবহার করে কিংবা ঘরে থাকা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর ঘর থেকে বের হয় এবং দুজনকে আলাদা না করে (অর্থাৎ দুজনের মাঝখানে না বসে), এরপর তাওফিক মতো নামায পড়ে, অতঃপর ইমাম যখন খুতবা দেয় তখন চুপ থাকে, তাহলে অন্য জুমআ পর্যন্ত তার পাপ ক্ষমা করা হয়। (সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৮৮৩) বুখারী শরীফের অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর ইমাম (খুতবার উদ্দেশ্যে) বের হলে চুপ থাকে। (হাদীস নং ৯১০) ৩. এ মর্মে হযরত নুবায়শা আল হুযালী রা. থেকে আরেকটি দীর্ঘ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। তাতেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, فَإِنْ لَمْ يَجِدْ الْإِمَامَ خَرَجَ صَلَّى مَا بَدَا لَهُ অর্থাৎ যদি ইমামকে বের হতে না দেখে তবে যে পরিমাণ ইচ্ছা নামায পড়ে। .... (মুসনাদে আহমদ, ৫খ. ৭৫পৃ.) ৪. হযরত আবু সাঈদ খুদরী রা. বর্ণিত অপর একটি হাদীসে জুমআর পূর্বে নামায পড়ার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এভাবে বলেছেন, ثم ركع ما شاء أن يركع অর্থাৎ তার যে পরিমাণ ইচ্ছা রুকু (নামায আদায়) করে। (মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১১৭৬৮) এসব হাদীসে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমআর পূর্বে নামায পড়তে উৎসাহিত করেছেন। এসব হাদীস পেশ করলে ঐ সব বন্ধু সুর পাল্টে বলেন, হ্যাঁ, নামায তো আছে, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা নেই। অথচ মুয়াক্কাদা- গয়র মুয়াক্কাদা ফকীহগণের পরিভাষা। ফিকাহ শাস্ত্র ও ফকীহগণের কোন গুরুত্ব তাদের কাছে নেই। তারা তো দেখবেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সম্পর্কে উৎসাহিত করেছেন কি না। তিনি উৎসাহিত করে থাকলে তারাও উৎসাহিত করবেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন এমন বিষয়কেই তো সুন্নত বলা হয়। চাই তা মুয়াক্কাদা হোক বা গয়র মুয়াক্কাদা। আসলে কোন আমলকে সুন্নতে মুয়াক্কাদা বা রাতিবা আখ্যা দেওয়া মুজতাহিদ ফকীহগণের ইজতিহাদ বা সুচিন্তিত মত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক কোন আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদান, উক্ত আমলের উপর তাঁর নিজের পাবন্দি ও সাহাবায়ে কেরামের আমল ও গুরুত্বারোপের আলোকেই ফকীহগণ উক্ত পরিভাষা ব্যবহার করে থাকেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে এই সুন্নতের প্রতি উৎসাহিত করেছেন, তা পেছনের হাদীসগুলো থেকেই স্পষ্ট হয়ে গেছে। তাঁর নিজস্ব আমল এবং তাঁর সাহাবীগণের নির্দেশ ও আমল সংক্রান্ত হাদীসগুলো এখানে তুলে ধরা হচ্ছে। তার আগে হাদীসশাস্ত্রবিদদের একটি সর্বস্বীকৃত মূলনীতির কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। নীতিটি তারাবীর আলোচনায় সবিস্তারে আসছে। তা হলো, কোন হাদীস যদি একাধিক সনদ বা সূত্র্রে বর্ণিত থাকে, আর পৃথক পৃথক ভাবে সবগুলো সূত্র দুর্বল হয়, তথাপি সেগুলোর সমষ্টি মিলে হাসান স্তরে উন্নীত হয় এবং প্রমাণযোগ্য বলে বিবেচিত্র্র হয়। পরিভাষায় এটাকেই হাসান লিগায়রিহী বলে। আর তদনুযায়ী সাহাবীগণের আমল পাওয়া গেলে তা আরো শক্তিশালী হয়। আর যদি মূল হাদীসটিরই কোন শক্তিশালী সনদ থাকে তবে তো কোন কথাই নেই। আলোচ্য বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আমল সম্পর্কে একাধিক হাদীস রয়েছে। সূত্র ও সনদের দিক থেকে এর কোন কোনটি বেশ শক্তিশালী। সেই সঙ্গে রয়েছে বহু সাহাবীর আমল। নিম্নে এগুলো তুলে ধরা হলো।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@abuzarifzakaria
@abuzarifzakaria Год назад
হুজুর ব্যাংক কে কত টাকা সুদ দিয়েছিলেন তা বললে ভালো হতো।
@khairulislam-qe8jk
@khairulislam-qe8jk Год назад
বাজে হেডলাইন দিলেন কেনো?
