আমি রাজারবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাহেব কে মন থেকে শ্রদ্ধা জানাই আর উনার সাথে Si, ASi সকলকে ও শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়ে, সকলের জন্য আমার পক্ষ থেকে সালাম, আর ওসি সারের এ ভালো উদ্যেগ টা খুবই ভালো হলো,উনার মতো আমাদের দেশে প্রতিটা থানার ওসি সাহেব রা যদি এমন উদ্যেগ নিয়ে এ কার্যক্রম চালাতে পারে তাহলে আমাদের দেশের অবুঝ কিশোর গুলো অপরাধী হবে না অনন্ত, আর যে কিশোর গুলো অপরাধী ও নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পাবে, তাদের মা বাবা অনন্ত সন্তান হারানোর মতো কষ্ট থেকে বেঁচে যাবেন।এই প্রতিটি মা বাবার দোয়া আপনাদের মতো আর্দশবান পুলিশ বাহিনীর উপর থাকবে সব সময়।আর এই রাজারবাগ থানার ওসি সাহেবের কিশোর দের সাথে এতো ভালো ব্যবহার খুবই ভালো লাগলো। সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটি পছন্দ হলো এই ওসি সাহেব অফিসে এসে রুমে বসে না থেকে কোন মোবাইল কলের অপেক্ষা না করে নিজ দায়িত্বে ডিউটির সময় টা উনি ডিউটি করে জনগণের পাশে থেকে জনগনের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন, চাইলে উনি রুমে বসে ডিউটির সময় টা আরামে কাটাতে পারতেন, কিন্তু উনি তা না করে ওনার দায়িত্ব উনি পালন করে সততার পরিচয় দিয়েছেন। উনি চাইলে পারতেন ডিউটির সময় অফিসে এসে বসে থেকে বা কথাবার্তা বলে সময় টুকু শেষ করতে, কিন্তু মাস শেষে যে বেতন টা উনি পেত তখন এই দিনের বেতনের টাকা হালাল হতো না। ওনার মতো যদি দেশের প্রতিটা থানায় পুলিশ ডিউটির সময় অফিসে এসে হাজিরা দিয়ে, অপরাধের খবর আশার অপেক্ষায় বসে না থেকে , প্রতিটি এলাকায় এলাকায় ভাগে ভাগে বাহিরে ডিউটি করলে আমাদের দেশে অনেক ক্রাইম কমে যাবে, কারন তখন অপরাধী অপরাধ করার সাহস পাবে না, কারণ অপরাধ করতে গেলে তখন তাদের ভিতর ভয় কাজ করবে, অপরাধ করে বাঁচতে পারবোনা, পালাবো কোথায়, প্রতিটি মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্য দের যখন চোখে পড়বে।