এজন্যই হয়তো ছোটবেলা থেকে বাবা কারো সাথে মিশতে দেয়নি, কারো সাথে আড্ডা দিতে দেখলে সেখানেই মারতো বা বাসায় আসলে মারতো এই ভয়ে কারো সাথে আড্ডা দিতাম না, এখন বুঝতে পারছি তখন এমন কেন করতো
এটা আবার কি বললেন ? কারো সাথে মিশতে না দেওয়াটা আবার বেশি পাকনামি ! ছেলে-পেলেরা মিশবেনা কোনো ? না মিশলে বন্ধুত্ব কি জিনিস, বন্ডিং কি জিনিস সেটা শিখবে কোথা থেকে ? ওরা মিশবে, মাঠে খেলাধুলা করবে, সন্ধ্যা হলে বাসায় এসে পড়বে। একটা নির্দিষ্ট বয়সের আগে মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখতে হবে, কার সাথে মিশছে খোঁজ রাখতে হবে। ভালো মন্দের তফাৎ শিখতে হবে, ধর্মীয় অনুশাসনে বড়ো করতে হবে। যখন থেকে ভালো মন্দের তফাৎ বুঝতে পারবে তখন তাকে তার মতো ছেড়ে দিতে হবে। না মিশালে বলদ হবে, সামাজিকতা শিখবে না, সারাদিন মোবাইল আর কম্পিউটার নিয়ে পরে থাকবে।
মানতে কষ্ট হলেও এটাই সত্যি পরিবারের অসচেতনতার কারণেই কিশোর গ্যাং এর সৃষ্টি হয়! আমার যখন ছোট ছিলাম তখন সন্ধ্যার ১মিনিট পরেও যদি খেলার মাঠ থেকে বাসায় আসতাম আম্মু বাসায় ঢুকতে দিত নাহ...! পরিবারের শাসন আরও কঠোর হওয়া দরকার
এজন্যই আজও আমার বাবা মা ২জনই সবসময় আমার খোজ খবর নেয় যে আমি কার সাথে কথা বলি কার সাথে ঘুরি ফিরি সব কিছু এমনকি আমার বাসায় আসতে দেরি হলেও আমাকে অনেক রকম প্রশ্ন করেন তারা,এখন সেটা ভালো করে বুঝলাম যে কেন তারা এইরকম করেন।আল্লাহ আপনি আমাদের দেশ ও জাতীকে সবরকমের সমস্যা থেকে রক্ষা করুন আমিন।
প্রিয়..কাজী মারুফ স্যার এবং খান সাহেবের চরিত্রের অভিনয়টা অনেক সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। সময়োপযোগী কিশোর গ্যাং এর একটি চরিত্র তুলে ধরা হয়েছে....মাশাআল্লাহ এরকম আরো শিক্ষনীয় ভিডিও চাই।
খান সাহেবকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি, তার এই কাজগুলো ইসলামের জন্য এন্টিবায়োটিক এর মত কাজ করে। যে যেখান থেকেই দ্বীনের খেদমত করুক না কেন আল্লাহ তায়ালা সবাইকে পরকালের জান্নাতের মেহমান বানিয়ে দেক। আমিন।❤