@drmdmofizuddinmofiz46
@drmdmofizuddinmofiz46 Год назад
Gangam
@harunorrashid1567
@harunorrashid1567 Год назад
এক মৌলবির একামাতকুরানকাবলে
@user-bx3du2gm5z
@user-bx3du2gm5z Год назад
জুমার পূর্বে ৪ রাকাত সুন্নতে মুআক্কাদাহ আমি পড়ে থাকি আলহামদুলিল্লাহ। এসব টুটকা মৌলভীর কথায় যায় আসেনা
@asadonik4408
@asadonik4408 Год назад
আপনি সহিহ দলিল দেখে আমল করতে চেষ্টা করুন। কাজে আসবে।
@user-bx3du2gm5z
@user-bx3du2gm5z Год назад
@@asadonik4408 আমরা হক্কানী আলেমগণের সাথে থেকে একদম সহীহ হাদীস, কুরআন হাদীস ও ইজমা কিয়াসের উপর আমল করে থাকি আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤️
@user-bx3du2gm5z
@user-bx3du2gm5z Год назад
@@asadonik4408 মুখে সহীহ দাড়ি নাই,পড়নে সহীহ ইসলামী পোশাক নাই, এমন ফেরিওয়ালা সহীহ হাদীসের কথা বলে।হা হা হা হা
@raihankhan8634
@raihankhan8634 Год назад
​@@asadonik4408 ওনি যা বলছে এটাই সঠিক,তুমি পড়ছো পড়,টেগ লাগাও কেন?
@mahannanhannan2087
@mahannanhannan2087 Год назад
তাঁর বিশিষ্ট শাগরিদ আবু আব্দুর রহমান আসসুলামী রাহ.-এর বর্ণনা : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে জুমার আগে চার রাকাত এবং জুমার পরে চার রাকাত পড়ার আদেশ করতেন। পরে যখন আলী রা. আগমন করলেন তখন তিনি আমাদেরকে জুমার পরে প্রথমে দুই রাকাত এরপর চার রাকাত পড়ার আদেশ করেন। كان عبد الله يأمر أن نُصَلِّي قَبْلَ الجُمْعة أربعا، وبعدها أربعا، حتى جاءنا علي فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا. -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক খন্ড ৩, পৃ. ২৪৭ (৫৫২৫) নফল নামাযের বিষয়ে উৎসাহ দেওয়া যায়, আদেশ দেওয়া যায় না। আদেশ করার অর্থ, এই নামায অন্তত সুন্নতে মুয়াক্কাদা, যেমন পরের চার রাকাত সুন্নতে মুয়াক্কাদা। এ বর্ণনার সনদ সহীহ ও মুত্তাছিল। এই বর্ণনায় লক্ষণীয় বিষয় এই যে, খলীফায
@mdkabirchowdhury5446
@mdkabirchowdhury5446 Год назад
কোন ব্যাংক সম্পূর্ণ সুদ মুক্ত নীতির উপর রয়েছে যে লোন নেওয়া যেতে পারে?
@padmaview
@padmaview Год назад
Islami bank er upodesta!!
@osmangani2986
@osmangani2986 Год назад
আমি সাহাবী ও ছহী হাদীসের অনুসরণ করি তাই কাবলাল জুমা চার রাকাত আপনার ওয়াজ শুনে ছাডতে পারছিনা বলে দুঃখিত ।
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-qK8EQE6vs6I.html
@labibhossain2667
@labibhossain2667 Год назад
একটা সহি হাদিস বলেন ভাই।
@shawkatulislam8617
@shawkatulislam8617 Год назад
​@@labibhossain2667 এদের পাশ ছাড়েন।তাহলে পাবেন।
@sufumiah9636
@sufumiah9636 Месяц назад
একমাত্র ভারতের দেওবন্দ দারুলউলুম মাদ্রাসায় যারা পড়ালেখা করেছেন তারাই হাদিসের সহি ব্যখ্যা দিতে পারেন।কওমী আলীমরা কোন সময় বাহাদুরী করেন না।শান্ত ভাবে সাধারন জনগনকে বুজাবার চেষ্টা করেন।
@deshpremikbd
@deshpremikbd Год назад
Arooo nen eabong apnar lokder bujhan.
@touhidsardar
@touhidsardar Год назад
( Labbaik bd )...apnar prosner, ottor diya chhe dolil soho , akbar to sonen
@ibrahimmir6181
@ibrahimmir6181 Год назад
আল্লাহ আপনাদেরকে হেদায়েত করুক
@FlowXpressOperations
@FlowXpressOperations 10 дней назад
শেষ পর্যন্ত আপনি ও তাহলে ব্যাংক কে সূদের ব্যাবস্থা করে দিলেন? আল্লাহ এতদিন কি ভাবলাম উনাকে নিয়ে😮
@asadonik4408
@asadonik4408 Год назад
মসজিদে লাল বাতি (RED SIGNAL) এর প্রচলন কিভাবে এলো? বলুন বলুন বলুন।
@padmaview
@padmaview Год назад
Jaivabe mic ,AC, jarbati r procholon hoise
@michaelalan5520
@michaelalan5520 5 месяцев назад
লাল বাতির প্রচলন শুধু পাক-ভারতের এলাকায়। আমি অনেক দেশ ঘুরেছি, কোথাও দেখিনি। আপনার আলেমদের জিগ্যেস করুন, যারা লাল বাতি জালায়।
@motaharhosain577
@motaharhosain577 9 месяцев назад
গায়ের মুক্বাল্লিদ কাঠমোল্লা ভাইয়ের পরিচয়!
@mdshahidalbushair5746
@mdshahidalbushair5746 Год назад
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, উস্তাদ আপনি শায়েখ ড. আব্দুর রহমান সুদাইসের নাম নিতে পারলেন, কিন্তু ইমাম আল্লামা সাঈদী হা: নাম নিলে কি সমস্যা হতো। ইস্ট লন্ডন মসজিদের Opening করছেন উপরোক্ত দুই জন ব্যক্তি।
@md.abdulkhaleque273
@md.abdulkhaleque273 Год назад
Not all correct, other scholer differ from his opinion.
@eses859
@eses859 Год назад
হূজূৱ কবলালজূ মআ আছে ঐ এলেম আপনাৱ নাই
@kamrulhasan779
@kamrulhasan779 Год назад
Kamal Saheb aka sob janen doniar are keow kiso janena.valo. Babe Kotha bolen nejeke champion mone Korean.
@AmirulIslam-in5mp
@AmirulIslam-in5mp Год назад
mrar age taoba krun emani mater cesta krun
@kobirahmed866
@kobirahmed866 Год назад
Please Quran deakban
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@MMotiurRahman
@MMotiurRahman Год назад
এগুলো কি ধরনের শিরোনাম রে ভাই? বলতে পারেন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা
@nomanmohammad5010
@nomanmohammad5010 Год назад
এই লোকটি হুজুরদের তিরস্কার করে মৌলভী বলে সম্ভোধন ভালো করে করেনা, খুব বেয়াদবীপনা কথা বলে.
@kobirahmed866
@kobirahmed866 Год назад
Apne ki janan hujur bank thake taka loun neya building korsa please aktu amaka volban
@mdarafathussain7958
@mdarafathussain7958 Год назад
হুজুর সারা বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকের শরীয়া বোর্ডের প্রধান।
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@osmangani2986
@osmangani2986 Год назад
যারা সাহাবায়ে কেরাম দের আমলকে খাঠ করে দেখেন, ও সাহাবায়ে কেরাম দের সমালোচনা করেন, তাদের হাদীস, কোরআন পডার অধিকার নেই, কারণ ঐ হাদীস কোরআন সবই সাহাবায়ে কেরাম দের মাধ্যমেই পেয়েছি, তাই প্রতিটি হাদীসের শুরুতে যে কোনো সাহাবীর নাম পাওয়া যায় , তাহলে সাহাবিরা খারাপ হলে, হাদীস ভালো ও শুদ্ধ হবে কি করে ?
@kobirahmed866
@kobirahmed866 Год назад
Apnarb pora golot Quran dekam
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@MoktadulIslam-gl4fg
@MoktadulIslam-gl4fg 10 месяцев назад
হুজুর আপনি যে ব্যাংকের লোন নিলেন সুদছাড়া কি লোন দিছে? জানতে চাই
@michaelalan5520
@michaelalan5520 5 месяцев назад
ইসলামি bank হয়ত।
@mdanisurrahman5886
@mdanisurrahman5886 Год назад
হুজুর নিজের সুদের কথা রেখে দিলেন আর নামাজ পড়া নিয়ে ঘাটতাছেন কি বুজুর্গি।
@khanjashimuddin7026
@khanjashimuddin7026 Год назад
আল্লাহ লা মাজহাবের ফিৎনাবাজদের হাত থেকে আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।
@ahalalkhan8797
@ahalalkhan8797 Год назад
তর কপালে হেদায়েত নাই
@moonzoorulislam4727
@moonzoorulislam4727 10 месяцев назад
মুর্খতা বাদ দেন
@padmaview
@padmaview Год назад
Short cut .... valoto, tarmane Lamazhabi short cut. Mic babohar bidat!
@syedakramhossain40
@syedakramhossain40 Год назад
আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু, মাযহাব একটাই, আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের মাযহাব ছাড়া কোন মাযহাব নেই,।
@adilahnaf995
@adilahnaf995 Год назад
আছে কামালুদ্দিন জাফরি
@syedakramhossain40
@syedakramhossain40 Месяц назад
​@@adilahnaf995উনি কি নিজের কথা বলছেন?
@rehanaakter1611
@rehanaakter1611 Год назад
Hujur our prophet never give kutba except arbi. He move many country but ALL IES GIVE ARBI.
@mdabujarrohoman-dt5dh
@mdabujarrohoman-dt5dh Год назад
নবী রাসুল দের জীবনী ক্কুরাণ এর বাইরে আলোচনা করা যায় না,,মরিয়ম-৪১,৫১,৫৪,৫৬ । হাদীছ ইহুদী খ্রীস্টান দের তৈরি যেমনঃ মায়েদা ও সাবা-৩, আরাফ ও ফুরকান-৫২ ,রুম-৫৮ আনকাবুত-৪৮, জুখরুফ-৪৪ , হাক্কা,,৪৪-৪৬ । সুন্নতে রাসুল বলা শিরক; হবে সুন্নত আল্লাহ ,,আহজাব-৩৮,৬২ , ফাতাহ-২৩ । নবী রাসুল এর নামে উম্মত হয় না, তাহারাই ছিলেন শ্রেস্ঠ উম্মত,, ইমরান-১১০ । প্রতি টি মানুষ ও পশু পখ্খীও উম্মত,,, নেসা-৪১ ,বাক্কঃ-২১৩,আনাম-৩৮। ইব্রাহিম ছিলেন এক উম্মত ,নাহল-১২০ । মধ্যবর্তি ঊম্মতও ক্কুরাণে আছে । নামাজ তিন ওয়াক্ত হুদ-১১৪ । ফজর উস্তা ও এশা বাক্কাঃ-২৩৮, বনি ইসঃ-৭৮, নুর -৫৮ । সকল সালাত এক রুকু ও এক সিজদা সহ দুই রাকআত ,,নেসা-১০২। রোজা খুলতে হবে রাত্রে ,,বাক্কাঃ-১৮৭ । দুনিয়াটাই জাহাণ্ণাম মরিয়ম-৭১ । পুনর্জন্ম যেমনঃ মায়েদা-৬০ হজ-৫ ,নাহল-৭০ ,সাফ্ফাত,,,৫৮-৬০ , বনি ইসঃ-৪৯,৫০ , হিজর -৬০,৭৯। মৃত্যুর পরেই জান্নাত জাহান্নামের ফয়সালা হয়ে যায় আরাফ-৩৭, ৩৮ । যে নবী রাসুলের মধ্যে পার্থক্য নির্নয় করবে না , আল্লাহ পাক তাদের কে পুরস্কৃত করবেন,, নেসা-১৫২, বাক্কাঃ-২৮৫ । আল্লাহ পাক কোনো কোনো নবীর উপর কোনো কোনো নবীর শ্রেস্ঠত্ব দান করেছেন ,,বাক্কাঃ-২৫৩, বনি ইসঃ -৫৫। মুনাজাত সালাতের মাধ্যমে বাক্কাঃ-৪৫,১৫৩ । বুখারি লান্নত উল্লাহ ইহুদী ছিলেন । তার কবরটা সরকারি ইহুদী কবর খানায় । মুসলিম তিরমিজি সহ সব কাল্পনিক নাম । স্বপ্নে পাওয়া ইলিয়াসী তাবলীগ আর হাদীছ সমান কথা । ইলিয়াসী তাবলীগ , গণতণ্ত্র ( মায়েদা -৪৪ ) ও হাদীছ শাস্ত্র___ ঈমান বিধ্বংসী খেপনাস্ত্র ।
@JaglulHaider-ch3kc
@JaglulHaider-ch3kc 10 месяцев назад
Al koraner anubad prai ki ytheat
@AbdurRahman-pp3xm
@AbdurRahman-pp3xm Год назад
হুজুর আপনি কি বাংলাদেশে ইমামতি করেন এবং সেই মসজিদে কি বাংলায় খুৎবা দিয়ে থাকেন? ঐ মসজিদের ঠিকানা পাইলে জুম্মার দিন বাংলায় খুৎবা শুনার ও নামায আদায়ের জন্য যাইতাম।
@anamulhoque-xz1ex
@anamulhoque-xz1ex Год назад
আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনি বাংলা খুতবা শুনতে চাইলে ঢাকা কাটাবন মাসজিদে জুমার নামাজ পড়িয়েন বাংলাদেশ মাসজিদ মিশন
@mahfuj7567
@mahfuj7567 Год назад
ছাত্রের বৌ ভাগই নেয়ার দলিল কি ?
@arifkhan-fv7pq
@arifkhan-fv7pq Год назад
😂😂😂😂🤣🤣🤣🤣🤣
@banglaislamic3290
@banglaislamic3290 Год назад
ঘুমটা ওয়ালা হুজুর
@truthseeker4001
@truthseeker4001 Год назад
"দোলাই" মানে কি ভাই?
@alfaruqislamicmedia2130
@alfaruqislamicmedia2130 Год назад
ধোলাই মানে কি? এমন থাম্বেইল কোথায় পেলেন !? আজকাল কালপিট ইউটিউবাররা আলেমদের ডিভাইডেড করে দিচ্ছে।
@muftikamrul8009
@muftikamrul8009 10 месяцев назад
ei lokta je eto obuj eta jantamna
@ahmadarefi6696
@ahmadarefi6696 Год назад
বাহ চমৎকার বড় বড় ফতুয়া দিচ্ছেন আর হুজুর নিজেই ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে বাড়ি করলেন??
@djsalmanmia9153
@djsalmanmia9153 Год назад
১. হযরত আলী রা. এর আমল: আবূ আব্দুর রহমান সুলামী র. বলেন, كان عبد الله يأمرنا أن نصلي قبل الجمعة أربعا ، وبعدها أربعا ، حتى جاءنا عليّ فأمرنا أن نصلي بعدها ركعتين ثم أربعا . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٥) وإسناده صحيح. অর্থ : আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. আমাদেরকে কাবলাল জুমআ চার রাকাত, বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়ার নির্দেশ দিতেন। অবশেষে হযরত আলী রা. যখন আমাদের এখানে (কূফায়) আসলেন, তখন তিনি আমাদেরকে বা’দাল জুমআ দুই রাকাত তারপর চার রাকাত (মোট ছয় রাকাত) পড়ার আদেশ দিয়েছেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৫। এর সনদ সহীহ। ২. কাতাদা র. বলেন, أن ابن مسعود كان يصلي قبل الجمعة أربع ركعات وبعدها أربع ركعات ، قال أبو إسحاق : وكان علي يصلي بعد الجمعة ست ركعات ، وبه يأخذ عبد الرزاق . أخرجه عبد الرزاق (٥٥٢٤) ورواه الطبراني وإسناده صحيح قاله النيموي في آثار السنن. অর্থ: ইবনে মাসউদ রা. কাবলাল জুমআ চার রাকাত ও বা’দাল জুমআ চার রাকাত পড়তেন। আবূ ইসহাক বলেন, আলী রা. বা’দাল জুমআ ছয় রাকাত পড়তেন। (আব্দুর রাযযাক বলেন,) আব্দুর রাযযাক এ হাদীস অনুসারেই আমল করে থাকে। -মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস নং ৫৫২৪। তাবারানী শরীফ। এর সনদ সহীহ। ৩. হযরত ইবনে উমর রা. সম্পর্কে আতা র. বলেছেন, كَانَ إِذَا كَانَ بِمَكَّةَ فَصَلَّى الْجُمُعَةَ تَقَدَّمَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ تَقَدَّمَ فَصَلَّى أَرْبَعًا وَإِذَا كَانَ بِالْمَدِينَةِ صَلَّى الْجُمُعَةَ ثُمَّ رَجَعَ إِلَى بَيْتِهِ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَلَمْ يُصَلِّ فِى الْمَسْجِدِ فَقِيلَ لَهُ فَقَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَفْعَلُ ذَلِكَ. أخرجه أبو داود (١١٣٠ ) وقال العراقي: إسناده صحيح. آثار السنن صـ ٣٠٢ অর্থ: তিনি যখন মক্কা শরীফে অবস্থান করতেন এবং জুমআর ফরজ পড়তেন, তখন সামনে অগ্রসর হয়ে দুই রাকাত পড়তেন, পরে আরেকটু অগ্রসর হয়ে চার রাকাত পড়তেন। আর যখন মদীনা শরীফে জুমআ আদায় করতেন তখন ঘরে ফিরে গিয়ে দুই রাকাত পড়তেন। মসজিদে পড়তেন না। তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনই করতেন। -আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ১১৩০; আল্লামা ইরাকী বলেছেন, এর সনদ সহীহ। ৪. হযরত ইবনে আব্বাস রা. সম্পর্কে বর্ণিত, أنه كان يصلي يوم الجمعة في بيته أربع ركعات ، ثم يأتي المسجد فلا يصلي قبلها ولا بعدها অর্থাৎ তিনি জুমআর দিন ঘরে চার রাকাত পড়তেন। এরপর মসজিদে আসতেন এবং জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না। মুহাদ্দিস হারব ইবনে ইসমাইল কিরমানী (মৃত্যু ২৮০ হি.) তাঁর কিতাবে সনদসহ এটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম ইবনে রজব হাম্বলী কিরমানীর বরাতে তাঁর বুখারী শরীফের ভাষ্যগ্রন্থ ফাতহুল বারীতে প্রমাণ হিসেবে এটি উল্লেখ করেছেন। (হাদীস নং ৯৩৭) উল্লেখ্য যে, এ হাদীসে যে বলা হয়েছে, জুমআর আগে ও পরে আর কোন নামায পড়তেন না- তার মানে মসজিদে পড়তেন না। ৫. হযরত সাফিয়া (صافية) বলেন : رأيت صفية بنت حيي صلت أربعا قبل خروج الإمام وصلت الجمعة مع الإمام ركعتين আমি হযরত সাফিয়্যা বিনতে হুয়াই রা. (উম্মুল মুমিনীন)কে দেখেছি, ইমাম বের হওয়ার পূর্বে চার রাকাত পড়তেন এবং ইমামের সঙ্গে জুমআর দুই রাকাত নামায আদায় করতেন। ইবনে সাদ তাঁর তাবাকাতে এটি উদ্ধৃত করেছেন। (কমিক নং ৪৭০১)
@sheikhmiskat3097
@sheikhmiskat3097 Год назад
Apni sotti bolchen ???
@afsorahmed8057
@afsorahmed8057 Год назад
When and where? Don't lied about people.
@mdfaysal5099
@mdfaysal5099 Год назад
হুজুর সকল ইসলামি ব্যাংক এর শরিয়া বোর্ডের চ্যেয়ামান সেটা হয়তো জানেনা
@Learning-English007
@Learning-English007 Год назад
​@@afsorahmed8057 na se Mittha bolen nai. Hujurer nijer mukher e Kotha AK mahfil a bolcen.
@SyedMohib
@SyedMohib Год назад
ভালো লাগে না পড়ি ওনা কিন্তু এখানে অধিকাংশ হাদিস কোরআন জানেনা লোকগুলো কেনো অযতা কথাবার্তা লিখে বুঝে আসে না এটা এক ধরণের অজ্ঞানী পন্ডিত্য করা হয়
@Shakilchy-yb9to
@Shakilchy-yb9to 10 месяцев назад
Apner kotha galaat jikr kono kono shomoy shodho a'rabe tae hoy .kano moment a'rabe shikhana .bangla a to shomshsha hoy .
@ARouf-wl6mw
@ARouf-wl6mw Год назад
Thik hoy ni akotha
@mdfahimahmedshawon5648
@mdfahimahmedshawon5648 Год назад
Tume kiso jano na bondo mia ahle
@rehanaakter1611
@rehanaakter1611 Год назад
Hujur loan receives and give both are HARAM.
@ahmedullah4984
@ahmedullah4984 Год назад
ইসলামি ব্যাংকিং জেনে বাজে কথা বলবেন
@sharifalishah3493
@sharifalishah3493 Год назад
মীর জাফরি।
@sajidmiah2115
@sajidmiah2115 Год назад
আপনি স্কলার,নামাজের বিরুদ্ধে বলা আপনার জন্য মানায় না।
@foysal8536
@foysal8536 Год назад
এত বছর আামল করলেন এত জ্ঞান অর্জন করলেন অথচ নামাজের হাদীস গুলিও শিখলেন না।আজ ৬০-৬৫ বছর আপনি ইব্রাহীম হুজুর সহি নামাজ শিখছেন।
@mdsahadot8240
@mdsahadot8240 Год назад
তুমি কি পাগল
@mdjamilgajisakibkeabarboll5657
এটা কি কোন আলোচনা অবিচ্ছিন্ন আলোচনা
@banglaislamic3290
@banglaislamic3290 Год назад
হুজুর আপনার কাছে প্রশ্ন নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালামের এই হাদিস কি ওই একদিনই বলছে । যদি একদিন এই বলে থাকে তাহলে এটা হাদিস। সুন্নত নয়। আমার মনে হয় আপনি হাদিস এবং সুন্নাহের পার্থক্য বোঝেন না। আলেম অনেক বড় হইতে পারোন মিস্টার ইবলিশ এর মত। ইবলিশের কিন্তু আপনার চেয়ে কম জানা ছিল না। দেশি জানা লোকগুলি পুলিশের খপ্পরে পড়ে। হাদিস এবং সুন্নাহর ভিতর পার্থক্য হল। যদি রাসুলের হাদিস একদিন বলে থাকে। তাহলে সেটা হাদিস। আর হাদিস আমল যোগ্য নয়। কিন্তু সোনা আমলযোগ্য। সব হাদিস সুন্নত নহে। কিন্তু সমস্ত সুন্নাত হাদিস। ওই হাদীস রাসূল এক দিনেই বলেছেন। এরপর নবী সল্লালাহ সালাম মিম্বারে বসে বয়ান কি করেন নাই। হা রসুলপুর তিন দিনের বয়ান করেছে। আর এটি ই সুন্নত। এরকম আউলা ঝাউলা বয়ান বয়ান করে মানুষদেরকে আমল থেকে দূরে রাইখেন না। এই সমস্ত সমস্যার সমাধান আগের ইমামগণ আইম্মায়ে মুজতাহিদীন সমাধান করে। আপনি কি ইমামদের চেয়েও বড় ইমাম হয়ে গেছে।
@kazisarif9692
@kazisarif9692 Год назад
বাবা জাফরী ! আপনি আদিল্লাতুল হানাফীয়্যা মিনাল আহাদীসিনাবাবিয়্যা & ই'লাউস সুনান & মা'আরিফুস সুনান ইত্যাদি কিতাব পড়ুন প্লিজ কবলাল জুমা 4 রাকাতের বহু হাদিসের দলিল পাবেন۔۔
@uddin1629
@uddin1629 Год назад
আপনি পড়ে থাকলে একটি হাদীস দেখান।
@sujansheikh2369
@sujansheikh2369 Год назад
ভাই চোরমুনাই আর দেওবন্দের জ্ঞান নিয়া ওনার কথা আর হাদিস বুঝবেন না। কারন আপনাদের টা নিজের তৈরী
@kazisarif9692
@kazisarif9692 Год назад
@Mafizul Islam Jewel আপনি তো জাফরী বাবার অন্ধ ভক্ত মনে hosse! মক্কা মদিনা কোনো দলীল নয় বরং কুরআন হাদীস হলো দলীল ۔ আমার উপরে উল্লেখিত কিতাব দলীলে ভরপুর !!!!!۔۔۔۔۔۔۔
@syedakramhossain40
@syedakramhossain40 Месяц назад
বেদাতিদের দলিল ওদের গুর যা বলে তাই।
@ZakirHossain-im4eh
@ZakirHossain-im4eh Год назад
আপনারা কেন এত বিভেদ সৃষ্টি করেন? সবাই এত দিন জা জানলাম তা ভুল। আপনার টা ঠিক তার প্রমান কি?
@mdabdulmaleksarker4307
@mdabdulmaleksarker4307 Год назад
খুতবার সময় নামাজ পড়া নিষেধ এটাই আঁকলে আসে। হাদীসের প্রেক্ষিত না বুঝে আমল করলে বিঘ্ন ঘটবে। ছোট জিনিস নিয়ে বিভেদ কাম্য নয়।
@shohidullahhasemi4933
@shohidullahhasemi4933 Год назад
আপনারা যে মানুষদেরকে এবাদত থেকে এভাবে বিমোখকরছেন আপনারা আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবেন
@asadonik4408
@asadonik4408 Год назад
সহিহ আমল অল্প ও ভালো।আপনি সহিহ দলিল দেখে আমল করতে চেষ্টা করুন। কাজে আসবে।
@rafiqulabdul
@rafiqulabdul Год назад
আহারে পন্ডিত।
@jonayedahmad1654
@jonayedahmad1654 Год назад
এই কামাল উদ্দিন জাফরী বড় স্কলার। কিন্তু আফসোস হলে সে ইবারতে ভুল পড়ে। বাংলাদেশে এরকম অনেক স্কলার রয়েছে যারা এবারত পড়তে পারে না।
@ivisionbd9055
@ivisionbd9055 Год назад
এটা ভুল না বয়স হয়েছে তো তাই বলতে পারছেনা ঠিক মত
@sujansheikh2369
@sujansheikh2369 Год назад
হায়রে ইবারত। কি ইবারত যে তোমাদের চোরমুনাইরা পারে দেখতাছি বহু দিন ধরে
@iqbalmarshal4528
@iqbalmarshal4528 2 месяца назад
কোনটা ভুল পড়ছে????
@sharifmizi1724
@sharifmizi1724 Год назад
নতুন করে ফিতনার সৃষ্টি করাই কি আপনাদের কাজ।এগুলোর সমাধান আগেই হয়ে গেছে।
@masummasum5599
@masummasum5599 Год назад
ভাই যারা ওনার আলোচনা শুনে কবলাল জুমা পড়া ছেড়ে দিয়েছেন তাদেরকে বলছি উনি ভুল কথা বলেছেন কারণ কবলাল জুমা পড়ার হাদীস রয়েছে, আপনারা ইউটিউব এ সার্চ করুন পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ, যেটা উনি পায় নাই আল্লাহ ওনাকে হেদায়েত দান করুক
@h.m.muhiuddinkhansharif6634
Ae Allah Amaderke ai moududi fitna theke hefajot korun.
Далее
The Adani Legacy: From Tradition To Transformation
2:07:30